নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির (জাপা) গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রধান পৃষ্ঠপোষক চেয়ারম্যান বা মহাসচিবসহ দলের কোনো নেতা-কর্মীকেই দল থেকে বাদ দিতে পারেন না বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি আরও বলেন, ‘আগেও উনি (রওশন) দুইবার নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করে আমাদের বাদ দিয়েছিলেন। ওনার বক্তব্য আমরা আমলে নিচ্ছি না।’
আজ রোববার সকালে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ দলটির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে অব্যাহতি ঘোষণার পর বনানীর চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এসব কথা বলেছেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
চুন্নু বলেন, ‘উনি যে চেয়ারম্যান-মহাসচিবকে বাদ দিয়েছেন—এটা এ নিয়ে তৃতীয়বার। এর আগেও উনি দুইবার নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করে বাদ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে আবার প্রত্যাহার করেছিলেন এই বলে যে ওনার ঘোষণাটা ঠিক না। ওনাদের এই বক্তব্য আমি পার্টির মহাসচিব হিসেবে আমলে নিচ্ছি না।’
এই ঘোষণা অগঠনতান্ত্রিক জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘প্রত্যেকটা দলের একটা গঠনতন্ত্র আছে, নিয়ম আছে। আমাদের গঠনতন্ত্রে এমন কোনো ধারা নাই, যাতে দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক—দলের চেয়ারম্যান, মহাসচিব বা অন্য কাউকে বাদ দেবেন। এটা আমাদের গঠনতন্ত্রে নাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই ঘোষণার কোনো ভিত্তি নাই। এই ধরনের কোনো ক্ষমতা ওনার নাই। গঠনতন্ত্রের বাইরে যেকোনো ব্যক্তি মনের মাধুরী মিশিয়ে যেকোনো কথা বলতেই পারে, এসব কথার কোনো ভিত্তি নাই। তাদের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া নাই।’
তবে এমন কর্মকাণ্ডের কারণে রওশন এরশাদের বিরুদ্ধে কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বেগম রওশন এরশাদ আমাদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের স্ত্রী। ওনাকে শ্রদ্ধা করি। সেই শ্রদ্ধার কারণেই ওনাকে জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক করা হয়। প্রধান পৃষ্ঠপোষকের দলীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে কোনো রকম ক্ষমতা নাই, সুযোগ নাই। এটা একটা অলংকৃত পদ। অলংকৃত পদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না।’
তাদের সম্মেলন করারও কোনো অধিকার নেই জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘এই ধরনের কিছু করার তাদের কোনো অধিকার নাই। যাঁরা মিটিং করেছেন, আমাদের অব্যাহতির কথা বলেছেন, তাঁরা দলের কেউ না।’
জাতীয় পার্টির (জাপা) গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রধান পৃষ্ঠপোষক চেয়ারম্যান বা মহাসচিবসহ দলের কোনো নেতা-কর্মীকেই দল থেকে বাদ দিতে পারেন না বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি আরও বলেন, ‘আগেও উনি (রওশন) দুইবার নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করে আমাদের বাদ দিয়েছিলেন। ওনার বক্তব্য আমরা আমলে নিচ্ছি না।’
আজ রোববার সকালে জাপার প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ দলটির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবকে অব্যাহতি ঘোষণার পর বনানীর চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে এসব কথা বলেছেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
চুন্নু বলেন, ‘উনি যে চেয়ারম্যান-মহাসচিবকে বাদ দিয়েছেন—এটা এ নিয়ে তৃতীয়বার। এর আগেও উনি দুইবার নিজেকে চেয়ারম্যান ঘোষণা করে বাদ দিয়েছিলেন। পরবর্তীকালে আবার প্রত্যাহার করেছিলেন এই বলে যে ওনার ঘোষণাটা ঠিক না। ওনাদের এই বক্তব্য আমি পার্টির মহাসচিব হিসেবে আমলে নিচ্ছি না।’
এই ঘোষণা অগঠনতান্ত্রিক জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘প্রত্যেকটা দলের একটা গঠনতন্ত্র আছে, নিয়ম আছে। আমাদের গঠনতন্ত্রে এমন কোনো ধারা নাই, যাতে দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক—দলের চেয়ারম্যান, মহাসচিব বা অন্য কাউকে বাদ দেবেন। এটা আমাদের গঠনতন্ত্রে নাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘এই ঘোষণার কোনো ভিত্তি নাই। এই ধরনের কোনো ক্ষমতা ওনার নাই। গঠনতন্ত্রের বাইরে যেকোনো ব্যক্তি মনের মাধুরী মিশিয়ে যেকোনো কথা বলতেই পারে, এসব কথার কোনো ভিত্তি নাই। তাদের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের মধ্যে কোনো প্রতিক্রিয়া নাই।’
তবে এমন কর্মকাণ্ডের কারণে রওশন এরশাদের বিরুদ্ধে কোনো সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে না জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বেগম রওশন এরশাদ আমাদের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের স্ত্রী। ওনাকে শ্রদ্ধা করি। সেই শ্রদ্ধার কারণেই ওনাকে জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক করা হয়। প্রধান পৃষ্ঠপোষকের দলীয় সিদ্ধান্তের ব্যাপারে কোনো রকম ক্ষমতা নাই, সুযোগ নাই। এটা একটা অলংকৃত পদ। অলংকৃত পদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন আছে বলে আমরা মনে করি না।’
তাদের সম্মেলন করারও কোনো অধিকার নেই জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘এই ধরনের কিছু করার তাদের কোনো অধিকার নাই। যাঁরা মিটিং করেছেন, আমাদের অব্যাহতির কথা বলেছেন, তাঁরা দলের কেউ না।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
১১ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১৬ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে