নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি জনগণের ‘পালস’ বোঝে, রাজনৈতিক দল হিসেবে অত্যন্ত সচেতনভাবেই বিএনপি সামনে এগোচ্ছে জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দল হিসেবে আমরা (বিএনপি) অত্যন্ত সচেতন। জনগণের যেটা প্রয়োজন এবং যুগের সঙ্গে সঙ্গে যে পরিবর্তন আনা দরকার, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর যে পরিবর্তন আনা দরকার, সে ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত সচেতন এবং সচেতনভাবেই আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছি।’
আজ রোববার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু-দিগন্ত উন্মোচনের সম্ভাবনা’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন জাতীয় কমিটি।
পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গীকার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের মধ্য থেকে এই দাবি উঠে এলেই তা সম্ভব হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং জনগণের জীবন-জীবিকার প্রশ্ন জড়িত থাকায় বিএনপি এই অঞ্চলগুলোর উন্নয়নে অত্যন্ত সচেতন। জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে যেকোনো কঠিন কাজই সম্ভব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা দেশের মানুষের পালস বুঝি। দেশের মানুষ উন্নতি চায়, একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চায়। আর এই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্য দিয়েই সমস্ত সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রায় আট কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা পদ্মা ব্যারেজ ও পদ্মা সেতুর সঙ্গে জড়িত। দীর্ঘ সাতবার সম্ভাব্যতা যাচাই হলেও এখন পর্যন্ত কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি, যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ফারাক্কা ব্যারেজ শুধু ফরিদপুর বা নির্দিষ্ট কোনো এলাকার সমস্যা নয়, এটি সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের সমস্যা। এ অঞ্চলের মানুষের নিরাপত্তা এবং জীবন-জীবিকা রক্ষায় পদ্মা ব্যারাজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণ অত্যন্ত জরুরি।’ তিনি বলেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলের অনেক এলাকা বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ায় মানুষ সেখান থেকে চলে যাচ্ছে, যা একটি গুরুতর সমস্যা। এ অঞ্চলের বহু মানুষ তাদের ভিটেমাটি ছেড়ে চলে যাচ্ছে কারণ তা আর বসবাসের উপযোগী থাকছে না। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইস্যু।’
তিনি আরও বলেন, ‘নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের দাবি নিয়ে সামনে দাঁড়াতে হবে, যে সরকারই আসুক না কেন, তাদের এই বিষয়ে কাজ করতে হবে।’
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশকে সামনে রেখে সব আলোচনা করতে হবে। বাংলাদেশ এখন রাজনৈতিক সন্ধিক্ষণে আছে। আগামী দিনে রাজনীতির গতিপথ কী হবে, সেটা এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’ তিনি বলেন, ‘আগামীতে যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসবেন, সেই রাজনৈতিক নেতৃত্বটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তাদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা, আমি অনুরোধ করব-মানুষের কাছে নিজেদের নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন করতে হবে।’
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘সামনে নির্বাচন, নির্বাচনী প্রচারণা হবে। আমি প্রত্যাশা করব এই বিষয়টি (পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু) প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে যেন স্থান পায়।’
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা এটিকে নির্বাচনী ইশতেহারে দেবেন। যেন এই দাবি জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়।’
সেমিনারের সভাপতিত্বে করেন, আয়োজক কমিটির সভাপতি ও রাজবাড়ী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম। সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বিএনপি জনগণের ‘পালস’ বোঝে, রাজনৈতিক দল হিসেবে অত্যন্ত সচেতনভাবেই বিএনপি সামনে এগোচ্ছে জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দল হিসেবে আমরা (বিএনপি) অত্যন্ত সচেতন। জনগণের যেটা প্রয়োজন এবং যুগের সঙ্গে সঙ্গে যে পরিবর্তন আনা দরকার, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর যে পরিবর্তন আনা দরকার, সে ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত সচেতন এবং সচেতনভাবেই আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছি।’
আজ রোববার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু-দিগন্ত উন্মোচনের সম্ভাবনা’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন জাতীয় কমিটি।
পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গীকার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের মধ্য থেকে এই দাবি উঠে এলেই তা সম্ভব হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং জনগণের জীবন-জীবিকার প্রশ্ন জড়িত থাকায় বিএনপি এই অঞ্চলগুলোর উন্নয়নে অত্যন্ত সচেতন। জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে যেকোনো কঠিন কাজই সম্ভব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা দেশের মানুষের পালস বুঝি। দেশের মানুষ উন্নতি চায়, একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চায়। আর এই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্য দিয়েই সমস্ত সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রায় আট কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা পদ্মা ব্যারেজ ও পদ্মা সেতুর সঙ্গে জড়িত। দীর্ঘ সাতবার সম্ভাব্যতা যাচাই হলেও এখন পর্যন্ত কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি, যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ফারাক্কা ব্যারেজ শুধু ফরিদপুর বা নির্দিষ্ট কোনো এলাকার সমস্যা নয়, এটি সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের সমস্যা। এ অঞ্চলের মানুষের নিরাপত্তা এবং জীবন-জীবিকা রক্ষায় পদ্মা ব্যারাজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণ অত্যন্ত জরুরি।’ তিনি বলেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলের অনেক এলাকা বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ায় মানুষ সেখান থেকে চলে যাচ্ছে, যা একটি গুরুতর সমস্যা। এ অঞ্চলের বহু মানুষ তাদের ভিটেমাটি ছেড়ে চলে যাচ্ছে কারণ তা আর বসবাসের উপযোগী থাকছে না। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইস্যু।’
