নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো তামাশার নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক জোট গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। তাঁরা বলেন, আগামীতে এ ধরনের নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পদযাত্রা শুরুর আগের সমাবেশে জোটের নেতারা এসব কথা বলেন। পদযাত্রাটি বাহাদুর শাহ পার্কে গিয়ে শেষ হয়।
সরকারের পদত্যাগ, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১৪ দফা দাবিতে সমাবেশে অংশ নিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই। আমেরিকা স্যাংশন দেয় একটা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। কিন্তু তার আগেই সরকারি লোকজন স্যাংশন নিয়ে প্রচার করছে। আসল কথা হলো, তাদের একটা বাহানা দিয়ে সরে যেতে হবে।
মান্না আরও বলেন, ‘মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আসছে কি আসছে না সেটা নিয়ে আমরা বলতে চাই না। এ ডাকাত সরকার, এই ভোট চোর, এই লুটেরা সরকার মানুষকে মানুষ মনে করে না। এদের হাতে বাংলাদেশের জনগণ নিরাপদ নয়। অতএব তাকে যেতে হবে। যে নির্বাচনের খেলার চেষ্টা চলছে সে নির্বাচন হবে না। ওটা খেলাই হবে।’
মাহমুদুর রহমান বলেন, একটা অন্তর্বর্তী সরকার হবে, সেই সরকার উপযুক্ত নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করবে। তারপর জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি আরও বলেন, ‘আমাদের কেউ কেউ প্রশ্ন করে, সরকার তো যেতে চায় না। আমরাও জানি। এমনিতে কি কেউ যেতে চায়? যাতে যায় সে ব্যবস্থা করার জন্যই তো এই পদযাত্রা, রোডমার্চ। সে ব্যবস্থা করার জন্য আমরা আরও বড় কর্মসূচি দেব এবং সবাই মিলে দেব।’
সমাবেশে যোগ দিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের ব্যাপারে সমালোচনা শুরু হয়েছে। তাদের ব্যাপারে কিছু কড়া অবস্থান তৈরি হয়েছে। তাতেই তাদের পায়ে কাঁপন ধরে গেছে। তাদের জনসমর্থন আজ কোথায়? সেটা এখন দেখা যায় না।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলছেন, এখন নাকি তাঁরা প্রতিরোধ করবেন। আমাদের লড়াই একটা গণতান্ত্রিক অধিকার। এই লড়াইকে নাকি তাঁদের প্রতিরোধ করতে হবে। আওয়ামী লীগ সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক দল হিসেবে দেউলিয়া হয়ে গেছে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশের নামে উসকানি দিচ্ছে। তারা বিরোধী দলকে আক্রমণ করতে চায়। তাদের দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শান্তি সমাবেশের নামে আমাদের প্রতিরোধ করতে বলেছেন। তারা আরেকটা তামাশার নির্বাচন করতে চায়। জনগণ তা মেনে নেবে না।’
পদযাত্রা কর্মসূচি থেকে জানানো হয়, আগামী বৃহস্পতিবার আবারও পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর আগামী ৪ জুন থেকে ৮ জুন পর্যন্ত লংমার্চ করবে এই জোট।
সমাবেশ ও পদযাত্রায় অন্যদের মধ্যে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কামালউদ্দিন পাটোয়ারী, স্থায়ী কমিটির সভাপতি সিরাজ মিয়া, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূমসহ জোটের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
২০১৪ ও ২০১৮ সালের মতো তামাশার নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক জোট গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। তাঁরা বলেন, আগামীতে এ ধরনের নির্বাচন করতে দেওয়া হবে না। আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে পদযাত্রা শুরুর আগের সমাবেশে জোটের নেতারা এসব কথা বলেন। পদযাত্রাটি বাহাদুর শাহ পার্কে গিয়ে শেষ হয়।
