নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, জামায়াত রাজনীতি করবে এটাতো স্বাভাবিক। এত দিন কেন রাজনীতি করতে পারেনি, সেটাই প্রশ্ন হওয়া উচিত। কেউ কেউ বলছেন, সরকার অনুমতি দিয়ে বোঝাতে চাইল সরকারের সঙ্গে তাঁদের আঁতাত হয়েছে। আসলে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতির কারণে সরকার জামায়াতকে অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্বাধীনতা ঐক্য পরিষদ এই সভার আয়োজন করে।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিলেই কেবল বিএনপি সংলাপে বসতে পারে জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, সরকারের মন্ত্রী-এমপি এবং তাঁদের নেতারা সংলাপ-সংলাপ করছে। সংলাপ হতে পারে। কিন্তু এর আগে ১০ দফা মেনে নিতে হবে। এরপর নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে সংলাপ হতে পারে।
সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, নিরাপদ প্রস্থানের জন্য এই সরকারের সামনে একটিমাত্র পথ খোলা আছে। তা হচ্ছে জনগণের মালিকানা জনগণের হাতে ফেরত দিতে হবে, তাঁদের ভোটাধিকার তাঁদের কাছে ফেরত দিতে হবে এবং জনগণের ১০ দফা মেনে নিতে হবে।
সভায় সরকারকে ‘ডাকাত’ আখ্যা দিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘বাংলাদেশকে এই ডাকাতদের (সরকার) খপ্পর থেকে রক্ষা করতে হলে শুধু জামায়াতে ইসলামী কেন রাজপথে যারাই থাকবে, আমরা মনে করব তাঁরা ন্যায়ের পথে এবং সংগ্রামের পথে আছে। কিছুদিন আগেও আমরা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীদের মুখে শুনেছি জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ। সেই অবস্থার মধ্যে জামায়াতের সঙ্গে এমন কি হলো বা এমন কোনো গোপন চুক্তি হলো যে, জামায়াতে ইসলামীকে কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হলো। যাই হোক আমরা এতে খুশি। কারণ ডাকাত তাড়াতে যারাই আমাদের সঙ্গে থাকবে, তাঁরাই আমাদের বন্ধু। হোক সেটা জামায়াত, হোক সেটা কমিউনিস্ট বা অন্য কোনো দল।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, জামায়াত রাজনীতি করবে এটাতো স্বাভাবিক। এত দিন কেন রাজনীতি করতে পারেনি, সেটাই প্রশ্ন হওয়া উচিত। কেউ কেউ বলছেন, সরকার অনুমতি দিয়ে বোঝাতে চাইল সরকারের সঙ্গে তাঁদের আঁতাত হয়েছে। আসলে যুক্তরাষ্ট্রের ভিসানীতির কারণে সরকার জামায়াতকে অনুমতি দিতে বাধ্য হয়েছে।
আজ সোমবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে স্বাধীনতা ঐক্য পরিষদ এই সভার আয়োজন করে।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি মেনে নিলেই কেবল বিএনপি সংলাপে বসতে পারে জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, সরকারের মন্ত্রী-এমপি এবং তাঁদের নেতারা সংলাপ-সংলাপ করছে। সংলাপ হতে পারে। কিন্তু এর আগে ১০ দফা মেনে নিতে হবে। এরপর নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে সংলাপ হতে পারে।
সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, নিরাপদ প্রস্থানের জন্য এই সরকারের সামনে একটিমাত্র পথ খোলা আছে। তা হচ্ছে জনগণের মালিকানা জনগণের হাতে ফেরত দিতে হবে, তাঁদের ভোটাধিকার তাঁদের কাছে ফেরত দিতে হবে এবং জনগণের ১০ দফা মেনে নিতে হবে।
সভায় সরকারকে ‘ডাকাত’ আখ্যা দিয়ে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘বাংলাদেশকে এই ডাকাতদের (সরকার) খপ্পর থেকে রক্ষা করতে হলে শুধু জামায়াতে ইসলামী কেন রাজপথে যারাই থাকবে, আমরা মনে করব তাঁরা ন্যায়ের পথে এবং সংগ্রামের পথে আছে। কিছুদিন আগেও আমরা সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীদের মুখে শুনেছি জামায়াতে ইসলামী নিষিদ্ধ। সেই অবস্থার মধ্যে জামায়াতের সঙ্গে এমন কি হলো বা এমন কোনো গোপন চুক্তি হলো যে, জামায়াতে ইসলামীকে কর্মসূচি পালন করতে দেওয়া হলো। যাই হোক আমরা এতে খুশি। কারণ ডাকাত তাড়াতে যারাই আমাদের সঙ্গে থাকবে, তাঁরাই আমাদের বন্ধু। হোক সেটা জামায়াত, হোক সেটা কমিউনিস্ট বা অন্য কোনো দল।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
৬ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১৬ ঘণ্টা আগে