অনলাইন ডেস্ক
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর প্রেস সচিবের বক্তব্য ‘সাংঘর্ষিক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে-২৫ সালের শেষের দিকে অথবা ২৬ সালের প্রথম দিকে নির্বাচন হবে। তারপরে তাঁর (প্রধান উপদেষ্টা) প্রেস সচিব বলেছেন যে-২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। তাঁর (প্রেস সচিব) এ কথা আবার সাংঘর্ষিক কথা হয়ে গেছে। আমরা বুঝতে পারছি না যে, কোনটা সঠিক।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। গতকাল বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়।
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য ‘অস্পষ্ট এবং হতাশাজনক’ বলেও মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য অস্পষ্ট। আমরা যেটা আশা করেছিলাম যে, তিনি সুনির্দিষ্ট একটা সময়ের মধ্যে রোডম্যাপ দিয়ে দেবেন। সেটা তিনি দেননি। এটা আমাদের কিছুটা হতাশ করেছে এবং একই সঙ্গে জাতিকেও কিছুটা হতাশ করেছে।’
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কথায় সময়ক্ষেপণ কিংবা বিষয়টা আপনাদের কাছে যৌক্তিক মনে হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘যৌক্তিক তো মনে হয়নি। এটাতে আমরা হতাশ হয়েছি।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘স্থায়ী কমিটির সভায় প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সভা মনে করেন যে, প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য অস্পষ্ট। তাঁর বক্তব্যে নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়ের কথা বলা হলেও নির্বাচনের রোডম্যাপ সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য রাখা হয়নি। তিনি নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ২০২৫ সালের শেষ অথবা ২০২৬ সালের প্রথম অংশ অনুষ্ঠানের কথা বলেছেন... আবার তার প্রেস সচিব যে কথা বলেছেন, ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এটা পরস্পর বিরোধী। এই ধরনের পরস্পর বিরোধী বক্তব্য আরও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
তিনি বলেন, ‘স্থায়ী কমিটি মনে করে-যেহেতু নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়ে গেছে, সেহেতু নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিলম্বের প্রয়োজন নেই। নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব। জনগণ এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুস্পষ্ট বক্তব্য প্রত্যাশা করে। সভা মনে করে, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা উচিত।’
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর প্রেস সচিবের বক্তব্য ‘সাংঘর্ষিক’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন যে-২৫ সালের শেষের দিকে অথবা ২৬ সালের প্রথম দিকে নির্বাচন হবে। তারপরে তাঁর (প্রধান উপদেষ্টা) প্রেস সচিব বলেছেন যে-২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। তাঁর (প্রেস সচিব) এ কথা আবার সাংঘর্ষিক কথা হয়ে গেছে। আমরা বুঝতে পারছি না যে, কোনটা সঠিক।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। গতকাল বুধবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির সভার সিদ্ধান্ত জানাতে এই সংবাদ সম্মেলন ডাকা হয়।
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্য ‘অস্পষ্ট এবং হতাশাজনক’ বলেও মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য অস্পষ্ট। আমরা যেটা আশা করেছিলাম যে, তিনি সুনির্দিষ্ট একটা সময়ের মধ্যে রোডম্যাপ দিয়ে দেবেন। সেটা তিনি দেননি। এটা আমাদের কিছুটা হতাশ করেছে এবং একই সঙ্গে জাতিকেও কিছুটা হতাশ করেছে।’
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কথায় সময়ক্ষেপণ কিংবা বিষয়টা আপনাদের কাছে যৌক্তিক মনে হচ্ছে কি না, জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘যৌক্তিক তো মনে হয়নি। এটাতে আমরা হতাশ হয়েছি।’
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘স্থায়ী কমিটির সভায় প্রধান উপদেষ্টার ভাষণ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। সভা মনে করেন যে, প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য অস্পষ্ট। তাঁর বক্তব্যে নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়ের কথা বলা হলেও নির্বাচনের রোডম্যাপ সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য রাখা হয়নি। তিনি নির্বাচনের সম্ভাব্য সময়সীমা ২০২৫ সালের শেষ অথবা ২০২৬ সালের প্রথম অংশ অনুষ্ঠানের কথা বলেছেন... আবার তার প্রেস সচিব যে কথা বলেছেন, ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এটা পরস্পর বিরোধী। এই ধরনের পরস্পর বিরোধী বক্তব্য আরও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে।’
তিনি বলেন, ‘স্থায়ী কমিটি মনে করে-যেহেতু নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়ে গেছে, সেহেতু নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিলম্বের প্রয়োজন নেই। নির্বাচনকেন্দ্রিক সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব। জনগণ এই বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে সুস্পষ্ট বক্তব্য প্রত্যাশা করে। সভা মনে করে, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা উচিত।’
সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের জন্য প্রশাসনে যেসব কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়েছে তাঁরা রাজনৈতিকভাবে হয় বিএনপি, নয় জামায়াত বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের।
৯ ঘণ্টা আগেঅতীতে রাজনৈতিক দলগুলো বাংলাদেশের সংবিধানে মূলনীতি হিসেবে দলীয় বক্তব্য চাপিয়ে দিয়েছে বলে অভিযোগ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দেশের সংবিধানের মূলনীতির প্রয়োজনীয়তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে দলটি। অর্থবিল ও আস্থা ভোটে সংসদ সদস্যদের দলীয় সিদ্ধান্তে ভোটের পক্ষে রয়েছে। নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেটকে মৌলিক অধিকারে
১২ ঘণ্টা আগেনির্বাচনের জন্য আন্দোলনের প্রয়োজন দেখছে না বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, ‘নির্বাচনের দাবিতে আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। কারণ, এই সরকারকে তো আমরাই সমর্থন দিয়ে বসিয়েছি।’
১২ ঘণ্টা আগেভারতের আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে গিয়ে মার্কিন সাম্রাজ্যবাদের কোলে বসা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ও অর্থনীতিবিদ ড. আনু মুহাম্মদ।
১৩ ঘণ্টা আগে