নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণফোরামের সভাপতি ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘দেশের মালিক জনগণ। সরকার সেই জনগণের সমর্থন ছাড়া টিকে থাকতে চায়। আমাদের সচেতন হতে হবে। দেশের মালিকানা রক্ষা করতে হবে।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে আজ শনিবার নাগরিক সমাজ আয়োজিত ‘বর্তমান জাতীয় সংকট এবং সমাধানে নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে ড. কামাল হোসেন এ কথা বলেন। তিনি বলেন, সমাজে নারীদের একটি বড় ভূমিকা রয়েছে। নারীদের সংগঠিত করতে হবে। কারণ দেশের সেবায় ভালো মানুষকে নির্বাচিত করতে হবে। কোটিপতিরা নির্বাচিত হলে তারা নিজেদের স্বার্থে কাজ করবে। লুটপাট করে নিজেদের পকেট ভারী করবে।’
ড. কামাল বলেন, ‘দেশের মালিক জনগণ। সরকার দেশের জনগণের সমর্থন ছাড়াই টিকে থাকাতে চায়। সরকারের এই চাওয়া রুখতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ভোটাধিকার রক্ষা করতে হবে।’ সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের সাংবাদিক ভাইদের সচেতন থাকতে হবে। কোথায় কী হচ্ছে তুলে ধরতে হবে।’
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুল, সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান, রেজওয়ানা চৌধুরী, সুরাইয়া বেগম ও মোস্তাক আহমেদ।
আকবর আলি খান বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ওপর আমার কোনো আস্থা নেই। আর সার্চ কমিটির কোনো কাজ নেই। কারণ যাঁদের নির্বাচন করা হবে, তাঁরা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দল করেন। আবার যদি দল না-ও করেন, তার পরও তাদের ওপর মানুষ আস্থা রাখবে না।’ বাংলাদেশে কোনো নিরপেক্ষ লোক নেই বলে মন্তব্য করেন আকবর আলি খান। তিনি বলেন, ‘কোনো কমিটি দিয়ে কাজ হবে না। সার্চ কমিটি আদৌ কোনো কাজ করছে না।’
সেমিনারে ইভিএমে ভোট নেওয়া বিষয়ে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘ইভিএমে ভোট হলে আন্তর্জাতিক মহল দেখবে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ভোট হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হবে ভিন্ন। কারণ, আপনি ভোট দেবেন কলমে, কিন্তু ভোট হবে নৌকায়। কারণ, সেখানে কোনো পেপার ডকুমেন্টস নেই। আমার মনে হয় সরকার সামনের নির্বাচনে বিরোধী দলগুলোকে নিরাপদভাবে মিছিল-মিটিং করতে দেবে। কিন্তু তারা আসল খেলা দেখাবে ইভিএমে।’
আসিফ নজরুল মনে করেন, নির্বাচন সব সংকটের সমাধান দেবে না। তবে সংকটের মাত্রা কমে আসবে।
গণফোরামের সভাপতি ও জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন বলেছেন, ‘দেশের মালিক জনগণ। সরকার সেই জনগণের সমর্থন ছাড়া টিকে থাকতে চায়। আমাদের সচেতন হতে হবে। দেশের মালিকানা রক্ষা করতে হবে।’
রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের আব্দুস সালাম হলে আজ শনিবার নাগরিক সমাজ আয়োজিত ‘বর্তমান জাতীয় সংকট এবং সমাধানে নাগরিক ভাবনা’ শীর্ষক সেমিনারে সভাপতির বক্তব্যে ড. কামাল হোসেন এ কথা বলেন। তিনি বলেন, সমাজে নারীদের একটি বড় ভূমিকা রয়েছে। নারীদের সংগঠিত করতে হবে। কারণ দেশের সেবায় ভালো মানুষকে নির্বাচিত করতে হবে। কোটিপতিরা নির্বাচিত হলে তারা নিজেদের স্বার্থে কাজ করবে। লুটপাট করে নিজেদের পকেট ভারী করবে।’
ড. কামাল বলেন, ‘দেশের মালিক জনগণ। সরকার দেশের জনগণের সমর্থন ছাড়াই টিকে থাকাতে চায়। সরকারের এই চাওয়া রুখতে হলে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ভোটাধিকার রক্ষা করতে হবে।’ সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের সাংবাদিক ভাইদের সচেতন থাকতে হবে। কোথায় কী হচ্ছে তুলে ধরতে হবে।’
সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. আকবর আলি খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. আসিফ নজরুল, সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান, রেজওয়ানা চৌধুরী, সুরাইয়া বেগম ও মোস্তাক আহমেদ।
আকবর আলি খান বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ওপর আমার কোনো আস্থা নেই। আর সার্চ কমিটির কোনো কাজ নেই। কারণ যাঁদের নির্বাচন করা হবে, তাঁরা কোনো না কোনো রাজনৈতিক দল করেন। আবার যদি দল না-ও করেন, তার পরও তাদের ওপর মানুষ আস্থা রাখবে না।’ বাংলাদেশে কোনো নিরপেক্ষ লোক নেই বলে মন্তব্য করেন আকবর আলি খান। তিনি বলেন, ‘কোনো কমিটি দিয়ে কাজ হবে না। সার্চ কমিটি আদৌ কোনো কাজ করছে না।’
সেমিনারে ইভিএমে ভোট নেওয়া বিষয়ে মন্তব্য করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আসিফ নজরুল। তিনি বলেন, ‘ইভিএমে ভোট হলে আন্তর্জাতিক মহল দেখবে সুষ্ঠু ও সুন্দর পরিবেশে ভোট হয়েছে। কিন্তু বাস্তবতা হবে ভিন্ন। কারণ, আপনি ভোট দেবেন কলমে, কিন্তু ভোট হবে নৌকায়। কারণ, সেখানে কোনো পেপার ডকুমেন্টস নেই। আমার মনে হয় সরকার সামনের নির্বাচনে বিরোধী দলগুলোকে নিরাপদভাবে মিছিল-মিটিং করতে দেবে। কিন্তু তারা আসল খেলা দেখাবে ইভিএমে।’
আসিফ নজরুল মনে করেন, নির্বাচন সব সংকটের সমাধান দেবে না। তবে সংকটের মাত্রা কমে আসবে।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
১৩ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১ দিন আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১ দিন আগে