নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে দখলদার ইসরায়েল কর্তৃক ফিলিস্তিনে বেসামরিক নারী-পুরুষ-শিশু গণহত্যা বন্ধ, স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং বায়তুল মুকাদ্দাস মুক্ত করার দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে গণমিছিলের আগে জমায়েতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
রেজাউল করীম বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে। এদের এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে। ইসরায়েল ফিলিস্তিনে নির্মমতার মাধ্যমে মা-বোন, শিশু ও পুরুষ হত্যা করেছে। আমেরিকা মানবতার স্লোগান দিয়ে সবচেয়ে জঘন্যতম নিষ্ঠুরতার মাধ্যমে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে। আমেরিকার মদদেই ইসরায়েল অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে রেখেছে। বর্তমান সরকার ফিলিস্তিনের জন্য অনেক মায়াকান্না করে অথচ এরাই পাসপোর্ট থেকে এক্সেপ্ট ইসরায়েল তুলে দিয়ে তলে তলে ইসরায়েলের সঙ্গে সখ্য করছে। এমন মুনাফেকি আচরণ মেনে নেওয়া যায় না।’
সরকারের দুর্নীতি প্রসঙ্গে চরমোনাই পীর বলেন, সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে অথচ তারাই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্নীতি লালন করে।
রেজাউল করীম বলেন, ‘আজকের গণমিছিল ন্যায়ের পক্ষে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদ। যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সব সময় সোচ্চার থাকে। আজ ফিলিস্তিনের মা-বোনদের ওপর অমানুষিক অত্যাচার করা হচ্ছে। অথচ আশ্চর্যের বিষয় হলো সেই আমেরিকা মুখরোচকভাবে তাদের মানবতার গল্প শোনায়। জালেম ইসরায়েল যেভাবে আজ ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালাচ্ছে তার পক্ষে সাফাই গেয়ে যাচ্ছে আমেরিকা। আওয়ামী সরকারের কাজ দেখে আমাদের হাসি আসে। যেসব সিনিয়র অফিসার তাদের ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে, তাদের দুর্নীতির খবর সামনে আসার পর সরকার বিভিন্ন গল্পের মাধ্যমে জনগণকে বুঝ দিয়ে রাখছে। অথচ সরকার কী জানে না যারা দুর্নীতিবাজ তারা সব সময়ই দুর্নীতিবাজ।’
সভায় দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, ১৯৬৭ সাল থেকে শুরু করে অদ্যাবধি ফিলিস্তিনে নারী-শিশু ও সাধারণ মানুষের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসন ও নৃশংসতা করে যাচ্ছে। এটা কোনোভাবেই সহ্য করা যায় না। তিনি কোরআনে আল্লাহর নির্দেশনা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, এখন আর বসে থাকার সময় নেই।
মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামী রাষ্ট্রসমূহের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আপনারা ইসরায়েলে তেল-গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করেন। অন্যথায় মুসলিম বিশ্ব আপনাদের ছেড়ে দেবে না। ইরানে ইবরাহীম রাঈসির মৃত্যুকে ইসরায়েলের পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে অভিহিত করেন তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম, মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, ছাত্রনেতা নূরুল বশর আজিজী, ডা. শহিদুল ইসলাম, কেএম শরীয়াতুল্লাহ মুফতি ফরিদুল ইসলাম, আলামিন সোহাগ ও উত্তর সভাপতি হাফিজুল হক ফাইয়াজ।

বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে দখলদার ইসরায়েল কর্তৃক ফিলিস্তিনে বেসামরিক নারী-পুরুষ-শিশু গণহত্যা বন্ধ, স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং বায়তুল মুকাদ্দাস মুক্ত করার দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে গণমিছিলের আগে জমায়েতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
রেজাউল করীম বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে। এদের এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে। ইসরায়েল ফিলিস্তিনে নির্মমতার মাধ্যমে মা-বোন, শিশু ও পুরুষ হত্যা করেছে। আমেরিকা মানবতার স্লোগান দিয়ে সবচেয়ে জঘন্যতম নিষ্ঠুরতার মাধ্যমে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে। আমেরিকার মদদেই ইসরায়েল অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে রেখেছে। বর্তমান সরকার ফিলিস্তিনের জন্য অনেক মায়াকান্না করে অথচ এরাই পাসপোর্ট থেকে এক্সেপ্ট ইসরায়েল তুলে দিয়ে তলে তলে ইসরায়েলের সঙ্গে সখ্য করছে। এমন মুনাফেকি আচরণ মেনে নেওয়া যায় না।’
সরকারের দুর্নীতি প্রসঙ্গে চরমোনাই পীর বলেন, সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে অথচ তারাই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্নীতি লালন করে।
