নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল, গোষ্ঠী, ব্যক্তি ও সকল শ্রেণিপেশার মানুষের কর্তব্য হলো অবিলম্বে একটি ঐক্যবদ্ধ গণ-আন্দোলন গড়ে তুলে জনগণের কেড়ে নেওয়া অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত কেন্দ্রীয় কমিটির সভা শেষে এ কথা জানান গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একাকী নির্বাচন করতে পারে না। এ জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল, মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা এবং বিধি বন্ধ কর্তৃপক্ষ অপরিহার্য। নির্বাচন কমিশন যতই চেষ্টা করুক না কেন নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এই সব স্টেকহোল্ডার নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মানেনি, কথা শোনেনি। শুনেছে বর্তমান কর্তৃত্ববাদী সরকারের কথা। কারণ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানেন তাঁরা মাত্র তিন মাসের জন্য হায়ারে নির্বাচনের কমিশনের মাঠে গেছেন চলমান সরকারকে ক্ষমতায় রাখতে। তিন মাস পরে তাঁদেরকে ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনেই এবং তাঁদের নির্দেশেই চাকরি করতে হবে। সে জন্য নির্বাচন কমিশনের কমিশনারদের তাঁরা তোয়াক্কা করে না।’
সুব্রত চৌধুরী আরও বলেন, ‘প্রমাণিত হয়েছে, নির্বাচনকালীন দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ বা কোনো নির্বাচনই সুষ্ঠু হয়নি, হবে না। নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী হোক তাঁরা কার্যত কিছুই করতে পারেনি। সে জন্য দেশে আজ অনিবার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে দলীয় সরকারের অধীনে নয়, ঐকমত্যের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন, যারা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। প্রশাসনকে দলীয়মুক্ত করবে। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরি করবে। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করবে।’
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য যে—ঘোরতর অনিয়ম, দিনের ভোট রাতে, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সাংসদের অধিক্যের দৃষ্টান্ত থাকলেও সংবিধান বিধি লঙ্ঘন করে যে নির্বাচনগুলো অনুষ্ঠিত হয়েছে নির্বাচন কমিশন তা বাতিল করেননি। বরং নির্লজ্জভাবে বলেছেন, “নির্বাচন সন্তোষজনক হয়েছে।” ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে যারা ছিলেন, যেসব কর্মকর্তা, রিটার্নিং অফিসার থেকে শুরু করে নির্বাচনের সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট ছিলেন তাঁরা সুস্পষ্টভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। জনগণ যেখানে মালিক, জনগণ তাঁদের এই অপকর্মের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানে বদ্ধপরিকর।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, জগলুল হায়দার আফ্রিকা, মহসিন রশিদ, মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের, আইয়ুব খান ফারুক প্রমুখ।
দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক দল, গোষ্ঠী, ব্যক্তি ও সকল শ্রেণিপেশার মানুষের কর্তব্য হলো অবিলম্বে একটি ঐক্যবদ্ধ গণ-আন্দোলন গড়ে তুলে জনগণের কেড়ে নেওয়া অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত কেন্দ্রীয় কমিটির সভা শেষে এ কথা জানান গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী।
সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন একাকী নির্বাচন করতে পারে না। এ জন্য নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সংশ্লিষ্ট রাজনৈতিক দল, মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা এবং বিধি বন্ধ কর্তৃপক্ষ অপরিহার্য। নির্বাচন কমিশন যতই চেষ্টা করুক না কেন নির্বাচনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এই সব স্টেকহোল্ডার নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ মানেনি, কথা শোনেনি। শুনেছে বর্তমান কর্তৃত্ববাদী সরকারের কথা। কারণ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানেন তাঁরা মাত্র তিন মাসের জন্য হায়ারে নির্বাচনের কমিশনের মাঠে গেছেন চলমান সরকারকে ক্ষমতায় রাখতে। তিন মাস পরে তাঁদেরকে ক্ষমতাসীন সরকারের অধীনেই এবং তাঁদের নির্দেশেই চাকরি করতে হবে। সে জন্য নির্বাচন কমিশনের কমিশনারদের তাঁরা তোয়াক্কা করে না।’
সুব্রত চৌধুরী আরও বলেন, ‘প্রমাণিত হয়েছে, নির্বাচনকালীন দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় সংসদ বা কোনো নির্বাচনই সুষ্ঠু হয়নি, হবে না। নির্বাচন কমিশন যতই শক্তিশালী হোক তাঁরা কার্যত কিছুই করতে পারেনি। সে জন্য দেশে আজ অনিবার্য হয়ে দাঁড়িয়েছে দলীয় সরকারের অধীনে নয়, ঐকমত্যের ভিত্তিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন, যারা সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান করবে। প্রশাসনকে দলীয়মুক্ত করবে। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠানে ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ তৈরি করবে। জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করবে।’
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘দুঃখজনক হলেও সত্য যে—ঘোরতর অনিয়ম, দিনের ভোট রাতে, বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত সাংসদের অধিক্যের দৃষ্টান্ত থাকলেও সংবিধান বিধি লঙ্ঘন করে যে নির্বাচনগুলো অনুষ্ঠিত হয়েছে নির্বাচন কমিশন তা বাতিল করেননি। বরং নির্লজ্জভাবে বলেছেন, “নির্বাচন সন্তোষজনক হয়েছে।” ২০১৪ এবং ২০১৮ সালের নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে যারা ছিলেন, যেসব কর্মকর্তা, রিটার্নিং অফিসার থেকে শুরু করে নির্বাচনের সঙ্গে যারা সংশ্লিষ্ট ছিলেন তাঁরা সুস্পষ্টভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করেছেন। জনগণ যেখানে মালিক, জনগণ তাঁদের এই অপকর্মের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদানে বদ্ধপরিকর।’
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, জগলুল হায়দার আফ্রিকা, মহসিন রশিদ, মহিউদ্দিন আব্দুল কাদের, আইয়ুব খান ফারুক প্রমুখ।
বিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকের পক্ষে নয় এবং এই নীতিটি সংবিধানে সংযুক্ত করার পক্ষেও দলটি একমত। সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অসন্তুষ্ট নয় বিএনপি। বরং রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী কাঠামো দাঁড় করানোর জন্য তাঁরা সর্বাত্মক...
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গতকাল তাদের সুপারিশমালা জমা দেওয়ার পর কয়েকটি সুপারিশ নিয়ে তীব্র আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার এবং ভরণপোষণের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগেসংস্কারের বিষয়ে আর কোনো সংকট দেখছে না বিএনপি। এই অবস্থায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মনে করছে দলটি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে কোনো সংকট নেই। সবাই সবার মতামত দিয়েছে। ঐকমত্য কোথায় কোথায় হয়েছে, তা জানতে এক সপ্তাহের...
৩ ঘণ্টা আগেসংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি মনে করিয়ে দিয়ে সতর্ক থেকে কাজ করতে দলের নেতা-কর্মীদের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের সজাগ থাকতে হবে। মনে রাখতে হবে যে আমাদের সংগ্রাম এখনো শেষ হয়নি। গণতান্ত্রিক উত্তরণ এখনো আমাদের হয়নি, নির্বাচনের..
৫ ঘণ্টা আগে