নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তফসিল ঘোষণার পর দেশে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে, তাতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। আজ রোববার রাজধানীতে বাংলাদেশ ও ভারতের সাংবাদিকদের নিয়ে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন মন্ত্রী।
শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘দেশে এখন নির্বাচনী আমেজে রয়েছে। তফসিলের পরে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখেছি, তাতে কেউই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।’
নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে বলে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘যারা এই নির্বাচনী যাত্রায় অংশগ্রহণ করবে না তারা বাদ পড়ে যাবে। এটা ২০১৪ সাল থেকে শুরু হয়েছে। তারা (বিএনপি) তখন দেশে ও তাদের প্রভুদের কাছে সমালোচিত হয়েছে। ২০১৮ সালে তারা একটা গল্প তৈরি করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সেটির উপসংহার লিখতে পারেনি। তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া গণতান্ত্রিক নয়।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনেকেই সরকারের আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে কথা বলতে চেষ্টা করেন। কিন্তু সরকার সেই জায়গা তৈরি করেছে যাতে এমন কিছু না হয়। তারপরেও সরকার অনেক কিছুকে স্বাগত জানাচ্ছে। তবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দল যা ভাবছে, সেভাবে দেশ পরিচালনা করা হবে।
শাহরিয়ার আলম বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় অনেক দিন ধরে ঔপনিবেশিক শাসন ছিল। তাই এখন কিছু হলেই চলতে-ফিরতে বিদেশিদের পরামর্শ লাগে।
জাতীয় প্রেসক্লাবে তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘নির্বাচন ও গণতন্ত্র: দক্ষিণ এশিয়া প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক এই আলোচনা অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ও ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত।
এর আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, বিএনপির হয়তো বোধোদয় হবে। তারা যদি এবার নির্বাচনে না আসে তাহলে তাদের কবর রচিত হবে।
ইতিহাস বিকৃতির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার সময় জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি এখন ১৭ কোটি। পঁচাত্তরের পরে যে প্রজন্ম বেড়ে উঠেছে, তারা ইতিহাস ভিন্ন ভিন্নভাবে শুনেছে। অনেক কিছুই তাদের জানতে দেওয়া হয়নি। এটা পৃথিবীর কোথাও নেই—মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ও বিপক্ষে দুটা দল থাকে। ভারতে এখন যে সরকার এসেছে, তারা মহাত্মা গান্ধীকে অস্বীকার করেনি।
ভারতের জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রেসিডেন্ট গৌতম লাহিড়ী বাংলাদেশের মেগা প্রকল্পগুলোর প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে মনে হয়েছে, কোনো অংশে অন্য কোনো উন্নয়নশীল দেশ থেকে পিছিয়ে নেই। ঢাকা শহরে নতুন গতির পাখা এনেছে মেট্রোরেল। শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালও বিশ্বমানের।’
জাতীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ভারতের মানুষ যাকে পছন্দ করে তাকে ভোট দেন। যারা হেরে যান তারা এমন একটা পর্যায়ে যান না, যেখানে ভোটকে অস্বীকার করতে হয়। ভারতে সবাই ব্যালটে পরাজিত হয়েছে। এর মধ্যে বিখ্যাত সব মানুষ রয়েছে। ভারতে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করেন। তাদের যে সরকার, তারাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার হিসেবে কাজ করে। আবার পাকিস্তান আলাদা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করছে। কিন্তু তারা কি আসলেই গণতান্ত্রিক সরকার বা তেমন কিছু কাজ করছে কি না—সেটা সবাই জানে।’
নির্বাচন বয়কট নিয়ে তিনি বলেন, ‘যারা সংবিধান মানেন না, তারা বয়কটের কথা বলেন। আমাদের দেশে যারা মাওবাদী আছেন, তারা এটা করেন। গণতন্ত্র হটিয়ে ক্ষমতা দখল করতে চায়। আর বাংলাদেশে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। এখানে অন্য কোনো দেশের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই। বাংলাদেশের নির্বাচন বাংলাদেশ করবে। কারও হস্তক্ষেপ করা কাম্য নয়।’
বাংলাদেশের রাজনৈতিক উত্তেজনা নিয়ে তিনি বলেন, ‘টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার জন্য একধরনের বিরোধিতা তৈরি হয়। সেটা হয়েছে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যদের প্রতি কিছু মানুষের অসন্তোষ আছে। তবে বিকল্প নেই। তাই আওয়ামী লীগের চ্যালেঞ্জ এখন আওয়ামী লীগ।’
গৌতম বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের কোন সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো, সেটা আর বলার দরকার নেই। তবে ’৭৫ থেকে ’৯১ পর্যন্ত একটা বাজে সময় কেটেছে। একসময় ছিল আগে বাঙালি, পরে মুসলিম। কিন্তু সেটা এখন আর নেই। এখন আগে মুসলিম না আগে বাঙালি—সেটা নিয়ে দ্বন্দ্ব আছে। ভারতের মতো এত বাহুমাত্রিক দেশে কোনো সেনাশাসন ছাড়া সরকার নির্বাচিত হলে অন্যখানে কেন হবে না। আমরা চাই না, বাংলাদেশে কোনো অরাজকতা তৈরি হোক।’
একাত্তর টিভির প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবু বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধের দলকে সরানোর জন্য তারা (মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ) কাউকে না কাউকে আনবে। এরশাদের সময় খালেদা জিয়া এসেছে। খালেদা জিয়া না থাকলে ইউনূসকে আনবে।’
তিনি বলেন, ‘ভারতে মাওবাদী থাকলেও বাংলাদেশ তা নেই, এখানে মার্কিনপন্থী আছে। যারা আগে মার্কিনিদের বিরোধী ছিল। ভারতের উচিত এ অঞ্চলে গণতন্ত্রের নিরাপত্তা দেওয়া। প্রভাবিত না করলেও অন্তত পাশে এসে দাঁড়াতে পারে।’
‘আপনি বিএনপি-জামায়াতকে প্রশ্ন করলেও পাবেন শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। গ্রামাঞ্চলে কিছু হয়তো আছে। বিএনপি যদি এবারও বর্জন করে তাহলে আমি বলব, আওয়ামী লীগের উচিত কিছু আসন উন্মুক্ত করে দেওয়া।’
ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের জনগণ পরিবর্তন চায়। তবে সেটা কোনো ব্যক্তির পরিবর্তন নয়, নীতির পরিবর্তন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির সদস্য রাশেক রহমান বলেন, ‘যে পরিমাণ চ্যালেঞ্জ আমরা মোকাবিলা করেছি, তাতে আগামী ৭ জানুয়ারি সুষ্ঠ নির্বাচন হবে। তবে এরপরের যে চ্যালেঞ্জ সেটা অতিক্রম করতে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনেক।’
তফসিল ঘোষণার পর দেশে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি হয়েছে, তাতে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। আজ রোববার রাজধানীতে বাংলাদেশ ও ভারতের সাংবাদিকদের নিয়ে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন মন্ত্রী।
শাহরিয়ার আলম বলেন, ‘দেশে এখন নির্বাচনী আমেজে রয়েছে। তফসিলের পরে যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দেখেছি, তাতে কেউই নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।’
নির্বাচনে সব রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে বলে আশা প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘যারা এই নির্বাচনী যাত্রায় অংশগ্রহণ করবে না তারা বাদ পড়ে যাবে। এটা ২০১৪ সাল থেকে শুরু হয়েছে। তারা (বিএনপি) তখন দেশে ও তাদের প্রভুদের কাছে সমালোচিত হয়েছে। ২০১৮ সালে তারা একটা গল্প তৈরি করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সেটির উপসংহার লিখতে পারেনি। তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া গণতান্ত্রিক নয়।’
পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, অনেকেই সরকারের আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে কথা বলতে চেষ্টা করেন। কিন্তু সরকার সেই জায়গা তৈরি করেছে যাতে এমন কিছু না হয়। তারপরেও সরকার অনেক কিছুকে স্বাগত জানাচ্ছে। তবে ভবিষ্যতে বাংলাদেশের জনগণ ও রাজনৈতিক দল যা ভাবছে, সেভাবে দেশ পরিচালনা করা হবে।
শাহরিয়ার আলম বলেন, দক্ষিণ এশিয়ায় অনেক দিন ধরে ঔপনিবেশিক শাসন ছিল। তাই এখন কিছু হলেই চলতে-ফিরতে বিদেশিদের পরামর্শ লাগে।
জাতীয় প্রেসক্লাবে তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘নির্বাচন ও গণতন্ত্র: দক্ষিণ এশিয়া প্রেক্ষাপট’ শীর্ষক এই আলোচনা অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ও ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত।
এর আগে আলোচনায় অংশ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, বিএনপির হয়তো বোধোদয় হবে। তারা যদি এবার নির্বাচনে না আসে তাহলে তাদের কবর রচিত হবে।
ইতিহাস বিকৃতির প্রসঙ্গে তিনি বলেন, দেশ স্বাধীন হওয়ার সময় জনসংখ্যা ছিল ৭ কোটি এখন ১৭ কোটি। পঁচাত্তরের পরে যে প্রজন্ম বেড়ে উঠেছে, তারা ইতিহাস ভিন্ন ভিন্নভাবে শুনেছে। অনেক কিছুই তাদের জানতে দেওয়া হয়নি। এটা পৃথিবীর কোথাও নেই—মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ও বিপক্ষে দুটা দল থাকে। ভারতে এখন যে সরকার এসেছে, তারা মহাত্মা গান্ধীকে অস্বীকার করেনি।
ভারতের জাতীয় প্রেসক্লাবের প্রেসিডেন্ট গৌতম লাহিড়ী বাংলাদেশের মেগা প্রকল্পগুলোর প্রশংসা করে বলেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন দেখে মনে হয়েছে, কোনো অংশে অন্য কোনো উন্নয়নশীল দেশ থেকে পিছিয়ে নেই। ঢাকা শহরে নতুন গতির পাখা এনেছে মেট্রোরেল। শাহজালাল বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনালও বিশ্বমানের।’
জাতীয় নির্বাচনের প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ভারতের মানুষ যাকে পছন্দ করে তাকে ভোট দেন। যারা হেরে যান তারা এমন একটা পর্যায়ে যান না, যেখানে ভোটকে অস্বীকার করতে হয়। ভারতে সবাই ব্যালটে পরাজিত হয়েছে। এর মধ্যে বিখ্যাত সব মানুষ রয়েছে। ভারতে নির্বাচন কমিশন নির্বাচন পরিচালনা করেন। তাদের যে সরকার, তারাই তত্ত্বাবধায়ক সরকার হিসেবে কাজ করে। আবার পাকিস্তান আলাদা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন করছে। কিন্তু তারা কি আসলেই গণতান্ত্রিক সরকার বা তেমন কিছু কাজ করছে কি না—সেটা সবাই জানে।’
নির্বাচন বয়কট নিয়ে তিনি বলেন, ‘যারা সংবিধান মানেন না, তারা বয়কটের কথা বলেন। আমাদের দেশে যারা মাওবাদী আছেন, তারা এটা করেন। গণতন্ত্র হটিয়ে ক্ষমতা দখল করতে চায়। আর বাংলাদেশে জনগণ সিদ্ধান্ত নেবে। এখানে অন্য কোনো দেশের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই। বাংলাদেশের নির্বাচন বাংলাদেশ করবে। কারও হস্তক্ষেপ করা কাম্য নয়।’
বাংলাদেশের রাজনৈতিক উত্তেজনা নিয়ে তিনি বলেন, ‘টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকার জন্য একধরনের বিরোধিতা তৈরি হয়। সেটা হয়েছে। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যদের প্রতি কিছু মানুষের অসন্তোষ আছে। তবে বিকল্প নেই। তাই আওয়ামী লীগের চ্যালেঞ্জ এখন আওয়ামী লীগ।’
গৌতম বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের কোন সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো, সেটা আর বলার দরকার নেই। তবে ’৭৫ থেকে ’৯১ পর্যন্ত একটা বাজে সময় কেটেছে। একসময় ছিল আগে বাঙালি, পরে মুসলিম। কিন্তু সেটা এখন আর নেই। এখন আগে মুসলিম না আগে বাঙালি—সেটা নিয়ে দ্বন্দ্ব আছে। ভারতের মতো এত বাহুমাত্রিক দেশে কোনো সেনাশাসন ছাড়া সরকার নির্বাচিত হলে অন্যখানে কেন হবে না। আমরা চাই না, বাংলাদেশে কোনো অরাজকতা তৈরি হোক।’
একাত্তর টিভির প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবু বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও মুক্তিযুদ্ধের দলকে সরানোর জন্য তারা (মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ) কাউকে না কাউকে আনবে। এরশাদের সময় খালেদা জিয়া এসেছে। খালেদা জিয়া না থাকলে ইউনূসকে আনবে।’
তিনি বলেন, ‘ভারতে মাওবাদী থাকলেও বাংলাদেশ তা নেই, এখানে মার্কিনপন্থী আছে। যারা আগে মার্কিনিদের বিরোধী ছিল। ভারতের উচিত এ অঞ্চলে গণতন্ত্রের নিরাপত্তা দেওয়া। প্রভাবিত না করলেও অন্তত পাশে এসে দাঁড়াতে পারে।’
‘আপনি বিএনপি-জামায়াতকে প্রশ্ন করলেও পাবেন শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। গ্রামাঞ্চলে কিছু হয়তো আছে। বিএনপি যদি এবারও বর্জন করে তাহলে আমি বলব, আওয়ামী লীগের উচিত কিছু আসন উন্মুক্ত করে দেওয়া।’
ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান সম্পাদক মঞ্জুরুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশের জনগণ পরিবর্তন চায়। তবে সেটা কোনো ব্যক্তির পরিবর্তন নয়, নীতির পরিবর্তন।
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির সদস্য রাশেক রহমান বলেন, ‘যে পরিমাণ চ্যালেঞ্জ আমরা মোকাবিলা করেছি, তাতে আগামী ৭ জানুয়ারি সুষ্ঠ নির্বাচন হবে। তবে এরপরের যে চ্যালেঞ্জ সেটা অতিক্রম করতে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনেক।’
কাতারের দোহায় দখলদার ইসরায়েলের বিমান হামলায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচন নিয়ে কারও ফাঁদে পা না দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ছাত্রশিবিরের প্রচার বিভাগ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এই আহ্বান জানান তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য স্যারের সাথে আজকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস যেই ব্যবহার করেছে সেটা রীতিমতো বেয়াদবি। যে জানে না একজন শিক্ষকের সাথে কিভাবে কথা বলতে হয়, তার ছাত্রনেতা হওয়া তো দূরের কথা, ছাত্র হওয়ারও ন্যূনতম যোগ্যতা নাই।’
৪ ঘণ্টা আগেপোস্টে সারজিস আলম বলেন, ‘দু-একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা বাদ দিলে এখন পর্যন্ত যে প্রক্রিয়ায় ডাকসু নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে, তা সন্তোষজনক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে প্রত্যাশিত সংখ্যায় অংশগ্রহণ করেছে।’
৪ ঘণ্টা আগে