অনলাইন ডেস্ক
পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা মোকাবিলায় ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পথ অনুসরণ করতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা মোকাবিলায় ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পথ অনুসরণ করতে পারে না। এ ধরনের কর্মকাণ্ড একদিকে সামাজিক নৈরাজ্যের বিস্তার ঘটাবে, অন্যদিকে গণ-অভ্যুত্থানের অংশীজন ও জনগণের মধ্যে ঐক্যের পরিবর্তে আরও বিভক্তি ও বিভাজন তৈরি করবে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংহতি মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর প্রতিনিধি সভায় সাইফুল হক এ কথা বলেন।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে জন-আস্থার মর্যাদা দিতে হবে। সরকার হিসেবে তারা দুর্বল ও অকার্যকর—এ রকম ধারণা বাড়তে থাকলে তাদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। অরাজকতা ও সামাজিক নৈরাজ্য প্রতিরোধে তারা যদি দৃঢ়তার পরিচয় দিতে না পারে, তাহলে রাজনৈতিক দল ও জনগণের সমর্থন থাকা সত্ত্বেও তারা গণতান্ত্রিক উত্তরণে নেতৃত্ব প্রদানে ব্যর্থ হবে। গত দুই দিনে ঢাকাসহ দেশব্যাপী সংঘটিত অরাজক পরিস্থিতিতে এই ধারণা আরও প্রবল হয়েছে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, শেখ হাসিনার উসকানির ফাঁদে জড়িয়ে পড়লে অনভিপ্রেত অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে একদিকে বহুমুখী ষড়যন্ত্রের শক্তি শক্তিশালী হবে, অন্যদিকে গণ-অভ্যুত্থানের অর্জন হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পাবে।
সাইফুল হক বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রদত্ত বক্তব্যে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণহত্যা ও তাঁর ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের আমলে সংঘটিত অপরাধের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা দূরের কথা, কোনো ধরনের অনুশোচনা পর্যন্ত নেই; বরং তাঁর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে তিনি প্রকারান্তরে উসকানি সৃষ্টির চেষ্টা করেছেন।’
পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় আরও বক্তব্য দেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, মো. সালাউদ্দিন মিয়া, মীর রেজাউল আলম, অ্যাডভোকেট ফায়েজুর রহমান মনির, বাবর চৌধুরী, জামাল সিকদার হোসেন খান, রাজেস খান, মোহাম্মদ মিলন, জামিলুর রহমান ডালিম, আরিফুল ইসলাম, সাজ্জাদুল করিম আলভী প্রমুখ।
সভায় ১৫ ফেব্রুয়ারি পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির সমাবেশ সফল করতে সবার প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা মোকাবিলায় ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পথ অনুসরণ করতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। তিনি বলেন, ‘পতিত আওয়ামী ফ্যাসিবাদী শক্তির উসকানি ও নাশকতা সৃষ্টির অপতৎপরতা মোকাবিলায় ছাত্র-জনতা ফ্যাসিস্টদের পথ অনুসরণ করতে পারে না। এ ধরনের কর্মকাণ্ড একদিকে সামাজিক নৈরাজ্যের বিস্তার ঘটাবে, অন্যদিকে গণ-অভ্যুত্থানের অংশীজন ও জনগণের মধ্যে ঐক্যের পরিবর্তে আরও বিভক্তি ও বিভাজন তৈরি করবে।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় সংহতি মিলনায়তনে ঢাকা মহানগর প্রতিনিধি সভায় সাইফুল হক এ কথা বলেন।
বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারকে জন-আস্থার মর্যাদা দিতে হবে। সরকার হিসেবে তারা দুর্বল ও অকার্যকর—এ রকম ধারণা বাড়তে থাকলে তাদের সফল হওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে। অরাজকতা ও সামাজিক নৈরাজ্য প্রতিরোধে তারা যদি দৃঢ়তার পরিচয় দিতে না পারে, তাহলে রাজনৈতিক দল ও জনগণের সমর্থন থাকা সত্ত্বেও তারা গণতান্ত্রিক উত্তরণে নেতৃত্ব প্রদানে ব্যর্থ হবে। গত দুই দিনে ঢাকাসহ দেশব্যাপী সংঘটিত অরাজক পরিস্থিতিতে এই ধারণা আরও প্রবল হয়েছে।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, শেখ হাসিনার উসকানির ফাঁদে জড়িয়ে পড়লে অনভিপ্রেত অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে একদিকে বহুমুখী ষড়যন্ত্রের শক্তি শক্তিশালী হবে, অন্যদিকে গণ-অভ্যুত্থানের অর্জন হাতছাড়া হওয়ার ঝুঁকিও বৃদ্ধি পাবে।
সাইফুল হক বলেন, ‘পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রদত্ত বক্তব্যে ছাত্র-শ্রমিক-জনতার গণহত্যা ও তাঁর ১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের আমলে সংঘটিত অপরাধের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা দূরের কথা, কোনো ধরনের অনুশোচনা পর্যন্ত নেই; বরং তাঁর বক্তব্যের মধ্য দিয়ে তিনি প্রকারান্তরে উসকানি সৃষ্টির চেষ্টা করেছেন।’
পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির সভাপতি মীর মোফাজ্জল হোসেন মোশতাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সভায় আরও বক্তব্য দেন পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য বহ্নিশিখা জামালী, মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, মো. সালাউদ্দিন মিয়া, মীর রেজাউল আলম, অ্যাডভোকেট ফায়েজুর রহমান মনির, বাবর চৌধুরী, জামাল সিকদার হোসেন খান, রাজেস খান, মোহাম্মদ মিলন, জামিলুর রহমান ডালিম, আরিফুল ইসলাম, সাজ্জাদুল করিম আলভী প্রমুখ।
সভায় ১৫ ফেব্রুয়ারি পার্টির ঢাকা মহানগর কমিটির সমাবেশ সফল করতে সবার প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
শনিবার সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে দোয়া মাহফিলে অংশ নিয়ে তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে এই দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী যুবদল।
২১ মিনিট আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
২১ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১ দিন আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
১ দিন আগে