তিনি আরও বলেন, ‘নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের দাবি নিয়ে সামনে দাঁড়াতে হবে, যে সরকারই আসুক না কেন, তাদের এই বিষয়ে কাজ করতে হবে।’
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশকে সামনে রেখে সব আলোচনা করতে হবে। বাংলাদেশ এখন রাজনৈতিক সন্ধিক্ষণে আছে। আগামী দিনে রাজনীতির গতিপথ কী হবে, সেটা এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’ তিনি বলেন, ‘আগামীতে যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসবেন, সেই রাজনৈতিক নেতৃত্বটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তাদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা, আমি অনুরোধ করব-মানুষের কাছে নিজেদের নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন করতে হবে।’
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘সামনে নির্বাচন, নির্বাচনী প্রচারণা হবে। আমি প্রত্যাশা করব এই বিষয়টি (পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু) প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে যেন স্থান পায়।’
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা এটিকে নির্বাচনী ইশতেহারে দেবেন। যেন এই দাবি জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়।’
সেমিনারের সভাপতিত্বে করেন, আয়োজক কমিটির সভাপতি ও রাজবাড়ী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম। সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস প্রমুখ বক্তব্য দেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপি জনগণের ‘পালস’ বোঝে, রাজনৈতিক দল হিসেবে অত্যন্ত সচেতনভাবেই বিএনপি সামনে এগোচ্ছে জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দল হিসেবে আমরা (বিএনপি) অত্যন্ত সচেতন। জনগণের যেটা প্রয়োজন এবং যুগের সঙ্গে সঙ্গে যে পরিবর্তন আনা দরকার, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর যে পরিবর্তন আনা দরকার, সে ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত সচেতন এবং সচেতনভাবেই আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছি।’
আজ রোববার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু-দিগন্ত উন্মোচনের সম্ভাবনা’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন জাতীয় কমিটি।
পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গীকার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের মধ্য থেকে এই দাবি উঠে এলেই তা সম্ভব হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং জনগণের জীবন-জীবিকার প্রশ্ন জড়িত থাকায় বিএনপি এই অঞ্চলগুলোর উন্নয়নে অত্যন্ত সচেতন। জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে যেকোনো কঠিন কাজই সম্ভব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা দেশের মানুষের পালস বুঝি। দেশের মানুষ উন্নতি চায়, একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চায়। আর এই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্য দিয়েই সমস্ত সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রায় আট কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা পদ্মা ব্যারেজ ও পদ্মা সেতুর সঙ্গে জড়িত। দীর্ঘ সাতবার সম্ভাব্যতা যাচাই হলেও এখন পর্যন্ত কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি, যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ফারাক্কা ব্যারেজ শুধু ফরিদপুর বা নির্দিষ্ট কোনো এলাকার সমস্যা নয়, এটি সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের সমস্যা। এ অঞ্চলের মানুষের নিরাপত্তা এবং জীবন-জীবিকা রক্ষায় পদ্মা ব্যারাজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণ অত্যন্ত জরুরি।’ তিনি বলেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলের অনেক এলাকা বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ায় মানুষ সেখান থেকে চলে যাচ্ছে, যা একটি গুরুতর সমস্যা। এ অঞ্চলের বহু মানুষ তাদের ভিটেমাটি ছেড়ে চলে যাচ্ছে কারণ তা আর বসবাসের উপযোগী থাকছে না। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইস্যু।’
তিনি আরও বলেন, ‘নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের দাবি নিয়ে সামনে দাঁড়াতে হবে, যে সরকারই আসুক না কেন, তাদের এই বিষয়ে কাজ করতে হবে।’
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশকে সামনে রেখে সব আলোচনা করতে হবে। বাংলাদেশ এখন রাজনৈতিক সন্ধিক্ষণে আছে। আগামী দিনে রাজনীতির গতিপথ কী হবে, সেটা এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’ তিনি বলেন, ‘আগামীতে যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসবেন, সেই রাজনৈতিক নেতৃত্বটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তাদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা, আমি অনুরোধ করব-মানুষের কাছে নিজেদের নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন করতে হবে।’
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘সামনে নির্বাচন, নির্বাচনী প্রচারণা হবে। আমি প্রত্যাশা করব এই বিষয়টি (পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু) প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে যেন স্থান পায়।’
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা এটিকে নির্বাচনী ইশতেহারে দেবেন। যেন এই দাবি জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়।’