সরকারের পদত্যাগ, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে নির্বাচনসহ ১৪ দফা দাবিতে সমাবেশে অংশ নিয়ে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সরকারের পায়ের নিচে মাটি নেই। আমেরিকা স্যাংশন দেয় একটা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে। কিন্তু তার আগেই সরকারি লোকজন স্যাংশন নিয়ে প্রচার করছে। আসল কথা হলো, তাদের একটা বাহানা দিয়ে সরে যেতে হবে।
মান্না আরও বলেন, ‘মার্কিন নিষেধাজ্ঞা আসছে কি আসছে না সেটা নিয়ে আমরা বলতে চাই না। এ ডাকাত সরকার, এই ভোট চোর, এই লুটেরা সরকার মানুষকে মানুষ মনে করে না। এদের হাতে বাংলাদেশের জনগণ নিরাপদ নয়। অতএব তাকে যেতে হবে। যে নির্বাচনের খেলার চেষ্টা চলছে সে নির্বাচন হবে না। ওটা খেলাই হবে।’
মাহমুদুর রহমান বলেন, একটা অন্তর্বর্তী সরকার হবে, সেই সরকার উপযুক্ত নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি করবে। তারপর জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হবে।
নাগরিক ঐক্যের সভাপতি আরও বলেন, ‘আমাদের কেউ কেউ প্রশ্ন করে, সরকার তো যেতে চায় না। আমরাও জানি। এমনিতে কি কেউ যেতে চায়? যাতে যায় সে ব্যবস্থা করার জন্যই তো এই পদযাত্রা, রোডমার্চ। সে ব্যবস্থা করার জন্য আমরা আরও বড় কর্মসূচি দেব এবং সবাই মিলে দেব।’
সমাবেশে যোগ দিয়ে গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাদের ব্যাপারে সমালোচনা শুরু হয়েছে। তাদের ব্যাপারে কিছু কড়া অবস্থান তৈরি হয়েছে। তাতেই তাদের পায়ে কাঁপন ধরে গেছে। তাদের জনসমর্থন আজ কোথায়? সেটা এখন দেখা যায় না।’
জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলছেন, এখন নাকি তাঁরা প্রতিরোধ করবেন। আমাদের লড়াই একটা গণতান্ত্রিক অধিকার। এই লড়াইকে নাকি তাঁদের প্রতিরোধ করতে হবে। আওয়ামী লীগ সম্পূর্ণভাবে রাজনৈতিক দল হিসেবে দেউলিয়া হয়ে গেছে।’
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শান্তি সমাবেশের নামে উসকানি দিচ্ছে। তারা বিরোধী দলকে আক্রমণ করতে চায়। তাদের দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের শান্তি সমাবেশের নামে আমাদের প্রতিরোধ করতে বলেছেন। তারা আরেকটা তামাশার নির্বাচন করতে চায়। জনগণ তা মেনে নেবে না।’
পদযাত্রা কর্মসূচি থেকে জানানো হয়, আগামী বৃহস্পতিবার আবারও পদযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর আগামী ৪ জুন থেকে ৮ জুন পর্যন্ত লংমার্চ করবে এই জোট।
সমাবেশ ও পদযাত্রায় অন্যদের মধ্যে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ভারপ্রাপ্ত সভাপতি কামালউদ্দিন পাটোয়ারী, স্থায়ী কমিটির সভাপতি সিরাজ মিয়া, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূমসহ জোটের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
জামায়াতে ইসলামী বলেছে, অবিলম্বে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করতে হবে এবং এই সনদ মেনেই বর্তমান ও ভবিষ্যতের সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্যথায়, আবারও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের আশঙ্কা হলো, যদি এসব সংস্কার এখন থেকেই বাস্তবায়নের উদ্যোগ না নেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো সরকারের ওপর তা ন্যস্ত করা হয়, তাহলে নানা ধরনের
১৭ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী..
১৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের প্রতিশ্রুতির কাগজটা (ডিড) জুলাই জাতীয় সনদের। লিখিত ডকুমেন্টটা ওয়েবসাইটে যাবে, মিডিয়াতেও যাবে। যদি আমি একটা নতুন প্রস্তাব দিই, যদি সরকার চায়, সেটা গেজেট নোটিফিকেশনও করতে পারে।’
১৮ ঘণ্টা আগে