নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। রিজার্ভ, রেমিট্যান্স কমছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে কোনো কিছু আমদানি করার টাকাও থাকবে না। এমন অবস্থায় সরকার নিজে পদত্যাগ করলে ভালো, অন্যথায় চলতি মাসের শেষে বিরোধীরা চূড়ান্ত আন্দোলনে যাবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত ‘রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ভালোয় ভালোয় চলে যান। আমাদের ডিএমপি দেখিয়ে লাভ নেই। পারলে মারপিট করেন, যা খুশি করেন। মাঠ খালি দিচ্ছি না। অক্টোবরের মধ্যে পদত্যাগ করুন, নয়তো ইউ উইল সি। আমরা চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করব।’
প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য সফরের ফলাফল শূন্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল বুধবার দেশে ফিরবেন। আওয়ামী লীগের চামচারা বিমানবন্দর সড়কে সংবর্ধনার আয়োজন করেছিল। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জনদুর্ভোগ হয় এমন কোনো আয়োজনের দরকার নাই। কালকে উনি আসবেন, আসার পরে কোন সার্কাস দেখান, তা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
সভায় গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা কিছুদিন আগে বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে গিয়েছিলাম। তাঁকে দেখে মনে হলো তিনি অর্ধমৃত। এ সরকারের নেতাদের বলি, যদি মানুষের হৃদয় থাকে, তবে তাঁর চিকিৎসার সুযোগ দিন। তাঁর লিভার ও কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। এতসব কিছু জেনেশুনে তাঁকে চিকিৎসার সুযোগ না দেওয়া, জেনেশুনে হত্যার শামিল।
আব্দুর রব আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেবেন কি না পরের কথা, বাঁচতে দেবেন কি না সেটা আগে বলেন। যুদ্ধ করা ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় নাই।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, সরকারের অর্থনীতির মোদ্দা কথা হলো সম্পদ লুটপাট করা এবং ক্ষমতা ব্যবহার করে লুটের টাকা বিদেশে পাচার করা। সে লুটপাট বড় বড় প্রকল্পে আড়াল করে রাখেন। অর্থনীতির ধস ঠেকানোর জন্য যে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা সরকার নিচ্ছে না।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, যে উন্নয়ন মানুষের খাবার অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেয় তা কোনো উন্নয়ন না। শুধু ফ্লাইওভার, ব্রিজ দেখিয়ে পৃথিবীর কোথাও উন্নয়ন দেখানো হয় না।
সাইফুল হক বলেন, এই সরকারের আরেকটা শীত দেখার সৌভাগ্য হবে না। সরকার একটা সংঘাত, সহিংসতা ডেকে আনছে। মানুষের বার্তা পরিষ্কার, তামাশার নির্বাচন মানুষ আর দেখতে চায় না। কখন, কীভাবে পদত্যাগ করবেন সেই সিদ্ধান্ত নেন। এখনো সময় আছে, মানসম্মান নিয়ে বিদায়ের সুযোগ আছে।
সভায় আরও বক্তব্য দেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু প্রমুখ।
দেশের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছে। রিজার্ভ, রেমিট্যান্স কমছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে কোনো কিছু আমদানি করার টাকাও থাকবে না। এমন অবস্থায় সরকার নিজে পদত্যাগ করলে ভালো, অন্যথায় চলতি মাসের শেষে বিরোধীরা চূড়ান্ত আন্দোলনে যাবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের অন্যতম নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে গণতন্ত্র মঞ্চ আয়োজিত ‘রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মুখে বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন।
মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘ভালোয় ভালোয় চলে যান। আমাদের ডিএমপি দেখিয়ে লাভ নেই। পারলে মারপিট করেন, যা খুশি করেন। মাঠ খালি দিচ্ছি না। অক্টোবরের মধ্যে পদত্যাগ করুন, নয়তো ইউ উইল সি। আমরা চূড়ান্ত আন্দোলন শুরু করব।’
