নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার পতনের চলমান আন্দোলন ব্যর্থ হবে না উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আমাদের এই আন্দোলন কখনো ব্যর্থ হবে না। এই আন্দোলনে আমরা অবশ্যই সফল হব। জনগণের পক্ষের যে আন্দোলন, সত্যের পক্ষের যে আন্দোলন, ন্যায়ের পথের যে আন্দোলন, রাষ্ট্রকে রক্ষার যে আন্দোলন, সমাজকে রক্ষার যে আন্দোলন, সেটা কখনো ব্যর্থ হতে পারে না।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা এখন সবচেয়ে জরুরি উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন একটা বড় সংকটের মধ্যে পতিত হয়েছে। একদিকে গণতন্ত্র নেই। অন্যদিকে দেশের সার্বভৌমত্ব আজকে হুমকির মুখে পড়েছে। এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, যে গণতন্ত্রের জন্য যিনি (খালেদা জিয়া) সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করেছেন, যিনি এখনো আটক অবস্থায় আছেন, যিনি জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন, সেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার আন্দোলন। কারণ আমরা একে আলাদা করে দেখতে চাই না। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে এটা (আন্দোলন) ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।’
যুগপৎ আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে আমরা যে কাজটা করতে সক্ষম হয়েছি, সব রাজনৈতিক দলগুলোকে আমরা এক মঞ্চে উঠতে না পারলেও যুগপৎভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই সিদ্ধান্তকে আমি মনে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটা যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। অতি শিগগিরই যারা আমরা একসঙ্গে আন্দোলন করছি, তাঁরা বসে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে এই ভয়াবহ ফ্যাসিস্ট সরকারকে সরিয়ে জনগণের একটা সরকার প্রতিষ্ঠায় আমরা সফল হব।’
সরকার পতনের চলমান আন্দোলন ব্যর্থ হবে না উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমি বিশ্বাস করি আমাদের এই আন্দোলন কখনো ব্যর্থ হবে না। এই আন্দোলনে আমরা অবশ্যই সফল হব। জনগণের পক্ষের যে আন্দোলন, সত্যের পক্ষের যে আন্দোলন, ন্যায়ের পথের যে আন্দোলন, রাষ্ট্রকে রক্ষার যে আন্দোলন, সমাজকে রক্ষার যে আন্দোলন, সেটা কখনো ব্যর্থ হতে পারে না।’
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করা এখন সবচেয়ে জরুরি উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশ এখন একটা বড় সংকটের মধ্যে পতিত হয়েছে। একদিকে গণতন্ত্র নেই। অন্যদিকে দেশের সার্বভৌমত্ব আজকে হুমকির মুখে পড়েছে। এখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, যে গণতন্ত্রের জন্য যিনি (খালেদা জিয়া) সবচেয়ে বেশি ত্যাগ স্বীকার করেছেন, যিনি এখনো আটক অবস্থায় আছেন, যিনি জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করছেন, সেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করার আন্দোলন। কারণ আমরা একে আলাদা করে দেখতে চাই না। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের সঙ্গে এটা (আন্দোলন) ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত।’
যুগপৎ আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে আমরা যে কাজটা করতে সক্ষম হয়েছি, সব রাজনৈতিক দলগুলোকে আমরা এক মঞ্চে উঠতে না পারলেও যুগপৎভাবে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই সিদ্ধান্তকে আমি মনে, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটা যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত। অতি শিগগিরই যারা আমরা একসঙ্গে আন্দোলন করছি, তাঁরা বসে অত্যন্ত দ্রুততার সঙ্গে এই ভয়াবহ ফ্যাসিস্ট সরকারকে সরিয়ে জনগণের একটা সরকার প্রতিষ্ঠায় আমরা সফল হব।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নতুন সহযোগী সংগঠন হিসেবে ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। এতে আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. তারিকুল ইসলাম, সদস্যসচিব ডা. জাহেদুল ইসলাম ও মুখ্য সংগঠক ইঞ্জিনিয়ার ফরহাদ সোহেল নির্বাচিত হয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারকে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচন—এই তিন বিষয় একসঙ্গে চালাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। আজ শুক্রবার (১৬ মে) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চের ৫০ বছর উপলক্ষে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
১৮ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত এবং নির্বাচনে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে পাকিস্তানের প্রভাবশালী দৈনিক দ্য ডন। এক সম্পাদকীয়তে তারা বলেছে, কোনো বড় রাজনৈতিক শক্তিকে বাদ দিলে দেশের গণতন্ত্র দুর্বল হবে এবং সেনা হস্তক্ষেপের ঝুঁকি বাড়বে।
২০ ঘণ্টা আগেজগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের দাবি ন্যায্য উল্লেখ করে সরকারকে তাঁদের সঙ্গে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে ঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চের ৫০ বছর উপলক্ষে গণসংহতি আন্দোলন আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগে