নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্রী পার্টির দাবিদার এখন দুই পক্ষ। এই দুই পক্ষের ঠেলাঠেলিতে এরই মধ্যে দলটির সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র হয়ে গেছে। এবার নিবন্ধন হারানোর ঝুঁকিতে দলটি।
এরই মধ্যে গণতন্ত্রী পার্টির নিবন্ধন বাতিলের উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নিবন্ধন বাতিলের আগে দলটির দুই পক্ষকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিয়ে চিঠি দিয়েছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। আত্মপক্ষ সমর্থন করে শুনানিতে অংশ নিতে চাইলে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ইসিকে জানাতে বলা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার দলটিকে চিঠি দিয়ে ইসির এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন জানায়, গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দুটি কমিটি গঠন করেছেন। পৃথকভাবে ইসিতে তথ্যাদি দাখিল করেছেন দুই অংশের নেতারা। দলের সম্মেলন ও কমিটি গঠন নিয়ে ইসি কয়েক দফায় দলটির দুই অংশের কাছে তথ্য চেয়েছে। ওই সব তথ্যের ভিত্তিতে গত ৭ ডিসেম্বর ইসিতে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। ওই শুনানি এবং জমা দেওয়া কাগজপত্র পর্যালোচনা করে ইসি গণতন্ত্রী পার্টির নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তবে শুনানির আগে আত্মপক্ষ সমর্থন করতে ইচ্ছুক কি না তা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ইসি সচিবালয়কে জানাতে বলা হয়েছে।
১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্রী পার্টিকে ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য গণতন্ত্রী পার্টি থেকে ১২ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। ৭ ডিসেম্বর বিভক্ত গণতন্ত্রী পার্টির দুই পক্ষের শুনানি করে কমিশন। সেখানে দুই পক্ষই নিজেদের দলটির প্রকৃত হকদার বলে দাবি করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সবার প্রার্থিতা বাতিল করে কমিশন।
এর আগে ঢাকা–১৭ উপনির্বাচনেও দুই পক্ষ থেকে প্রার্থী দেওয়া হলে দুজনের প্রার্থিতাই বাতিল করেছিল কমিশন।
গণতন্ত্রী পার্টির দাবিদার এখন দুই পক্ষ। এই দুই পক্ষের ঠেলাঠেলিতে এরই মধ্যে দলটির সব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র হয়ে গেছে। এবার নিবন্ধন হারানোর ঝুঁকিতে দলটি।
এরই মধ্যে গণতন্ত্রী পার্টির নিবন্ধন বাতিলের উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নিবন্ধন বাতিলের আগে দলটির দুই পক্ষকে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দিয়ে চিঠি দিয়েছে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি। আত্মপক্ষ সমর্থন করে শুনানিতে অংশ নিতে চাইলে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ইসিকে জানাতে বলা হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার দলটিকে চিঠি দিয়ে ইসির এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়েছে।
নির্বাচন কমিশন জানায়, গণতন্ত্রী পার্টির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে দুটি কমিটি গঠন করেছেন। পৃথকভাবে ইসিতে তথ্যাদি দাখিল করেছেন দুই অংশের নেতারা। দলের সম্মেলন ও কমিটি গঠন নিয়ে ইসি কয়েক দফায় দলটির দুই অংশের কাছে তথ্য চেয়েছে। ওই সব তথ্যের ভিত্তিতে গত ৭ ডিসেম্বর ইসিতে শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। ওই শুনানি এবং জমা দেওয়া কাগজপত্র পর্যালোচনা করে ইসি গণতন্ত্রী পার্টির নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
তবে শুনানির আগে আত্মপক্ষ সমর্থন করতে ইচ্ছুক কি না তা আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ইসি সচিবালয়কে জানাতে বলা হয়েছে।
১৯৯০ সালে প্রতিষ্ঠিত গণতন্ত্রী পার্টিকে ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর নিবন্ধন দেয় নির্বাচন কমিশন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য গণতন্ত্রী পার্টি থেকে ১২ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। ৭ ডিসেম্বর বিভক্ত গণতন্ত্রী পার্টির দুই পক্ষের শুনানি করে কমিশন। সেখানে দুই পক্ষই নিজেদের দলটির প্রকৃত হকদার বলে দাবি করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সবার প্রার্থিতা বাতিল করে কমিশন।
এর আগে ঢাকা–১৭ উপনির্বাচনেও দুই পক্ষ থেকে প্রার্থী দেওয়া হলে দুজনের প্রার্থিতাই বাতিল করেছিল কমিশন।
বাংলাদেশকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক উপনিবেশে পরিণত করতে সরকার নতজানু ভূমিকা পালন করছে— এমন অভিযোগ তুলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাস বিরোধী রাজু ভাস্কর্যে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন।
১৩ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে হত্যাকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষতিপূরণ এবং এই ঘটনায় যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেচার-পাঁচ দিনের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন বলে জানিয়েছেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার।
১৫ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক হারে ভোটের (পিআর) নামে দেশে জগাখিচুড়ি চলছেও বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন একটা জগাখিচুড়ির ঘটনা চলছে। কিছু কিছু লোক, কিছু কিছু রাজনৈতিক দল, তারা বিভিন্নরকম কথা বলতে...
১৮ ঘণ্টা আগে