নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী ৭ জানুয়ারি দেশে কোনো নির্বাচন হবে না, বানরের পিঠা ভাগাভাগি হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আগামী ৭ তারিখ যে নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা কোনো নির্বাচন নয়। এখানে ভোট ভাগাভাগি চলছে। এই নির্বাচনের ফল ঢাকায় বসে নির্ধারণ করা হচ্ছে। আজকে যেটা হচ্ছে সেটা নির্বাচন নয়, সেটা হচ্ছে বানরের পিঠা ভাগাভাগি। এই কাজগুলো সরকার প্রকাশ্যে করছে, জাতিকে কলঙ্কিত করেছে।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে বিএনপির পক্ষ থেকে এই শ্রদ্ধা নিবেদনের আয়োজন করা হয়।
মঈন খান বলেন, ‘আজকে আমরা যেটা দেখতে পারছি, রাজধানীতে ভোটের সিট ভাগাভাগি করে যে ফল নির্ধারণ করা হয়েছে, ৭ তারিখে সেই ফলই শুধু ঘোষণা করা হবে। ৭ তারিখে কোনো নির্বাচন হবে না। সেটা আজকে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের কাছে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়ে গেছে।’
সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘আজকে বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আমরা সরকারের কাছে এই আবেদন করছি, আপনারা সংঘাতের পথ ছেড়ে দিন। এ দেশের মানুষ শান্তিপ্রিয়, তারা শান্তিতে থাকতে চায়... শান্তিপূর্ণ পথে আপনারা রাজনৈতিক অচলাবস্থার অবসানে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ক্ষমতা ছেড়ে দিন।’
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আজকে দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে এসে দেখছি...এখানে মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা নেই, এখানে মানুষের ভোটের অধিকার নেই, এখানে মানুষের গণতন্ত্র নেই, এখানে দলীয় শাসন কায়েম হয়েছে। এখানে নিজের ঘরে কোনো মানুষ থাকতে পারে না, এখানে ভিন্ন মতের কথা কেউ বলতে পারে না।’
মঈন খান আরও বলেন, ‘মানুষ গুম করা হচ্ছে, এখানে রাজনৈতিক বিরোধীদের হত্যা করা হচ্ছে এবং মানুষের মুখ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কাজেই আজকে জনগণকে নিয়ে একটি উদ্দেশ্যে সংগ্রাম করছি, আন্দোলন করছি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়, মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। আজকে জনতার কাতারে কোটি কোটি মানুষ নেমে এসেছে। তারা বর্তমান সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে... এই সরকারের নৈতিক পরাজয় হয়ে গেছে। বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে থাকব।’
মঈন খান বলেন, ‘সরকার হয়তো বুলেট দিয়ে, টিয়ার গ্যাস ছুড়ে, সাউন্ড গ্রেনেড দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করে রাখার চেষ্টা করতে পারে। কিন্তু শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক ও নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আমরা বিগত দেড় বছর যাবৎ প্রতিবাদ করে এসেছি... এই প্রতিবাদ আমরা করে যাব যে, বাংলাদেশে কোনো একদলীয় সরকার থাকতে পারবে না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই নেতা বলেন, ‘আমরা চাই শান্তিপূর্ণ উপায়ে বাংলাদেশের এই রাজনৈতিক সংঘাতময় অচলাবস্থার শেষ হোক। যারা দাবি করে তারা অনেক উন্নয়ন করেছে, তাহলে কেন সরকার ভয় পায় একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ভোটে আসতে? তাদের (সরকার) আমরা আমন্ত্রণ জানাব, আপনারা সমস্ত সরকারি বিধিনিষেধ, দমন-পীড়ন, জুলুম-নির্যাতনের পথ ছেড়ে দিয়ে জনগণের মুখোমুখি হোন...আপনারা এ দেশের সব মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দিন... একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনে আসুন। আপনারা সুষ্ঠু নির্বাচনে যদি জয়লাভ করেন, আমি সর্বপ্রথম আপনাদের অভিবাদন জানাব। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, আপনারা দেশের জনগণকে ভয় পান, সুষ্ঠু নির্বাচনকে ভয় পান।’

আগামী ৭ জানুয়ারি দেশে কোনো নির্বাচন হবে না, বানরের পিঠা ভাগাভাগি হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান। তিনি বলেছেন, ‘আগামী ৭ তারিখ যে নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা কোনো নির্বাচন নয়। এখানে ভোট ভাগাভাগি চলছে। এই নির্বাচনের ফল ঢাকায় বসে নির্ধারণ করা হচ্ছে। আজকে যেটা হচ্ছে সেটা নির্বাচন নয়, সেটা হচ্ছে বানরের পিঠা ভাগাভাগি। এই কাজগুলো সরকার প্রকাশ্যে করছে, জাতিকে কলঙ্কিত করেছে।’
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মিরপুর বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের আগে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে বিএনপির পক্ষ থেকে এই শ্রদ্ধা নিবেদনের আয়োজন করা হয়।
মঈন খান বলেন, ‘আজকে আমরা যেটা দেখতে পারছি, রাজধানীতে ভোটের সিট ভাগাভাগি করে যে ফল নির্ধারণ করা হয়েছে, ৭ তারিখে সেই ফলই শুধু ঘোষণা করা হবে। ৭ তারিখে কোনো নির্বাচন হবে না। সেটা আজকে বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষের কাছে স্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়ে গেছে।’
সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে মঈন খান বলেন, ‘আজকে বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে আমরা সরকারের কাছে এই আবেদন করছি, আপনারা সংঘাতের পথ ছেড়ে দিন। এ দেশের মানুষ শান্তিপ্রিয়, তারা শান্তিতে থাকতে চায়... শান্তিপূর্ণ পথে আপনারা রাজনৈতিক অচলাবস্থার অবসানে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ক্ষমতা ছেড়ে দিন।’
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আজকে দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছর পেরিয়ে এসে দেখছি...এখানে মানুষের কথা বলার স্বাধীনতা নেই, এখানে মানুষের ভোটের অধিকার নেই, এখানে মানুষের গণতন্ত্র নেই, এখানে দলীয় শাসন কায়েম হয়েছে। এখানে নিজের ঘরে কোনো মানুষ থাকতে পারে না, এখানে ভিন্ন মতের কথা কেউ বলতে পারে না।’
মঈন খান আরও বলেন, ‘মানুষ গুম করা হচ্ছে, এখানে রাজনৈতিক বিরোধীদের হত্যা করা হচ্ছে এবং মানুষের মুখ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কাজেই আজকে জনগণকে নিয়ে একটি উদ্দেশ্যে সংগ্রাম করছি, আন্দোলন করছি ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নয়, মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য। আজকে জনতার কাতারে কোটি কোটি মানুষ নেমে এসেছে। তারা বর্তমান সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে... এই সরকারের নৈতিক পরাজয় হয়ে গেছে। বাংলাদেশের মানুষের ভোটের অধিকার ফিরে পাওয়ার জন্য আমরা রাজপথে আছি, রাজপথে থাকব।’
মঈন খান বলেন, ‘সরকার হয়তো বুলেট দিয়ে, টিয়ার গ্যাস ছুড়ে, সাউন্ড গ্রেনেড দিয়ে মানুষের মুখ বন্ধ করে রাখার চেষ্টা করতে পারে। কিন্তু শান্তিপূর্ণ, গণতান্ত্রিক ও নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে আমরা বিগত দেড় বছর যাবৎ প্রতিবাদ করে এসেছি... এই প্রতিবাদ আমরা করে যাব যে, বাংলাদেশে কোনো একদলীয় সরকার থাকতে পারবে না।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই নেতা বলেন, ‘আমরা চাই শান্তিপূর্ণ উপায়ে বাংলাদেশের এই রাজনৈতিক সংঘাতময় অচলাবস্থার শেষ হোক। যারা দাবি করে তারা অনেক উন্নয়ন করেছে, তাহলে কেন সরকার ভয় পায় একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের ভোটে আসতে? তাদের (সরকার) আমরা আমন্ত্রণ জানাব, আপনারা সমস্ত সরকারি বিধিনিষেধ, দমন-পীড়ন, জুলুম-নির্যাতনের পথ ছেড়ে দিয়ে জনগণের মুখোমুখি হোন...আপনারা এ দেশের সব মৌলিক অধিকার ফিরিয়ে দিন... একটি নিরপেক্ষ নির্বাচনে আসুন। আপনারা সুষ্ঠু নির্বাচনে যদি জয়লাভ করেন, আমি সর্বপ্রথম আপনাদের অভিবাদন জানাব। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, আপনারা দেশের জনগণকে ভয় পান, সুষ্ঠু নির্বাচনকে ভয় পান।’

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২৫ মিনিট আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
৩৭ মিনিট আগে
বিসিএসের অগ্রগতির বিষয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (পিএসসি) ১৫ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে স্মারকলিপি দেয় এনসিপির প্রতিনিধিদল।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের পৃথক দুই মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৬৩ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
১৯ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন দলগুলোর নেতারা। এ ছাড়া আজ রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পুনরায় গণমাধ্যমকে এক বিজ্ঞপ্তি পাঠায় দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনের পাঁচটি দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে অথবা উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এর আগে একই দাবিতে তিন পর্বের কর্মসূচি পালন করেছে দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ( জাগপা) এবং নতুন যুক্ত হওয়া বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
১৯ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন দলগুলোর নেতারা। এ ছাড়া আজ রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পুনরায় গণমাধ্যমকে এক বিজ্ঞপ্তি পাঠায় দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনের পাঁচটি দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে অথবা উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এর আগে একই দাবিতে তিন পর্বের কর্মসূচি পালন করেছে দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ( জাগপা) এবং নতুন যুক্ত হওয়া বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

আগামী ৭ তারিখ যে নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা কোনো নির্বাচন নয়। এখানে ভোট ভাগাভাগি চলছে। এই নির্বাচনের ফল ঢাকায় বসে নির্ধারণ করা হচ্ছে। আজকে যেটা হচ্ছে সেটা নির্বাচন নয়, সেটা হচ্ছে বানরের পিঠা ভাগাভাগি। এই কাজগুলো সরকার প্রকাশ্যে করছে, জাতিকে কলঙ্কিত করেছে...
১৪ ডিসেম্বর ২০২৩
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
৩৭ মিনিট আগে
বিসিএসের অগ্রগতির বিষয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (পিএসসি) ১৫ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে স্মারকলিপি দেয় এনসিপির প্রতিনিধিদল।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের পৃথক দুই মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৬৩ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংঘাতের পথে না গিয়ে সহনশীলতা ও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়ে আগামীর রাজনীতির পথ তৈরির তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন রাস্তায় আন্দোলন নয়, এখন জনগণের কাছে আমাদের যেতে হবে। আমরা সাংঘর্ষিক রাজনীতির দিকে যেতে পারব না। আমরা প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির দিকে যেতে পারব না।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই। আমাদের এই সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে যদি রাজনীতি করে যাই, তাহলে আবার সেই পুরোনো কালচারে আমাদের ফিরে যেতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলগুলোর একসঙ্গে বসার চর্চা কোনো সময় ছিল না। কেউ কারও চেহারা দেখত না। আজকে কিন্তু আমরা এখানে বসেছি সবাই। আমরা বসে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কথা বলছি। আমরা এখানে বসে আগামী নির্বাচনকে কীভাবে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে দেশে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনব, সেই লক্ষ্যে আমরা সবাই চলছি যার যার অবস্থান থেকে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে ১৪ মাস আমরা অতিক্রম করছি। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি। আমরা যুদ্ধ করেছি একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য। সেটা এখনো আমরা পাইনি। এ জন্য আজ আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই জাতীয় সনদে সই করেছি। এখন আমাদের বাকি কাজ যেটা আছে—আগামী নির্বাচনে সবার ঐক্যবদ্ধভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।’
আলোচনা সভায় গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অটুট রাখতে ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরও এক সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ভেঙে গেলে সেটাই ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের পথ খুলে দেবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েই ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে বিজয় অর্জন করেছি। সেই ঐক্যের ফলে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। স্বৈরাচার পালাতে বাধ্য হয়েছে। এই ঐক্যই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। এটি নষ্ট হলে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা থেমে যাবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে সব দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।
জুলাই সনদকে ‘জাতীয় ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে অভিহিত করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য আমরা সবাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটি বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচিত জাতীয় সংসদই হবে উপযুক্ত ফোরাম।’
এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘তাদের (এনসিপি) অনেক প্রস্তাব আমরা সমর্থন করি। তবে এসব প্রস্তাব যেন বাস্তবসম্মত হয় এবং ভবিষ্যতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’

সংঘাতের পথে না গিয়ে সহনশীলতা ও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়ে আগামীর রাজনীতির পথ তৈরির তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন রাস্তায় আন্দোলন নয়, এখন জনগণের কাছে আমাদের যেতে হবে। আমরা সাংঘর্ষিক রাজনীতির দিকে যেতে পারব না। আমরা প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির দিকে যেতে পারব না।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই। আমাদের এই সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে যদি রাজনীতি করে যাই, তাহলে আবার সেই পুরোনো কালচারে আমাদের ফিরে যেতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলগুলোর একসঙ্গে বসার চর্চা কোনো সময় ছিল না। কেউ কারও চেহারা দেখত না। আজকে কিন্তু আমরা এখানে বসেছি সবাই। আমরা বসে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কথা বলছি। আমরা এখানে বসে আগামী নির্বাচনকে কীভাবে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে দেশে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনব, সেই লক্ষ্যে আমরা সবাই চলছি যার যার অবস্থান থেকে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে ১৪ মাস আমরা অতিক্রম করছি। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি। আমরা যুদ্ধ করেছি একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য। সেটা এখনো আমরা পাইনি। এ জন্য আজ আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই জাতীয় সনদে সই করেছি। এখন আমাদের বাকি কাজ যেটা আছে—আগামী নির্বাচনে সবার ঐক্যবদ্ধভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।’
আলোচনা সভায় গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অটুট রাখতে ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরও এক সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ভেঙে গেলে সেটাই ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের পথ খুলে দেবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েই ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে বিজয় অর্জন করেছি। সেই ঐক্যের ফলে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। স্বৈরাচার পালাতে বাধ্য হয়েছে। এই ঐক্যই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। এটি নষ্ট হলে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা থেমে যাবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে সব দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।
জুলাই সনদকে ‘জাতীয় ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে অভিহিত করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য আমরা সবাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটি বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচিত জাতীয় সংসদই হবে উপযুক্ত ফোরাম।’
এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘তাদের (এনসিপি) অনেক প্রস্তাব আমরা সমর্থন করি। তবে এসব প্রস্তাব যেন বাস্তবসম্মত হয় এবং ভবিষ্যতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’

আগামী ৭ তারিখ যে নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা কোনো নির্বাচন নয়। এখানে ভোট ভাগাভাগি চলছে। এই নির্বাচনের ফল ঢাকায় বসে নির্ধারণ করা হচ্ছে। আজকে যেটা হচ্ছে সেটা নির্বাচন নয়, সেটা হচ্ছে বানরের পিঠা ভাগাভাগি। এই কাজগুলো সরকার প্রকাশ্যে করছে, জাতিকে কলঙ্কিত করেছে...
১৪ ডিসেম্বর ২০২৩
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২৫ মিনিট আগে
বিসিএসের অগ্রগতির বিষয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (পিএসসি) ১৫ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে স্মারকলিপি দেয় এনসিপির প্রতিনিধিদল।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের পৃথক দুই মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৬৩ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিসিএসের অগ্রগতির বিষয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (পিএসসি) ১৫ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে স্মারকলিপি দেয় এনসিপির প্রতিনিধিদল।
তিন সদস্যের প্রতিনিধি দলে ছিলেন দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন ও যুগ্ম সদস্যসচিব মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া।
এনসিপির ১৫ প্রস্তাবনা হলো:
১. ২৩ নন-ক্যাডার বিধি সংশোধনের জন্য পিএসসি থেকে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে দ্রুত চিঠি ইস্যু করা। ৪৩তম বিসিএস থেকেই এ সমন্বয় শুরু করা।
২. ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার প্রার্থীদের জন্য অধিযাচিত পদে দ্রুত সুপারিশ কার্যক্রম সম্পন্ন করা।
৩. ৪৪তম বিসিএসে অধিযাচিত ৮৭০ পোস্ট বৃদ্ধি ও চলমান সপ্তাহেই পুনরায় ফলাফল প্রকাশ। চলতি বছরেই গেজেট প্রকাশ নিশ্চিত করা।
৪. ২০২৩ সালের নন-ক্যাডার বিধির সংশোধন ত্বরান্বিত করে ৪৩ থেকে ৪৭তম বিসিএসে সর্বোচ্চ নন-ক্যাডার পদে সুপারিশ অব্যাহত রাখা।
৫. ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারে পূর্বে ১২ গ্রেডের হেড টিচার হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্তদের মেধার ভিত্তিতে নতুন সার্কুলারে অন্তর্ভুক্ত করা।
৬. ৪৫তম বিসিএস ভাইভার হাজিরা পত্রে ভাইভার নম্বর ১০০ আপডেট করা।
৭. স্বচ্ছতা রক্ষায় প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভার নম্বর প্রকাশ।
৮. চূড়ান্ত নম্বরপত্র ওয়েবসাইটে রোল নম্বর দিয়ে দেখা।
৯. পুলিশ ভ্যারিফিকেশন জটিলতা হ্রাস ও এক মাসের মধ্যে প্রক্রিয়া শেষ করা।
১০. ক্যালেন্ডার ইয়ারে প্রতিটি বিসিএস শেষ করা।
১১. শিক্ষা ও স্বাস্থ্য স্পেশাল বিসিএসে প্যানেল সিস্টেম রাখা।
১২. ভাইভা বোর্ডভিত্তিক নম্বরের তারতম্য হ্রাসে ক্যাটাগরি নির্ধারণ।
১৩. প্রিলিমিনারি থেকে লিখিত পরীক্ষার মধ্যবর্তী সময় দুই মাস বা ৫০ দিন রাখা ও লিখিত রুটিন আগে প্রকাশ।
১৪. চূড়ান্ত রেজাল্টের আগে ক্রস চেক করে সম বা নিচের ক্যাডার না পাওয়া নিশ্চিত করা।
১৫. পিএসসির পরীক্ষাগুলো গ্রেডভিত্তিক (ক্লাস্টার বা সমন্বিত) আয়োজন।

বিসিএসের অগ্রগতির বিষয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (পিএসসি) ১৫ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে স্মারকলিপি দেয় এনসিপির প্রতিনিধিদল।
তিন সদস্যের প্রতিনিধি দলে ছিলেন দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ, যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন ও যুগ্ম সদস্যসচিব মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া।
এনসিপির ১৫ প্রস্তাবনা হলো:
১. ২৩ নন-ক্যাডার বিধি সংশোধনের জন্য পিএসসি থেকে প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরে দ্রুত চিঠি ইস্যু করা। ৪৩তম বিসিএস থেকেই এ সমন্বয় শুরু করা।
২. ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার প্রার্থীদের জন্য অধিযাচিত পদে দ্রুত সুপারিশ কার্যক্রম সম্পন্ন করা।
৩. ৪৪তম বিসিএসে অধিযাচিত ৮৭০ পোস্ট বৃদ্ধি ও চলমান সপ্তাহেই পুনরায় ফলাফল প্রকাশ। চলতি বছরেই গেজেট প্রকাশ নিশ্চিত করা।
৪. ২০২৩ সালের নন-ক্যাডার বিধির সংশোধন ত্বরান্বিত করে ৪৩ থেকে ৪৭তম বিসিএসে সর্বোচ্চ নন-ক্যাডার পদে সুপারিশ অব্যাহত রাখা।
৫. ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডারে পূর্বে ১২ গ্রেডের হেড টিচার হিসেবে সুপারিশপ্রাপ্তদের মেধার ভিত্তিতে নতুন সার্কুলারে অন্তর্ভুক্ত করা।
৬. ৪৫তম বিসিএস ভাইভার হাজিরা পত্রে ভাইভার নম্বর ১০০ আপডেট করা।
৭. স্বচ্ছতা রক্ষায় প্রিলিমিনারি, লিখিত ও ভাইভার নম্বর প্রকাশ।
৮. চূড়ান্ত নম্বরপত্র ওয়েবসাইটে রোল নম্বর দিয়ে দেখা।
৯. পুলিশ ভ্যারিফিকেশন জটিলতা হ্রাস ও এক মাসের মধ্যে প্রক্রিয়া শেষ করা।
১০. ক্যালেন্ডার ইয়ারে প্রতিটি বিসিএস শেষ করা।
১১. শিক্ষা ও স্বাস্থ্য স্পেশাল বিসিএসে প্যানেল সিস্টেম রাখা।
১২. ভাইভা বোর্ডভিত্তিক নম্বরের তারতম্য হ্রাসে ক্যাটাগরি নির্ধারণ।
১৩. প্রিলিমিনারি থেকে লিখিত পরীক্ষার মধ্যবর্তী সময় দুই মাস বা ৫০ দিন রাখা ও লিখিত রুটিন আগে প্রকাশ।
১৪. চূড়ান্ত রেজাল্টের আগে ক্রস চেক করে সম বা নিচের ক্যাডার না পাওয়া নিশ্চিত করা।
১৫. পিএসসির পরীক্ষাগুলো গ্রেডভিত্তিক (ক্লাস্টার বা সমন্বিত) আয়োজন।

আগামী ৭ তারিখ যে নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা কোনো নির্বাচন নয়। এখানে ভোট ভাগাভাগি চলছে। এই নির্বাচনের ফল ঢাকায় বসে নির্ধারণ করা হচ্ছে। আজকে যেটা হচ্ছে সেটা নির্বাচন নয়, সেটা হচ্ছে বানরের পিঠা ভাগাভাগি। এই কাজগুলো সরকার প্রকাশ্যে করছে, জাতিকে কলঙ্কিত করেছে...
১৪ ডিসেম্বর ২০২৩
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২৫ মিনিট আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
৩৭ মিনিট আগে
রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের পৃথক দুই মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৬৩ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের পৃথক দুই মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৬৩ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
অন্য যাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, আহমেদ আজম খান ও আবদুল আউয়াল মিন্টু, বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী ও এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, রুহুল কবির রিজভী, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, আহমেদ আজম খান, সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু, খন্দকার এনামুল হক এনাম, আমিনুল হক প্রমুখ।
আসামিপক্ষের আইনজীবী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রমনা থানার মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশে পল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ও আশপাশে দেড় লাখের বেশি মানুষ সমবেত হয়। সে সময় প্রধান বিচারপতির বাড়ির সামনে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ৫৯ জনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে রমনা থানায় মামলা করেন এসআই সহিদুল ওসমান। তদন্ত শেষে চলতি বছর সবাইকে অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ।
পল্টন থানার মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ চলার সময় পল্টন থানার সামনে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় পল্টন থানার এসআই সালাহ উদ্দিন কাদের বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা করেন।
মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১০৪ জনকে আসামি করা হয়। তদন্ত শেষে সবাইকে অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় পুলিশ।
দুই মামলায় অব্যাহতির সুপারিশ করে দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন আজ আদালত গ্রহণ করেন। একই সঙ্গে সবাইকে অব্যাহতি দেন।

রাজধানীর রমনা ও পল্টন থানার বিস্ফোরক দ্রব্য আইনের পৃথক দুই মামলায় বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ১৬৩ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন।
অন্য যাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, আহমেদ আজম খান ও আবদুল আউয়াল মিন্টু, বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী ও এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আলতাফ হোসেন চৌধুরী, রুহুল কবির রিজভী, হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, আহমেদ আজম খান, সুলতান সালাহ উদ্দিন টুকু, খন্দকার এনামুল হক এনাম, আমিনুল হক প্রমুখ।
আসামিপক্ষের আইনজীবী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
রমনা থানার মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর রাজধানীতে বিএনপির মহাসমাবেশে পল্টনে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে ও আশপাশে দেড় লাখের বেশি মানুষ সমবেত হয়। সে সময় প্রধান বিচারপতির বাড়ির সামনে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
ওই ঘটনায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ ৫৯ জনের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে রমনা থানায় মামলা করেন এসআই সহিদুল ওসমান। তদন্ত শেষে চলতি বছর সবাইকে অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেয় পুলিশ।
পল্টন থানার মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০২৩ সালের ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশ চলার সময় পল্টন থানার সামনে গাড়ি ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় পল্টন থানার এসআই সালাহ উদ্দিন কাদের বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে একটি মামলা করেন।
মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১০৪ জনকে আসামি করা হয়। তদন্ত শেষে সবাইকে অব্যাহতির সুপারিশ করে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় পুলিশ।
দুই মামলায় অব্যাহতির সুপারিশ করে দাখিল করা চূড়ান্ত প্রতিবেদন আজ আদালত গ্রহণ করেন। একই সঙ্গে সবাইকে অব্যাহতি দেন।

আগামী ৭ তারিখ যে নির্বাচন ঘোষণা করা হয়েছে, সেটা কোনো নির্বাচন নয়। এখানে ভোট ভাগাভাগি চলছে। এই নির্বাচনের ফল ঢাকায় বসে নির্ধারণ করা হচ্ছে। আজকে যেটা হচ্ছে সেটা নির্বাচন নয়, সেটা হচ্ছে বানরের পিঠা ভাগাভাগি। এই কাজগুলো সরকার প্রকাশ্যে করছে, জাতিকে কলঙ্কিত করেছে...
১৪ ডিসেম্বর ২০২৩
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২৫ মিনিট আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
৩৭ মিনিট আগে
বিসিএসের অগ্রগতির বিষয়ে পাবলিক সার্ভিস কমিশনে (পিএসসি) ১৫ দফা প্রস্তাবনা দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। আজ রোববার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) চেয়ারম্যানের কাছে এ বিষয়ে স্মারকলিপি দেয় এনসিপির প্রতিনিধিদল।
১ ঘণ্টা আগে