প্রধানমন্ত্রীর যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য সফরের ফলাফল শূন্য উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল বুধবার দেশে ফিরবেন। আওয়ামী লীগের চামচারা বিমানবন্দর সড়কে সংবর্ধনার আয়োজন করেছিল। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, জনদুর্ভোগ হয় এমন কোনো আয়োজনের দরকার নাই। কালকে উনি আসবেন, আসার পরে কোন সার্কাস দেখান, তা দেখার অপেক্ষায় আছি।’
সভায় গণতন্ত্র মঞ্চের সমন্বয়ক ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা কিছুদিন আগে বেগম খালেদা জিয়াকে দেখতে গিয়েছিলাম। তাঁকে দেখে মনে হলো তিনি অর্ধমৃত। এ সরকারের নেতাদের বলি, যদি মানুষের হৃদয় থাকে, তবে তাঁর চিকিৎসার সুযোগ দিন। তাঁর লিভার ও কিডনি নষ্ট হয়ে গেছে। এতসব কিছু জেনেশুনে তাঁকে চিকিৎসার সুযোগ না দেওয়া, জেনেশুনে হত্যার শামিল।
আব্দুর রব আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে মুক্তি দেবেন কি না পরের কথা, বাঁচতে দেবেন কি না সেটা আগে বলেন। যুদ্ধ করা ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় নাই।’
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, সরকারের অর্থনীতির মোদ্দা কথা হলো সম্পদ লুটপাট করা এবং ক্ষমতা ব্যবহার করে লুটের টাকা বিদেশে পাচার করা। সে লুটপাট বড় বড় প্রকল্পে আড়াল করে রাখেন। অর্থনীতির ধস ঠেকানোর জন্য যে পদক্ষেপ নেওয়া দরকার তা সরকার নিচ্ছে না।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, যে উন্নয়ন মানুষের খাবার অধিকার, গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নেয় তা কোনো উন্নয়ন না। শুধু ফ্লাইওভার, ব্রিজ দেখিয়ে পৃথিবীর কোথাও উন্নয়ন দেখানো হয় না।
সাইফুল হক বলেন, এই সরকারের আরেকটা শীত দেখার সৌভাগ্য হবে না। সরকার একটা সংঘাত, সহিংসতা ডেকে আনছে। মানুষের বার্তা পরিষ্কার, তামাশার নির্বাচন মানুষ আর দেখতে চায় না। কখন, কীভাবে পদত্যাগ করবেন সেই সিদ্ধান্ত নেন। এখনো সময় আছে, মানসম্মান নিয়ে বিদায়ের সুযোগ আছে।
সভায় আরও বক্তব্য দেন ভাসানী অনুসারী পরিষদের আহ্বায়ক শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন। এ ছাড়া উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ কায়সার, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সদস্যসচিব হাবিবুর রহমান রিজু প্রমুখ।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাদের স্বাধীনতাকে আমরা সম্মান করি। আমরা তাদের সঙ্গে সম্মান, শ্রদ্ধা আর সম্প্রীতিতে বসবাস করতে চাই। আমরা ভালো না থাকলে তারা ভালো থাকবে কি না, সেটা তাদের ভাবতে হবে।’ আজ শনিবার দুপুরে লালমনিরহাট শহরের কালেক্টরেট মাঠে জেলা জামায়াত
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাড. রুহুল কবির রিজভী আহমেদ বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বলে বিএনপি নাকি তড়িঘড়ি করে ক্ষমতায় যেতে চায়। আবার সরকারের অনুরাগী কেউ কেউ বলতে চায় যদি সংস্কার না করে নির্বাচন হয়, তাহলে নাকি ভবিষ্যতে আর সংস্কার হবে না। যেকোনো সংস্কার রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা। সংস্কার একটি
২ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, শেখ হাসিনা আরেকটু সময় পেলে বাংলাদেশকে ভারতের সঙ্গে যুক্ত করে ফেলত এবং দেশটি এক ফ্যাসিস্টকে জায়গা দিয়ে নিজেদেরও ফ্যাসিস্ট বলে প্রমাণ করেছে। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ‘দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের’—উদ্যোগে আয়োজিত ভারতে মুসলিম নির্যাতন
২ ঘণ্টা আগেসংস্কার কমবেশির শর্ত দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের দিক থেকে ঘুরেফিরে বারবার বলা হচ্ছে, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে হতে পারে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। কিন্তু জুন পর্যন্ত সময় দিতে নারাজ বিএনপি। দলটির দাবি, সংস্কারের জন্য নির্বাচন বিলম্ব করার কোনো কারণ নেই। ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচন চায়...
১৬ ঘণ্টা আগে