নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে। দলটির নেতারা বলছেন, বিএনপি মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে তাঁদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সঙ্গে হওয়া দলটির জরুরি সভায় ‘বিএনপির, অগ্নি-সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টি ও সহিংসতার’ প্রতিবাদে দেশের সাংগঠনিক জেলা/মহানগর, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। পরে দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ঘোষিত কর্মসূচি পালনে সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী-সমর্থক এবং সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
জানা গেছে, বিএনপি আজ কর্মসূচি দিতে পারে—এমন ধারণা করেই দিনব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু বিএনপি আগামীকাল সোমবার কর্মসূচি পালনের কথা জানায়। সমালোচনা এড়াতে ক্ষমতাসীনেরা তাঁদের কর্মসূচির পরিবর্তন করেনি। তবে, মাঠে বিএনপি ছাড়া কর্মসূচি অনেকটাই ঢিলেঢালাভাবে করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির সহযোগী সংগঠনের মধ্যে যুবলীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ) কর্মসূচি পালনে দেখা যায়। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ডে বিক্ষোভ মিছিল করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সেটা মিছিল ও সমাবেশ করেই শেষ হয়ে যায়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ জানায়, এদিন মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, ওয়ারী, সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, বংশাল, লালবাগ, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, চকবাজার, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, কলাবাগান, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, কদমতলী, মুগদা, সবুজবাগ, খিলগাঁও ও নিউমার্কেট থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ করেছে। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ জানিয়েছে পল্লবী, কাফরুল, গাবতলী, উত্তরাসহ বিভিন্ন থানায় বিক্ষোভ হয়েছে।
এর মধ্যে শাহবাগ, ডেমরা, চকবাজার, গাবতলী ও উত্তরার বিক্ষোভে উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি ছিল। অন্যান্য থানায় বিক্ষোভে উপস্থিতি তার চেয়ে কম ছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, দুপুরে পুরান ঢাকার চকবাজারে লালবাগ, চকবাজার, বংশাল ও কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল করে। আজিমপুর থেকে শুরু করে চকবাজারে শেষ হয় মিছিলটি। এ সময় প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই দেশের মানুষের ভাগ্যের বদল হয়েছে। শেখ হাসিনার অধীনে জনগণ শান্তিতে আছে। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের শান্তি বিএনপির সহ্য হচ্ছে না।’
উত্তরার আমির কমপ্লেক্সের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ। এতে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপির দাবি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। এটা অন্তঃসারশূন্য দাবি। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ব্যাহত করার পথ রচনার ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্রের কাছে জাতি মাথা নত করতে পারে না। পরে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন স্বপন। মিছিলটি হাউস বিল্ডিং হয়ে জসীমউদ্দীন মোড় হয়ে আমির কমপ্লেক্সের সামনে শেষ হয়।
ঢিলেঢালা কর্মসূচি পালনের বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘কেন্দ্রীয়ভাবে একটি বিক্ষোভ না করে থানায় থানায় কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। সে কারণে জোয়ার তৈরি হয়নি। তা ছাড়া বিএনপি এদিন মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে সব সময়।’
আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগ। এতে অংশ নেন আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ প্রমুখ।
আজ বিকেলে মহাখালী কাঁচাবাজারে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ। এতে অংশ যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ও সচিবালয় এলাকায় যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
