নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত নয় বলে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইইউ) জানিয়েছে বিএনপি। এ অবস্থায় নির্দলীয় সরকারকেই একমাত্র সমাধান হিসেবে ইইউয়ের কাছে উপস্থাপন করেছে দলটি।
আজ মঙ্গলবার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এমনটাই জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর আগে বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত দুই পক্ষের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচনের বিষয়েই আলোচনাটা হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি, আমাদের (বিএনপি) কী চিন্তা, আমরা কী ভাবছি, কী করছি—এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি যে, বাংলাদেশে বর্তমানে যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এখানে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকার ছাড়া কোনো সরকারের অধীনে নির্বাচন করা সম্ভব নয়।’
তিনি জানান, ইইউ অনেকবারই বলেছে যে তারা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। বাংলাদেশে আসলে সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার সুযোগ আছে কি না, সেটা দেখতেই তাদের টিম আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে আসছে। এই দলের সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর কথা হবে, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও কথা হবে। এই বিষয়েই আমাদের সঙ্গে আগাম আলোচনা করেছেন ইইউ রাষ্ট্রদূত।
আন্তর্জাতিক মহলের মধ্যস্থতায় কোনো সংলাপের সম্ভাবনা আছে কি না জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে এখনই কথা বলতে পারব না। কারণ, সে ধরনের কোনো আলোচনা হয়নি। আলোচনাটা হয়েছে বাংলাদেশে বর্তমানে নির্বাচনের পরিস্থিতি আছে কি না, সেই বিষয়ে।’
নির্বাচনকালীন প্রেসক্রিপশনের বিষয়ে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘প্রেসক্রিপশনের তো কোনো প্রশ্নই ওঠে না। কিসের প্রেসক্রিপশন? এখানে নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়। বর্তমানে আওয়ামী লীগ যে অবস্থাটা তৈরি করেছে, গত দুইটি নির্বাচনে এটা প্রমাণ হয়ে গেছে যে এখানে নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব না।’
বৈঠকে বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে দলটির মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ এবং চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে ইইউর ডিসিএম স্প্যানিয়ার বার্ন্ড ও রাজনৈতিক কর্মকর্তা সেবাস্টিয়ান অংশ নেন।
দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের জন্য উপযুক্ত নয় বলে ইউরোপীয় ইউনিয়নকে (ইইউ) জানিয়েছে বিএনপি। এ অবস্থায় নির্দলীয় সরকারকেই একমাত্র সমাধান হিসেবে ইইউয়ের কাছে উপস্থাপন করেছে দলটি।
আজ মঙ্গলবার গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এমনটাই জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর আগে বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত দুই পক্ষের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
বৈঠকের আলোচনা প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘নির্বাচনের বিষয়েই আলোচনাটা হয়েছে। বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি, আমাদের (বিএনপি) কী চিন্তা, আমরা কী ভাবছি, কী করছি—এসব নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমরা খুব পরিষ্কার করে বলেছি যে, বাংলাদেশে বর্তমানে যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এখানে নিরপেক্ষ নির্দলীয় সরকার ছাড়া কোনো সরকারের অধীনে নির্বাচন করা সম্ভব নয়।’
তিনি জানান, ইইউ অনেকবারই বলেছে যে তারা বাংলাদেশে একটি সুষ্ঠু, অংশগ্রহণমূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। বাংলাদেশে আসলে সুষ্ঠু নির্বাচন হওয়ার সুযোগ আছে কি না, সেটা দেখতেই তাদের টিম আগামী সপ্তাহে বাংলাদেশে আসছে। এই দলের সঙ্গে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর কথা হবে, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও কথা হবে। এই বিষয়েই আমাদের সঙ্গে আগাম আলোচনা করেছেন ইইউ রাষ্ট্রদূত।
আন্তর্জাতিক মহলের মধ্যস্থতায় কোনো সংলাপের সম্ভাবনা আছে কি না জানতে চাইলে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে এখনই কথা বলতে পারব না। কারণ, সে ধরনের কোনো আলোচনা হয়নি। আলোচনাটা হয়েছে বাংলাদেশে বর্তমানে নির্বাচনের পরিস্থিতি আছে কি না, সেই বিষয়ে।’
নির্বাচনকালীন প্রেসক্রিপশনের বিষয়ে জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘প্রেসক্রিপশনের তো কোনো প্রশ্নই ওঠে না। কিসের প্রেসক্রিপশন? এখানে নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব নয়। বর্তমানে আওয়ামী লীগ যে অবস্থাটা তৈরি করেছে, গত দুইটি নির্বাচনে এটা প্রমাণ হয়ে গেছে যে এখানে নির্দলীয় সরকার ছাড়া নির্বাচন সম্ভব না।’
বৈঠকে বিএনপির মহাসচিবের সঙ্গে দলটির মানবাধিকারবিষয়ক সম্পাদক আসাদুজ্জামান আসাদ এবং চার্লস হোয়াইটলির সঙ্গে ইইউর ডিসিএম স্প্যানিয়ার বার্ন্ড ও রাজনৈতিক কর্মকর্তা সেবাস্টিয়ান অংশ নেন।
জামায়াতে ইসলামী বলেছে, অবিলম্বে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা করতে হবে এবং এই সনদ মেনেই বর্তমান ও ভবিষ্যতের সরকারকে দেশ পরিচালনা করতে হবে। অন্যথায়, আবারও ‘জুলাই যোদ্ধাদের’ নিয়ে মাঠে নামতে বাধ্য হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবিত জুলাই সনদ বাস্তবায়নে আইনি ভিত্তির দাবি জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, ‘আমাদের আশঙ্কা হলো, যদি এসব সংস্কার এখন থেকেই বাস্তবায়নের উদ্যোগ না নেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে অন্য কোনো সরকারের ওপর তা ন্যস্ত করা হয়, তাহলে নানা ধরনের
১৭ ঘণ্টা আগেজামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের বলেছেন, সরকার যদি জুলাই সনদকে আইনি ভিত্তি দিতে গড়িমসি করে, তাহলে বুঝতে হবে ‘কুচ কালা হ্যায়’ (কিছু একটা সমস্যা আছে)। বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের সমাপনী..
১৭ ঘণ্টা আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, ‘ঐকমত্য কমিশনের প্রতিশ্রুতির কাগজটা (ডিড) জুলাই জাতীয় সনদের। লিখিত ডকুমেন্টটা ওয়েবসাইটে যাবে, মিডিয়াতেও যাবে। যদি আমি একটা নতুন প্রস্তাব দিই, যদি সরকার চায়, সেটা গেজেট নোটিফিকেশনও করতে পারে।’
১৮ ঘণ্টা আগে