সেমিনারের সভাপতিত্বে করেন, আয়োজক কমিটির সভাপতি ও রাজবাড়ী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম। সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বিএনপি জনগণের ‘পালস’ বোঝে, রাজনৈতিক দল হিসেবে অত্যন্ত সচেতনভাবেই বিএনপি সামনে এগোচ্ছে জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দল হিসেবে আমরা (বিএনপি) অত্যন্ত সচেতন। জনগণের যেটা প্রয়োজন এবং যুগের সঙ্গে সঙ্গে যে পরিবর্তন আনা দরকার, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর যে পরিবর্তন আনা দরকার, সে ব্যাপারে আমরা অত্যন্ত সচেতন এবং সচেতনভাবেই আমরা সামনের দিকে এগোচ্ছি।’
আজ রোববার রাজধানীর মহাখালীর ব্র্যাক সেন্টারে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
‘পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু-দিগন্ত উন্মোচনের সম্ভাবনা’ শীর্ষক এই সেমিনারের আয়োজন করে পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়ন জাতীয় কমিটি।
পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু বাস্তবায়নের জন্য রাজনৈতিক অঙ্গীকার সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন মন্তব্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জনগণের মধ্য থেকে এই দাবি উঠে এলেই তা সম্ভব হবে।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে এবং জনগণের জীবন-জীবিকার প্রশ্ন জড়িত থাকায় বিএনপি এই অঞ্চলগুলোর উন্নয়নে অত্যন্ত সচেতন। জনগণ ঐক্যবদ্ধ থাকলে যেকোনো কঠিন কাজই সম্ভব।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমরা দেশের মানুষের পালস বুঝি। দেশের মানুষ উন্নতি চায়, একটি সত্যিকার গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা চায়। আর এই গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার মধ্য দিয়েই সমস্ত সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে।’ তিনি বলেন, ‘প্রায় আট কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা পদ্মা ব্যারেজ ও পদ্মা সেতুর সঙ্গে জড়িত। দীর্ঘ সাতবার সম্ভাব্যতা যাচাই হলেও এখন পর্যন্ত কোনো চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায়নি, যা অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘ফারাক্কা ব্যারেজ শুধু ফরিদপুর বা নির্দিষ্ট কোনো এলাকার সমস্যা নয়, এটি সমগ্র দক্ষিণাঞ্চলের সমস্যা। এ অঞ্চলের মানুষের নিরাপত্তা এবং জীবন-জীবিকা রক্ষায় পদ্মা ব্যারাজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু নির্মাণ অত্যন্ত জরুরি।’ তিনি বলেন, ‘দক্ষিণাঞ্চলের অনেক এলাকা বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়ায় মানুষ সেখান থেকে চলে যাচ্ছে, যা একটি গুরুতর সমস্যা। এ অঞ্চলের বহু মানুষ তাদের ভিটেমাটি ছেড়ে চলে যাচ্ছে কারণ তা আর বসবাসের উপযোগী থাকছে না। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ইস্যু।’
তিনি আরও বলেন, ‘নাগরিকদের ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের দাবি নিয়ে সামনে দাঁড়াতে হবে, যে সরকারই আসুক না কেন, তাদের এই বিষয়ে কাজ করতে হবে।’
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘বাংলাদেশকে সামনে রেখে সব আলোচনা করতে হবে। বাংলাদেশ এখন রাজনৈতিক সন্ধিক্ষণে আছে। আগামী দিনে রাজনীতির গতিপথ কী হবে, সেটা এই মুহূর্তে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।’ তিনি বলেন, ‘আগামীতে যারা দেশ পরিচালনার দায়িত্বে আসবেন, সেই রাজনৈতিক নেতৃত্বটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তাদের কাছে আমাদের প্রত্যাশা, আমি অনুরোধ করব-মানুষের কাছে নিজেদের নতুন আঙ্গিকে উপস্থাপন করতে হবে।’
বেসরকারি গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি) ফেলো দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, ‘সামনে নির্বাচন, নির্বাচনী প্রচারণা হবে। আমি প্রত্যাশা করব এই বিষয়টি (পদ্মা ব্যারেজ ও দ্বিতীয় পদ্মা সেতু) প্রত্যেকটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচনী ইশতেহারে যেন স্থান পায়।’
রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আপনারা এটিকে নির্বাচনী ইশতেহারে দেবেন। যেন এই দাবি জাতীয় দাবিতে পরিণত হয়।’
সেমিনারের সভাপতিত্বে করেন, আয়োজক কমিটির সভাপতি ও রাজবাড়ী-১ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য আলী নেওয়াজ মাহমুদ খৈয়ম। সেমিনারে অন্যদের মধ্যে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, বিএনপি চেয়ারপারসনের বিশেষ সহকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস প্রমুখ বক্তব্য দেন।
জাতীয় পার্টি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগকে ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভায় এ কথা বলেন জি এম কাদের।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্রসংগঠনটির নতুন নাম ঘোষণা করেন জুলাই আন্দোলনে শহীদ সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী। সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগকে ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভায় এ কথা বলেন জি এম কাদের।
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে বাদ দিয়ে বিএনপি-জামায়াতকে নিয়ে এ সরকার নির্বাচন করার চেষ্টা করছে উল্লেখ করে জি এম কাদের বলেন, ‘এখন নির্বাচন করতে গেলে কী হবে? কোনো নির্বাচন হবে না। যে নির্বাচনের জন্য আমরা শেখ হাসিনাকে ফ্যাসিবাদ বলি, তাঁর বিরুদ্ধে আমরা অবস্থান নিয়েছিলাম। এই সরকার একই কাজ করছে এবং মনে হয়, একটা ঐকমত্য কমিশন করেছে। যেখানে দেশের অর্ধেক লোককে বাদ দিয়ে ঐক্য করার চেষ্টা চলছে।’
আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে বাদ দিতে পারে না বলে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে বাদ দিতে হলে তাদের মামলায় দোষী সাব্যস্ত করতে হবে। যারা খারাপ করেছে, তাদেরকে বাদ দিতে পারেন। কিন্তু দলকে কীভাবে বাদ দিতে পারেন বিচার ছাড়া?’
সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বললে জাপাকে নানা রকম ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে বলে দাবি করেন জি এম কাদের। তিনি বলেন, দেশের মানুষ তাদেরকে ক্ষমা করবে না। শেখ হাসিনাকে বিশ্বের বড় বড় প্রতিষ্ঠান সমর্থন দিয়েছিল। সমস্ত প্রতিষ্ঠান নিজের কবজায় করেও রাখতে পারেনি। দেশের মানুষ তাদেরকে লাথি দিয়ে ফেলে দিয়েছে।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ না দাবি করে জি এম কাদের বলেন, তাদের একটা দল আছে। এই সরকার দেশে গৃহযুদ্ধ বাধাতে চায় দাবি করে তিনি বলেন, দেশের ইতিহাসে কখনো এত খারাপ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল না।
জাতীয় পার্টির নিষিদ্ধের দাবিতে জামায়াতের চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে কাদের বলেন, তারা বলছে, আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি হলো মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। জাতীয় পার্টি থাকলে তো তারা থার্ড পার্টি হতে পারবে না। সেই কারণে জাতীয় পার্টিকে বাদ দেওয়ার কথা বলছে।
বাংলাদেশে আজ গভীর সংকটে দাবি করে জি এম কাদের বলেন, আজকে দেশে কোনো বিনিয়োগ হচ্ছে না। যাঁরা ছোটখাটো ব্যবসা করতেন, সেটাও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। লাখ লাখ মানুষ বেকার হচ্ছেন।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো এত খারাপ ছিল না বলেও মন্তব্য করেন জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘কোনো কিছুর নিরাপত্তা নেই। মানুষের জীবনের যেমন নিরাপত্তা নেই, তেমনি বাড়িঘর, ব্যবসা-বাণিজ্য কোনো কিছুর নিরাপত্তা নেই। মানুষের বাড়িঘর লুটপাট করে নিচ্ছে। মহিলাদের অসম্মান করা হচ্ছে। আমরা যা খবর পাচ্ছি, প্রতিদিন খুন হচ্ছে মানুষ।’
দেশ দুর্ভিক্ষের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলেও দাবি করেন জাপার এ নেতা। তিনি বলেন, টিসিবির ট্রাকে যতজনের মালামাল থাকে, তারচেয়ে ১০ গুণ বেশি মানুষ সেখানে বসে থাকছেন।
জাপা মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, জাতীয় ঐকমত্যের অভাব দেশে বিভাজন তৈরি করছে। বর্তমান সরকার আগামী নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদের দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয় উল্লেখ করে শামীম হায়দার পাটোয়ারী আরও বলেন, সুষ্ঠু ভোটের জন্য দরকার নির্দলীয় বা সর্বদলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
এ সময় জাতীয় পার্টিকে ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা করা হলে তা প্রতিহতের ঘোষণা দেন মহাসচিব।
জাতীয় পার্টি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগকে ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভায় এ কথা বলেন জি এম কাদের।
আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টিকে বাদ দিয়ে বিএনপি-জামায়াতকে নিয়ে এ সরকার নির্বাচন করার চেষ্টা করছে উল্লেখ করে জি এম কাদের বলেন, ‘এখন নির্বাচন করতে গেলে কী হবে? কোনো নির্বাচন হবে না। যে নির্বাচনের জন্য আমরা শেখ হাসিনাকে ফ্যাসিবাদ বলি, তাঁর বিরুদ্ধে আমরা অবস্থান নিয়েছিলাম। এই সরকার একই কাজ করছে এবং মনে হয়, একটা ঐকমত্য কমিশন করেছে। যেখানে দেশের অর্ধেক লোককে বাদ দিয়ে ঐক্য করার চেষ্টা চলছে।’
আওয়ামী লীগকে দল হিসেবে বাদ দিতে পারে না বলে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের সাবেক এ মন্ত্রী বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে বাদ দিতে হলে তাদের মামলায় দোষী সাব্যস্ত করতে হবে। যারা খারাপ করেছে, তাদেরকে বাদ দিতে পারেন। কিন্তু দলকে কীভাবে বাদ দিতে পারেন বিচার ছাড়া?’
