নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দুসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতা রুখে দিয়ে দেশের সব নাগরিককে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সব নাগরিকের সাম্য ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে। সম্প্রতি মন্দিরে হামলার যেসব ঘটনা ঘটেছে, তার অধিকাংশ রাজনৈতিক কারণে ঘটেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে পুরানা পল্টনের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেছেন দুই দলের নেতারা।
সভায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সব সময় ছিল। আমার দাদাজান হিন্দুদের জন্য মাদ্রাসা ছেড়ে দিয়েছিলেন। আমরা চাই হিন্দুদের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। সব নাগরিকের সাম্য ও মানবিক মর্যাদা থাকতে হবে। ধর্মবর্ণ বাদ দিয়ে সবাই মিলে আমরা হাতে হাত রেখে শপথ গ্রহণ করে বলব, আমরা সবাই এক ও অভিন্ন।’
দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘চরমোনাই দরবারের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ এছহাক (রহ.) মুক্তিযুদ্ধের সময় হিন্দুদের আশ্রয় দিয়ে কাছে টেনে নিয়েছিলেন।’
দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্বজিৎ হত্যা ও নাসিরনগরে হিন্দুদের ওপরে জুলুম–নির্যাতনের বিষয়ে ভারত, মোদি সরকার এবং তাঁদের মিডিয়া টুঁ শব্দ করেনি। অথচ এখন নিজেদের স্বার্থে মিথ্যা প্রচার করছে।’
অন্যদিকে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সভাপতি অ্যাডভোকেট নির্মলেন্দ রায় বলেন, ‘ইসলামে বলা হয়েছে, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে সমান অপরাধ। অমুসলিমদের নিরাপত্তা দেওয়া মুসলমানদের দায়িত্ব। আমরা হঠাৎ এ দেশে আসিনি, এ দেশের সন্তান আমরা।’
এ সময় তিনি হিন্দুদের নিরাপত্তায় যারা পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
সংগঠনের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ‘স্বৈরাচারী সরকার দেশকে বাবার সম্পত্তি মনে করেছিল। সর্বশেষ দুটি নির্বাচনে সাধারণ মানুষ কোনো ভোট দেয়নি। সব মন্দিরের কমিটি আওয়ামী লীগের লোক দিয়ে করেছে। বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন দেখানোর জন্য কিছু ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্বে মন্দিরে হামলা জ্বালাও–পোড়াও হয়েছে। ৫ আগস্টের পরেও ম্যাসাকার করার জন্য আওয়ামী লীগ অপচেষ্টা চালিয়েছে।’
দেশের বিভিন্ন স্থানে হিন্দুসহ সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতা রুখে দিয়ে দেশের সব নাগরিককে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। সব নাগরিকের সাম্য ও মানবিক মর্যাদা নিশ্চিত করতে হবে। সম্প্রতি মন্দিরে হামলার যেসব ঘটনা ঘটেছে, তার অধিকাংশ রাজনৈতিক কারণে ঘটেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে পুরানা পল্টনের ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ইসলামী আন্দোলন ও বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভায় এসব কথা বলেছেন দুই দলের নেতারা।
সভায় ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেন, ‘আমাদের দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি সব সময় ছিল। আমার দাদাজান হিন্দুদের জন্য মাদ্রাসা ছেড়ে দিয়েছিলেন। আমরা চাই হিন্দুদের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক অব্যাহত থাকবে। সব নাগরিকের সাম্য ও মানবিক মর্যাদা থাকতে হবে। ধর্মবর্ণ বাদ দিয়ে সবাই মিলে আমরা হাতে হাত রেখে শপথ গ্রহণ করে বলব, আমরা সবাই এক ও অভিন্ন।’
দলের মহাসচিব মাওলানা ইউনুছ আহমাদ বলেন, ‘চরমোনাই দরবারের প্রতিষ্ঠাতা মাওলানা সৈয়দ মুহাম্মদ এছহাক (রহ.) মুক্তিযুদ্ধের সময় হিন্দুদের আশ্রয় দিয়ে কাছে টেনে নিয়েছিলেন।’
দলের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘প্রকাশ্য দিবালোকে বিশ্বজিৎ হত্যা ও নাসিরনগরে হিন্দুদের ওপরে জুলুম–নির্যাতনের বিষয়ে ভারত, মোদি সরকার এবং তাঁদের মিডিয়া টুঁ শব্দ করেনি। অথচ এখন নিজেদের স্বার্থে মিথ্যা প্রচার করছে।’
অন্যদিকে জাতীয় হিন্দু মহাজোটের সভাপতি অ্যাডভোকেট নির্মলেন্দ রায় বলেন, ‘ইসলামে বলা হয়েছে, অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে সমান অপরাধ। অমুসলিমদের নিরাপত্তা দেওয়া মুসলমানদের দায়িত্ব। আমরা হঠাৎ এ দেশে আসিনি, এ দেশের সন্তান আমরা।’
এ সময় তিনি হিন্দুদের নিরাপত্তায় যারা পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাঁদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
সংগঠনের মহাসচিব গোবিন্দ চন্দ্র প্রামাণিক বলেন, ‘স্বৈরাচারী সরকার দেশকে বাবার সম্পত্তি মনে করেছিল। সর্বশেষ দুটি নির্বাচনে সাধারণ মানুষ কোনো ভোট দেয়নি। সব মন্দিরের কমিটি আওয়ামী লীগের লোক দিয়ে করেছে। বাংলাদেশে হিন্দু নির্যাতন দেখানোর জন্য কিছু ঘটনা ঘটানো হয়েছে। আওয়ামী লীগের দ্বন্দ্বে মন্দিরে হামলা জ্বালাও–পোড়াও হয়েছে। ৫ আগস্টের পরেও ম্যাসাকার করার জন্য আওয়ামী লীগ অপচেষ্টা চালিয়েছে।’
আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় কাতার এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে লন্ডনের উদ্দেশে ঢাকা ত্যাগ করেন জুবাইদা। এর আগে গত ৬ মে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দীর্ঘ ১৭ বছর পর দেশে আসেন জুবাইদা রহমান।
৮ ঘণ্টা আগেএনসিপি বর্তমানে ১০০ টাকা মূল্যের সদস্য ফরম বিক্রি করছে। ইতিমধ্যে সারা দেশে ৭০ হাজার ফরম ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে, ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে আরও ৫০ হাজার ফরম বিতরণের প্রস্তুতি চলছে। এই ফরম বিক্রি থেকেই প্রায় দুই কোটি টাকার তহবিল সংগ্রহ হবে বলে আশা করছেন দলীয় নেতারা।
১০ ঘণ্টা আগেক্রাউড ফান্ডিং বা গণচাঁদা কার্যক্রমের মাধ্যমে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কার্যালয় স্থাপন ও নির্বাচনের ব্যয় সংগ্রহ করা হবে বলে জানিয়েছেন দলটির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। গতকাল বুধবার বিকেলে রাজধানীর বাংলামোটরে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি। ‘আপনার অনুদান, আগামীর বাংলাদেশ’
১১ ঘণ্টা আগেবিএনপিসহ অনেক দল চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন চাইছে। অন্যদিকে, অন্তর্বর্তী সরকার আগে ডিসেম্বর থেকে আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের কথা বললেও এ অবস্থানে কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসসহ সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা এখন আর ডিসেম্বরের কথা বলছেন না।
২১ ঘণ্টা আগে