নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে প্রহসনের নির্বাচন দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
আজ শনিবার সকালে বায়তুল মোকাররম পূর্ব চত্বরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫১ বছরে স্বচ্ছ একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা তৈরি করতে ক্ষমতাসীনরা ব্যর্থ হয়েছে। কালো টাকার মালিক ও গডফাদারদের কাছে নির্বাচন কমিশন অসহায়। ইভিএমের নির্বাচন জনগণ বিশ্বাস করে না। এমতাবস্থায় দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে। আওয়ামী লীগের অধীনে প্রহসনের নির্বাচন দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
দেশের সর্বত্রই অরাজকতা চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দুর্নীতি চরম আকার ধারণ করেছে। দুর্নীতিবাজেরা আঙুল ফুলে বটগাছ বনে যাচ্ছে। সরকারের দায়িত্বশীলদের সহায়তায় ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতি দমন কমিশন এখন নখদন্তহীন কমিশনে পরিণত হয়েছে।’
রেজাউল করীম বলেন, ‘দেশে মানুষের বাক্স্বাধীনতা নেই। সাধারণ মানুষ সত্য কথা বলতে ভয় পাচ্ছে। বড় দুই দলের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে দেশের মানুষ আজ আতঙ্কিত। গ্যাস বিদ্যুৎ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামহীন অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি জনগণ দিশেহারা।’
সম্মেলনে পীর সাহেব চরমোনাই ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত করে শরিফুল ইসলাম রিয়াদকে কেন্দ্রীয় সভাপতি, নূরুল বশর আজিজীকে সহসভাপতি ও ইউসুফ আহমাদ মানসুরকে সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে ঘোষণা করেন।
সম্মেলনে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়েখে চরমোনাই), মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব আলহাজ্ব মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম, সহকারী মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলমসহ প্রমুখ।
দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ঢেলে সাজানোর দাবি জানিয়ে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম (চরমোনাই পীর) বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে প্রহসনের নির্বাচন দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
আজ শনিবার সকালে বায়তুল মোকাররম পূর্ব চত্বরে ইসলামী ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সম্মেলনের প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫১ বছরে স্বচ্ছ একটি নির্বাচনী ব্যবস্থা তৈরি করতে ক্ষমতাসীনরা ব্যর্থ হয়েছে। কালো টাকার মালিক ও গডফাদারদের কাছে নির্বাচন কমিশন অসহায়। ইভিএমের নির্বাচন জনগণ বিশ্বাস করে না। এমতাবস্থায় দেশের নির্বাচনী ব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে হবে। আওয়ামী লীগের অধীনে প্রহসনের নির্বাচন দেশের জনগণ মেনে নেবে না।’
দেশের সর্বত্রই অরাজকতা চলছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘দুর্নীতি চরম আকার ধারণ করেছে। দুর্নীতিবাজেরা আঙুল ফুলে বটগাছ বনে যাচ্ছে। সরকারের দায়িত্বশীলদের সহায়তায় ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়ে যাচ্ছে। দুর্নীতি দমন কমিশন এখন নখদন্তহীন কমিশনে পরিণত হয়েছে।’
রেজাউল করীম বলেন, ‘দেশে মানুষের বাক্স্বাধীনতা নেই। সাধারণ মানুষ সত্য কথা বলতে ভয় পাচ্ছে। বড় দুই দলের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে দেশের মানুষ আজ আতঙ্কিত। গ্যাস বিদ্যুৎ ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের লাগামহীন অস্বাভাবিক ঊর্ধ্বগতি জনগণ দিশেহারা।’
সম্মেলনে পীর সাহেব চরমোনাই ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় কমিটি বিলুপ্ত করে শরিফুল ইসলাম রিয়াদকে কেন্দ্রীয় সভাপতি, নূরুল বশর আজিজীকে সহসভাপতি ও ইউসুফ আহমাদ মানসুরকে সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে ঘোষণা করেন।
সম্মেলনে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, সিনিয়র নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম (শায়েখে চরমোনাই), মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা ইউনুস আহমাদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, যুগ্ম মহাসচিব আলহাজ্ব মুহাম্মাদ আমিনুল ইসলাম, সহকারী মহাসচিব অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলমসহ প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ শাসনামলে অসহায় হতদরিদ্র মানুষের মৌলিক অধিকার নিয়ে যে দায়িত্ব পালন করার কথা ছিল, তা না করে তারা শোষণ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্যসচিব মোস্তফা জামান।
৫ ঘণ্টা আগেমির্জা আব্বাস বলেছেন, বিএনপিকে নিশ্চিহ্ন করে দিয়ে আপনারা ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টা করছেন। আপনারা ভাবছেন, বিএনপি যদি না থাকে, আপনাদের ক্ষমতায় যাওয়ার পথ প্রশস্ত হয়ে যাবে! আরে ভাই, বিএনপির একজন নেতা-কর্মী বেঁচে থাকতে আপনাদের এই খায়েশ কখনো পূরণ হবে না।
৫ ঘণ্টা আগেআমিনুল হক বলেন, ‘যারা মেম্বার হওয়ার যোগ্যতা রাখে না, তারাই সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন চায়। নির্বাচন ছাড়া তারা সংসদে যেতে চায়। আমরা বলতে চাই, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হয়ে জনগণের কথামতো দেশ চলবে। জনগণের বাইরে গিয়ে ভিন্ন মতামতকে চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে একটি পক্ষ।
৬ ঘণ্টা আগেসালাহউদ্দিন আহমদ প্রশ্ন করেন, ‘মুক্ত স্বাধীন বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অধিকার, ভোটাধিকার, দেশের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য মানুষ কি রক্ত দিতেই থাকবে? যাঁরা সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কথা বলছেন, তাঁদের অসৎ উদ্দেশ্য আছে।’
৭ ঘণ্টা আগে