নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মামুনুল হকসহ হেফাজতে ইসলামের সব কারাবন্দী নেতা-কর্মীকে মুক্তি এবং তাঁদের নামে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন দলটির নেতারা। অন্যথায় ৩০ নভেম্বরের পর কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক ও মুফতি মুনির হুসাইন কাসেমীসহ হেফাজতের কারাবন্দী সব নেতার মুক্তি, ২০১৩ সাল থেকে অদ্যাবধি হেফাজতের নেতা-কর্মীদের নামে দায়ের হওয়া সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং ১৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনে এ কথা বলেন তাঁরা।
সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে সংগঠনের মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান বলেন, ‘প্রায় তিন বছর ধরে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় কারাগারে বন্দী আছেন হেফাজতের যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, অর্থ সম্পাদক মুফতি মুনীর হোসাইন কাসেমী, মুফতি ফখরুল ইসলামসহ আরও অনেক আলেম। মিথ্যা ও সাজানো মামলায় এত দীর্ঘ সময় সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে সরকার তাঁদের বন্দী করে রেখেছে। আজকের সম্মেলনে কারাবন্দী সব হেফাজত নেতা-কর্মীকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানানো হচ্ছ।’
সাজিদুর রহমান আরও বলেন, ‘২০১৩ সাল থেকে অদ্যাবধি হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের নামে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।’
এ ছাড়া আগামী তিন মাসের মধ্যে সারা দেশে হেফাজতে ইসলামের জেলা, উপজেলা ও মহানগর কমিটি গঠন এবং আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে চট্টগ্রাম, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে শানে রেসালাত সম্মেলন করা হবে বলে জানান তিনি।
সভাপতির বক্তব্যে হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, ‘যদি আলেমদের মুক্তি দেওয়া না হয়, তাহলে গদি কোথায় যাবে জানি না। ওই বড় বড় আলেমদের অভিশাপে তোমার গদি আর থাকবে না। যদি গদি রক্ষা করতে চাও, তাহলে তাড়াতাড়ি আলেমদের মুক্ত করে দাও।’
শাহ মুহিব্বুল্লাহ আরও বলেন, ‘গদি রক্ষা করতে হলে আল্লাহর ওলি-আউলিয়াদের দোয়া লাগে। তাঁদের সহযোগিতা লাগে। প্রধানমন্ত্রী যা কাজ করছেন, তাতে ওলিদের বদদোয়া, অভিশাপে আপনার গদি চলে যাবে।’
অতি সত্তর আলেম-ওলামাদের মুক্তির আহ্বান জানিয়ে হেফাজতের আমির বলেন, ‘তাঁদের প্রতি যদি কেউ দুশমনি রাখে, কষ্ট দেয়, তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহ যুদ্ধ ঘোষণা করেন। অস্তিত্ব হারানোর আগে গদি হারাইবার আগে রক্ষার চেষ্টা করুন। গদির জন্য পাবলিকের সহায়তা লাগবে না? আল্লাহর সহায়তা লাগবে না?’
সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সিনিয়র নায়েবে আমির খালিদ আহমেদ কাসেমী, সহকারী মহাসচিব মুফতি মাসউদুল করিম, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা জালালউদ্দিন আহমাদ প্রমুখ।
আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মামুনুল হকসহ হেফাজতে ইসলামের সব কারাবন্দী নেতা-কর্মীকে মুক্তি এবং তাঁদের নামে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন দলটির নেতারা। অন্যথায় ৩০ নভেম্বরের পর কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটে মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক ও মুফতি মুনির হুসাইন কাসেমীসহ হেফাজতের কারাবন্দী সব নেতার মুক্তি, ২০১৩ সাল থেকে অদ্যাবধি হেফাজতের নেতা-কর্মীদের নামে দায়ের হওয়া সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার এবং ১৩ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের উদ্যোগে আয়োজিত জাতীয় ওলামা মাশায়েখ সম্মেলনে এ কথা বলেন তাঁরা।
সম্মেলনের ঘোষণাপত্রে সংগঠনের মহাসচিব আল্লামা শায়েখ সাজিদুর রহমান বলেন, ‘প্রায় তিন বছর ধরে মিথ্যা ও বানোয়াট মামলায় কারাগারে বন্দী আছেন হেফাজতের যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক, অর্থ সম্পাদক মুফতি মুনীর হোসাইন কাসেমী, মুফতি ফখরুল ইসলামসহ আরও অনেক আলেম। মিথ্যা ও সাজানো মামলায় এত দীর্ঘ সময় সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে সরকার তাঁদের বন্দী করে রেখেছে। আজকের সম্মেলনে কারাবন্দী সব হেফাজত নেতা-কর্মীকে আগামী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মুক্তি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানানো হচ্ছ।’
সাজিদুর রহমান আরও বলেন, ‘২০১৩ সাল থেকে অদ্যাবধি হেফাজতে ইসলামের নেতা-কর্মীদের নামে দায়েরকৃত সব মিথ্যা মামলা অবিলম্বে প্রত্যাহার করতে হবে।’
এ ছাড়া আগামী তিন মাসের মধ্যে সারা দেশে হেফাজতে ইসলামের জেলা, উপজেলা ও মহানগর কমিটি গঠন এবং আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে চট্টগ্রাম, সিলেট, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে শানে রেসালাত সম্মেলন করা হবে বলে জানান তিনি।
সভাপতির বক্তব্যে হেফাজতে ইসলামের আমির শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেন, ‘যদি আলেমদের মুক্তি দেওয়া না হয়, তাহলে গদি কোথায় যাবে জানি না। ওই বড় বড় আলেমদের অভিশাপে তোমার গদি আর থাকবে না। যদি গদি রক্ষা করতে চাও, তাহলে তাড়াতাড়ি আলেমদের মুক্ত করে দাও।’
শাহ মুহিব্বুল্লাহ আরও বলেন, ‘গদি রক্ষা করতে হলে আল্লাহর ওলি-আউলিয়াদের দোয়া লাগে। তাঁদের সহযোগিতা লাগে। প্রধানমন্ত্রী যা কাজ করছেন, তাতে ওলিদের বদদোয়া, অভিশাপে আপনার গদি চলে যাবে।’
অতি সত্তর আলেম-ওলামাদের মুক্তির আহ্বান জানিয়ে হেফাজতের আমির বলেন, ‘তাঁদের প্রতি যদি কেউ দুশমনি রাখে, কষ্ট দেয়, তাদের বিরুদ্ধে আল্লাহ যুদ্ধ ঘোষণা করেন। অস্তিত্ব হারানোর আগে গদি হারাইবার আগে রক্ষার চেষ্টা করুন। গদির জন্য পাবলিকের সহায়তা লাগবে না? আল্লাহর সহায়তা লাগবে না?’
সম্মেলনে আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সিনিয়র নায়েবে আমির খালিদ আহমেদ কাসেমী, সহকারী মহাসচিব মুফতি মাসউদুল করিম, যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা জালালউদ্দিন আহমাদ প্রমুখ।
জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান। আজ বুধবার বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার মাধবপাশা ইউনিয়নে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও রাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফার প্রচারপত্র বিতরণকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে শফিকুর রহমান বলেন, ‘৯ সেপ্টেম্বর দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসমাজ উৎসবমুখর পরিবেশে শান্তিপূর্ণভাবে এ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে। নির্বাচনের প্রার্থীগণ ভোটে অংশগ্রহণ করে নির্বাচনকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ করেন।’
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির প্যানেল জয়লাভ করায় সংগঠনটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামি পাকিস্তান। আজ বুধবার পাকিস্তান জামায়াতের অফিশিয়াল ফেসবুক পোস্টে এই অভিনন্দন জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য স্যার, আপনাকে অভিনন্দন। মেরুদণ্ড সোজা রেখে সকল প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে আপনি যেভাবে একটি স্বচ্ছ ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশকে উপহার দিয়েছেন, এর জন্য আপনি ও আপনার টিমের প্রতি বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ থাকবে।’
২ ঘণ্টা আগে