সরকারের বিরুদ্ধে কিছু বললে জাপাকে নানা রকম ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে বলে দাবি করেন জি এম কাদের। তিনি বলেন, দেশের মানুষ তাদেরকে ক্ষমা করবে না। শেখ হাসিনাকে বিশ্বের বড় বড় প্রতিষ্ঠান সমর্থন দিয়েছিল। সমস্ত প্রতিষ্ঠান নিজের কবজায় করেও রাখতে পারেনি। দেশের মানুষ তাদেরকে লাথি দিয়ে ফেলে দিয়েছে।
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার নিরপেক্ষ না দাবি করে জি এম কাদের বলেন, তাদের একটা দল আছে। এই সরকার দেশে গৃহযুদ্ধ বাধাতে চায় দাবি করে তিনি বলেন, দেশের ইতিহাসে কখনো এত খারাপ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছিল না।
জাতীয় পার্টির নিষিদ্ধের দাবিতে জামায়াতের চলমান আন্দোলনের প্রসঙ্গ টেনে কাদের বলেন, তারা বলছে, আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি হলো মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ। জাতীয় পার্টি থাকলে তো তারা থার্ড পার্টি হতে পারবে না। সেই কারণে জাতীয় পার্টিকে বাদ দেওয়ার কথা বলছে।
বাংলাদেশে আজ গভীর সংকটে দাবি করে জি এম কাদের বলেন, আজকে দেশে কোনো বিনিয়োগ হচ্ছে না। যাঁরা ছোটখাটো ব্যবসা করতেন, সেটাও বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। লাখ লাখ মানুষ বেকার হচ্ছেন।
দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বাংলাদেশের ইতিহাসে কখনো এত খারাপ ছিল না বলেও মন্তব্য করেন জি এম কাদের। তিনি বলেন, ‘কোনো কিছুর নিরাপত্তা নেই। মানুষের জীবনের যেমন নিরাপত্তা নেই, তেমনি বাড়িঘর, ব্যবসা-বাণিজ্য কোনো কিছুর নিরাপত্তা নেই। মানুষের বাড়িঘর লুটপাট করে নিচ্ছে। মহিলাদের অসম্মান করা হচ্ছে। আমরা যা খবর পাচ্ছি, প্রতিদিন খুন হচ্ছে মানুষ।’
দেশ দুর্ভিক্ষের দিকে ধাবিত হচ্ছে বলেও দাবি করেন জাপার এ নেতা। তিনি বলেন, টিসিবির ট্রাকে যতজনের মালামাল থাকে, তারচেয়ে ১০ গুণ বেশি মানুষ সেখানে বসে থাকছেন।
জাপা মহাসচিব শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, জাতীয় ঐকমত্যের অভাব দেশে বিভাজন তৈরি করছে। বর্তমান সরকার আগামী নির্বাচন নিয়ন্ত্রণ করতে চায়, তাদের দিয়ে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয় উল্লেখ করে শামীম হায়দার পাটোয়ারী আরও বলেন, সুষ্ঠু ভোটের জন্য দরকার নির্দলীয় বা সর্বদলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার।
এ সময় জাতীয় পার্টিকে ছাড়া নির্বাচনের চেষ্টা করা হলে তা প্রতিহতের ঘোষণা দেন মহাসচিব।
বিএনপি জনগণের ‘পালস’ বোঝে, রাজনৈতিক দল হিসেবে অত্যন্ত সচেতনভাবেই বিএনপি সামনে এগোচ্ছে জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দল হিসেবে আমরা (বিএনপি) অত্যন্ত সচেতন। জনগণের যেটা প্রয়োজন এবং যুগের সঙ্গে সঙ্গে যে পরিবর্তন আনা দরকার, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর যে পরিবর্তন আনা দরকার,
২৭ জুলাই ২০২৫ছাত্রসংগঠনটির নতুন নাম ঘোষণা করেন জুলাই আন্দোলনে শহীদ সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী। সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) নাম বদলে ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’ করা হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আদর্শিক ও সহযোগী সংগঠন হিসেবে কাজ করবে ছাত্রশক্তি।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন সেন্টারে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জাতীয় সমন্বয় সভায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
ছাত্রসংগঠনটির নতুন নাম ঘোষণা করেন জুলাই আন্দোলনে শহীদ সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী। সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আখতার হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করেছিল। আর যেন কেউ গণরুম-গেস্টরুম বানাতে না পারে, সে জন্য ছাত্রসংসদকে সোচ্চার থাকতে হবে।
এ সময় জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা নিয়ে দলীয় অবস্থানও ব্যাখ্যা করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরিপূর্ণ নিশ্চয়তা পেলে তবেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি।
আখতার হোসেন বলেন, জুলাই সনদে স্বাক্ষর করার পর দুটা পক্ষ হয়ে গেছে। এক পক্ষ স্বাক্ষর প্রত্যাহার করতে চায়, আরেক পক্ষ কালি দিয়ে গেড়ে দিতে চায়।
আওয়ামী লীগ নানা শক্তির মধ্য দিয়ে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেন আখতার।
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, যে আওয়ামী লীগ চব্বিশে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে, গুলি করেছে, ১৫ বছর ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করে গুম করেছে, আয়নাঘর তৈরি করেছে; তাদের বাংলাদেশে পুনর্বাসনের সুযোগ নেই। কেউ যদি পুনর্বাসনের চেষ্টা করে, জীবন দিয়ে তা প্রতিহত করা হবে।
সভায় এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অভ্যুত্থানের পর সংস্কার নিয়ে মানুষের মধ্যে যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছিল, আমাদের কনভেনশনাল (প্রথাগত) রাজনৈতিক দলগুলো সেখানে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে এখনো সেই কাঙ্ক্ষিত সংস্কার আমরা আনতে পারিনি। সেই সংস্কারকাজকে এগিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব এই ছাত্রদের।’
দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম জানান, অল্প সময়ের মধ্যে সারা দেশের জেলা ও মহানগরে এনসিপির আহ্বায়ক কমিটি দেওয়া শুরু হবে।
এ সময় দলীয় শৃঙ্খলা বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
সারজিস বলেন, যাঁরা লোভ সংবরণ করতে পারেননি, তাঁদের এনসিপির মতো সংগঠনের প্রয়োজন নেই। এনসিপি ‘মাই ম্যানের’ পলিটিকস করবে না। যোগ্য ও পার্টির প্রতি বিশ্বস্তদের নেতৃত্বেই এগিয়ে যাবে দল।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য আছে, যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁদের অনেকে এখন স্বাক্ষর প্রত্যাহারের চেষ্টা করছেন।’
অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা কেন রাজনৈতিক দল গঠন করল—এর কারণ সম্পর্কে তুষার বলেন, যেহেতু অতীতে ছাত্র আন্দোলনের পর রাজনৈতিক দলগুলো বারবার ‘বিট্রে’ (প্রতারণা) করেছে, সে জন্য ছাত্ররা এখন নিজেরাই রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন।
নাম উল্লেখ না করে তুষার বলেন, ‘বাপ-ছেলে’ নিয়ে সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের বক্তব্য ‘অশ্লীল ও রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত’।
এনসিপির কাছ থেকে তাদের রাজনৈতিক শিষ্টাচার শেখা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
সভায় জাতীয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, ‘আট মাসে আহ্বায়ক হিসেবে আমার অনেক ব্যর্থতা থাকতে পারে। কিন্তু আমি এই সময়ে কোনো কম্প্রোমাইজ (আপস) করি নাই। কোনো অপকর্মে থাকি নাই। এনসিপি গঠনের দুদিন আগে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের আত্মপ্রকাশ হয়েছিল। ২৬ ফেব্রুয়ারি গঠনের পর আমাদের যেমন সফলতা আছে, তেমনি ব্যর্থতাও আছে। একটা সংগঠন পরিচালনার জন্য নিয়মিত ফান্ডিংয়ের প্রয়োজন হয়। আমি মাথা নিচু করে ক্ষমা চাচ্ছি, আমাদের যেসব জায়গায় কার্যক্রম চলছে, নিয়মিত ফান্ড সেখানে দিতে পারি নাই।’
ছাত্রশক্তি এনসিপির সহযোগী আদর্শিক সংগঠন হিসেবে কাজ করবে জানিয়ে আবু বাকের মজুমদার বলেন, ‘আমরা একটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসেবে কাজ করব। পরবর্তী নেতৃত্বে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তা জানানো হবে।’
গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।
রাকিব বলেন, ‘ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আগে আমাদের বিরুদ্ধে নানা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছিল। বলা হয়েছিল, আমরা নাকি গেস্টরুম বা গণরুম করব। এটা ছিল নিছক মিথ্যাচার। গত এক বছরে একটি সংগঠন এসব মিথ্যাচার করে পার পেয়ে গেছে। আগামী ২০২৬-২৭ সালে আমরা প্রমাণ করব, ছাত্রদল নতুন ধারার ছাত্ররাজনীতির পথ তৈরি করেছে। ছাত্রদল গেস্টরুম বা গণরুম সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করে না। একদিন অবশ্যই ছাত্রসমাজ এই মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে।’
এ সময় ছাত্রশক্তির নেতাদের উদ্দেশে রাকিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগকে আপনারা ছাড় দেবেন না।’
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) নাম বদলে ‘জাতীয় ছাত্রশক্তি’ করা হয়েছে। জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আদর্শিক ও সহযোগী সংগঠন হিসেবে কাজ করবে ছাত্রশক্তি।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর শহীদ আবু সাঈদ কনভেনশন সেন্টারে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের জাতীয় সমন্বয় সভায় এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
ছাত্রসংগঠনটির নতুন নাম ঘোষণা করেন জুলাই আন্দোলনে শহীদ সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী। সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
আখতার হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগের শাসনামলে ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করেছিল। আর যেন কেউ গণরুম-গেস্টরুম বানাতে না পারে, সে জন্য ছাত্রসংসদকে সোচ্চার থাকতে হবে।
এ সময় জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা নিয়ে দলীয় অবস্থানও ব্যাখ্যা করেন আখতার হোসেন। তিনি বলেন, জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পরিপূর্ণ নিশ্চয়তা পেলে তবেই স্বাক্ষর করবে এনসিপি।
আখতার হোসেন বলেন, জুলাই সনদে স্বাক্ষর করার পর দুটা পক্ষ হয়ে গেছে। এক পক্ষ স্বাক্ষর প্রত্যাহার করতে চায়, আরেক পক্ষ কালি দিয়ে গেড়ে দিতে চায়।
আওয়ামী লীগ নানা শক্তির মধ্য দিয়ে পুনর্বাসনের চেষ্টা করছে বলেও অভিযোগ করেন আখতার।
এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, যে আওয়ামী লীগ চব্বিশে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে, গুলি করেছে, ১৫ বছর ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করে গুম করেছে, আয়নাঘর তৈরি করেছে; তাদের বাংলাদেশে পুনর্বাসনের সুযোগ নেই। কেউ যদি পুনর্বাসনের চেষ্টা করে, জীবন দিয়ে তা প্রতিহত করা হবে।
সভায় এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘অভ্যুত্থানের পর সংস্কার নিয়ে মানুষের মধ্যে যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছিল, আমাদের কনভেনশনাল (প্রথাগত) রাজনৈতিক দলগুলো সেখানে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলে এখনো সেই কাঙ্ক্ষিত সংস্কার আমরা আনতে পারিনি। সেই সংস্কারকাজকে এগিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব এই ছাত্রদের।’
দলের উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম জানান, অল্প সময়ের মধ্যে সারা দেশের জেলা ও মহানগরে এনসিপির আহ্বায়ক কমিটি দেওয়া শুরু হবে।
