নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তোপের মুখে বঙ্গভবনে প্রবেশ করতে পারেননি বিকল্পধারা বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাহি বি চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বঙ্গভবনে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তিনি আসেন। তবে তাঁকে গেটের বাইরেই পড়তে হয় জনতার তোপের মুখে। মাহি বি চৌধুরীকে উদ্দেশ্য করে ভুয়া-ভুয়া স্লোগান দেওয়া হয়।
রাত সাড়ে ৮টার দিকে ব্যক্তিগত গাড়িতে বঙ্গভবনে প্রবেশের বাইরের গেটে আসেন তিনি। মাহি বি চৌধুরীকে দেখেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনেকে। তাঁরা গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’, ‘দালাল দালাল’ স্লোগান দিতে থাকেন। প্রায় ১০ মিনিট এমন অবস্থা চলতে থাকলে ফিরে যান মাহি বি চৌধুরী।
মাহী বি চৌধুরী একসময় বিএনপির সংসদ সদস্য ছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য হন। এরপর দ্বাদশ নির্বাচনেও তিনি প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর মনোনয়ন বাতিল হয়।
নোবেলজয়ী বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ ১৪ জন বঙ্গভবনের দরবার হলে শপথ নেন।
মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন তাঁদের শপথ পড়ান। আরও ৩ জন উপদেষ্টা ঢাকায় উপস্থিত না থাকায় শপথ নিতে পারেননি। এর আগে রাষ্ট্রপতি ১৭ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। তাঁদের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক সালেহ উদ্দিন আহমেদ, আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান খান, হাসান আরিফ, তৌহিদ হোসেন, সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান, শারমিন মুরশিদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) এম সাখাওয়াত হোসেন, আ ফ ম খালিদ হাসান, ফরিদা আখতার, নুরজাহান বেগম, মো. নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়া আজ শপথ নিয়েছেন।
এছাড়া বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ফারুক–ই–আজম, সাবেক রাষ্ট্রদূত সুপ্রদীপ চাকমা ও বিশিষ্ট মনোরোগ চিকিৎসক বিধান রঞ্জন রায় উপস্থিত না থাকায় শপথ নিতে পারেননি।
শপথ অনুষ্ঠানে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয় পার্টি, সিপিবি, কৃষক-শ্রমিক জনতা লীগসহ রাজনৈতিক দলের নেতারা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন।
তবে আওয়ামী লীগের কাউকে দেখা যায়নি; ছিল না আওয়ামীপন্থী পেশাজীবী কোনো নেতাও। তবে বিএনপিপন্থী পেশাজীবী নেতারা ছিলেন। সামরিক-বেসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কূটনীতিক ও বিদায়ী সরকারের সচিবেরাও উপস্থিত ছিলেন।
তোপের মুখে বঙ্গভবনে প্রবেশ করতে পারেননি বিকল্পধারা বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাহি বি চৌধুরী। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) বঙ্গভবনে অন্তর্বর্তী সরকারের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে তিনি আসেন। তবে তাঁকে গেটের বাইরেই পড়তে হয় জনতার তোপের মুখে। মাহি বি চৌধুরীকে উদ্দেশ্য করে ভুয়া-ভুয়া স্লোগান দেওয়া হয়।
রাত সাড়ে ৮টার দিকে ব্যক্তিগত গাড়িতে বঙ্গভবনে প্রবেশের বাইরের গেটে আসেন তিনি। মাহি বি চৌধুরীকে দেখেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন অনেকে। তাঁরা গাড়ির সামনে দাঁড়িয়ে ‘ভুয়া ভুয়া’, ‘দালাল দালাল’ স্লোগান দিতে থাকেন। প্রায় ১০ মিনিট এমন অবস্থা চলতে থাকলে ফিরে যান মাহি বি চৌধুরী।
মাহী বি চৌধুরী একসময় বিএনপির সংসদ সদস্য ছিলেন। ২০১৮ সালের নির্বাচনে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য হন। এরপর দ্বাদশ নির্বাচনেও তিনি প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন। কিন্তু তাঁর মনোনয়ন বাতিল হয়।
নোবেলজয়ী বৃহস্পতিবার রাত সোয়া ৯টার দিকে অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার শপথ নিয়েছে। প্রধান উপদেষ্টাসহ ১৪ জন বঙ্গভবনের দরবার হলে শপথ নেন।
মহামান্য রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন তাঁদের শপথ পড়ান। আরও ৩ জন উপদেষ্টা ঢাকায় উপস্থিত না থাকায় শপথ নিতে পারেননি। এর আগে রাষ্ট্রপতি ১৭ সদস্যের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের নিয়োগ দেন রাষ্ট্রপতি। তাঁদের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক সালেহ উদ্দিন আহমেদ, আসিফ নজরুল, আদিলুর রহমান খান, হাসান আরিফ, তৌহিদ হোসেন, সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান, শারমিন মুরশিদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অবসরপ্রাপ্ত) এম সাখাওয়াত হোসেন, আ ফ ম খালিদ হাসান, ফরিদা আখতার, নুরজাহান বেগম, মো. নাহিদ ইসলাম ও আসিফ মাহমুদ সজীব ভূইয়া আজ শপথ নিয়েছেন।
এছাড়া বীরপ্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ফারুক–ই–আজম, সাবেক রাষ্ট্রদূত সুপ্রদীপ চাকমা ও বিশিষ্ট মনোরোগ চিকিৎসক বিধান রঞ্জন রায় উপস্থিত না থাকায় শপথ নিতে পারেননি।
শপথ অনুষ্ঠানে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, গণঅধিকার পরিষদ, জাতীয় পার্টি, সিপিবি, কৃষক-শ্রমিক জনতা লীগসহ রাজনৈতিক দলের নেতারা শপথ অনুষ্ঠানে উপস্হিত ছিলেন।
তবে আওয়ামী লীগের কাউকে দেখা যায়নি; ছিল না আওয়ামীপন্থী পেশাজীবী কোনো নেতাও। তবে বিএনপিপন্থী পেশাজীবী নেতারা ছিলেন। সামরিক-বেসামরিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও কূটনীতিক ও বিদায়ী সরকারের সচিবেরাও উপস্থিত ছিলেন।
শফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে