অনলাইন ডেস্ক
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসেরও।
দীর্ঘ এক যুগ পর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে যান বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানের বাসা থেকে রওনা হয়ে ৪টার দিকে অনুষ্ঠানে পৌঁছান তিনি। কারামুক্ত হওয়ার পর এই প্রথম কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ঘরের বাইরে বের হলেন তিনি।
সেনাকুঞ্জে পৌঁছার পর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পাশের চেয়ারে বসানো হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন। এ সময় দুজনকে হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে দেখা গেছে।
অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা। সরকারের তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেন। একপর্যায়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেন দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহও। এ সময় সবাইকেই হাস্যোজ্জ্বল দেখাচ্ছিল।
এর আগে, ২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর খালেদা জিয়াকে তাঁর পরিবারের দীর্ঘ ৪০ বছরের স্মৃতিবিজড়িত ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের বাড়ি থেকে এক কাপড়ে একপ্রকার টেনেহিঁচড়ে জবরদস্তি করে বের করে দেওয়া হয়েছিল। আজ সেই সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে গেলেন তিনি।
এদিকে, ২০১৮ সালের পর এই প্রথম বিএনপি চেয়ারপারসন প্রকাশ্য কোনো কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করলেন। এর আগে সর্বশেষ ২০১২ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।
গত মঙ্গলবার রাতে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল এ এস এম কামরুল আহসান আমন্ত্রণপত্রটি বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে পৌঁছে দেন।
এদিকে খালেদা জিয়া ছাড়াও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র ২৬ জন নেতাও সশস্ত্র বাহিনী দিবস অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। ২০০৯ সালের পর এবারই প্রথম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকেও আমন্ত্রণ জানানো হলো।
সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসেরও।
দীর্ঘ এক যুগ পর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দিতে সেনাকুঞ্জে যান বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানের বাসা থেকে রওনা হয়ে ৪টার দিকে অনুষ্ঠানে পৌঁছান তিনি। কারামুক্ত হওয়ার পর এই প্রথম কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ঘরের বাইরে বের হলেন তিনি।
সেনাকুঞ্জে পৌঁছার পর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পাশের চেয়ারে বসানো হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশলাদি বিনিময় করেন। এ সময় দুজনকে হাস্যোজ্জ্বল ভঙ্গিতে দেখা গেছে।
অনুষ্ঠানের একপর্যায়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা। সরকারের তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেন। একপর্যায়ে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেন দুই সমন্বয়ক সারজিস আলম ও হাসনাত আবদুল্লাহও। এ সময় সবাইকেই হাস্যোজ্জ্বল দেখাচ্ছিল।
এর আগে, ২০১০ সালের ১৩ নভেম্বর খালেদা জিয়াকে তাঁর পরিবারের দীর্ঘ ৪০ বছরের স্মৃতিবিজড়িত ঢাকা সেনানিবাসের শহীদ মইনুল রোডের বাড়ি থেকে এক কাপড়ে একপ্রকার টেনেহিঁচড়ে জবরদস্তি করে বের করে দেওয়া হয়েছিল। আজ সেই সেনানিবাসের সেনাকুঞ্জে গেলেন তিনি।
এদিকে, ২০১৮ সালের পর এই প্রথম বিএনপি চেয়ারপারসন প্রকাশ্য কোনো কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করলেন। এর আগে সর্বশেষ ২০১২ সালে সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে সেনাকুঞ্জের অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া।
গত মঙ্গলবার রাতে সেনাবাহিনীর চিফ অব জেনারেল স্টাফ লে. জেনারেল মিজানুর রহমান শামীম এবং সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লে. জেনারেল এ এস এম কামরুল আহসান আমন্ত্রণপত্রটি বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে পৌঁছে দেন।
এদিকে খালেদা জিয়া ছাড়াও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যসহ সিনিয়র ২৬ জন নেতাও সশস্ত্র বাহিনী দিবস অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। ২০০৯ সালের পর এবারই প্রথম বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকেও আমন্ত্রণ জানানো হলো।
জাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১১ ঘণ্টা আগেএপ্রিল মাসের প্রতিকূল আবহাওয়া, পাবলিক পরীক্ষা, এবং এর আগে রোজার কারণে সবমিলিয়ে নির্বাচনের জন্য কতটা অনুকূল ও বাস্তবসম্মত হবে—সে ব্যাপারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ভাষণের প্ররিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক দলটি এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানায়।
১৭ ঘণ্টা আগে