আজকের পত্রিকা ডেস্ক
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছেন এবং তাঁরা এখন নিজেদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবছেন।
এই বিস্ফোরক মন্তব্যের জেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর বক্তব্যের ভিডিও ও ফটোকার্ড পোস্ট করা হয়েছে। নেটিজেনরা পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতারণার অভিযোগ এনে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতাদের এবং যাঁরা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে বিশ্বাস করাটা আমাদের অবশ্যই ভুল হয়েছিল। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নাগরিক সমাজ বা রাজনৈতিক দলকে আমরা যে বিশ্বাসটা করেছিলাম, যে আস্থা রেখেছিলাম, সেই জায়গায় আসলে আমরা প্রতারিত হয়েছি।’
তিনি দাবি করেন, ‘অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, অথবা গণ–অভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা (বিট্রে) করেছেন। যখন সময় আসবে, তখন আমরা এদের নামও উন্মুক্ত করব।’
তিনি মনে করেন, এই বিচ্যুতি হওয়ার কারণ—উপদেষ্টারা গণ–অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর ভরসা করেননি। তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে। তারা নিজেদের সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবতেছে। এটা আমাদের অনেক পোহাতে হচ্ছে এবং পোহাতে হবে। কিন্তু তারা যদি এটা বিশ্বাস করত যে তাদের নিয়োগকর্তা ছিল গণ–অভ্যুত্থানের শক্তি, রাজপথে নেমে জীবন দেওয়া ও আহত সাধারণ মানুষজন, তাহলে উপদেষ্টাদের এই বিচ্যুতি হতো না।’
জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভ্যুত্থানের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করে এনসিপির আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। তবে ছাত্র আন্দোলনের অন্য দুই প্রতিনিধি মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এখনো উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন।
উপদেষ্টার পদে যাওয়া ছাত্রনেতাদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, তাঁরা কেউ সরকারের উপদেষ্টা পদে যেতে চাননি। তাঁদের মূল দাবি ছিল জাতীয় সরকার গঠন করা।
তিনি যুক্তি দেন, রাজনৈতিক দলগুলো সম্মত হয়ে নাগরিক সরকার করলে ছাত্রদের কাঁধে এই দায়িত্ব আসত না। ‘যদি অভ্যুত্থানের শক্তি সরকারে না থাকত, তাহলে এই সরকার তিন মাসও টিকতো না’—বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এ সরকারকে উৎখাত করার, প্রতিবিপ্লব করার চেষ্টা চলমান ছিল প্রথম ছয় মাস। এখনো আছে কিছুটা। সময়ের প্রয়োজনে এ দায়িত্ব আমাদের নিতে হয়েছিল।’
সাবেক এই উপদেষ্টা আরও আক্ষেপ করেন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন না করে জাতীয় সরকার গঠন করলে এই ধরনের আক্ষেপ তৈরি হতো না। তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘৫ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে সেজদা দিয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা, ছাত্ররা নয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর সমন্বয়ক নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে বিপুল টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই ধরনের অভিযোগগুলা বা এই ধরনের মিথ্যা ট্রায়াল আমাদের বিরুদ্ধে সব সময় আমাদের চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্য রাজনৈতিক দলের ছাত্রীরা এসে কীভাবে দুর্নীতি করেছে চাঁদাবাজি করেছে সেই তথ্য প্রচার করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী নামে সেই বিষয়টা তুলে ধরা উচিত। মিডিয়া তো আমরা তো সেই মিডিয়া সাপোর্টটা আমরা পাচ্ছি না বলে মনে করছি।’
নাহিদের সাফ জবাব, কে কত টাকার মালিক হয়েছেন, সবকিছুর অনুসন্ধান করা হোক।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নামে, আমাদের বিষয়ে ইনভেস্টিগেট করা হোক যে আমরা কত সম্পত্তির মালিক হয়েছি, কত টাকার মালিক হয়েছি আর এখন যে রাজনৈতিক দলের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা রয়েছে, তারা গত এক বছরে কত কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে—চাঁদাবাজি, লুটপাট, প্রশাসনে, বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা জায়গায় কীভাবে তাদের নিজেদের লোক বসিয়েছে, এটা তো কারও অজানা নাই। বাংলাদেশের এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে কিন্তু প্রথম কয়েক মাস দুর্নীতি বন্ধ ছিল, এই দুর্নীতির চক্র আবার কীভাবে সরকারে জেঁকে বসল এইটা নিয়ে আপনারা ইনভেস্টিগেট করেন, দেখেন এটার সঙ্গে কারা জড়িত।’
নির্বাচিত সরকার এলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা হারিয়ে যাবে অথবা নেতারা সেফ এক্সিটের পথ বেছে নেবে কিনা সেই প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই লড়াই অনেক দীর্ঘ এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে এটা আমরা ভেবেই রাজপথে নেমেছি। এই নির্বাচনকে লক্ষ্য করে কিন্তু জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয় নাই। জাতীয় নাগরিক পার্টি বাংলাদেশের রাজনীতির আমল পরিবর্তনের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছে। গত এক বছরে ছাত্রদেরকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাবেক তথ্য উপদেষ্টা এবং জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বেশ কয়েকজন সদস্যের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন। সম্প্রতি একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি দাবি করেন, উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করেছেন এবং তাঁরা এখন নিজেদের ‘সেফ এক্সিট’ (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবছেন।
এই বিস্ফোরক মন্তব্যের জেরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে চলছে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনা। বিভিন্ন ফেসবুক পেজ ও অ্যাকাউন্ট থেকে তাঁর বক্তব্যের ভিডিও ও ফটোকার্ড পোস্ট করা হয়েছে। নেটিজেনরা পক্ষে-বিপক্ষে নানা প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে।
সাক্ষাৎকারে নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা পরিষদের বিরুদ্ধে সরাসরি প্রতারণার অভিযোগ এনে বলেন, ‘রাজনৈতিক দলের নেতাদের এবং যাঁরা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাঁদের অনেককে বিশ্বাস করাটা আমাদের অবশ্যই ভুল হয়েছিল। আমাদের উচিত ছিল ছাত্র নেতৃত্বকেই শক্তিশালী করা, সরকারে গেলে সম্মিলিতভাবে যাওয়া।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘নাগরিক সমাজ বা রাজনৈতিক দলকে আমরা যে বিশ্বাসটা করেছিলাম, যে আস্থা রেখেছিলাম, সেই জায়গায় আসলে আমরা প্রতারিত হয়েছি।’
তিনি দাবি করেন, ‘অনেক উপদেষ্টা নিজেদের আখের গুছিয়েছেন, অথবা গণ–অভ্যুত্থানের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা (বিট্রে) করেছেন। যখন সময় আসবে, তখন আমরা এদের নামও উন্মুক্ত করব।’
তিনি মনে করেন, এই বিচ্যুতি হওয়ার কারণ—উপদেষ্টারা গণ–অভ্যুত্থানের শক্তির ওপর ভরসা করেননি। তিনি বলেন, ‘উপদেষ্টাদের অনেকেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে লিয়াজোঁ করে ফেলেছে। তারা নিজেদের সেফ এক্সিট (নিরাপদ প্রস্থান) নিয়ে ভাবতেছে। এটা আমাদের অনেক পোহাতে হচ্ছে এবং পোহাতে হবে। কিন্তু তারা যদি এটা বিশ্বাস করত যে তাদের নিয়োগকর্তা ছিল গণ–অভ্যুত্থানের শক্তি, রাজপথে নেমে জীবন দেওয়া ও আহত সাধারণ মানুষজন, তাহলে উপদেষ্টাদের এই বিচ্যুতি হতো না।’
জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম অভ্যুত্থানের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে যোগ দেন। গত ফেব্রুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করে এনসিপির আহ্বায়কের দায়িত্ব নেন। তবে ছাত্র আন্দোলনের অন্য দুই প্রতিনিধি মাহফুজ আলম এবং আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া এখনো উপদেষ্টা হিসেবে বহাল আছেন।
উপদেষ্টার পদে যাওয়া ছাত্রনেতাদের সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে নাহিদ ইসলাম বলেন, তাঁরা কেউ সরকারের উপদেষ্টা পদে যেতে চাননি। তাঁদের মূল দাবি ছিল জাতীয় সরকার গঠন করা।
তিনি যুক্তি দেন, রাজনৈতিক দলগুলো সম্মত হয়ে নাগরিক সরকার করলে ছাত্রদের কাঁধে এই দায়িত্ব আসত না। ‘যদি অভ্যুত্থানের শক্তি সরকারে না থাকত, তাহলে এই সরকার তিন মাসও টিকতো না’—বলে মন্তব্য করেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এ সরকারকে উৎখাত করার, প্রতিবিপ্লব করার চেষ্টা চলমান ছিল প্রথম ছয় মাস। এখনো আছে কিছুটা। সময়ের প্রয়োজনে এ দায়িত্ব আমাদের নিতে হয়েছিল।’
সাবেক এই উপদেষ্টা আরও আক্ষেপ করেন, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে সরকার গঠন না করে জাতীয় সরকার গঠন করলে এই ধরনের আক্ষেপ তৈরি হতো না। তিনি মনে করিয়ে দেন, ‘৫ আগস্ট ক্যান্টনমেন্টে সেজদা দিয়েছেন রাজনৈতিক নেতারা, ছাত্ররা নয়।’
গণ-অভ্যুত্থানের পর সমন্বয়ক নামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের বিরুদ্ধে বিপুল টাকার মালিক হওয়ার অভিযোগ প্রসঙ্গে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই ধরনের অভিযোগগুলা বা এই ধরনের মিথ্যা ট্রায়াল আমাদের বিরুদ্ধে সব সময় আমাদের চালানো হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্য রাজনৈতিক দলের ছাত্রীরা এসে কীভাবে দুর্নীতি করেছে চাঁদাবাজি করেছে সেই তথ্য প্রচার করা হয়েছে বৈষম্যবিরোধী নামে সেই বিষয়টা তুলে ধরা উচিত। মিডিয়া তো আমরা তো সেই মিডিয়া সাপোর্টটা আমরা পাচ্ছি না বলে মনে করছি।’
নাহিদের সাফ জবাব, কে কত টাকার মালিক হয়েছেন, সবকিছুর অনুসন্ধান করা হোক।
তিনি বলেন, ‘আমাদের নামে, আমাদের বিষয়ে ইনভেস্টিগেট করা হোক যে আমরা কত সম্পত্তির মালিক হয়েছি, কত টাকার মালিক হয়েছি আর এখন যে রাজনৈতিক দলের অন্যান্য নেতা-কর্মীরা রয়েছে, তারা গত এক বছরে কত কোটি কোটি টাকা কামিয়েছে—চাঁদাবাজি, লুটপাট, প্রশাসনে, বিশ্ববিদ্যালয়ে নানা জায়গায় কীভাবে তাদের নিজেদের লোক বসিয়েছে, এটা তো কারও অজানা নাই। বাংলাদেশের এই গণ-অভ্যুত্থানের পরে কিন্তু প্রথম কয়েক মাস দুর্নীতি বন্ধ ছিল, এই দুর্নীতির চক্র আবার কীভাবে সরকারে জেঁকে বসল এইটা নিয়ে আপনারা ইনভেস্টিগেট করেন, দেখেন এটার সঙ্গে কারা জড়িত।’
নির্বাচিত সরকার এলে কি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা হারিয়ে যাবে অথবা নেতারা সেফ এক্সিটের পথ বেছে নেবে কিনা সেই প্রশ্নে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এই লড়াই অনেক দীর্ঘ এবং অনেক চ্যালেঞ্জিং হবে এটা আমরা ভেবেই রাজপথে নেমেছি। এই নির্বাচনকে লক্ষ্য করে কিন্তু জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠিত হয় নাই। জাতীয় নাগরিক পার্টি বাংলাদেশের রাজনীতির আমল পরিবর্তনের স্বপ্ন এবং লক্ষ্য নিয়ে গঠিত হয়েছে। গত এক বছরে ছাত্রদেরকে নানাভাবে ব্যবহার করা হয়েছে।’
রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো জুলাই জাতীয় সনদে বাস্তবায়নের সুপারিশ না থাকা এবং আপত্তির (নোট অব ডিসেন্ট) বিষয়ে সিদ্ধান্ত না থাকায় স্বাক্ষর নিয়ে ভাবছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলছে, স্বাক্ষরের বিষয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেবেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘একদিকে রাজনৈতিক দলগুলো মাঠে জনসংযোগে নেমে পড়েছে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে, আমরা আশাবাদী, মানুষ ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করবে, তাদের মধ্যে একটি আগ্রহ-উচ্ছ্বাস রয়েছে; আরেক দিকে নির্বাচনের আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটাও আমরা দেখতে পাচ্ছি।’
১৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মিরপুরে তৈরি পোশাক কারখানা ও কেমিক্যাল গুদামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে ১৬ জনের মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে এ ঘটনায় দোষীদের কঠোর জবাবদিহির আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগেআইনগত বাধা যেহেতু নেই, তাই নির্বাচন কমিশনকে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ময়মনসিংহ মহানগরীর তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে জেলা এনসিপির সমন্বয় সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
১৬ ঘণ্টা আগে