আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কারের পক্ষ নিয়ে কেউ যদি নির্বাচনকে বিলম্বিত করার কথা বলে, সেটা মানুষ নেবে না। আবার নির্বাচনের কথা বলে সংস্কার যদি আড়াল হয়ে যায়, সেটাও মানুষ গ্রহণ করবে না। আমরা সংস্কারও চাই আবার নির্বাচনও চাই। এই কাজ করতে হলে আমাদের ন্যূনতম ঐকমত্যে দাঁড়াত হবে। ন্যূনতম জাতীয় ঐক্যবদ্ধ হতে না পারলে, অভ্যুত্থান বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে।’
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে ‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, নিয়ন্ত্রণহীন সিন্ডিকেট ও নতুন করে আরোপিত ভ্যাট এবং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে’ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন জোনায়েদ সাকি।
গণসংহতির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে একটি মুখোমুখি অবস্থা তৈরি করা হয়েছে। আমরা মনে করি, সংস্কার এবং নির্বাচন কোনো মুখোমুখি ব্যাপার নয়। নির্বাচনের জন্য সংস্কার দরকার আবার সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দরকার।’
বাংলাদেশ কোনো পথে যাবে, তা বর্তমান সরকারের কাছে বিরাট দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেন সাকি। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে যাতে আর কোনো ফ্যাসিস্ট শাসন কায়েম হতে না পারে, ফ্যাসিস্টের পলায়নের সঙ্গে সঙ্গে ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থাকে আমরা যাতে বিদায় জানাতে পারি তার জন্য মানুষ রক্ত দিয়েছে। সেটা যদি আমরা বাস্তবায়ন করতে চাই, তাহলে আমাদের সকলের মধ্যে ঐক্য রক্ষা করতে হবে।’
দেশ বর্তমানে একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত পার করছে বলে জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দল এই অভ্যুত্থানে যুক্ত হয়েছে। মানুষ এখন তার অধিকারের জবাব চায়। এখনো সীমান্তে হত্যাকাণ্ড হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষ কোনোভাবেই সীমান্ত হত্যা মেনে নেবে না।’
এ সময় বিক্ষোভ সমাবেশে গণসংহতি আন্দোলনের অন্য নেতা–কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
সংস্কার ও নির্বাচন উভয়ের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কারের পক্ষ নিয়ে কেউ যদি নির্বাচনকে বিলম্বিত করার কথা বলে, সেটা মানুষ নেবে না। আবার নির্বাচনের কথা বলে সংস্কার যদি আড়াল হয়ে যায়, সেটাও মানুষ গ্রহণ করবে না। আমরা সংস্কারও চাই আবার নির্বাচনও চাই। এই কাজ করতে হলে আমাদের ন্যূনতম ঐকমত্যে দাঁড়াত হবে। ন্যূনতম জাতীয় ঐক্যবদ্ধ হতে না পারলে, অভ্যুত্থান বিপর্যয়ের মুখে পড়তে পারে।’
আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে গণসংহতি আন্দোলনের উদ্যোগে ‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, নিয়ন্ত্রণহীন সিন্ডিকেট ও নতুন করে আরোপিত ভ্যাট এবং ট্যাক্স বৃদ্ধির প্রতিবাদে’ আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এসব কথা বলেন জোনায়েদ সাকি।
গণসংহতির প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সংস্কার ও নির্বাচন নিয়ে একটি মুখোমুখি অবস্থা তৈরি করা হয়েছে। আমরা মনে করি, সংস্কার এবং নির্বাচন কোনো মুখোমুখি ব্যাপার নয়। নির্বাচনের জন্য সংস্কার দরকার আবার সংস্কার শেষ করে নির্বাচন দরকার।’
বাংলাদেশ কোনো পথে যাবে, তা বর্তমান সরকারের কাছে বিরাট দায়িত্ব বলে মন্তব্য করেন সাকি। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে যাতে আর কোনো ফ্যাসিস্ট শাসন কায়েম হতে না পারে, ফ্যাসিস্টের পলায়নের সঙ্গে সঙ্গে ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থাকে আমরা যাতে বিদায় জানাতে পারি তার জন্য মানুষ রক্ত দিয়েছে। সেটা যদি আমরা বাস্তবায়ন করতে চাই, তাহলে আমাদের সকলের মধ্যে ঐক্য রক্ষা করতে হবে।’
দেশ বর্তমানে একটা ঐতিহাসিক মুহূর্ত পার করছে বলে জানিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে, দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দল এই অভ্যুত্থানে যুক্ত হয়েছে। মানুষ এখন তার অধিকারের জবাব চায়। এখনো সীমান্তে হত্যাকাণ্ড হচ্ছে। বাংলাদেশের মানুষ কোনোভাবেই সীমান্ত হত্যা মেনে নেবে না।’
এ সময় বিক্ষোভ সমাবেশে গণসংহতি আন্দোলনের অন্য নেতা–কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
পোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য স্যার, আপনাকে অভিনন্দন। মেরুদণ্ড সোজা রেখে সকল প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে আপনি যেভাবে একটি স্বচ্ছ ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশকে উপহার দিয়েছেন, এর জন্য আপনি ও আপনার টিমের প্রতি বাংলাদেশ কৃতজ্ঞ থাকবে।’
৩ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে অংশ নেওয়া ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান জানিয়েছেন, তিনি তাঁর সবটুকু সামর্থ্য দিয়ে দেশের ছাত্র রাজনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করবেন। আজ বুধবার বিকেলে ডাকসু নির্বাচন নিয়ে নিজের ফেসবুকে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এ কথা বলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে পরাজয়কে রাজনৈতিক জীবনের প্রথম পরাজয় বলে উল্লেখ করেছেন ছাত্রদল সমর্থিত সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী শেখ তানভীর বারী হামীম। আজ বুধবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি। এই পরাজয়কে নিছক সময়ের কাছে হার বলে বিবেচনা
১ ঘণ্টা আগেসংবাদ সম্মেলনে আবদুল্লাহ আল মাহমুদ বলেন, ‘গাজীপুর-৩ আসন নিয়ে দীর্ঘদিন কাজ করেছি। এ কারণে এনসিপিতে আমার নাম আসে। তবে জাতীয় নির্বাচনে আমি এনসিপির ব্যানারে অংশ নেব না বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। নির্বাচন নিয়ে পরবর্তী সময়ে সিদ্ধান্ত জানাব।’
১ ঘণ্টা আগে