নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক, দলের প্রয়োজনে ডাকলে সাড়া দেবেন বলে জানিয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও জাতীয় নেতা তাজউদ্দীন আহমেদের ছেলে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। তিনি বলেছেন, ‘আসলে আমি তো রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। আমার পিতা শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমার মা ১৯৭৫ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। আমাদের রক্তের ভেতরে আওয়ামী লীগ আছে।’
আজ সোমবার রাজধানীর বনানী কবরস্থানে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট নিহত বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সোহেল তাজ। তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে সক্রিয় না থাকলেও মনেপ্রাণে আমি আওয়ামী লিগার। আমার মনেপ্রাণে বাংলাদেশের জন্য আন্তরিকতা ও ভালোবাসা। আমাকে যদি প্রয়োজন হয়, ডাক পড়লে আমি সাড়া দেব। আবার রাজপথে থাকব, ২০০১ সালে যেমন ছিলাম।’
সোহেল তাজ বলেন, ‘আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুর জীবনী, জাতীয় চার নেতার জীবনীসহ সকল শহীদ যারা আমাদের জন্য আত্মাহুতি দিয়েছেন তাদের জীবনী যদি আমরা নতুন প্রজন্মের কাছে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারি, তাহলে আমরা একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে পারব।’
২০০১ সালের নির্বাচনে গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসন থেকে নির্বাচিত হন সোহেল তাজ। সেই সময় বিরোধী দলের আওয়ামী লীগের পক্ষে আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে সরব উপস্থিতি ছিল তাঁর। এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনেও একই আসন থেকে নির্বাচিত হন তিনি। ২০০৯ সালে গঠিত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী করা হয় তাঁকে। পরে ওই বছরই ৩১ মে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন সোহেল তাজ। ২০১২ সালের ২৩ এপ্রিল সংসদ সদস্য পদ থেকেও পদত্যাগ করেন সোহেল তাজ। প্রক্রিয়াগত কারণে সেটা প্রথমে গ্রহণ করা না হলে ওই বছরের ৭ জুলাইয়ে পুনরায় পদত্যাগ পত্র দিলে সেটি গ্রহণ করা হয়। তাঁর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে জমা পড়া প্রতিমন্ত্রীর বেতন-ভাতা ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে একটি চিঠি দিয়েছিলেন তিনি।
সংসদ সদস্যপদ ছাড়ার পর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সোহেল তাজকে দেখা না গেলেও ‘হট লাইন কমান্ডো’ নামে সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড শুরু করেন। যা একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হয়। সামাজিক নানা সমস্যার সমাধান নিয়ে কাজ করার জন্য এই প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করা হয়েছিল। এ ছাড়া রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইন্সপায়ার ফিটনেস নামে একটি জিমও চালু করেন তিনি।
আওয়ামী লীগের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক, দলের প্রয়োজনে ডাকলে সাড়া দেবেন বলে জানিয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও জাতীয় নেতা তাজউদ্দীন আহমেদের ছেলে তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। তিনি বলেছেন, ‘আসলে আমি তো রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। আমার পিতা শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ বঙ্গবন্ধুর অবর্তমানে মহান মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছেন। আমার মা ১৯৭৫ পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক ছিলেন। আমাদের রক্তের ভেতরে আওয়ামী লীগ আছে।’
আজ সোমবার রাজধানীর বনানী কবরস্থানে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট নিহত বঙ্গবন্ধুর পরিবারের সদস্যদের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন সোহেল তাজ। তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে সক্রিয় না থাকলেও মনেপ্রাণে আমি আওয়ামী লিগার। আমার মনেপ্রাণে বাংলাদেশের জন্য আন্তরিকতা ও ভালোবাসা। আমাকে যদি প্রয়োজন হয়, ডাক পড়লে আমি সাড়া দেব। আবার রাজপথে থাকব, ২০০১ সালে যেমন ছিলাম।’
সোহেল তাজ বলেন, ‘আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুর জীবনী, জাতীয় চার নেতার জীবনীসহ সকল শহীদ যারা আমাদের জন্য আত্মাহুতি দিয়েছেন তাদের জীবনী যদি আমরা নতুন প্রজন্মের কাছে সঠিকভাবে তুলে ধরতে পারি, তাহলে আমরা একটা সুন্দর ভবিষ্যৎ নির্মাণ করতে পারব।’
২০০১ সালের নির্বাচনে গাজীপুর-৪ (কাপাসিয়া) আসন থেকে নির্বাচিত হন সোহেল তাজ। সেই সময় বিরোধী দলের আওয়ামী লীগের পক্ষে আন্দোলন সংগ্রামে রাজপথে সরব উপস্থিতি ছিল তাঁর। এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনেও একই আসন থেকে নির্বাচিত হন তিনি। ২০০৯ সালে গঠিত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী করা হয় তাঁকে। পরে ওই বছরই ৩১ মে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে মন্ত্রিসভা থেকে পদত্যাগ করেন সোহেল তাজ। ২০১২ সালের ২৩ এপ্রিল সংসদ সদস্য পদ থেকেও পদত্যাগ করেন সোহেল তাজ। প্রক্রিয়াগত কারণে সেটা প্রথমে গ্রহণ করা না হলে ওই বছরের ৭ জুলাইয়ে পুনরায় পদত্যাগ পত্র দিলে সেটি গ্রহণ করা হয়। তাঁর ব্যক্তিগত অ্যাকাউন্টে জমা পড়া প্রতিমন্ত্রীর বেতন-ভাতা ফিরিয়ে নেওয়ার জন্য মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে একটি চিঠি দিয়েছিলেন তিনি।
সংসদ সদস্যপদ ছাড়ার পর রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সোহেল তাজকে দেখা না গেলেও ‘হট লাইন কমান্ডো’ নামে সচেতনতামূলক কর্মকাণ্ড শুরু করেন। যা একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত হয়। সামাজিক নানা সমস্যার সমাধান নিয়ে কাজ করার জন্য এই প্ল্যাটফর্মটি তৈরি করা হয়েছিল। এ ছাড়া রাজধানীর ধানমন্ডিতে ইন্সপায়ার ফিটনেস নামে একটি জিমও চালু করেন তিনি।
বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
২০ মিনিট আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
২ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগে