নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিজয় দিবসে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে বিশৃঙ্খলা করার অভিযোগে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সভাপতি সাবিনা আক্তার তুহিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অবশ্য তুহিনের দাবি, সংগঠনের আগামী সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
আজ শুক্রবার বিজয় শোভাযাত্রা সফল করতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জরুরি সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। কেন্দ্রীয় নেতারা গতকাল স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাদের কাছ থেকে ঘটনা শোনেন। পরে নেতারা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে যুব মহিলা লীগকে নির্দেশ দেন।
বিজয় শোভাযাত্রা শেষে তুহিনের শোকজের চিঠি ইস্যু করা হবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন নিয়ে সে (তুহিন) বিশৃঙ্খল আচরণ করেছে। যেটা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে করাটা অন্যায়। বিষয়টি আওয়ামী লীগের নেতা সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাদের কাছে শুনে আমাকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’ নাজমা আক্তার বলেন, ‘কালকের (শনিবার) দিনের পরে তাঁকে শোকজ দেওয়া হবে।’
জানা গেছে, বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগের নেতাকর্মীদের ঝামেলা হয়। কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রটোকল অনুযায়ী সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির পরে ঢাকা মহানগরসহ অন্যরা শ্রদ্ধা নিবেদন করে থাকেন। কিন্তু ওই দিন ঢাকা উত্তরের সভাপতি তুহিন নেতাকর্মীদের নিয়ে আগেই ফুল দিতে চলে যান। তাঁকে বারবার সরতে বলা হলেও তিনি সরেননি। উল্টো তাঁর কর্মীরা আমাদের ওপরে হামলা করে। সংগঠনের ভাবমূর্তির কথা চিন্তা করে বিষয়টি নিয়ে আমরা কোনো কথা বলিনি।’
জানতে চাইলে সাবিনা আক্তার তুহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফুলটা আমরা আগে দিতে যাইনি। আমরা ওখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম আগে থেকেই। প্রতিবারই কেন্দ্রীয় কমিটির জন্য আমরা এ রকম জায়গা দখল করে রাখি। কিন্তু ভিড় বেশি হওয়ায় তাঁদের জায়গা করে দিতে পারিনি। পরে নাজমা আপা আমাকে বের করে দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে সম্মেলন এলেই সেখানে একটা ষড়যন্ত্র শুরু হয়। এটা সেটাই। আর কিছু না।’
এ অভিযোগের বিষয়ে নাজমা আক্তার বলেন, ‘আমি তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রস্তাব করি নাই। আওয়ামী লীগ নেতারা সিসিটিভির ফুটেজ ও দায়িত্বপ্রাপ্তদের সঙ্গে কথা বলে তাঁরাই আমাকে নির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। তুমি এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নাও। বহিষ্কারের জন্য শোকজ করব। তাঁর কোনো জবাব থাকলে সে দেবে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা যুব মহিলা লীগকে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, ‘তাদের বলা হয়েছে, গতকাল (বৃহস্পতিবার) যা করেছ, তা ন্যক্কারজনক। এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে আগামীকালের (বিজয় শোভাযাত্রা) কর্মসূচিতে আসার দরকার নাই। না কন্ট্রোল করতে পারলে আসবা না।’
বিজয় দিবসে ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে বিশৃঙ্খলা করার অভিযোগে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগের সভাপতি সাবিনা আক্তার তুহিনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। অবশ্য তুহিনের দাবি, সংগঠনের আগামী সম্মেলনকে কেন্দ্র করে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।
আজ শুক্রবার বিজয় শোভাযাত্রা সফল করতে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জরুরি সভায় বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। কেন্দ্রীয় নেতারা গতকাল স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাদের কাছ থেকে ঘটনা শোনেন। পরে নেতারা এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে যুব মহিলা লীগকে নির্দেশ দেন।
বিজয় শোভাযাত্রা শেষে তুহিনের শোকজের চিঠি ইস্যু করা হবে বলে আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন যুব মহিলা লীগের সভাপতি নাজমা আক্তার। তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন নিয়ে সে (তুহিন) বিশৃঙ্খল আচরণ করেছে। যেটা বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতির সামনে করাটা অন্যায়। বিষয়টি আওয়ামী লীগের নেতা সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতাদের কাছে শুনে আমাকে তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’ নাজমা আক্তার বলেন, ‘কালকের (শনিবার) দিনের পরে তাঁকে শোকজ দেওয়া হবে।’
জানা গেছে, বিজয় দিবস উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের সময় কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে ঢাকা মহানগর উত্তর যুব মহিলা লীগের নেতাকর্মীদের ঝামেলা হয়। কয়েকজন কেন্দ্রীয় নেতা অভিযোগ করে বলেন, ‘প্রটোকল অনুযায়ী সহযোগী সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির পরে ঢাকা মহানগরসহ অন্যরা শ্রদ্ধা নিবেদন করে থাকেন। কিন্তু ওই দিন ঢাকা উত্তরের সভাপতি তুহিন নেতাকর্মীদের নিয়ে আগেই ফুল দিতে চলে যান। তাঁকে বারবার সরতে বলা হলেও তিনি সরেননি। উল্টো তাঁর কর্মীরা আমাদের ওপরে হামলা করে। সংগঠনের ভাবমূর্তির কথা চিন্তা করে বিষয়টি নিয়ে আমরা কোনো কথা বলিনি।’
জানতে চাইলে সাবিনা আক্তার তুহিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ফুলটা আমরা আগে দিতে যাইনি। আমরা ওখানে দাঁড়িয়ে ছিলাম আগে থেকেই। প্রতিবারই কেন্দ্রীয় কমিটির জন্য আমরা এ রকম জায়গা দখল করে রাখি। কিন্তু ভিড় বেশি হওয়ায় তাঁদের জায়গা করে দিতে পারিনি। পরে নাজমা আপা আমাকে বের করে দিয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে সম্মেলন এলেই সেখানে একটা ষড়যন্ত্র শুরু হয়। এটা সেটাই। আর কিছু না।’
এ অভিযোগের বিষয়ে নাজমা আক্তার বলেন, ‘আমি তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য প্রস্তাব করি নাই। আওয়ামী লীগ নেতারা সিসিটিভির ফুটেজ ও দায়িত্বপ্রাপ্তদের সঙ্গে কথা বলে তাঁরাই আমাকে নির্দেশনা দিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেছে। তুমি এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নাও। বহিষ্কারের জন্য শোকজ করব। তাঁর কোনো জবাব থাকলে সে দেবে।’
আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা যুব মহিলা লীগকে ব্যবস্থা নিতে বলেছি।’
সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম বলেন, ‘তাদের বলা হয়েছে, গতকাল (বৃহস্পতিবার) যা করেছ, তা ন্যক্কারজনক। এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলে আগামীকালের (বিজয় শোভাযাত্রা) কর্মসূচিতে আসার দরকার নাই। না কন্ট্রোল করতে পারলে আসবা না।’
গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমানের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
২ ঘণ্টা আগেপতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
৯ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
১০ ঘণ্টা আগে