নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পঞ্চগড়ের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশের গুলির ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপির চলমান আন্দোলন ভিন্ন দিকে নিতেই সরকার এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়ে চলেছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘সরকার পরিকল্পিতভাবে দেশে অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। যেখানেই সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হচ্ছে, সেখানেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিচ্ছে সরকার। সাধারণ মানুষের ওপরও গুলি চালাতে কুণ্ঠাবোধ করছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পঞ্চগড়ে বিনা উসকানিতে গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করা হয়েছে। সেখানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে সরকার। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও নিরীহ মানুষের ওপর পুলিশ যেভাবে গুলি চালিয়েছে, তা সরকারের নিষ্ঠুরতার আরেকটি বহিঃপ্রকাশ।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানুষের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন চলছে, সেই আন্দোলনে সাধারণ মানুষের ব্যাপক অংশগ্রহণ দেখে সরকার ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। সরকার বুঝে গেছে, তাদের সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। তাই নানা নাটক সাজিয়ে জনগণের আন্দোলন ভিন্ন খাতে নেওয়ার কূটকৌশল চালাচ্ছে। স্বাধীনতা-উত্তর আওয়ামী সরকার হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালিয়ে, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে দেশে-বিদেশে ফায়দা লুটেছিল। এই ভোটারবিহীন সরকারও একই কায়দায় ধর্মীয় বিভেদ সৃষ্টি করে নিজেদের ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার নানা ধরনের অপকৌশল চালাচ্ছে। জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসিত মিথ্যাচার, পঞ্চগড়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-জনতার ওপর গুলিবর্ষণ, বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হামলা-মামলা, গ্রেপ্তার, নিপীড়ন, নেত্রকোনায় সাবেক এমপির বাড়িতে পুলিশি হামলা, সাবেক এমপি হারুন অর রশীদ ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানাকে নিয়ে অশ্রাব্য মিথ্যাচারের ঘটনা—সব একই সূত্রে গাঁথা।’
সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘জনগণের বার্তা পরিষ্কার। নানা কারসাজি করে জনদৃষ্টি ভিন্ন খাতে নেওয়া যাবে না। বাধাবিপত্তি, হামলা-মামলা উপেক্ষা করে জনগণ তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবেই। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে জনগণ রাস্তায় নেমে এসেছে। বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত জনগণ ঘরে ফিরে যাবে না।’
পঞ্চগড়ের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশের গুলির ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিএনপির চলমান আন্দোলন ভিন্ন দিকে নিতেই সরকার এমন ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটিয়ে চলেছে বলে অভিযোগ করেছেন তিনি।
আজ সোমবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এমন মন্তব্য করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘সরকার পরিকল্পিতভাবে দেশে অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টির অপচেষ্টা করছে। যেখানেই সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হচ্ছে, সেখানেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও দলীয় সন্ত্রাসীদের লেলিয়ে দিচ্ছে সরকার। সাধারণ মানুষের ওপরও গুলি চালাতে কুণ্ঠাবোধ করছে না আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পঞ্চগড়ে বিনা উসকানিতে গুলি চালিয়ে মানুষ হত্যা করা হয়েছে। সেখানে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে ফায়দা লোটার চেষ্টা করছে সরকার। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাধারণ শিক্ষার্থী ও নিরীহ মানুষের ওপর পুলিশ যেভাবে গুলি চালিয়েছে, তা সরকারের নিষ্ঠুরতার আরেকটি বহিঃপ্রকাশ।’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘মানুষের ভোটের অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় যে গণতান্ত্রিক আন্দোলন চলছে, সেই আন্দোলনে সাধারণ মানুষের ব্যাপক অংশগ্রহণ দেখে সরকার ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। সরকার বুঝে গেছে, তাদের সময় দ্রুত ফুরিয়ে আসছে। তাই নানা নাটক সাজিয়ে জনগণের আন্দোলন ভিন্ন খাতে নেওয়ার কূটকৌশল চালাচ্ছে। স্বাধীনতা-উত্তর আওয়ামী সরকার হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর হামলা চালিয়ে, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করে দেশে-বিদেশে ফায়দা লুটেছিল। এই ভোটারবিহীন সরকারও একই কায়দায় ধর্মীয় বিভেদ সৃষ্টি করে নিজেদের ক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার নানা ধরনের অপকৌশল চালাচ্ছে। জিয়া পরিবারের বিরুদ্ধে কুৎসিত মিথ্যাচার, পঞ্চগড়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-জনতার ওপর গুলিবর্ষণ, বিএনপির নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে হামলা-মামলা, গ্রেপ্তার, নিপীড়ন, নেত্রকোনায় সাবেক এমপির বাড়িতে পুলিশি হামলা, সাবেক এমপি হারুন অর রশীদ ও ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানাকে নিয়ে অশ্রাব্য মিথ্যাচারের ঘটনা—সব একই সূত্রে গাঁথা।’
সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘জনগণের বার্তা পরিষ্কার। নানা কারসাজি করে জনদৃষ্টি ভিন্ন খাতে নেওয়া যাবে না। বাধাবিপত্তি, হামলা-মামলা উপেক্ষা করে জনগণ তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করবেই। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে জনগণ রাস্তায় নেমে এসেছে। বিজয় অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত জনগণ ঘরে ফিরে যাবে না।’
নির্বাচন কমিশনারদের অবসরের পরও জবাবদিহির আওতায় আনতে বিদ্যমান আইনে সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, দেশের বিদ্যমান আইনে অনিয়মের অবসরে যাওয়া নির্বাচন কমিশনারদের শাস্তির তেমন বিধান নেই। এ জন্য আইন সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে জামায়াতে
২ ঘণ্টা আগেরোববার জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে কথা বলেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তাঁর নেতৃত্বে জামায়াতের ১১ সদস্যর একটি প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেন...
৪ ঘণ্টা আগেতারেক রহমান বলেন, ‘জুলাই হতাহতদের তালিকার চেয়ে করিডর দেওয়া কিংবা বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়াকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে সরকার। কিন্তু করিডর বা বন্দর দেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ। এই সরকারের আইনগত দিক নিয়ে প্রশ্ন নেই।
১৬ ঘণ্টা আগেবিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে জনগণ অন্ধকারে থাকায় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে হয়তোবা অস্থিরতা বাড়ছে। বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আমরা দেখছি, প্রতিদিন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ রাজপথে জড়ো হচ্ছে।
১৮ ঘণ্টা আগে