এ সময় দলীয় শৃঙ্খলা বজায় রাখার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তিনি।
সারজিস বলেন, যাঁরা লোভ সংবরণ করতে পারেননি, তাঁদের এনসিপির মতো সংগঠনের প্রয়োজন নেই। এনসিপি ‘মাই ম্যানের’ পলিটিকস করবে না। যোগ্য ও পার্টির প্রতি বিশ্বস্তদের নেতৃত্বেই এগিয়ে যাবে দল।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষার বলেন, ‘আমাদের কাছে তথ্য আছে, যাঁরা স্বাক্ষর করেছেন, তাঁদের অনেকে এখন স্বাক্ষর প্রত্যাহারের চেষ্টা করছেন।’
অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা কেন রাজনৈতিক দল গঠন করল—এর কারণ সম্পর্কে তুষার বলেন, যেহেতু অতীতে ছাত্র আন্দোলনের পর রাজনৈতিক দলগুলো বারবার ‘বিট্রে’ (প্রতারণা) করেছে, সে জন্য ছাত্ররা এখন নিজেরাই রাজনৈতিক দল গঠন করেছেন।
নাম উল্লেখ না করে তুষার বলেন, ‘বাপ-ছেলে’ নিয়ে সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দলের বক্তব্য ‘অশ্লীল ও রাজনৈতিক শিষ্টাচারবহির্ভূত’।
এনসিপির কাছ থেকে তাদের রাজনৈতিক শিষ্টাচার শেখা উচিত বলে মনে করেন তিনি।
সভায় জাতীয় ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক আবু বাকের মজুমদার বলেন, ‘আট মাসে আহ্বায়ক হিসেবে আমার অনেক ব্যর্থতা থাকতে পারে। কিন্তু আমি এই সময়ে কোনো কম্প্রোমাইজ (আপস) করি নাই। কোনো অপকর্মে থাকি নাই। এনসিপি গঠনের দুদিন আগে গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের আত্মপ্রকাশ হয়েছিল। ২৬ ফেব্রুয়ারি গঠনের পর আমাদের যেমন সফলতা আছে, তেমনি ব্যর্থতাও আছে। একটা সংগঠন পরিচালনার জন্য নিয়মিত ফান্ডিংয়ের প্রয়োজন হয়। আমি মাথা নিচু করে ক্ষমা চাচ্ছি, আমাদের যেসব জায়গায় কার্যক্রম চলছে, নিয়মিত ফান্ড সেখানে দিতে পারি নাই।’
ছাত্রশক্তি এনসিপির সহযোগী আদর্শিক সংগঠন হিসেবে কাজ করবে জানিয়ে আবু বাকের মজুমদার বলেন, ‘আমরা একটি স্বতন্ত্র সংগঠন হিসেবে কাজ করব। পরবর্তী নেতৃত্বে কিছু পরিবর্তন আসতে পারে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তা জানানো হবে।’
গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।
রাকিব বলেন, ‘ছাত্র সংসদ নির্বাচনের আগে আমাদের বিরুদ্ধে নানা প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হয়েছিল। বলা হয়েছিল, আমরা নাকি গেস্টরুম বা গণরুম করব। এটা ছিল নিছক মিথ্যাচার। গত এক বছরে একটি সংগঠন এসব মিথ্যাচার করে পার পেয়ে গেছে। আগামী ২০২৬-২৭ সালে আমরা প্রমাণ করব, ছাত্রদল নতুন ধারার ছাত্ররাজনীতির পথ তৈরি করেছে। ছাত্রদল গেস্টরুম বা গণরুম সংস্কৃতিতে বিশ্বাস করে না। একদিন অবশ্যই ছাত্রসমাজ এই মিথ্যাচারের বিরুদ্ধে অবস্থান নেবে।’
এ সময় ছাত্রশক্তির নেতাদের উদ্দেশে রাকিব বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগকে আপনারা ছাড় দেবেন না।’
বিএনপি জনগণের ‘পালস’ বোঝে, রাজনৈতিক দল হিসেবে অত্যন্ত সচেতনভাবেই বিএনপি সামনে এগোচ্ছে জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দল হিসেবে আমরা (বিএনপি) অত্যন্ত সচেতন। জনগণের যেটা প্রয়োজন এবং যুগের সঙ্গে সঙ্গে যে পরিবর্তন আনা দরকার, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর যে পরিবর্তন আনা দরকার,
২৭ জুলাই ২০২৫জাতীয় পার্টি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগকে ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভায় এ কথা বলেন জি এম কাদের।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে দলটির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বৈঠকে অংশ নেন।
অন্যদিকে এনআইএমডির প্রোগ্রাম ও নলেজ অ্যাডভাইজার তাইউহ নেঙ্গে, হেড অব পজিশনিং হেলিন শ্রোয়েন প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন।
ঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে দলটির যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির ও সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ বৈঠকে অংশ নেন।
অন্যদিকে এনআইএমডির প্রোগ্রাম ও নলেজ অ্যাডভাইজার তাইউহ নেঙ্গে, হেড অব পজিশনিং হেলিন শ্রোয়েন প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন।
বিএনপি জনগণের ‘পালস’ বোঝে, রাজনৈতিক দল হিসেবে অত্যন্ত সচেতনভাবেই বিএনপি সামনে এগোচ্ছে জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দল হিসেবে আমরা (বিএনপি) অত্যন্ত সচেতন। জনগণের যেটা প্রয়োজন এবং যুগের সঙ্গে সঙ্গে যে পরিবর্তন আনা দরকার, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর যে পরিবর্তন আনা দরকার,
২৭ জুলাই ২০২৫জাতীয় পার্টি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগকে ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভায় এ কথা বলেন জি এম কাদের।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্রসংগঠনটির নতুন নাম ঘোষণা করেন জুলাই আন্দোলনে শহীদ সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী। সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়।
১১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টাকে সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাব দেওয়া আবেগতাড়িত। সরকার এখানে শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। রাষ্ট্র আবেগের ওপর চলে না। সরকারের পক্ষে কেবিনেটের অনুমোদনে সেটা ইন অ্যাবসেন্স অব পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্ট সে আইনগুলো পাস করে থাকেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে।
সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত জানিয়েছিল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী এটিকে সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
আজ আলোচনা সভায় গণভোট নিয়েও কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) একটি রাজনৈতিক দল বলেছে, জনমতের চাপে বিএনপি গণভোট মেনে নিয়েছে। রাজনীতিতে মনে মনে সুখ অনুভব করলে অসুবিধা নেই। আমরা সেটাকেও স্বাগত জানাই। কিন্তু আমরা তো শুরু থেকেই বলে আসছি, জুলাই জাতীয় সনদ প্রণীত হয়েছে, স্বাক্ষরিত হবে এবং ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সেটি সম্পন্ন হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি আমাদের মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। অন্যান্য সংস্কারের পাশাপাশি মানসিক সংস্কার দরকার। অন্যথায় সংস্কারকে বাস্তবে রূপ দেওয়া যাবে না।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, ইউট্যাবের মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
আরও খবর পড়ুন:
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টাকে সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাব দেওয়া আবেগতাড়িত। সরকার এখানে শুধু প্রজ্ঞাপন জারি করতে পারে। রাষ্ট্র আবেগের ওপর চলে না। সরকারের পক্ষে কেবিনেটের অনুমোদনে সেটা ইন অ্যাবসেন্স অব পার্লামেন্ট প্রেসিডেন্ট সে আইনগুলো পাস করে থাকেন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ইউট্যাব) উদ্যোগে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
গত সেপ্টেম্বরে জুলাই সনদের সংবিধান-সম্পর্কিত প্রস্তাব বাস্তবায়ন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর মতভিন্নতার মধ্যে বিশেষজ্ঞদের নতুন পরামর্শ প্রস্তাব সামনে এনেছিল জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে বলা হয়, মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার একটি ‘সংবিধান আদেশ’ জারি করতে পারে। এই আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এরপর ওই আদেশ নিয়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন একই সঙ্গে গণভোট করা যেতে পারে।
সে সময় বিএনপিসহ কয়েকটি দল সাংবিধানিক আদেশ জারির প্রস্তাবে দ্বিমত জানিয়েছিল। অন্যদিকে জামায়াতে ইসলামী এটিকে সমর্থন করে। আর প্রস্তাবটি নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) বলেছিল, এ নিয়ে তারা দলের ভেতরে আলোচনা করবে।
আজ আলোচনা সভায় গণভোট নিয়েও কথা বলেন সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘গণভোটের প্রস্তাব বিএনপিই দিয়েছে। নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। এই প্রস্তাবে দুটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সবাই একমত হয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়েই আমরা সিদ্ধান্ত নেব—জুলাই জাতীয় সনদের প্রজ্ঞাপন বা গেজেট নোটিফিকেশন কীভাবে করা যায়। কারণ, যেভাবেই হোক, সেটি শেষ পর্যন্ত জনগণের গণভোটের মাধ্যমেই আইনি রূপ পাবে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) একটি রাজনৈতিক দল বলেছে, জনমতের চাপে বিএনপি গণভোট মেনে নিয়েছে। রাজনীতিতে মনে মনে সুখ অনুভব করলে অসুবিধা নেই। আমরা সেটাকেও স্বাগত জানাই। কিন্তু আমরা তো শুরু থেকেই বলে আসছি, জুলাই জাতীয় সনদ প্রণীত হয়েছে, স্বাক্ষরিত হবে এবং ঐতিহাসিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে সেটি সম্পন্ন হবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘অর্থনৈতিক উন্নতির পাশাপাশি আমাদের মানসিক দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন প্রয়োজন। অন্যান্য সংস্কারের পাশাপাশি মানসিক সংস্কার দরকার। অন্যথায় সংস্কারকে বাস্তবে রূপ দেওয়া যাবে না।’
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি অধ্যাপক ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলামের সভাপতিত্বে সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, ইউট্যাবের মহাসচিব অধ্যাপক ড. মো. মোর্শেদ হাসান খান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. এস এম হাফিজুর রহমান প্রমুখ।
আরও খবর পড়ুন:
বিএনপি জনগণের ‘পালস’ বোঝে, রাজনৈতিক দল হিসেবে অত্যন্ত সচেতনভাবেই বিএনপি সামনে এগোচ্ছে জানিয়ে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘দল হিসেবে আমরা (বিএনপি) অত্যন্ত সচেতন। জনগণের যেটা প্রয়োজন এবং যুগের সঙ্গে সঙ্গে যে পরিবর্তন আনা দরকার, রাষ্ট্রীয় কাঠামোর যে পরিবর্তন আনা দরকার,
২৭ জুলাই ২০২৫জাতীয় পার্টি ও কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগকে ছাড়া কোনো নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদের। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলা দিবস উপলক্ষে রাজধানীর কাকরাইলে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আলোচনা সভায় এ কথা বলেন জি এম কাদের।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্রসংগঠনটির নতুন নাম ঘোষণা করেন জুলাই আন্দোলনে শহীদ সৈকতের বোন সাবরিনা আফরোজ সেবন্তী। সভায় এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেনসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেঢাকায় সফররত নেদারল্যান্ডস ইনস্টিটিউট ফর মাল্টিপার্টি ডেমোক্রেসির (এনআইএমডি) সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১০ ঘণ্টা আগে