সোমবার থানায় থানায় অবস্থান কর্মসূচি আ.লীগের
আগামীকাল সোমবার সারা দেশের জেলা ও মহানগরের জনসমাবেশ করবে বিএনপি। একই সঙ্গে রাজধানীর থানায় থানায় দলটির নেতা-কর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে আমাদের শান্তি সমাবেশ থাকলেও কেন্দ্রের নির্দেশে তা বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে সেই জন্য থানা, ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকবে।’

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে। দলটির নেতারা বলছেন, বিএনপি মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে তাঁদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে সতর্ক অবস্থানে ছিলেন।
গতকাল শনিবার বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আওয়ামী লীগের ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, সহযোগী এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের সঙ্গে হওয়া দলটির জরুরি সভায় ‘বিএনপির, অগ্নি-সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টি ও সহিংসতার’ প্রতিবাদে দেশের সাংগঠনিক জেলা/মহানগর, উপজেলা ও থানা পর্যায়ে প্রতিবাদ সমাবেশ ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ঘোষণা দেয়। পরে দলটির দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে ঘোষিত কর্মসূচি পালনে সংগঠনের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী-সমর্থক এবং সব শ্রেণি-পেশার মানুষের প্রতি আহ্বান জানান।
জানা গেছে, বিএনপি আজ কর্মসূচি দিতে পারে—এমন ধারণা করেই দিনব্যাপী কর্মসূচি দিয়েছিল আওয়ামী লীগ। কিন্তু বিএনপি আগামীকাল সোমবার কর্মসূচি পালনের কথা জানায়। সমালোচনা এড়াতে ক্ষমতাসীনেরা তাঁদের কর্মসূচির পরিবর্তন করেনি। তবে, মাঠে বিএনপি ছাড়া কর্মসূচি অনেকটাই ঢিলেঢালাভাবে করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির সহযোগী সংগঠনের মধ্যে যুবলীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ এবং ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠন ছাত্রলীগ ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদকে (স্বাচিপ) কর্মসূচি পালনে দেখা যায়। এ ছাড়া রাজধানীর বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ডে বিক্ষোভ মিছিল করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। সেটা মিছিল ও সমাবেশ করেই শেষ হয়ে যায়।
ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগ জানায়, এদিন মতিঝিল, পল্টন, শাহবাগ, ওয়ারী, সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, বংশাল, লালবাগ, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, চকবাজার, হাজারীবাগ, কামরাঙ্গীরচর, কলাবাগান, শ্যামপুর, যাত্রাবাড়ী, ডেমরা, কদমতলী, মুগদা, সবুজবাগ, খিলগাঁও ও নিউমার্কেট থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ করেছে। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ জানিয়েছে পল্লবী, কাফরুল, গাবতলী, উত্তরাসহ বিভিন্ন থানায় বিক্ষোভ হয়েছে।
এর মধ্যে শাহবাগ, ডেমরা, চকবাজার, গাবতলী ও উত্তরার বিক্ষোভে উপস্থিতি তুলনামূলক বেশি ছিল। অন্যান্য থানায় বিক্ষোভে উপস্থিতি তার চেয়ে কম ছিল বলে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে।
এদিকে, দুপুরে পুরান ঢাকার চকবাজারে লালবাগ, চকবাজার, বংশাল ও কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল করে। আজিমপুর থেকে শুরু করে চকবাজারে শেষ হয় মিছিলটি। এ সময় প্রায় পাঁচ শতাধিক নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
এতে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বলেন, ‘শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পরই দেশের মানুষের ভাগ্যের বদল হয়েছে। শেখ হাসিনার অধীনে জনগণ শান্তিতে আছে। দেশের উন্নয়ন ও জনগণের শান্তি বিএনপির সহ্য হচ্ছে না।’
উত্তরার আমির কমপ্লেক্সের সামনে বিক্ষোভ সমাবেশ করে উত্তরা থানা আওয়ামী লীগ। এতে দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন উপস্থিত ছিলেন। সমাবেশে তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার নিয়ে বিএনপির দাবি রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ছাড়া কিছু নয়। এটা অন্তঃসারশূন্য দাবি। বাংলাদেশে গণতন্ত্রের ধারাবাহিকতা ব্যাহত করার পথ রচনার ষড়যন্ত্র। এই ষড়যন্ত্রের কাছে জাতি মাথা নত করতে পারে না। পরে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন স্বপন। মিছিলটি হাউস বিল্ডিং হয়ে জসীমউদ্দীন মোড় হয়ে আমির কমপ্লেক্সের সামনে শেষ হয়।
ঢিলেঢালা কর্মসূচি পালনের বিষয়ে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, ‘কেন্দ্রীয়ভাবে একটি বিক্ষোভ না করে থানায় থানায় কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। সে কারণে জোয়ার তৈরি হয়নি। তা ছাড়া বিএনপি এদিন মাঠে না নামায় কর্মসূচির পুরো সময়জুড়ে আমাদের নেতা-কর্মীদের মাঠে থাকতে হয়নি। তবে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে সব সময়।’
আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ের সামনে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ কৃষক লীগ। এতে অংশ নেন আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, শিক্ষা ও মানবসম্পদ সম্পাদক শামসুন নাহার চাপা, কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ প্রমুখ।
আজ বিকেলে মহাখালী কাঁচাবাজারে শান্তি সমাবেশ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ। এতে অংশ যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ, সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিলসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। আজ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ ও সচিবালয় এলাকায় যুব মহিলা লীগের সভাপতি আলেয়া সারোয়ার ডেইজি ও সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা লিলির নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলে অংশ নেন সংগঠনটির নেতা-কর্মীরা।
সোমবার থানায় থানায় অবস্থান কর্মসূচি আ.লীগের
আগামীকাল সোমবার সারা দেশের জেলা ও মহানগরের জনসমাবেশ করবে বিএনপি। একই সঙ্গে রাজধানীর থানায় থানায় দলটির নেতা-কর্মীদের সতর্ক অবস্থানে থাকতে বলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে আমাদের শান্তি সমাবেশ থাকলেও কেন্দ্রের নির্দেশে তা বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু বিএনপি যাতে কোনো ধরনের বিশৃঙ্খলা করতে না পারে সেই জন্য থানা, ওয়ার্ড পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা সতর্ক অবস্থানে থাকবে।’

জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সব জায়গায় গুন্ডামি চালাচ্ছে। জুলাই আন্দোলনের পর সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছে আমলারা, কিন্তু চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে তাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। পিএসসি চায় আর্থিক ও কার্যকর স্বায়ত্তশাসন, কিন্তু জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও পিএসসির মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। চাকরি প্রার্থীরা এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নোটবুকের বাইরে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আমলাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ভাগ-বাঁটোয়ারা ও পোস্টিং-প্রমোশন নিয়েই ব্যস্ত। ৫ আগস্টের পর কেউ সবচেয়ে বেশি বেনিফিট পেয়ে থাকলে, তা হলো আমলারা।’
আমলাতান্ত্রিক জটিলতার সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘সচিবালয়ে এখনো মধ্যযুগীয় চিন্তাভাবনা চলছে। ২০১ নম্বর রুম থেকে ২০২ নম্বর রুমে একটা চিঠি পাঠাতে গেলেও সেটা প্রথমে জিপিওতে যায়, পরে আবার ফিরে আসে। অথচ তারা একসঙ্গে বসে চা খায়, ব্যবসাও করে, কিন্তু অফিশিয়াল কাজের ক্ষেত্রে এই সনাতনী প্রক্রিয়া বজায় রাখে।’
সচিবালয়ের কর্মকর্তারা প্রযুক্তি ব্যবহারে পিছিয়ে জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘একজন সচিব এখনো বাটন ফোন ব্যবহার করেন, এটা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। এই যুগে এসে বাটন ফোন ব্যবহার করাকে অযোগ্যতা হিসেবেই দেখা উচিত।’
হাসনাত বলেন, ‘আমাদের প্রশাসনের পুরো চেহারা বদলাতে হবে। মাঝে মাঝে মনে হয়, মাইলস্টোনে যে বিমানটা পড়েছিল, সেটা যদি সচিবালয়ে পড়ত, তাহলে ভালো হতো।’
রাজনীতিবিদদের সমালোচনা করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের নোটবুকেও আমরা নেই। তাঁরা শুধু নির্বাচন, আসন ভাগাভাগি আর মন্ত্রণালয় ভাগাভাগি নিয়েই ব্যস্ত। চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে কেউ ভাবেন না। কোনো আন্দোলন হলে তখনই তাঁরা মাঠে নামেন, যাতে তাঁদের পোর্টফোলিও ভারী হয়।’
এদিন হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে এনসিপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পিএসসির কাছে ১৫ দফা প্রস্তাবনা জমা দেয়। এ সময় হাসনাত আবদুল্লাহর সঙ্গে ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন ও যুগ্ম সদস্যসচিব মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া।

জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হাসনাত বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সব জায়গায় গুন্ডামি চালাচ্ছে। জুলাই আন্দোলনের পর সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছে আমলারা, কিন্তু চাকরি প্রার্থীদের নিয়ে তাদের কোনো পরিকল্পনা নেই। পিএসসি চায় আর্থিক ও কার্যকর স্বায়ত্তশাসন, কিন্তু জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও পিএসসির মধ্যে কোনো সমন্বয় নেই। চাকরি প্রার্থীরা এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের নোটবুকের বাইরে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের আমলাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ভাগ-বাঁটোয়ারা ও পোস্টিং-প্রমোশন নিয়েই ব্যস্ত। ৫ আগস্টের পর কেউ সবচেয়ে বেশি বেনিফিট পেয়ে থাকলে, তা হলো আমলারা।’
আমলাতান্ত্রিক জটিলতার সমালোচনা করে হাসনাত বলেন, ‘সচিবালয়ে এখনো মধ্যযুগীয় চিন্তাভাবনা চলছে। ২০১ নম্বর রুম থেকে ২০২ নম্বর রুমে একটা চিঠি পাঠাতে গেলেও সেটা প্রথমে জিপিওতে যায়, পরে আবার ফিরে আসে। অথচ তারা একসঙ্গে বসে চা খায়, ব্যবসাও করে, কিন্তু অফিশিয়াল কাজের ক্ষেত্রে এই সনাতনী প্রক্রিয়া বজায় রাখে।’
সচিবালয়ের কর্মকর্তারা প্রযুক্তি ব্যবহারে পিছিয়ে জানিয়ে হাসনাত বলেন, ‘একজন সচিব এখনো বাটন ফোন ব্যবহার করেন, এটা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। এই যুগে এসে বাটন ফোন ব্যবহার করাকে অযোগ্যতা হিসেবেই দেখা উচিত।’
হাসনাত বলেন, ‘আমাদের প্রশাসনের পুরো চেহারা বদলাতে হবে। মাঝে মাঝে মনে হয়, মাইলস্টোনে যে বিমানটা পড়েছিল, সেটা যদি সচিবালয়ে পড়ত, তাহলে ভালো হতো।’
রাজনীতিবিদদের সমালোচনা করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘রাজনীতিবিদদের নোটবুকেও আমরা নেই। তাঁরা শুধু নির্বাচন, আসন ভাগাভাগি আর মন্ত্রণালয় ভাগাভাগি নিয়েই ব্যস্ত। চাকরিপ্রার্থীদের নিয়ে কেউ ভাবেন না। কোনো আন্দোলন হলে তখনই তাঁরা মাঠে নামেন, যাতে তাঁদের পোর্টফোলিও ভারী হয়।’
এদিন হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে এনসিপির তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল পিএসসির কাছে ১৫ দফা প্রস্তাবনা জমা দেয়। এ সময় হাসনাত আবদুল্লাহর সঙ্গে ছিলেন দলের যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন ও যুগ্ম সদস্যসচিব মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া।

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে
৩০ জুলাই ২০২৩
ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘গত ২৩ অক্টোবর দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ও ইবনে সিনা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার যে আহ্বান জানিয়েছেন—তাতে আমি উদ্বেগ প্রকাশ করছি। আমরা মনে করি, এ দাবি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অযৌক্তিক ও সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এর পেছনে কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলো অরাজনৈতিক ও সেবামূলক। তারা দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে। ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে দেশের সর্বস্তরের মানুষ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সেবাগ্রহণ করে সন্তুষ্ট। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন—তাঁদের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘দেশবাসী মনে করে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো এভাবে সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন দাবি উত্থাপন করতে থাকে, তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়েই অনিশ্চয়তা ও বিশৃঙ্খলার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। নির্বাচন কমিশন যদি এ ধরনের ঠুনকো, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর দাবি গ্রহণ করে, তবে ভবিষ্যতে আরও অনেক অনর্থক দাবি উঠবে, যা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।’
বিএনপির এই ‘বিভ্রান্তিকর, অমূলক, ঠুনকো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ দাবি আমলে না নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘গত ২৩ অক্টোবর দেশের অন্যতম রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচন কমিশনের প্রতি ইসলামী ব্যাংক, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক এবং ইসলামী ব্যাংক হাসপাতাল ও ইবনে সিনা হাসপাতালসহ বিভিন্ন সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নির্বাচনী দায়িত্ব না দেওয়ার যে আহ্বান জানিয়েছেন—তাতে আমি উদ্বেগ প্রকাশ করছি। আমরা মনে করি, এ দাবি রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অযৌক্তিক ও সম্পূর্ণ অগ্রহণযোগ্য। এর পেছনে কোনো যৌক্তিক কারণ নেই।’
অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘ওই প্রতিষ্ঠানগুলো অরাজনৈতিক ও সেবামূলক। তারা দীর্ঘদিন ধরে অত্যন্ত সুনাম ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে আসছে। ধর্মবর্ণ-নির্বিশেষে দেশের সর্বস্তরের মানুষ এসব প্রতিষ্ঠান থেকে সেবাগ্রহণ করে সন্তুষ্ট। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করেন—তাঁদের নিরপেক্ষতা নিয়ে কোনো প্রশ্ন নেই।’
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, ‘দেশবাসী মনে করে, যদি রাজনৈতিক দলগুলো এভাবে সেবামূলক ও অরাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন দাবি উত্থাপন করতে থাকে, তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়েই অনিশ্চয়তা ও বিশৃঙ্খলার পরিবেশ সৃষ্টি হবে। নির্বাচন কমিশন যদি এ ধরনের ঠুনকো, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর দাবি গ্রহণ করে, তবে ভবিষ্যতে আরও অনেক অনর্থক দাবি উঠবে, যা নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে।’
বিএনপির এই ‘বিভ্রান্তিকর, অমূলক, ঠুনকো ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ দাবি আমলে না নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে
৩০ জুলাই ২০২৩
জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি
১ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৫ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে
৩০ জুলাই ২০২৩
জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

বিএনপির ‘অগ্নি-সন্ত্রাসের’ প্রতিবাদে আজ রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত দেশের থানায় থানায় বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ ছিল আওয়ামী লীগের। বিরোধীরা মাঠে না থাকায় কর্মসূচি পালিত হয়েছে অনেকটা ঢিলেঢালাভাবেই। বিক্ষোভে নেতা-কর্মীদের উপস্থিতি অন্য কর্মসূচিগুলোর চেয়ে তুলনামূলক কম দেখা গেছে
৩০ জুলাই ২০২৩
জুলাই আন্দোলনের পর আমলারা সবচেয়ে বেশি সুযোগ-সুবিধা নিয়েছেন বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ। রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) কার্যালয়ে চলমান বিসিএসগুলোর অগ্রগতি নিয়ে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি
১ ঘণ্টা আগে
ইসলামী ব্যাংকসহ জামায়াতে ইসলামী প্রভাবিত চারটি প্রতিষ্ঠানে কর্মরতদের নির্বাচনী দায়িত্ব থেকে বিরত রাখতে বিএনপির আহ্বানে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দলটি। আজ রোববার এক বিবৃতিতে জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার এই দাবিকে ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যমূলক’ বলে মন্তব্য করেন।
৪ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
৫ ঘণ্টা আগে