নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে বলে নিজ বইয়ে লিখেছেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নিজের লেখা ‘সত্য যে কঠিন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন কাদের মির্জা। সেখানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের মির্জা বলেন, ‘বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে। ভবিষ্যতের জাতীয় নেতা তৈরির জন্য ছাত্ররাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। আজকের মেধাবী ছাত্ররাজনীতিবিদেরাই আগামীর রাষ্ট্র পরিচালক। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে অনেকেই ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পক্ষে মত দিলেও অতীতের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ছাত্ররাজনীতির অপরিহার্যতা উপলব্ধি হয়। ছাত্ররাজনীতি মেধাশূন্য হয়ে গেলে আগামী দিনের বাংলাদেশ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়বে। তবে যে রাজনীতি মেধার বিকাশ না ঘটিয়ে তার প্রসারে ব্যাঘাত ঘটায়, সেই রাজনীতি থাকার প্রয়োজন নেই। ছাত্ররাজনীতি হতে হবে শিক্ষাবান্ধব, শিক্ষার্থীবান্ধব ও জনবান্ধব।’
বর্তমান সময়ে ছাত্ররাজনীতির অবস্থা আলোচনা করতে গিয়ে বইয়ের ৭৯ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি লিখেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ভর্তিবাণিজ্য, হল দখল, টেন্ডারবাজিসহ শিক্ষাবহির্ভূত কার্যক্রমে এবং অনধিকার প্রবেশের জায়গাগুলোতে ঢুকে পড়েছে ছাত্ররাজনীতি। বিগত কয়েক বছরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রমে শিক্ষার্থীরা যেভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, তা ইতিবাচক ছাত্ররাজনীতির নিদর্শন নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ, বিশেষত ডাকসু হচ্ছে মিনি পার্লামেন্ট। আমাদের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, এক-এগারোর অসাংবিধানিক মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনসহ দেশের অনেক সংকটে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা স্মরণীয় ভূমিকা রেখেছে।’
‘কাজেই জাতীয়ভাবে ছাত্ররাজনীতির গ্রহণযোগ্যতা অপরিহার্য। কিন্তু কালক্রমে সেই ঐতিহ্য থেকে দূরে সরে পড়েছে ছাত্ররাজনীতির চরিত্র। অতীতকে বিবেচনায় রেখে ছাত্ররাজনীতিকে নতুন করে সাজানোর চিন্তা করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মেধাবীদের ছাত্ররাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে। রাজনীতিবিদ যদি মেধাবী না হয়, তাহলে দেশ আমলানির্ভর হয়ে যাবে।’

দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে বলে নিজ বইয়ে লিখেছেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নিজের লেখা ‘সত্য যে কঠিন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন কাদের মির্জা। সেখানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের মির্জা বলেন, ‘বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে। ভবিষ্যতের জাতীয় নেতা তৈরির জন্য ছাত্ররাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। আজকের মেধাবী ছাত্ররাজনীতিবিদেরাই আগামীর রাষ্ট্র পরিচালক। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে অনেকেই ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পক্ষে মত দিলেও অতীতের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ছাত্ররাজনীতির অপরিহার্যতা উপলব্ধি হয়। ছাত্ররাজনীতি মেধাশূন্য হয়ে গেলে আগামী দিনের বাংলাদেশ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়বে। তবে যে রাজনীতি মেধার বিকাশ না ঘটিয়ে তার প্রসারে ব্যাঘাত ঘটায়, সেই রাজনীতি থাকার প্রয়োজন নেই। ছাত্ররাজনীতি হতে হবে শিক্ষাবান্ধব, শিক্ষার্থীবান্ধব ও জনবান্ধব।’
বর্তমান সময়ে ছাত্ররাজনীতির অবস্থা আলোচনা করতে গিয়ে বইয়ের ৭৯ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি লিখেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ভর্তিবাণিজ্য, হল দখল, টেন্ডারবাজিসহ শিক্ষাবহির্ভূত কার্যক্রমে এবং অনধিকার প্রবেশের জায়গাগুলোতে ঢুকে পড়েছে ছাত্ররাজনীতি। বিগত কয়েক বছরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রমে শিক্ষার্থীরা যেভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, তা ইতিবাচক ছাত্ররাজনীতির নিদর্শন নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ, বিশেষত ডাকসু হচ্ছে মিনি পার্লামেন্ট। আমাদের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, এক-এগারোর অসাংবিধানিক মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনসহ দেশের অনেক সংকটে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা স্মরণীয় ভূমিকা রেখেছে।’
‘কাজেই জাতীয়ভাবে ছাত্ররাজনীতির গ্রহণযোগ্যতা অপরিহার্য। কিন্তু কালক্রমে সেই ঐতিহ্য থেকে দূরে সরে পড়েছে ছাত্ররাজনীতির চরিত্র। অতীতকে বিবেচনায় রেখে ছাত্ররাজনীতিকে নতুন করে সাজানোর চিন্তা করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মেধাবীদের ছাত্ররাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে। রাজনীতিবিদ যদি মেধাবী না হয়, তাহলে দেশ আমলানির্ভর হয়ে যাবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে বলে নিজ বইয়ে লিখেছেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নিজের লেখা ‘সত্য যে কঠিন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন কাদের মির্জা। সেখানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের মির্জা বলেন, ‘বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে। ভবিষ্যতের জাতীয় নেতা তৈরির জন্য ছাত্ররাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। আজকের মেধাবী ছাত্ররাজনীতিবিদেরাই আগামীর রাষ্ট্র পরিচালক। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে অনেকেই ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পক্ষে মত দিলেও অতীতের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ছাত্ররাজনীতির অপরিহার্যতা উপলব্ধি হয়। ছাত্ররাজনীতি মেধাশূন্য হয়ে গেলে আগামী দিনের বাংলাদেশ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়বে। তবে যে রাজনীতি মেধার বিকাশ না ঘটিয়ে তার প্রসারে ব্যাঘাত ঘটায়, সেই রাজনীতি থাকার প্রয়োজন নেই। ছাত্ররাজনীতি হতে হবে শিক্ষাবান্ধব, শিক্ষার্থীবান্ধব ও জনবান্ধব।’
বর্তমান সময়ে ছাত্ররাজনীতির অবস্থা আলোচনা করতে গিয়ে বইয়ের ৭৯ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি লিখেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ভর্তিবাণিজ্য, হল দখল, টেন্ডারবাজিসহ শিক্ষাবহির্ভূত কার্যক্রমে এবং অনধিকার প্রবেশের জায়গাগুলোতে ঢুকে পড়েছে ছাত্ররাজনীতি। বিগত কয়েক বছরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রমে শিক্ষার্থীরা যেভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, তা ইতিবাচক ছাত্ররাজনীতির নিদর্শন নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ, বিশেষত ডাকসু হচ্ছে মিনি পার্লামেন্ট। আমাদের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, এক-এগারোর অসাংবিধানিক মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনসহ দেশের অনেক সংকটে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা স্মরণীয় ভূমিকা রেখেছে।’
‘কাজেই জাতীয়ভাবে ছাত্ররাজনীতির গ্রহণযোগ্যতা অপরিহার্য। কিন্তু কালক্রমে সেই ঐতিহ্য থেকে দূরে সরে পড়েছে ছাত্ররাজনীতির চরিত্র। অতীতকে বিবেচনায় রেখে ছাত্ররাজনীতিকে নতুন করে সাজানোর চিন্তা করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মেধাবীদের ছাত্ররাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে। রাজনীতিবিদ যদি মেধাবী না হয়, তাহলে দেশ আমলানির্ভর হয়ে যাবে।’

দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে বলে নিজ বইয়ে লিখেছেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে নিজের লেখা ‘সত্য যে কঠিন’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন কাদের মির্জা। সেখানে তিনি এ মন্তব্য করেন।
কাদের মির্জা বলেন, ‘বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে। ভবিষ্যতের জাতীয় নেতা তৈরির জন্য ছাত্ররাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। আজকের মেধাবী ছাত্ররাজনীতিবিদেরাই আগামীর রাষ্ট্র পরিচালক। দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে অনেকেই ছাত্ররাজনীতি বন্ধের পক্ষে মত দিলেও অতীতের ইতিহাস পর্যালোচনা করলে ছাত্ররাজনীতির অপরিহার্যতা উপলব্ধি হয়। ছাত্ররাজনীতি মেধাশূন্য হয়ে গেলে আগামী দিনের বাংলাদেশ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়বে। তবে যে রাজনীতি মেধার বিকাশ না ঘটিয়ে তার প্রসারে ব্যাঘাত ঘটায়, সেই রাজনীতি থাকার প্রয়োজন নেই। ছাত্ররাজনীতি হতে হবে শিক্ষাবান্ধব, শিক্ষার্থীবান্ধব ও জনবান্ধব।’
বর্তমান সময়ে ছাত্ররাজনীতির অবস্থা আলোচনা করতে গিয়ে বইয়ের ৭৯ নম্বর পৃষ্ঠায় তিনি লিখেন, ‘সাম্প্রতিক সময়ে ভর্তিবাণিজ্য, হল দখল, টেন্ডারবাজিসহ শিক্ষাবহির্ভূত কার্যক্রমে এবং অনধিকার প্রবেশের জায়গাগুলোতে ঢুকে পড়েছে ছাত্ররাজনীতি। বিগত কয়েক বছরে কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রমে শিক্ষার্থীরা যেভাবে প্রভাব বিস্তার করেছে, তা ইতিবাচক ছাত্ররাজনীতির নিদর্শন নয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংসদ, বিশেষত ডাকসু হচ্ছে মিনি পার্লামেন্ট। আমাদের ভাষা আন্দোলন থেকে মুক্তিযুদ্ধ, নব্বইয়ের স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন, এক-এগারোর অসাংবিধানিক মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনসহ দেশের অনেক সংকটে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ শিক্ষার্থীরা স্মরণীয় ভূমিকা রেখেছে।’
‘কাজেই জাতীয়ভাবে ছাত্ররাজনীতির গ্রহণযোগ্যতা অপরিহার্য। কিন্তু কালক্রমে সেই ঐতিহ্য থেকে দূরে সরে পড়েছে ছাত্ররাজনীতির চরিত্র। অতীতকে বিবেচনায় রেখে ছাত্ররাজনীতিকে নতুন করে সাজানোর চিন্তা করতে হবে। একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় মেধাবীদের ছাত্ররাজনীতিতে এগিয়ে আসতে হবে। রাজনীতিবিদ যদি মেধাবী না হয়, তাহলে দেশ আমলানির্ভর হয়ে যাবে।’

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেতা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে সমাবেশে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ১৬ ডিসেম্বরকে নরেন্দ্র মোদি ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে, বাংলাদেশের জনযুদ্ধকে, বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামকে ভারতের বিজয় হিসেবে দেখানোর মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদি দৃশ্যত ইতিহাস বিকৃতি করেছেন। বাংলাদেশের জন্মের সাথে লেগে থাকা ইতিহাসকে বিকৃতির দায়ে নরেন্দ্র মোদিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে আখতার বলেন, ‘এটা কোনো ছেলেখেলা নয়। বাংলাদেশের বিজয়কে ভারতের বিজয় দেখিয়ে ইতিহাস বিকৃতি করার ছেলেখেলাকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।’
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এ পদযাত্রা। এতে দলের সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেতা।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে সমাবেশে আখতার হোসেন এসব কথা বলেন।
সমাবেশে এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেন, ‘অত্যন্ত দুঃখের বিষয়, ১৬ ডিসেম্বরকে নরেন্দ্র মোদি ভারতের বিজয় দিবস হিসেবে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের বিজয় দিবসকে, বাংলাদেশের জনযুদ্ধকে, বাংলাদেশের মানুষের সংগ্রামকে ভারতের বিজয় হিসেবে দেখানোর মধ্য দিয়ে নরেন্দ্র মোদি দৃশ্যত ইতিহাস বিকৃতি করেছেন। বাংলাদেশের জন্মের সাথে লেগে থাকা ইতিহাসকে বিকৃতির দায়ে নরেন্দ্র মোদিকে তার বক্তব্য প্রত্যাহার করতে হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আহ্বান জানিয়ে আখতার বলেন, ‘এটা কোনো ছেলেখেলা নয়। বাংলাদেশের বিজয়কে ভারতের বিজয় দেখিয়ে ইতিহাস বিকৃতি করার ছেলেখেলাকে প্রশ্রয় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ইতিহাস বিকৃতির বিরুদ্ধে বিবৃতি জারি করতে হবে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।’
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এ পদযাত্রা। এতে দলের সিনিয়র যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে
১৪ জানুয়ারি ২০২২
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নামে যেমন দেশকে বিভাজন করা যাবে না, ইসলামের নামেও দেশকে বিভাজন করা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধ এবং ইসলামকে মুখোমুখি দাঁড় করার যে রাজনীতি গত ৫৪ বছর হয়েছে, সে রাজনীতি থেকে আমরা বের হয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব। ইসলাম আমার, মুক্তিযুদ্ধ আমার, জুলাইও আমার। যারা এগুলোকে বিভক্ত করতে চায়, তারা ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চায়।’
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা হয়নি বলে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখনো আমরা মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা করতে পারিনি। ৫৪ বছর পর এসেও আমরা দেখি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের রাজনীতি। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা ভেবেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের বিভাজনের রাজনীতির সুরাহা হবে। সে রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দূর হবে। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে দেখতে পাচ্ছি, ৫ আগস্টের পর সে রাজনীতি আবারও ফিরে এসেছে। যে রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এবং মুজিববাদী বামপন্থীরা বাংলাদেশকে সব সময় বিভাজিত করে রেখেছিল, বাংলাদেশে সব সময় একটা ফ্যাসিবাদ কায়েম করে রেখেছিল।’
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এনসিপির অবস্থান এবং বক্তব্য খুবই পরিষ্কার বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অন্যতম ভিত্তি। আমরা মনে করি, ১৯৪৭ এবং তার পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশের মানুষ আজাদির জন্য উপনিবেশবাদবিরোধী যে লড়াই শুরু করছিল, তার অন্যতম পরিণতি হচ্ছে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম। এই স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছিলাম; কিন্তু আমরা সার্বভৌমত্ব পুরোপুরি অর্জন করতে পারিনি। আমাদের পাশের রাষ্ট্র বারবার এখানে তাঁবেদারি রাষ্ট্র, তাঁবেদারি দেশ কায়েম করতে চেয়েছে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এই পদযাত্রা। এতে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা-সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের নামে যেমন দেশকে বিভাজন করা যাবে না, ইসলামের নামেও দেশকে বিভাজন করা যাবে না। মুক্তিযুদ্ধ এবং ইসলামকে মুখোমুখি দাঁড় করার যে রাজনীতি গত ৫৪ বছর হয়েছে, সে রাজনীতি থেকে আমরা বের হয়ে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করব। ইসলাম আমার, মুক্তিযুদ্ধ আমার, জুলাইও আমার। যারা এগুলোকে বিভক্ত করতে চায়, তারা ফ্যাসিবাদ কায়েম করতে চায়।’
স্বাধীনতার ৫৪ বছর পরও মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা হয়নি বলে উল্লেখ করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৪ বছর পার হয়েছে। কিন্তু এখনো আমরা মুক্তিযুদ্ধের প্রশ্নের সুরাহা করতে পারিনি। ৫৪ বছর পর এসেও আমরা দেখি মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের রাজনীতি। গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আমরা ভেবেছিলাম মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের এবং বিপক্ষের বিভাজনের রাজনীতির সুরাহা হবে। সে রাজনীতি বাংলাদেশ থেকে দূর হবে। কিন্তু আমরা দুঃখের সঙ্গে দেখতে পাচ্ছি, ৫ আগস্টের পর সে রাজনীতি আবারও ফিরে এসেছে। যে রাজনীতির মাধ্যমে আওয়ামী লীগ এবং মুজিববাদী বামপন্থীরা বাংলাদেশকে সব সময় বিভাজিত করে রেখেছিল, বাংলাদেশে সব সময় একটা ফ্যাসিবাদ কায়েম করে রেখেছিল।’
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে এনসিপির অবস্থান এবং বক্তব্য খুবই পরিষ্কার বলে জানান নাহিদ। তিনি বলেন, ‘আমরা মনে করি, মুক্তিযুদ্ধ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অন্যতম ভিত্তি। আমরা মনে করি, ১৯৪৭ এবং তার পূর্ববর্তী সময়ে বাংলাদেশের মানুষ আজাদির জন্য উপনিবেশবাদবিরোধী যে লড়াই শুরু করছিল, তার অন্যতম পরিণতি হচ্ছে ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা সংগ্রাম। এই স্বাধীনতা সংগ্রামের মধ্য দিয়ে আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড পেয়েছিলাম; কিন্তু আমরা সার্বভৌমত্ব পুরোপুরি অর্জন করতে পারিনি। আমাদের পাশের রাষ্ট্র বারবার এখানে তাঁবেদারি রাষ্ট্র, তাঁবেদারি দেশ কায়েম করতে চেয়েছে।’
সমাবেশে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী জনগণের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, এবারের নির্বাচন সংস্কারের নির্বাচন। আপনারা সংস্কারের পক্ষে থাকবেন, বাংলাদেশের পক্ষে থাকবেন।
এদিন বিকেল ৪টায় রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে ‘আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শুরু হয়। কাঁটাবন মোড়, নীলক্ষেত মোড় ও পলাশীর মোড় হয়ে শহীদ মিনারে গিয়ে শেষ হয় এই পদযাত্রা। এতে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সদস্যসচিব ডা. তাসনিম জারা, দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন।
এ সময় তাঁরা বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা-সংবলিত বিভিন্ন ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন করেন। ‘গণভোটে হ্যাঁ বলি, সংস্কারের সাথে চলি’, ‘মুক্তির মূল সনদ গণভোট-গণভোট’, ‘এক হাদির কিছু হলে, জ্বলবে আগুন ঘরে ঘরে’সহ নানা স্লোগান দেন।

বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে
১৪ জানুয়ারি ২০২২
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৩ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও আমাদের একের পর এক লড়াই চালিয়ে যেতে হচ্ছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের যে আকাঙ্ক্ষা ছিল, সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন আমরা আজও পাইনি।’
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ আরও বলেন, ‘শহীদ জিয়াউর রহমান যে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন, সেটিও বাস্তবায়িত হয়নি বলেই আজ আমাদের আবার লড়াই করতে হচ্ছে। সেই কারণেই বেগম খালেদা জিয়াকে জেল-জুলুম সহ্য করতে হয়েছে, ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ হতে হয়েছে এবং তারেক রহমানকে নির্বাসিত জীবন কাটাতে হচ্ছে।’
নির্বাচনের আগে অবশ্যই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে উল্লেখ করে ফুয়াদ বলেন, ‘বর্তমান নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সিরিয়াস উদ্যোগ আমরা দেখছি না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা অত্যন্ত হতাশাজনক।’
ফুয়াদ বলেন, আগামী নির্বাচনে ফ্যাসিবাদী শক্তি নির্বাচনকে ভন্ডুল করার ষড়যন্ত্র করছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনা প্রমাণ করে যে তারেক রহমানসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এখনো হুমকির মুখে রয়েছেন।
এবি পার্টির নেতা আরও বলেন, ভালো ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সরকারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অন্যথায় দেশের পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়ে উঠবে।
দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইন, মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুল হালিম খোকন, মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক সেলিম খান, মহানগর দক্ষিণের সদস্যসচিব বারকাজ নাসির আহমদ প্রমুখ।

মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ।
আজ মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পেরিয়ে গেলেও আমাদের একের পর এক লড়াই চালিয়ে যেতে হচ্ছে। স্বাধীনতাযুদ্ধের যে আকাঙ্ক্ষা ছিল, সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন আমরা আজও পাইনি।’
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ আরও বলেন, ‘শহীদ জিয়াউর রহমান যে স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চেয়েছিলেন, সেটিও বাস্তবায়িত হয়নি বলেই আজ আমাদের আবার লড়াই করতে হচ্ছে। সেই কারণেই বেগম খালেদা জিয়াকে জেল-জুলুম সহ্য করতে হয়েছে, ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ হতে হয়েছে এবং তারেক রহমানকে নির্বাসিত জীবন কাটাতে হচ্ছে।’
নির্বাচনের আগে অবশ্যই আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে হবে উল্লেখ করে ফুয়াদ বলেন, ‘বর্তমান নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো সিরিয়াস উদ্যোগ আমরা দেখছি না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা অত্যন্ত হতাশাজনক।’
ফুয়াদ বলেন, আগামী নির্বাচনে ফ্যাসিবাদী শক্তি নির্বাচনকে ভন্ডুল করার ষড়যন্ত্র করছে। শরিফ ওসমান হাদির ওপর হামলার ঘটনা প্রমাণ করে যে তারেক রহমানসহ রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ এখনো হুমকির মুখে রয়েছেন।
এবি পার্টির নেতা আরও বলেন, ভালো ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সরকারকে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে। অন্যথায় দেশের পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে হয়ে উঠবে।
দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইন, মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আব্দুল হালিম খোকন, মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক সেলিম খান, মহানগর দক্ষিণের সদস্যসচিব বারকাজ নাসির আহমদ প্রমুখ।

বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে
১৪ জানুয়ারি ২০২২
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
১৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সিঙ্গাপুরে নেওয়ার পর কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এরপর হাদির অবস্থার কিছুটা অবনতি হলেও এখন স্থিতিশীল রয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চ আরো জানায়, শরিফ ওসমান হাদির ‘আরেকটি অপারেশনের প্রয়োজন তবে সেটি করার মতো শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি।
ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গতকাল সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটার দিকে পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করেন মোটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা।
প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; পরে সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। গতকাল নেওয়া হয় সিঙ্গাপুরে।
এই ঘটনায় ১৪ ডিসেম্বর রাতে পল্টন থানায় করা মামলার তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ডিবির মতিঝিল বিভাগ।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম গতকাল বলেন, এখন পর্যন্ত এই মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর সঙ্গে যারাই জড়িত থাকুক, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

ঢাকায় আততায়ীর গুলিতে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ওসমান হাদির আরেকটি অপারেশন প্রয়োজন হলেও শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। ওসমান হাদির ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক বিবৃতিতে এতথ্য জানিয়েছে ইনকিলাব মঞ্চ।
বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, সিঙ্গাপুরে নেওয়ার পর কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়। এরপর হাদির অবস্থার কিছুটা অবনতি হলেও এখন স্থিতিশীল রয়েছে।
ইনকিলাব মঞ্চ আরো জানায়, শরিফ ওসমান হাদির ‘আরেকটি অপারেশনের প্রয়োজন তবে সেটি করার মতো শারীরিক পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি।
ওসমান হাদিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য গতকাল সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত ১২ ডিসেম্বর বেলা আড়াইটার দিকে পুরানা পল্টনের বক্স কালভার্ট রোডে ব্যাটারিচালিত রিকশায় থাকা ওসমান হাদিকে গুলি করেন মোটরসাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা।
প্রথমে তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়; পরে সেখান থেকে এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়। গতকাল নেওয়া হয় সিঙ্গাপুরে।
এই ঘটনায় ১৪ ডিসেম্বর রাতে পল্টন থানায় করা মামলার তদন্ত করছে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) ডিবির মতিঝিল বিভাগ।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মো. শফিকুল ইসলাম গতকাল বলেন, এখন পর্যন্ত এই মামলায় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর সঙ্গে যারাই জড়িত থাকুক, তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।

বর্তমান ছাত্ররাজনীতিকে তার প্রচলিত ধারার বাইরে নিয়ে আসতে হবে। দিনে দিনে নোংরা আবর্জনা ও শেওলা জমে জমে ছাত্ররাজনীতির মূল চরিত্র নষ্ট হয়ে পড়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তথা জাতির ভবিষ্যৎ নির্মাণে ছাত্ররাজনীতিকে এখনই ঢেলে সাজাতে হবে। মানুষকে মুক্তি দিতে হবে অপরাজনীতির কবল থেকে
১৪ জানুয়ারি ২০২২
মহান বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর উপলক্ষে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া বক্তব্য প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। একই সঙ্গে অবিলম্বে অন্তর্বর্তী সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে দায়িত্ব নিয়ে মোদির ‘ইতিহাস বিকৃতি’র বিরুদ্ধে বিবৃতি জারির আহ্বান জানিয়েছেন এই নেত
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধ ও ইসলামের নামে দেশকে বিভক্ত করা যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ‘মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আগ্রাসনবিরোধী যাত্রা’ শেষে এক সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।
১২ ঘণ্টা আগে
মুক্তিযুদ্ধের ৫৪ বছর পরেও স্বাধীনতাযুদ্ধের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগরের বিজয় চত্বরে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে এবি পার্টির উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে
১৩ ঘণ্টা আগে