নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্ষমতায় টিকে থাকতে সরকার বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই বিষয়টি এখন সবার জানা বলে তাঁর দাবি।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ৯০’ র ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। ডা. মিলন দিবস উপলক্ষে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়।
খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আলোচনা সভায় ফখরুল জানান, এই মুহূর্তে পরিপাকতন্ত্রের রক্তক্ষরণ তাঁর জীবনকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। সেই রক্তক্ষরণকে বন্ধ করাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার প্রধান অসুখটা পরিপাকতন্ত্রের। ঠিক কোন জায়গায় তাঁর রক্তপাত হচ্ছে, এটা বের করতে আমাদের এখানের ডাক্তাররা গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন রকম কাজ করেছেন। চিকিৎসার যে পদ্ধতি আছে, সেই পদ্ধতিতে তাঁরা কাজ করেছেন। কিন্তু একটা জায়গায় এসে তাঁরা আর এগোতে পারছেন না। কারণ আর কোনো টেকনোলজি বাংলাদেশে নাই। যে টেকনোলজি দিয়ে তাঁরা সঠিক জায়গায় পৌঁছাতে পারেন। যেকারণে তাঁকে বারবার অ্যাডভান্স সেন্টারে নিয়ে যাওয়ার কথা বলছেন চিকিৎসকেরা।’
আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস করা একজন নেত্রী (খালেদা জিয়া)। আজকে তাঁকে আপনারা (সরকার) মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। কেন দিচ্ছেন, সবাই বুঝি আমরা, সবাই জানে। আপনি যদি সরিয়ে দিতে পারেন, তাহলে আপনি মনে করছেন যে, আপনার সামনে যে বড় একটা কাটা সরে গেল। আপনার ক্ষমতায় থাকার সুবিধা হবে আপনার জন্য।’
খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র এবং খালেদা জিয়াকে কখনো আলাদা করা যাবে না। যেকারণে তাঁর বেঁচে থাকাটা দেশ ও জাতির জন্য বড় বেশি দরকার। তাঁর মুক্তির জন্য দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে সরকার দলের মন্ত্রী-এমপিদের বক্তব্যে ক্ষোভ জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তাঁদের ন্যূনতম শিষ্টাচার নেই, মানবিক বোধ নেই। আর নিজের সম্পর্কে এতোবেশি দাম্ভিকতা যে, তাঁরা দেশনেত্রী সম্পর্কে কটূক্তি করতে এতটুকু দ্বিধা করে না।’ তিনি বলেন, ‘এক এগারো থেকে দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং তারই পরিণতিতে আজকে খালেদা জিয়া মৃত্যুর প্রহর গুনছেন। দেশনেত্রীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে বিশেষ করে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা বিদ্রূপ করতেও দ্বিধা করেন না। এত অমানুষ এরা।’
গত ১৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। শারীরিক নানা জটিলতার মধ্য দিয়ে চলছেন তিনি। সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব সাংবাদিকদের জানান, তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী অবিলম্বে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে দলের পাশাপাশি দাবি করে আসছে খালেদা জিয়ার পরিবার ও আরও অনেকে।
ক্ষমতায় টিকে থাকতে সরকার বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এই বিষয়টি এখন সবার জানা বলে তাঁর দাবি।
আজ শনিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ৯০’ র ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য আয়োজিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এ কথা বলেন। ডা. মিলন দিবস উপলক্ষে এই আলোচনার আয়োজন করা হয়।
খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে আলোচনা সভায় ফখরুল জানান, এই মুহূর্তে পরিপাকতন্ত্রের রক্তক্ষরণ তাঁর জীবনকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। সেই রক্তক্ষরণকে বন্ধ করাই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।
চিকিৎসকদের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার প্রধান অসুখটা পরিপাকতন্ত্রের। ঠিক কোন জায়গায় তাঁর রক্তপাত হচ্ছে, এটা বের করতে আমাদের এখানের ডাক্তাররা গত কয়েকদিন ধরে বিভিন্ন রকম কাজ করেছেন। চিকিৎসার যে পদ্ধতি আছে, সেই পদ্ধতিতে তাঁরা কাজ করেছেন। কিন্তু একটা জায়গায় এসে তাঁরা আর এগোতে পারছেন না। কারণ আর কোনো টেকনোলজি বাংলাদেশে নাই। যে টেকনোলজি দিয়ে তাঁরা সঠিক জায়গায় পৌঁছাতে পারেন। যেকারণে তাঁকে বারবার অ্যাডভান্স সেন্টারে নিয়ে যাওয়ার কথা বলছেন চিকিৎসকেরা।’
আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘গণতন্ত্রে বিশ্বাস করা একজন নেত্রী (খালেদা জিয়া)। আজকে তাঁকে আপনারা (সরকার) মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন। কেন দিচ্ছেন, সবাই বুঝি আমরা, সবাই জানে। আপনি যদি সরিয়ে দিতে পারেন, তাহলে আপনি মনে করছেন যে, আপনার সামনে যে বড় একটা কাটা সরে গেল। আপনার ক্ষমতায় থাকার সুবিধা হবে আপনার জন্য।’
খালেদা জিয়ার মুক্তি ও তাঁর বিদেশে চিকিৎসার দাবিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, গণতন্ত্র এবং খালেদা জিয়াকে কখনো আলাদা করা যাবে না। যেকারণে তাঁর বেঁচে থাকাটা দেশ ও জাতির জন্য বড় বেশি দরকার। তাঁর মুক্তির জন্য দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।
খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে সরকার দলের মন্ত্রী-এমপিদের বক্তব্যে ক্ষোভ জানিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তাঁদের ন্যূনতম শিষ্টাচার নেই, মানবিক বোধ নেই। আর নিজের সম্পর্কে এতোবেশি দাম্ভিকতা যে, তাঁরা দেশনেত্রী সম্পর্কে কটূক্তি করতে এতটুকু দ্বিধা করে না।’ তিনি বলেন, ‘এক এগারো থেকে দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং তারই পরিণতিতে আজকে খালেদা জিয়া মৃত্যুর প্রহর গুনছেন। দেশনেত্রীর শারীরিক অবস্থা নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলছেন। তাঁর শারীরিক অবস্থা নিয়ে বিশেষ করে আওয়ামী লীগের মন্ত্রী-এমপিরা বিদ্রূপ করতেও দ্বিধা করেন না। এত অমানুষ এরা।’
গত ১৩ নভেম্বর থেকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন খালেদা জিয়া। শারীরিক নানা জটিলতার মধ্য দিয়ে চলছেন তিনি। সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব সাংবাদিকদের জানান, তিনি জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী অবিলম্বে দেশের বাইরে নিয়ে যেতে দলের পাশাপাশি দাবি করে আসছে খালেদা জিয়ার পরিবার ও আরও অনেকে।
দলীয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় (এনসিপি) যুগ্ম সদস্যসচিব মাহিন সরকারকে বহিষ্কার করা হয়েছে। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব (দপ্তর) সালেহ উদ্দিন সিফাত স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া যায়।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের সময় মব সৃষ্টি করে বাধা দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে ছাত্রদল। আজ সোমবার (১৮ আগস্ট) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুর ক্যানটিনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনটির ঢাবি শাখার সভাপতি গণেশ চন্দ্র রায় সাহস...
৫ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ শাখার ১১ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। ১৫ আগস্ট এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মো. শরিফুল ইসলাম শিবলীকে আহ্বায়ক এবং মো. বাদশা বুলবুলকে সদস্যসচিব করে কমিটি অনুমোদন দেন জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়ক
১১ ঘণ্টা আগেআজ রোববার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে