নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রতিহিংসার রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যদি দেশ ও দেশের জনগণকে ভালোবাসে, তাহলে তাদের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। বন্দুক দিয়ে গুলি করে জনগণকে দমিয়ে রাখা যায়। কিন্তু মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায় না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত বাবু সুনীল কুমার গুপ্তের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করে না। আমরা বারবার বলেছি, আমরা রাজনীতির পরিবর্তন চাই। বর্তমানে যে হিংসা-প্রতিহিংসার রাজনীতি, এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। রাজনীতিতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে, হানাহানি মারামারি নয়। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যাকে দেশ পরিচালনার কঠিন দায়িত্ব দেবে, তারাই দেশ পরিচালনা করবে। এটা আওয়ামী লীগ বা বিএনপি বলে কোনো কথা নেই। এ জন্যই আমরা আন্দোলন করে যাচ্ছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এটা কোনো নির্বাচন হয়নি। এটা নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছু নেই। আওয়ামী লীগ একসময় স্লোগান দিয়েছিল আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। কিন্তু তারা তাদের সেই স্লোগান পরিবর্তন করে ফেলেছে। এখন আওয়ামী লীগের স্লোগান হচ্ছে, আমার ভোট আমি দেব, তোমার ভোটও আমি দেব।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে মঈন খান বলেন, ‘আসুন আমরা নতুন করে বাংলাদেশ গড়ি। আমরা জনগণের কাছে আছি, জনগণের কাছে থাকব এবং জনগণের কথা বলব। এ দেশের মানুষের, মানবাধিকার, গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, বাক্স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলনে আছি।’
বাবু সুনীল কুমার গুপ্ত স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপনসহ আরও অনেকে।
প্রতিহিংসার রাজনীতি থেকে বেরিয়ে আসতে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ যদি দেশ ও দেশের জনগণকে ভালোবাসে, তাহলে তাদের গণতন্ত্র ও ভোটাধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। বন্দুক দিয়ে গুলি করে জনগণকে দমিয়ে রাখা যায়। কিন্তু মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায় না।’
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে সাবেক মন্ত্রী প্রয়াত বাবু সুনীল কুমার গুপ্তের স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি ক্ষমতার জন্য রাজনীতি করে না। আমরা বারবার বলেছি, আমরা রাজনীতির পরিবর্তন চাই। বর্তমানে যে হিংসা-প্রতিহিংসার রাজনীতি, এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। রাজনীতিতে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে, হানাহানি মারামারি নয়। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ যাকে দেশ পরিচালনার কঠিন দায়িত্ব দেবে, তারাই দেশ পরিচালনা করবে। এটা আওয়ামী লীগ বা বিএনপি বলে কোনো কথা নেই। এ জন্যই আমরা আন্দোলন করে যাচ্ছি।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এটা কোনো নির্বাচন হয়নি। এটা নিয়ে মাথা ঘামানোর কিছু নেই। আওয়ামী লীগ একসময় স্লোগান দিয়েছিল আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব। কিন্তু তারা তাদের সেই স্লোগান পরিবর্তন করে ফেলেছে। এখন আওয়ামী লীগের স্লোগান হচ্ছে, আমার ভোট আমি দেব, তোমার ভোটও আমি দেব।’
দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ করে মঈন খান বলেন, ‘আসুন আমরা নতুন করে বাংলাদেশ গড়ি। আমরা জনগণের কাছে আছি, জনগণের কাছে থাকব এবং জনগণের কথা বলব। এ দেশের মানুষের, মানবাধিকার, গণতন্ত্র, ভোটাধিকার, বাক্স্বাধীনতা ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলনে আছি।’
বাবু সুনীল কুমার গুপ্ত স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত স্মরণসভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম, বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপনসহ আরও অনেকে।
জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমান বলেছেন, ‘আগামী বছরের প্রথমার্ধেই জাতীয় নির্বাচন অনিবার্য। তবে কোনো অপরিপক্ব বা প্রহসনের নির্বাচন জনগণ আর মেনে নেবে না। নির্বাচন হতে হবে স্বচ্ছ, নিরপেক্ষ ও পেশিশক্তি ও কালোটাকামুক্ত। প্রশাসনের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত না হলে এই নির্বাচনও ব্যর্থ হবে। প্রবাসীদের ভোটাধিকার
২ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেছেন, আগামী ৫ আগস্ট বা এর পরবর্তী দ্রুততম সময়ের মধ্যে নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা করা হবে বলে জনগণ আশা করে। তিনি মনে করেন, নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট তারিখ ঘোষণা রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। একই সঙ্গে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের ভূমিকা নানা দিক থেকে প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় ১৩টি রাজনৈতিক দল ও জোটের নেতাদের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বৈঠক শেষে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেবজলুর রশীদ ফিরোজ বলেন, ‘সরকার যখন খুব বিপদে পড়ে, আর সামলাতে পারছে না, টালমাটাল অবস্থা এবং মানুষ বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে, তখন রাজনৈতিক দলগুলোকে ডাকে। তারা দেখাতে চায় যে, এরা সবাই আমার সঙ্গে আছে। আমরা এই সরকারকে সমর্থন করেছি ঠিক, কিন্তু অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার পরিপন্থী কোনো কাজ করলে আমরা এই...
৩ ঘণ্টা আগে