নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা ক্রিটিক্যাল বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার বেলা দেড়টায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে মেডিকেল বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার পর গণমাধ্যমকে এ কথা জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি তাঁর চিকিৎসায় নিয়োজিত ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলে যেটা জানতে পেরেছি যে তাঁর অবস্থা বেশ ক্রিটিক্যাল। তাঁরা আজকে সন্ধ্যায় সম্ভবত আবার বোর্ড মিটিং করবেন এবং এই বোর্ড মিটিং করে তাঁরা পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবেন।’
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘এখন তিনি সিসিইউতে আছেন। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক এবং ডাক্তাররা এখন ভেতরে কাউকে যেতে দিচ্ছেন না।’
দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জনগণের কাছে আহ্বান জানাতে চাই, তাঁরা যেন ম্যাডামের সুস্থতার জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করেন।’
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ম্যাডাম সিসিইউতে ডাক্তারদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন, চিকিৎসা চলছে। নতুন করে কিছু বলার মতো নেই।’
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজায় খালেদা জিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করা হয়।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকী, অধ্যাপক শামসুল আরেফিন, অধ্যাপক এ কিউ এম মহসিনসহ ১১ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের একটি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা খালেদা জিয়ার অবস্থা পর্যালোচনা করছেন।
এ ছাড়া মেডিকেল বোর্ডের সভায় লন্ডন থেকে ডা. জোবায়েদা রহমানসহ যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়ার কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকেন বলে জানিয়েছেন অধ্যাপক জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা ম্যাডামের শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার রিপোর্টগুলো পর্যালোচনা করে তাৎক্ষণিক যা করণীয় সেই ব্যবস্থা নিচ্ছেন।’
সর্বশেষ গত ২ মে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে আসেন খালেদা জিয়া। ওই সময় চিকিৎসকেরা তাঁকে সিসিইউতে রেখে দুই দিন চিকিৎসা দেন। ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া ডায়াবেটিস, আর্থরাইটিস ছাড়াও হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনিসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন।

এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা ক্রিটিক্যাল বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার বেলা দেড়টায় এভারকেয়ার হাসপাতালে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে মেডিকেল বোর্ডের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলার পর গণমাধ্যমকে এ কথা জানান তিনি।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমি তাঁর চিকিৎসায় নিয়োজিত ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলে যেটা জানতে পেরেছি যে তাঁর অবস্থা বেশ ক্রিটিক্যাল। তাঁরা আজকে সন্ধ্যায় সম্ভবত আবার বোর্ড মিটিং করবেন এবং এই বোর্ড মিটিং করে তাঁরা পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করবেন।’
খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘এখন তিনি সিসিইউতে আছেন। তাঁর অবস্থা অত্যন্ত আশঙ্কাজনক এবং ডাক্তাররা এখন ভেতরে কাউকে যেতে দিচ্ছেন না।’
দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘জনগণের কাছে আহ্বান জানাতে চাই, তাঁরা যেন ম্যাডামের সুস্থতার জন্য আল্লাহ তায়ালার কাছে দোয়া করেন।’
খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক অধ্যাপক এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘ম্যাডাম সিসিইউতে ডাক্তারদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন, চিকিৎসা চলছে। নতুন করে কিছু বলার মতো নেই।’
গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টায় গুলশানের বাসা ফিরোজায় খালেদা জিয়া হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালের সিসিইউতে ভর্তি করা হয়।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক শাহাবুদ্দিন তালুকদারের নেতৃত্বে অধ্যাপক এফ এম সিদ্দিকী, অধ্যাপক শামসুল আরেফিন, অধ্যাপক এ কিউ এম মহসিনসহ ১১ জন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের একটি মেডিকেল বোর্ডের সদস্যরা খালেদা জিয়ার অবস্থা পর্যালোচনা করছেন।
এ ছাড়া মেডিকেল বোর্ডের সভায় লন্ডন থেকে ডা. জোবায়েদা রহমানসহ যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়ার কয়েকজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক ভার্চুয়ালি যুক্ত থাকেন বলে জানিয়েছেন অধ্যাপক জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা ম্যাডামের শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার রিপোর্টগুলো পর্যালোচনা করে তাৎক্ষণিক যা করণীয় সেই ব্যবস্থা নিচ্ছেন।’
সর্বশেষ গত ২ মে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে আসেন খালেদা জিয়া। ওই সময় চিকিৎসকেরা তাঁকে সিসিইউতে রেখে দুই দিন চিকিৎসা দেন। ৭৯ বছর বয়সী খালেদা জিয়া ডায়াবেটিস, আর্থরাইটিস ছাড়াও হৃদ্রোগ, ফুসফুস, লিভার, কিডনিসহ বিভিন্ন জটিল রোগে ভুগছেন।


জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
৪ মিনিট আগে
‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথ
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার খুলনার ডুমুরিয়ায় হিন্দু সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা সনাতন শাখার উদ্যোগে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, স্বাধীনতার পর যারাই দেশ চালিয়েছে, তারা সবাই হিন্দুদের ব্যবহার করে শুধু নিজেদের ভাগ্যোন্নয়ন করেছে। এবার হিন্দুদের ভাগ্যোন্নয়ন ও অবকাঠামো উন্নয়নে প্রয়োজন ইসলামি সরকার।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, যারা দাঁড়িপাল্লার জোয়ার দেখে হুমকি দিচ্ছে, তাদের হিন্দুরা ভয় পায় না। হিন্দুদের কেউ বাধা দিলে জনগণ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। যারা ৫৪ বছর দেশ চালিয়েছে, তারা মাস্তান, দখলদার, চাঁদাবাজ ও সরকারের সংস্থাগুলোকে ব্যবহার করে হিন্দুদের শোষণ করেছে। জামায়াত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, দখলদার দাফন করা হবে।
মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। আমরা সে পরিবর্তন আনতে চাই। লাঙলের, শাসন দেখেছি, ধানের শিষের শাসন দেখেছি, নৌকার শাসনও দেখেছি। একটি দলই বাকি আছে, সেটি হচ্ছে জামায়াতের দাঁড়িপাল্লা।’
দেড় হাজার জীবন, ৪০ হাজার আহতের মধ্য দিয়ে চব্বিশের পরিবর্তনে ঢাবি, চবি, রাবি, জাবিসহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা সেই বার্তা দিয়েছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনেও একই বার্তা দেশবাসী দেখাবে, ইনশা আল্লাহ।
অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ মণ্ডলের পরিচালনায় আরও বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের, মো. মোসলেম উদ্দিন, প্রমত গাইন, ডা. হরিদাস মণ্ডল, কানাই লাল কর্মকার, প্রভাষক প্রশান্ত কুমার মণ্ডল, গৌতম কুমার মণ্ডল, সুভাষ সরদার, সুজিত কুমার সরকার, অ্যাডভোকেট আপোষ সিংহ, গোবিন্দ কণ্ডু, বিপ্লব সরকার, কার্তিক চন্দ্র সরকার, নারায়ণ রাহা, বিশ্বনাথ দাস প্রমুখ। পরে একটি মিছিল ডুমুরিয়া সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
আজ শুক্রবার খুলনার ডুমুরিয়ায় হিন্দু সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা সনাতন শাখার উদ্যোগে এ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, স্বাধীনতার পর যারাই দেশ চালিয়েছে, তারা সবাই হিন্দুদের ব্যবহার করে শুধু নিজেদের ভাগ্যোন্নয়ন করেছে। এবার হিন্দুদের ভাগ্যোন্নয়ন ও অবকাঠামো উন্নয়নে প্রয়োজন ইসলামি সরকার।
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, যারা দাঁড়িপাল্লার জোয়ার দেখে হুমকি দিচ্ছে, তাদের হিন্দুরা ভয় পায় না। হিন্দুদের কেউ বাধা দিলে জনগণ প্রতিরোধ গড়ে তুলবে। যারা ৫৪ বছর দেশ চালিয়েছে, তারা মাস্তান, দখলদার, চাঁদাবাজ ও সরকারের সংস্থাগুলোকে ব্যবহার করে হিন্দুদের শোষণ করেছে। জামায়াত দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজ, দখলদার দাফন করা হবে।
মিয়া গোলাম পরওয়ার আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ পরিবর্তন চায়। আমরা সে পরিবর্তন আনতে চাই। লাঙলের, শাসন দেখেছি, ধানের শিষের শাসন দেখেছি, নৌকার শাসনও দেখেছি। একটি দলই বাকি আছে, সেটি হচ্ছে জামায়াতের দাঁড়িপাল্লা।’
দেড় হাজার জীবন, ৪০ হাজার আহতের মধ্য দিয়ে চব্বিশের পরিবর্তনে ঢাবি, চবি, রাবি, জাবিসহ সব বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীরা সেই বার্তা দিয়েছে। আগামী জাতীয় নির্বাচনেও একই বার্তা দেশবাসী দেখাবে, ইনশা আল্লাহ।
অধ্যক্ষ দেবপ্রসাদ মণ্ডলের পরিচালনায় আরও বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট আবুল খায়ের, মো. মোসলেম উদ্দিন, প্রমত গাইন, ডা. হরিদাস মণ্ডল, কানাই লাল কর্মকার, প্রভাষক প্রশান্ত কুমার মণ্ডল, গৌতম কুমার মণ্ডল, সুভাষ সরদার, সুজিত কুমার সরকার, অ্যাডভোকেট আপোষ সিংহ, গোবিন্দ কণ্ডু, বিপ্লব সরকার, কার্তিক চন্দ্র সরকার, নারায়ণ রাহা, বিশ্বনাথ দাস প্রমুখ। পরে একটি মিছিল ডুমুরিয়া সদরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।


এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা ক্রিটিক্যাল বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি
২২ জুন ২০২৪
‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথ
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান।
আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী, জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয় এই মেডিকেল ক্যাম্পের।
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘সবার আগে দেশে নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। এ জন্য দরকার সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। ভোট চুরি-ডাকাতি, কেন্দ্র দখলসহ নির্বাচনে অবৈধ অর্থের ব্যবহারের অতীত অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না।’
‘আমার ভোট আমি দেব; যাকে খুশি তাকে দেব’—এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এমন পরিবেশের জন্য দরকার প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি আদায়ে তিনি সবাইকে রাজপথে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বানও জানান।
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশে কোরআনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, ‘যে রাষ্ট্রের ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল মানুষের অধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে। দেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত। সে স্বপ্নের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রতি গণজোয়ার সৃষ্টিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘স্বাস্থ্য সচেতন হলে বা সুস্থ থাকলে ব্যক্তির জীবন যেমন আনন্দঘন হয়ে ওঠে, ঠিক তেমনিভাবে দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে এবং জাতিকে সুখী-সমৃদ্ধ করতে আমাদের সচেতন হতে হবে। তাই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের সুচিন্তিতভাবে রায় প্রদান করতে হবে।’
জামায়াতের কাফরুল উত্তর থানা আমির রেজাউল করিম মাহমুদ মেডিকেল ক্যাম্পে সভাপতিত্ব করেন। ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসা ও কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য অধ্যাপক জিহাদ খান, ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য শহীদুল্লাহ ও কাফরুল উত্তর থানা সেক্রেটারি আশিকুর রহমান এ সময় বক্তব্য দেন।

‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান।
আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এই মন্তব্য করেন।
ঢাকা-১৫ আসনে জামায়াত মনোনীত সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী, জামায়াত আমির ডা. শফিকুর রহমানের নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে আয়োজন করা হয় এই মেডিকেল ক্যাম্পের।
মুজিবুর রহমান বলেন, ‘সবার আগে দেশে নির্বাচনী পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে। এ জন্য দরকার সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড। ভোট চুরি-ডাকাতি, কেন্দ্র দখলসহ নির্বাচনে অবৈধ অর্থের ব্যবহারের অতীত অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। ১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না।’
‘আমার ভোট আমি দেব; যাকে খুশি তাকে দেব’—এমন পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, এমন পরিবেশের জন্য দরকার প্রচলিত পদ্ধতির পরিবর্তে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি আদায়ে তিনি সবাইকে রাজপথে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বানও জানান।
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশে কোরআনের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ইসলামি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হবে জানিয়ে মুজিবুর রহমান বলেন, ‘যে রাষ্ট্রের ধর্ম-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে সকল মানুষের অধিকারের নিশ্চয়তা থাকবে। দেশ হবে ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত। সে স্বপ্নের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লা প্রতীকের প্রতি গণজোয়ার সৃষ্টিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
জামায়াত নেতা বলেন, ‘স্বাস্থ্য সচেতন হলে বা সুস্থ থাকলে ব্যক্তির জীবন যেমন আনন্দঘন হয়ে ওঠে, ঠিক তেমনিভাবে দেশ ও জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে এবং জাতিকে সুখী-সমৃদ্ধ করতে আমাদের সচেতন হতে হবে। তাই আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাদের সুচিন্তিতভাবে রায় প্রদান করতে হবে।’
জামায়াতের কাফরুল উত্তর থানা আমির রেজাউল করিম মাহমুদ মেডিকেল ক্যাম্পে সভাপতিত্ব করেন। ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির আব্দুর রহমান মূসা ও কেন্দ্রীয় মজলিশে শুরা সদস্য অধ্যাপক জিহাদ খান, ঢাকা মহানগরী উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য শহীদুল্লাহ ও কাফরুল উত্তর থানা সেক্রেটারি আশিকুর রহমান এ সময় বক্তব্য দেন।


এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা ক্রিটিক্যাল বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি
২২ জুন ২০২৪
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
৪ মিনিট আগে
জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনীলফামারী ও সৈয়দপুর প্রতিনিধি

জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
আজ শুক্রবার সকালে নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের একটি হোটেলে নীলফামারী জেলা, উপজেলা ও পৌরসভার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে সভায় জাতীয় পার্টির নেতা এসব কথা বলেন।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, দেশের নির্বাচন হবে কি না, কবে নির্বাচন হবে—তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে কি না, জাতীয় পার্টিকে সুষ্ঠুভাবে এ নির্বাচন করতে দেবে কি না, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না—এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার সময় এখনো আসেনি। তবে জাতীয় পার্টি ছাড়া নির্বাচন হলে সরকার এ দেশ চালাতে পারবে না। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে দেখাতে হবে, তারা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সক্ষম। তখন জাতীয় পার্টি ভাববে নির্বাচনে যাবে কি না।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, জাতীয় পার্টি ছাড়া এ সরকার সংস্কার করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সংস্কারের দলগুলো দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। বর্তমান সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংস্কারে ঐকমত্য সৃষ্টি না করে দেশকে আজ তিন ভাগে করেছে। শুধু ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ দুই ভাগে ভাগ হয়নি, যাদের ডাকা হয়নি, অর্থাৎ বঞ্চিতদের একটি ভাগে ভাগ করেছে।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ২০০৮ সালের ভোটের হিসাব অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মিলে ৪৬ থেকে ৫৬ শতাংশ ভোট রয়েছে। এ দুটি দলকে বাদ দিয়ে সংস্কার করা হলে বাংলাদেশের সংস্কার হবে না, কিছু অংশের সংস্কার হবে।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে ’১৪, ’১৮ ও ’২৪ সালে দেশে কোনো স্বাভাবিক সরকার ছিল না। কোনো স্বাভাবিক ভোট হয়নি। এখানে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করেছিল বাধ্য হয়ে, কখনো অংশ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে দলটাকে টিকিয়ে রেখেছে।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, জাতীয় পার্টি এভাবে হলের ভেতরে আর কোনো সভা করবে না। বিভিন্ন দাবিতে বড় পরিসরে মাঠে-ময়দানে সভার আয়োজন করবে। ওয়ার্ড থেকে জেলা পর্যন্ত জাতীয় পার্টি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সুসংগঠিত হয়ে আগামীতে ন্যায্য দাবি আদায়ে আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
নীলফামারী জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ পারভেজের সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।

জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
আজ শুক্রবার সকালে নীলফামারীর সৈয়দপুর শহরের একটি হোটেলে নীলফামারী জেলা, উপজেলা ও পৌরসভার নেতা-কর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময়ে সভায় জাতীয় পার্টির নেতা এসব কথা বলেন।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, দেশের নির্বাচন হবে কি না, কবে নির্বাচন হবে—তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে কি না, জাতীয় পার্টিকে সুষ্ঠুভাবে এ নির্বাচন করতে দেবে কি না, জাতীয় পার্টি নির্বাচনে অংশ নেবে কি না—এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর দেওয়ার সময় এখনো আসেনি। তবে জাতীয় পার্টি ছাড়া নির্বাচন হলে সরকার এ দেশ চালাতে পারবে না। তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশন ও সরকারকে দেখাতে হবে, তারা সুষ্ঠু নির্বাচন করতে সক্ষম। তখন জাতীয় পার্টি ভাববে নির্বাচনে যাবে কি না।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, জাতীয় পার্টি ছাড়া এ সরকার সংস্কার করার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সংস্কারের দলগুলো দুই ভাগে ভাগ হয়ে গেছে। বর্তমান সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সংস্কারে ঐকমত্য সৃষ্টি না করে দেশকে আজ তিন ভাগে করেছে। শুধু ‘হ্যাঁ’ এবং ‘না’ দুই ভাগে ভাগ হয়নি, যাদের ডাকা হয়নি, অর্থাৎ বঞ্চিতদের একটি ভাগে ভাগ করেছে।
শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ২০০৮ সালের ভোটের হিসাব অনুযায়ী আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মিলে ৪৬ থেকে ৫৬ শতাংশ ভোট রয়েছে। এ দুটি দলকে বাদ দিয়ে সংস্কার করা হলে বাংলাদেশের সংস্কার হবে না, কিছু অংশের সংস্কার হবে।
জাতীয় পার্টির মহাসচিব আরও বলেন, অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে ’১৪, ’১৮ ও ’২৪ সালে দেশে কোনো স্বাভাবিক সরকার ছিল না। কোনো স্বাভাবিক ভোট হয়নি। এখানে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করেছিল বাধ্য হয়ে, কখনো অংশ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে দলটাকে টিকিয়ে রেখেছে।
নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, জাতীয় পার্টি এভাবে হলের ভেতরে আর কোনো সভা করবে না। বিভিন্ন দাবিতে বড় পরিসরে মাঠে-ময়দানে সভার আয়োজন করবে। ওয়ার্ড থেকে জেলা পর্যন্ত জাতীয় পার্টি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীদের সুসংগঠিত হয়ে আগামীতে ন্যায্য দাবি আদায়ে আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত থাকার আহ্বান জানান তিনি।
নীলফামারী জেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ পারভেজের সভাপতিত্বে ওই মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।


এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা ক্রিটিক্যাল বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি
২২ জুন ২০২৪
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
৪ মিনিট আগে
‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথ
৩ ঘণ্টা আগে
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জেএসডি) ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

একটি মহল আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মহলটির উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেছেন, তারা একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, এখন জনগণ যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায়, তারা যেন সেই নির্বাচনের বিরোধিতা না করে।
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)-এর ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কারভাবে বলছি যে, আমরা নির্বাচন করব, নির্বাচন করতে চাই এবং আমরা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যে ঘোষণা দিয়েছেন, সেই ঘোষণার সঙ্গে একমত হয়ে আমরা নির্বাচন চাই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সেই নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য একটা মহল উঠেপড়ে লেগেছে। বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কথাবার্তা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, গণভোট নির্বাচনের আগে করার কোনো সুযোগ এখন আর নাই। নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, সে কথা আমরা পরিষ্কার করে বলেছি। সেখানে দুটো ব্যালট থাকবে—একটি গণভোটের জন্য, আরেকটি হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য। সুতরাং, এ বিষয়ে কোনো দ্বিমত কেউ করবে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকে যারা এ নিয়ে গোলমাল করছেন, রাস্তায় নেমেছেন, তাঁদের অনুরোধ করব, জনগণকে অনেক বিভ্রান্ত করে অনেক কিছু করেছেন। সেগুলো আমি বলতে চাই না। একসময় এই দেশের সব মানুষের চাহিদা ছিল পাকিস্তান স্বাধীন (হোক), আপনারা সেটার বিরোধিতা করেছেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। আজকে দয়া করে জনগণ যে নির্বাচন চায়, সে নির্বাচনের বিরোধিতা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘এ দেশের মানুষ যারা বিট্রেয়ার (বিশ্বাসঘাতক), তাদের ক্ষমা করে না, তারা ক্ষমা পায় না। সুতরাং, এখান থেকে সরে আসুন, নির্বাচন করুন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের মতামত প্রতিষ্ঠিত হোক, এটাই আমরা সকলে চাই।’

একটি মহল আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। মহলটির উদ্দেশে বিএনপির এ নেতা বলেছেন, তারা একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছে, এখন জনগণ যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন চায়, তারা যেন সেই নির্বাচনের বিরোধিতা না করে।
আজ শুক্রবার দুপুরে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি)-এর ৫৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন। রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপি নেতা আরও বলেন, ‘আমি খুব পরিষ্কারভাবে বলছি যে, আমরা নির্বাচন করব, নির্বাচন করতে চাই এবং আমরা ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা যে ঘোষণা দিয়েছেন, সেই ঘোষণার সঙ্গে একমত হয়ে আমরা নির্বাচন চাই।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘সেই নির্বাচনকে বিলম্বিত করার জন্য একটা মহল উঠেপড়ে লেগেছে। বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কথাবার্তা বলে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। কিন্তু আমরা খুব পরিষ্কার করে বলতে চাই, গণভোট নির্বাচনের আগে করার কোনো সুযোগ এখন আর নাই। নির্বাচনের দিন গণভোট হবে, সে কথা আমরা পরিষ্কার করে বলেছি। সেখানে দুটো ব্যালট থাকবে—একটি গণভোটের জন্য, আরেকটি হচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য। সুতরাং, এ বিষয়ে কোনো দ্বিমত কেউ করবে বলে আমি অন্তত মনে করি না।’
বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আজকে যারা এ নিয়ে গোলমাল করছেন, রাস্তায় নেমেছেন, তাঁদের অনুরোধ করব, জনগণকে অনেক বিভ্রান্ত করে অনেক কিছু করেছেন। সেগুলো আমি বলতে চাই না। একসময় এই দেশের সব মানুষের চাহিদা ছিল পাকিস্তান স্বাধীন (হোক), আপনারা সেটার বিরোধিতা করেছেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। আজকে দয়া করে জনগণ যে নির্বাচন চায়, সে নির্বাচনের বিরোধিতা করবেন না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘এ দেশের মানুষ যারা বিট্রেয়ার (বিশ্বাসঘাতক), তাদের ক্ষমা করে না, তারা ক্ষমা পায় না। সুতরাং, এখান থেকে সরে আসুন, নির্বাচন করুন। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে জনগণের মতামত প্রতিষ্ঠিত হোক, এটাই আমরা সকলে চাই।’


এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থা ক্রিটিক্যাল বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার সুস্থতার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তিনি
২২ জুন ২০২৪
জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে।’
৪ মিনিট আগে
‘১০ হোন্ডা, ২০টা গুন্ডা; নির্বাচন ঠান্ডা’—এমন নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জনগণ আর দেখতে চায় না বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের নায়েবে আমির অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। আজ শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) রাজধানীর মিরপুরের শেরেবাংলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে কাফরুল উত্তর থানা জামায়াত আয়োজিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে প্রধান অতিথ
৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, নির্বাচন কমিশন নিরপেক্ষতা রাখতে পারছে না। এনসিপির দাবির মুখে শাপলা থেকে শাপলা কলি দিতে বাধ্য হলো। সেই এনসিপি ভোটের সময় জোর করে নির্বাচন আসনগুলোতে জিততে যাবে, তখন নির্বাচন কমিশন ঠুঁটো জগন্নাথের মতো দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগে