নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়নের বিসমিল্লাহ ওই আওয়ামী লীগের হাতেই হয়েছিল দাবি করেছেন বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা। তিনি বলেন, দুর্নীতিতে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন বলতে বড় ভালো লাগে। টকশোতে বলি, পার্লামেন্টে বলি, মিটিংয়ে বলি শুনতেও বড় ভালো লাগে। একটু মনে করাই দেই টিআইবি দুর্নীতির রিপোর্ট প্রথম প্রকাশ করে ২০০১ সালে। তখন দুর্ভাগ্যজনক ভাবে বিএনপি ছিল ক্ষমতায়। তবে যে রিপোর্ট কার্ডটা প্রকাশিত হয়েছে সেই রিপোর্ট কার্ডের পরীক্ষা কিন্তু দেওয়া হয়েছে ২০০০ সালে।
আজ বুধবার একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্দশ অধিবেশনে বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট বিলের ওপর বিরোধী দলীয় সাংসদের জনমত যাচাইয়ের আলোচনার পরে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি এ দাবি করেন।
রুমিন ফারহানা বলেন, ২০০০ সালে ক্ষমতায় ছিলও আওয়ামী লীগ এবং তারা তখন দুর্নীতিতে বাংলাদেশের সূচক রেখে গিয়েছিল দশমিক নয় এবং এরপরে বিএনপি এসে ২০০১, ০২, ০৩,০৪, ০৫ এ সেই সূচক বাড়াতে বাড়াতে ১ দশমিক ৪-এ নিয়ে তারপরে বিএনপি ২০০৬ সালে ক্ষমতা থেকে যায়। সুতরাং দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়নের বিসমিল্লাহ ওই আওয়ামী লীগের হাতেই হয়েছিল।
বিএনপির এই সাংসদ বলেন, যে কারণে এখন কয়েকগুণ বেশি দামে মহাসড়ক নির্মাণ দেখি। বিদ্যুৎ খাতে ৬২ হাজার কোটি টাকা এক মেগাওয়াট উৎপাদন না করেও শুধু মাত্র ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ দিতে দেখি। আমরা ৩৭ লাখ টাকা দিয়ে পর্দা কিনতে দেখি। আমরা অবিশ্বাস্য দামে বই আর ক্যানোলা কিনতে দেখি। এই সরকার তো সেই সরকার যারা দুর্নীতিতে বিসমিল্লাহ করে গিয়েছিল।
রুমিন ফারহানা বলেন, আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রীকে আজকে খুব খুশি দেখলাম। ওনার খুশি দেখে আমরাও খুশি। আমার হঠাৎ করে মনে পড়ল কয়েকদিন আগে বা কয়েক মাস আগে একটা বিজ্ঞাপন ছেপেছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেখানে তিনি দাবি করেছিলেন যে ৩ হাজার টাকা করে কেনা হয়েছে প্রতিটি টিকা। সেখানে উপহারের টিকা মিলিয়ে হিসাব করলে সেটা ৩ হাজার টাকা হয়। যদি উপহারের টিকা বাদ দেই তাহলে প্রতিটি টিকার মূল্য দাঁড়ায় ১৬ হাজার টাকা । আজকে উনি যে পরিসংখ্যান দিলেন সেটা গাঁজাখুরি কি-না আমি ঠিক জানি না। কারণ একবার তো আমাদের চুন খেয়ে মুখ পুড়ে গেছে আরেকবার এই পরিসংখ্যান ওনার মুখে শুনতে একটু ভয়ই লাগে।
দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়নের বিসমিল্লাহ ওই আওয়ামী লীগের হাতেই হয়েছিল দাবি করেছেন বিএনপি দলীয় সংসদ সদস্য রুমিন ফারহানা। তিনি বলেন, দুর্নীতিতে পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন বলতে বড় ভালো লাগে। টকশোতে বলি, পার্লামেন্টে বলি, মিটিংয়ে বলি শুনতেও বড় ভালো লাগে। একটু মনে করাই দেই টিআইবি দুর্নীতির রিপোর্ট প্রথম প্রকাশ করে ২০০১ সালে। তখন দুর্ভাগ্যজনক ভাবে বিএনপি ছিল ক্ষমতায়। তবে যে রিপোর্ট কার্ডটা প্রকাশিত হয়েছে সেই রিপোর্ট কার্ডের পরীক্ষা কিন্তু দেওয়া হয়েছে ২০০০ সালে।
আজ বুধবার একাদশ জাতীয় সংসদের চতুর্দশ অধিবেশনে বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট বিলের ওপর বিরোধী দলীয় সাংসদের জনমত যাচাইয়ের আলোচনার পরে দেওয়া বক্তৃতায় তিনি এ দাবি করেন।
রুমিন ফারহানা বলেন, ২০০০ সালে ক্ষমতায় ছিলও আওয়ামী লীগ এবং তারা তখন দুর্নীতিতে বাংলাদেশের সূচক রেখে গিয়েছিল দশমিক নয় এবং এরপরে বিএনপি এসে ২০০১, ০২, ০৩,০৪, ০৫ এ সেই সূচক বাড়াতে বাড়াতে ১ দশমিক ৪-এ নিয়ে তারপরে বিএনপি ২০০৬ সালে ক্ষমতা থেকে যায়। সুতরাং দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়নের বিসমিল্লাহ ওই আওয়ামী লীগের হাতেই হয়েছিল।
বিএনপির এই সাংসদ বলেন, যে কারণে এখন কয়েকগুণ বেশি দামে মহাসড়ক নির্মাণ দেখি। বিদ্যুৎ খাতে ৬২ হাজার কোটি টাকা এক মেগাওয়াট উৎপাদন না করেও শুধু মাত্র ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ দিতে দেখি। আমরা ৩৭ লাখ টাকা দিয়ে পর্দা কিনতে দেখি। আমরা অবিশ্বাস্য দামে বই আর ক্যানোলা কিনতে দেখি। এই সরকার তো সেই সরকার যারা দুর্নীতিতে বিসমিল্লাহ করে গিয়েছিল।
রুমিন ফারহানা বলেন, আমাদের স্বাস্থ্য মন্ত্রীকে আজকে খুব খুশি দেখলাম। ওনার খুশি দেখে আমরাও খুশি। আমার হঠাৎ করে মনে পড়ল কয়েকদিন আগে বা কয়েক মাস আগে একটা বিজ্ঞাপন ছেপেছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। সেখানে তিনি দাবি করেছিলেন যে ৩ হাজার টাকা করে কেনা হয়েছে প্রতিটি টিকা। সেখানে উপহারের টিকা মিলিয়ে হিসাব করলে সেটা ৩ হাজার টাকা হয়। যদি উপহারের টিকা বাদ দেই তাহলে প্রতিটি টিকার মূল্য দাঁড়ায় ১৬ হাজার টাকা । আজকে উনি যে পরিসংখ্যান দিলেন সেটা গাঁজাখুরি কি-না আমি ঠিক জানি না। কারণ একবার তো আমাদের চুন খেয়ে মুখ পুড়ে গেছে আরেকবার এই পরিসংখ্যান ওনার মুখে শুনতে একটু ভয়ই লাগে।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
৮ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
১৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১৭ ঘণ্টা আগে