নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুলিশের গুলিতে দৃষ্টিশক্তি হারানোর জন্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে আল্লাহর কাছে বিচার দিলেন লক্ষ্মীপুরের কৃষক দলের নেতা বোরহান উদ্দিন। দুই চোখ হারানো বোরহান বলেন, ‘আমাদের কি অপরাধ ছিল? আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করেছিলাম। এরপরও কেন আপনারা গুলি করেছিলেন?’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘ম্যাডাম হাসিনা। আমি আল্লাহর কাছে বিচার দিচ্ছি। আল্লাহ আপনার বিচার করবে।’
গত ১৮ জুলাই লক্ষ্মীপুরে বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত পদযাত্রার কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে দুই চোখ হারান কৃষক দলের নেতা বোরহান। ওই দিন পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিতে কৃষক দলের আরেক নেতা সজীব হোসেনের মৃত্যু হয়। অনেকে আহত হন, দৃষ্টিশক্তি হারান অনেকে।
আজ বৃহস্পতিবার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করে বিএনপি। বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ওই অনুষ্ঠানে ক্ষতিগ্রস্ত ও তাঁদের স্বজনেরা অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে কান্নাজড়িত কণ্ঠে পুত্র হত্যার বিচার চান সজীবের বাবা আবু তাহের।
ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি, দল আপনাদের সঙ্গে আছে।’
তিনি বলেন, ‘এক যুগেরও বেশি সময় ধরে আমরা এই ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছি। লড়াই করতে গিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীরা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, প্রতিদিনই মামলা-হামলা ও গ্রেপ্তারের শিকার হচ্ছেন তারা। লক্ষ্মীপুরে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশের গুলিতে আমাদের ভাইয়ের প্রাণ গেছে, চোখ অন্ধ করে দিয়েছে। এখন আমাদের আমাদের সামনে একটাই পথ এই সরকারকে সরাতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘দেশের মানুষ আমাদের সঙ্গে আছে, তাঁরা আজকে রাস্তায় নেমে এসেছে, তাঁরা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারের পতন ঘটাবে।’
পুলিশের গুলিতে দৃষ্টিশক্তি হারানোর জন্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনে আল্লাহর কাছে বিচার দিলেন লক্ষ্মীপুরের কৃষক দলের নেতা বোরহান উদ্দিন। দুই চোখ হারানো বোরহান বলেন, ‘আমাদের কি অপরাধ ছিল? আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করেছিলাম। এরপরও কেন আপনারা গুলি করেছিলেন?’
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘ম্যাডাম হাসিনা। আমি আল্লাহর কাছে বিচার দিচ্ছি। আল্লাহ আপনার বিচার করবে।’
গত ১৮ জুলাই লক্ষ্মীপুরে বিএনপির কেন্দ্রঘোষিত পদযাত্রার কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে দুই চোখ হারান কৃষক দলের নেতা বোরহান। ওই দিন পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষ চলাকালে গুলিতে কৃষক দলের আরেক নেতা সজীব হোসেনের মৃত্যু হয়। অনেকে আহত হন, দৃষ্টিশক্তি হারান অনেকে।
আজ বৃহস্পতিবার ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করে বিএনপি। বিকেলে রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ওই অনুষ্ঠানে ক্ষতিগ্রস্ত ও তাঁদের স্বজনেরা অভিজ্ঞতা তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে কান্নাজড়িত কণ্ঠে পুত্র হত্যার বিচার চান সজীবের বাবা আবু তাহের।
ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা আপনাদের সঙ্গে আছি, দল আপনাদের সঙ্গে আছে।’
তিনি বলেন, ‘এক যুগেরও বেশি সময় ধরে আমরা এই ফ্যাসিস্ট সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করে যাচ্ছি। লড়াই করতে গিয়ে আমাদের নেতা-কর্মীরা গুম-খুনের শিকার হয়েছেন, প্রতিদিনই মামলা-হামলা ও গ্রেপ্তারের শিকার হচ্ছেন তারা। লক্ষ্মীপুরে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে পুলিশের গুলিতে আমাদের ভাইয়ের প্রাণ গেছে, চোখ অন্ধ করে দিয়েছে। এখন আমাদের আমাদের সামনে একটাই পথ এই সরকারকে সরাতে হবে।’
ফখরুল বলেন, ‘দেশের মানুষ আমাদের সঙ্গে আছে, তাঁরা আজকে রাস্তায় নেমে এসেছে, তাঁরা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এই সরকারের পতন ঘটাবে।’
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
১৬ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৮ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
২১ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
১ দিন আগে