নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘরোয়া দ্বন্দ্বের জেরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেননি জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ। তাঁর আসনে (ময়মনসিংহ-৪) ময়মনসিংহ জেলা জাতীয় পার্টির আবু মুসা সরকারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। বুধবার রাতে জাপার চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারী খন্দকার দেলোয়ার জালালী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর)। দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে হলে আগে দলের মনোনয়ন ফরম নিতে হয়। এরপর রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়নপত্র নিয়ে জমা দিতে হয়।
মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষ করে গত রোববার ২৮৭টি আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করে জাপা। তবে রওশন ও তাঁর পুত্র সাদ এরশাদের জন্য যেকোনো সময় মনোনয়ন ফরম কেনার সুযোগ রাখে দলটি। রওশনের সম্মানে ময়মনসিংহ-৪ আসনটি ফাঁকা রাখার কথা জানান জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
জাপার সূত্রগুলো বলছে, অধিকসংখ্যক এবং পছন্দসই আসনে মনোনয়নের সুযোগ না পাওয়ায় এই প্রক্রিয়া থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন রওশন এরশাদ। বিশেষ করে রংপুর-৩ এ সাদের আসনে জি এম কাদেরকে মনোনয়ন দেওয়ায় জাপার চেয়ারম্যানের ওপর খেপেছেন তিনি। সাদ ছাড়াও আরও পাঁচজন অনুসারীকে পছন্দসই আসনে মনোনয়ন দিতে চান রওশন। তাঁরা হলেন জাপা থেকে বহিস্কৃত মসিউর রহমান (রাঙ্গা), দলের ময়মনসিংহ জেলার সাবেক সভাপতি কে আর ইসলাম, সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী মামুনূর রশিদ ও হাবিবুল্লাহ বেলালী এবং যুগ্ম মহাসচিব ইকবাল হোসেন। কিন্তু সাদ এরশাদ ও কে আর ইসলাম ছাড়া অন্যদের মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে সম্মত নন জি এম কাদের। এসব বিষয়ে দুই পক্ষের আলোচনা হলেও ছাড় দিচ্ছেনা কেউই। দলে কর্তৃত্ব এবং আধিপত্য বিস্তারের লড়াইয়ের জেরেই এই অবস্থা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন জাপার অনেক নেতা।
ঘরোয়া দ্বন্দ্বের জেরে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেননি জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদ। তাঁর আসনে (ময়মনসিংহ-৪) ময়মনসিংহ জেলা জাতীয় পার্টির আবু মুসা সরকারকে মনোনয়ন দেওয়া হয়েছে। বুধবার রাতে জাপার চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারী খন্দকার দেলোয়ার জালালী এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর)। দলীয় প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করতে হলে আগে দলের মনোনয়ন ফরম নিতে হয়। এরপর রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছ থেকে মনোনয়নপত্র নিয়ে জমা দিতে হয়।
মনোনয়ন ফরম বিক্রি শেষ করে গত রোববার ২৮৭টি আসনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করে জাপা। তবে রওশন ও তাঁর পুত্র সাদ এরশাদের জন্য যেকোনো সময় মনোনয়ন ফরম কেনার সুযোগ রাখে দলটি। রওশনের সম্মানে ময়মনসিংহ-৪ আসনটি ফাঁকা রাখার কথা জানান জাপার মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু।
জাপার সূত্রগুলো বলছে, অধিকসংখ্যক এবং পছন্দসই আসনে মনোনয়নের সুযোগ না পাওয়ায় এই প্রক্রিয়া থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন রওশন এরশাদ। বিশেষ করে রংপুর-৩ এ সাদের আসনে জি এম কাদেরকে মনোনয়ন দেওয়ায় জাপার চেয়ারম্যানের ওপর খেপেছেন তিনি। সাদ ছাড়াও আরও পাঁচজন অনুসারীকে পছন্দসই আসনে মনোনয়ন দিতে চান রওশন। তাঁরা হলেন জাপা থেকে বহিস্কৃত মসিউর রহমান (রাঙ্গা), দলের ময়মনসিংহ জেলার সাবেক সভাপতি কে আর ইসলাম, সাবেক প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী মামুনূর রশিদ ও হাবিবুল্লাহ বেলালী এবং যুগ্ম মহাসচিব ইকবাল হোসেন। কিন্তু সাদ এরশাদ ও কে আর ইসলাম ছাড়া অন্যদের মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে সম্মত নন জি এম কাদের। এসব বিষয়ে দুই পক্ষের আলোচনা হলেও ছাড় দিচ্ছেনা কেউই। দলে কর্তৃত্ব এবং আধিপত্য বিস্তারের লড়াইয়ের জেরেই এই অবস্থা তৈরি হয়েছে বলে মনে করছেন জাপার অনেক নেতা।
গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্র-জনতা নতুন দল গঠন করতে যাচ্ছে। এ নিয়ে আলোচনা রাজনৈতিক অঙ্গনসহ দেশের সবখানে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সব ঠিক থাকলে চলতি মাসের শেষার্ধেই আত্মপ্রকাশ করবে নতুন দল। নাম-প্রতীক এখনো চূড়ান্ত হয়নি। তবে নাম যা-ই হোক, দলটির আদর্শ হবে ‘মধ্যম পন্থা’। চূড়ান্ত ডান বা বাম—কোনো দিকেই...
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমানের লাশ পেয়েছে তাঁর পরিবার। গতকাল শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
২ ঘণ্টা আগেপতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধসহ সব ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং লুণ্ঠনের অপরাধের দ্রুত বিচারের অভিপ্রায়ে জুলাই ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে বিএনপি। দলটির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করা হয়েছে। ঘোষণাপত্রে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রয়োজনীয়তার পাশাপ
৯ ঘণ্টা আগেজনভোগান্তি লাঘব এবং দ্রুততম সময়ে নির্বাচনের দাবিতে চলতি মাসেই মাঠের কর্মসূচিতে যাওয়ার কথা বিএনপির। দেশব্যাপী এসব কর্মসূচি পালন করতে গেলে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক অটুট রাখা জরুরি বলে মনে করছে দলটি। এ লক্ষ্যে শরিক ও সমমনাদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষার উদ্যোগ নিয়েছেন দলের নীতিনির্ধারকেরা। তাদের সঙ্গে
১০ ঘণ্টা আগে