রংপুর প্রতিনিধি
সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থীদের ডাকা দশম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে উল্লেখ করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের। সরকারে এ ধরনের বেআইনি পৃষ্ঠপোষকতা দূর না হলে বাংলাদেশের স্বাভাবিক রাজনীতি বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন তিনি।
আজ সোমবার বিকেলে রংপুর সার্কিট হাউজে এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়ে রওশন এরশাদ সম্মেলন করেছেন। এটি জাতীয় পার্টিকে আরেকবার ভাঙল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে জিএম কাদের বলেন, ‘এটা কোনো জাতীয় পার্টি অংশ না। কিছু লোক সুযোগের সৎ ব্যবহার করার চেষ্টা করছে। জাতীয় পার্টিকে নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকার জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করে রাখার জন্য বিভিন্নভাবে তাদের প্রভাব বিস্তার করে দলের মধ্যে দলাদলির সৃষ্টির চেষ্টা করে। এবার যেটা হয়েছে, সেটা সম্পূর্ণ আমাদের আইনগত কাঠামোর বাইরে।’
জিএম কাদের বলেন, ব্যক্তিগত পর্যায়ে যে লোকগুলো করছে, বেশির ভাগই জাতীয় পার্টি সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নন। যতটুকু করেছে, ততটুকুও আইনুযায়ী কিছুই করেনি তাঁরা। তাদেরকে যে সরকার পারমিশন দিয়েছে করার জন্য, সরকার তাদের যে হল ভাড়া দিয়েছে। এগুলোই সরকারের কিছুটা পৃষ্ঠপোষকতা মনে হচ্ছে। আমরা মনে করব যে এই ধরনের বেআইনী পৃষ্ঠপোষকতা দূর না করা হয় তাহলে বাংলাদেশের স্বাভাবিক রাজনীতি বাধাগ্রস্ত হবে। দেশ ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
রমজানের দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে জিএম কাদের বলেন, একটি প্রাসঙ্গিক বিষয় সব সময় আসে রমজানের আগে; দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। এবার এমনিতেই মানুষ বিভিন্ন কারণে খুব কষ্টে আছে, অভাবে আছে। আয় ইনকাম যতটুকু আছে, খরচ তার চেয়ে বেশি হচ্ছে এবং দিন দিন তা বাড়ছে। রমজানের সময় সরকারে তরফ থেকে নানা ধরনের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। অনেক ধরনের কর মওকুফসহ দ্রব্যমূল্যেকে নিয়ন্ত্রণে রাখা হবে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি এখন দ্রব্যমূল্য কোনো নিয়ন্ত্রণে নেই।
সিন্ডিকেট নিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশের বেশির ভাগ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যে আমদানি নির্ভর। আমদানি করার মতো যে সক্ষমতা দরকার, ব্যবসায়ীদের মধ্যে খুব কম কয়েকজনের আছে। যাদের বৈধ বা অবৈধভাবে বিদেশে টাকা আছে, তারাই এটার সুযোগ নিতে পারছেন। বেশির ভাগ ব্যবসায়ীরা এটার সুযোগ নিতে পারছেন না। ফলে কয়েকজন হাতেগোনা ব্যবসায়ীরা এই সম্পূর্ণ ব্যবসা করছেন। যার কারণে মোটামুটি একটা সিন্ডিকেট এমনি হয়ে গেছে।
জিএম কাদের আরও বলেন, সরকারও মনে হচ্ছে যে এই সিন্ডিকেটের কাছে কিছুটা জিম্মি। চাইলেও তাদের কন্ট্রোল করতে পারবেন বলে মনে হয় না। তারা যদি না দেয় তাহলে বাজারে অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অভাব হবে। সেই হিসেবে এরা সরকারের থেকেও শক্তিশালী বলে মনে হচ্ছে। সিন্ডিকেটের সকলেই প্রায় বর্তমান সরকারের নীতি নির্ধারণের সঙ্গে জড়িত। ওতপ্রোতভাবে বিভিন্নভাবে জড়িত, দ্রব্যমূল্যের বাজার তারা নিয়ন্ত্রণ করছে। দ্রব্যমূল্যের কমা বাড়া এখন আর বাজার দর কিংবা সরকারের ইচ্ছায় হচ্ছে না।
সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদপন্থীদের ডাকা দশম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে উল্লেখ করেছেন জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান জিএম কাদের। সরকারে এ ধরনের বেআইনি পৃষ্ঠপোষকতা দূর না হলে বাংলাদেশের স্বাভাবিক রাজনীতি বাধাগ্রস্ত হবে বলে মনে করেন তিনি।
আজ সোমবার বিকেলে রংপুর সার্কিট হাউজে এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা দিয়ে রওশন এরশাদ সম্মেলন করেছেন। এটি জাতীয় পার্টিকে আরেকবার ভাঙল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে জিএম কাদের বলেন, ‘এটা কোনো জাতীয় পার্টি অংশ না। কিছু লোক সুযোগের সৎ ব্যবহার করার চেষ্টা করছে। জাতীয় পার্টিকে নিয়ে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন সরকার জাতীয় পার্টিকে দুর্বল করে রাখার জন্য বিভিন্নভাবে তাদের প্রভাব বিস্তার করে দলের মধ্যে দলাদলির সৃষ্টির চেষ্টা করে। এবার যেটা হয়েছে, সেটা সম্পূর্ণ আমাদের আইনগত কাঠামোর বাইরে।’
জিএম কাদের বলেন, ব্যক্তিগত পর্যায়ে যে লোকগুলো করছে, বেশির ভাগই জাতীয় পার্টি সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নন। যতটুকু করেছে, ততটুকুও আইনুযায়ী কিছুই করেনি তাঁরা। তাদেরকে যে সরকার পারমিশন দিয়েছে করার জন্য, সরকার তাদের যে হল ভাড়া দিয়েছে। এগুলোই সরকারের কিছুটা পৃষ্ঠপোষকতা মনে হচ্ছে। আমরা মনে করব যে এই ধরনের বেআইনী পৃষ্ঠপোষকতা দূর না করা হয় তাহলে বাংলাদেশের স্বাভাবিক রাজনীতি বাধাগ্রস্ত হবে। দেশ ও জাতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
রমজানের দ্রব্যমূল্যের দাম নিয়ে জিএম কাদের বলেন, একটি প্রাসঙ্গিক বিষয় সব সময় আসে রমজানের আগে; দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। এবার এমনিতেই মানুষ বিভিন্ন কারণে খুব কষ্টে আছে, অভাবে আছে। আয় ইনকাম যতটুকু আছে, খরচ তার চেয়ে বেশি হচ্ছে এবং দিন দিন তা বাড়ছে। রমজানের সময় সরকারে তরফ থেকে নানা ধরনের আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। অনেক ধরনের কর মওকুফসহ দ্রব্যমূল্যেকে নিয়ন্ত্রণে রাখা হবে। কিন্তু আমরা দেখতে পাচ্ছি এখন দ্রব্যমূল্য কোনো নিয়ন্ত্রণে নেই।
সিন্ডিকেট নিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘আমাদের দেশের বেশির ভাগ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যে আমদানি নির্ভর। আমদানি করার মতো যে সক্ষমতা দরকার, ব্যবসায়ীদের মধ্যে খুব কম কয়েকজনের আছে। যাদের বৈধ বা অবৈধভাবে বিদেশে টাকা আছে, তারাই এটার সুযোগ নিতে পারছেন। বেশির ভাগ ব্যবসায়ীরা এটার সুযোগ নিতে পারছেন না। ফলে কয়েকজন হাতেগোনা ব্যবসায়ীরা এই সম্পূর্ণ ব্যবসা করছেন। যার কারণে মোটামুটি একটা সিন্ডিকেট এমনি হয়ে গেছে।
জিএম কাদের আরও বলেন, সরকারও মনে হচ্ছে যে এই সিন্ডিকেটের কাছে কিছুটা জিম্মি। চাইলেও তাদের কন্ট্রোল করতে পারবেন বলে মনে হয় না। তারা যদি না দেয় তাহলে বাজারে অনেক নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের অভাব হবে। সেই হিসেবে এরা সরকারের থেকেও শক্তিশালী বলে মনে হচ্ছে। সিন্ডিকেটের সকলেই প্রায় বর্তমান সরকারের নীতি নির্ধারণের সঙ্গে জড়িত। ওতপ্রোতভাবে বিভিন্নভাবে জড়িত, দ্রব্যমূল্যের বাজার তারা নিয়ন্ত্রণ করছে। দ্রব্যমূল্যের কমা বাড়া এখন আর বাজার দর কিংবা সরকারের ইচ্ছায় হচ্ছে না।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
২ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে