নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এই সরকার গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। তাঁরা দেশের ভোটের অধিকার ছিনতাই করেছে। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি করে দেশটাকে অরাজকতার দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশে দুর্নীতি করে সেই টাকা বিদেশে পাচার করেছে। খুনি, ফ্যাসিবাদীর সরকার জনগণ দেখতে চায় না।’
আজ শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির গণমিছিলের আগে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘সরকার ১০ দফা দাবি মেনে নেবে না, তাই রাজপথে ফয়সালা হবে। এই সরকারের জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এই অবৈধ সরকার বিচার ব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ও অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বিগত সমাবেশগুলোতে জনগণ রায় দিয়েছে। এই সরকার গণতন্ত্র আর ফিরেয়ে দেবে না, বিচার বিভাগকে স্বাধীন করতে পারবে না, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে পারবে না। আমরা ১০ দফা দাবি দিয়েছি কিন্তু তাঁরা মানেনি। ১০ দফা দাবি আদায়ে তাই সারা দেশে গণমিছিল করছি।’
খন্দকার মোশাররফ আরও বলেন, ‘এই দেশের জনগণের রায় এই সরকারকে তাঁরা আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। এই স্বৈরচারী সরকার আপসে ১০ দফা দাবি মেনে নেবে না, ফয়সালা হবে রাজপথে। রাজপথে যখন নেমেছি, আদায় করে ছাড়ব। তাঁদের নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে বাধ্য করব।’
এর আগে দুপুর ২টা থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন নেতা-কর্মীরা। বিএনপির গণমিছিলে হাজার হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেয়। গণমিছিল নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
উল্লেখ্য, সরকারের পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে এই গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়। গণমিছিলে উপস্থিত ছিলেন—নগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, সদস্যসচিব আবুল হাশেম বক্করসহ আরও অনেকে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেছেন, ‘ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য এই সরকার গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। তাঁরা দেশের ভোটের অধিকার ছিনতাই করেছে। চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি করে দেশটাকে অরাজকতার দিকে ঠেলে দিয়েছে। দেশে দুর্নীতি করে সেই টাকা বিদেশে পাচার করেছে। খুনি, ফ্যাসিবাদীর সরকার জনগণ দেখতে চায় না।’
আজ শনিবার চট্টগ্রাম মহানগর, উত্তর ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির গণমিছিলের আগে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘সরকার ১০ দফা দাবি মেনে নেবে না, তাই রাজপথে ফয়সালা হবে। এই সরকারের জনগণের প্রতি কোনো দায়বদ্ধতা নেই। এই অবৈধ সরকার বিচার ব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী ও অর্থনীতিকে ধ্বংস করে দিয়েছে। বিগত সমাবেশগুলোতে জনগণ রায় দিয়েছে। এই সরকার গণতন্ত্র আর ফিরেয়ে দেবে না, বিচার বিভাগকে স্বাধীন করতে পারবে না, অর্থনীতি পুনরুদ্ধার করতে পারবে না। আমরা ১০ দফা দাবি দিয়েছি কিন্তু তাঁরা মানেনি। ১০ দফা দাবি আদায়ে তাই সারা দেশে গণমিছিল করছি।’
খন্দকার মোশাররফ আরও বলেন, ‘এই দেশের জনগণের রায় এই সরকারকে তাঁরা আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না। এই স্বৈরচারী সরকার আপসে ১০ দফা দাবি মেনে নেবে না, ফয়সালা হবে রাজপথে। রাজপথে যখন নেমেছি, আদায় করে ছাড়ব। তাঁদের নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে বাধ্য করব।’
এর আগে দুপুর ২টা থেকে মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন নেতা-কর্মীরা। বিএনপির গণমিছিলে হাজার হাজার নেতা-কর্মী অংশ নেয়। গণমিছিল নগরীর বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
উল্লেখ্য, সরকারের পদত্যাগ, সংসদ ভেঙে দিয়ে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১০ দফা দাবিতে এই গণমিছিল অনুষ্ঠিত হয়। গণমিছিলে উপস্থিত ছিলেন—নগর বিএনপির আহ্বায়ক ডা. শাহাদাত হোসেন, সদস্যসচিব আবুল হাশেম বক্করসহ আরও অনেকে।
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, কোনো দলের প্রতি অনুরাগ নয়, বরং ২০২৬ সালের রোজার আগে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হতে পারে বলে জামায়াতের আমির যে পরামর্শ দিয়েছিলেন, সেটার সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষিত নির্বাচনের নতুন সময়সীমা সামঞ্জস্যপূর্ণ।
১৭ ঘণ্টা আগেজামায়াত ইসলামী মনে করে, একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক শেষে বিদেশে যৌথ সংবাদ সম্মেলন ও বৈঠকের বিষয় সম্পর্কে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়; যৌথ বিবৃতি দেওয়া দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতির ব্যত্যয়। এর মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের প্রতি বিশেষ অনুরাগ প্রকাশ করেছেন, যা তাঁর নিরপেক্ষতা
১৭ ঘণ্টা আগেসরকার প্রধান হিসেবে কোনো একটি দলের সঙ্গে যৌথ প্রেস ব্রিফিং নৈতিকভাবে কিছুতেই যথার্থ নয়। প্রধান উপদেষ্টা একটি দলের সঙ্গে বৈঠকের পর যৌথ প্রেস ব্রিফিং করায় আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হওয়ার বিষয়ে জনগণের মধ্যে সংশয় তৈরি হয়েছে বলে মনে করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
২১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের হামলায় ইরানের আরজিএসপ্রধান, সেনাপ্রধান ও কয়েকজন পরমাণুবিজ্ঞানী নিহত হওয়ার ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে ও নিহত ব্যক্তিদের প্রতি গভীর শোক প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।
২ দিন আগে