রেজাউল করীম বলেন, ‘আজকের গণমিছিল ন্যায়ের পক্ষে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদ। যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সব সময় সোচ্চার থাকে। আজ ফিলিস্তিনের মা-বোনদের ওপর অমানুষিক অত্যাচার করা হচ্ছে। অথচ আশ্চর্যের বিষয় হলো সেই আমেরিকা মুখরোচকভাবে তাদের মানবতার গল্প শোনায়। জালেম ইসরায়েল যেভাবে আজ ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালাচ্ছে তার পক্ষে সাফাই গেয়ে যাচ্ছে আমেরিকা। আওয়ামী সরকারের কাজ দেখে আমাদের হাসি আসে। যেসব সিনিয়র অফিসার তাদের ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে, তাদের দুর্নীতির খবর সামনে আসার পর সরকার বিভিন্ন গল্পের মাধ্যমে জনগণকে বুঝ দিয়ে রাখছে। অথচ সরকার কী জানে না যারা দুর্নীতিবাজ তারা সব সময়ই দুর্নীতিবাজ।’
সভায় দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, ১৯৬৭ সাল থেকে শুরু করে অদ্যাবধি ফিলিস্তিনে নারী-শিশু ও সাধারণ মানুষের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসন ও নৃশংসতা করে যাচ্ছে। এটা কোনোভাবেই সহ্য করা যায় না। তিনি কোরআনে আল্লাহর নির্দেশনা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, এখন আর বসে থাকার সময় নেই।
মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামী রাষ্ট্রসমূহের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আপনারা ইসরায়েলে তেল-গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করেন। অন্যথায় মুসলিম বিশ্ব আপনাদের ছেড়ে দেবে না। ইরানে ইবরাহীম রাঈসির মৃত্যুকে ইসরায়েলের পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে অভিহিত করেন তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম, মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, ছাত্রনেতা নূরুল বশর আজিজী, ডা. শহিদুল ইসলাম, কেএম শরীয়াতুল্লাহ মুফতি ফরিদুল ইসলাম, আলামিন সোহাগ ও উত্তর সভাপতি হাফিজুল হক ফাইয়াজ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে দখলদার ইসরায়েল কর্তৃক ফিলিস্তিনে বেসামরিক নারী-পুরুষ-শিশু গণহত্যা বন্ধ, স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং বায়তুল মুকাদ্দাস মুক্ত করার দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে গণমিছিলের আগে জমায়েতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
রেজাউল করীম বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে। এদের এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে। ইসরায়েল ফিলিস্তিনে নির্মমতার মাধ্যমে মা-বোন, শিশু ও পুরুষ হত্যা করেছে। আমেরিকা মানবতার স্লোগান দিয়ে সবচেয়ে জঘন্যতম নিষ্ঠুরতার মাধ্যমে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে। আমেরিকার মদদেই ইসরায়েল অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে রেখেছে। বর্তমান সরকার ফিলিস্তিনের জন্য অনেক মায়াকান্না করে অথচ এরাই পাসপোর্ট থেকে এক্সেপ্ট ইসরায়েল তুলে দিয়ে তলে তলে ইসরায়েলের সঙ্গে সখ্য করছে। এমন মুনাফেকি আচরণ মেনে নেওয়া যায় না।’
সরকারের দুর্নীতি প্রসঙ্গে চরমোনাই পীর বলেন, সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে অথচ তারাই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্নীতি লালন করে।
রেজাউল করীম বলেন, ‘আজকের গণমিছিল ন্যায়ের পক্ষে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদ। যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সব সময় সোচ্চার থাকে। আজ ফিলিস্তিনের মা-বোনদের ওপর অমানুষিক অত্যাচার করা হচ্ছে। অথচ আশ্চর্যের বিষয় হলো সেই আমেরিকা মুখরোচকভাবে তাদের মানবতার গল্প শোনায়। জালেম ইসরায়েল যেভাবে আজ ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালাচ্ছে তার পক্ষে সাফাই গেয়ে যাচ্ছে আমেরিকা। আওয়ামী সরকারের কাজ দেখে আমাদের হাসি আসে। যেসব সিনিয়র অফিসার তাদের ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে, তাদের দুর্নীতির খবর সামনে আসার পর সরকার বিভিন্ন গল্পের মাধ্যমে জনগণকে বুঝ দিয়ে রাখছে। অথচ সরকার কী জানে না যারা দুর্নীতিবাজ তারা সব সময়ই দুর্নীতিবাজ।’
সভায় দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, ১৯৬৭ সাল থেকে শুরু করে অদ্যাবধি ফিলিস্তিনে নারী-শিশু ও সাধারণ মানুষের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসন ও নৃশংসতা করে যাচ্ছে। এটা কোনোভাবেই সহ্য করা যায় না। তিনি কোরআনে আল্লাহর নির্দেশনা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, এখন আর বসে থাকার সময় নেই।
মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামী রাষ্ট্রসমূহের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আপনারা ইসরায়েলে তেল-গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করেন। অন্যথায় মুসলিম বিশ্ব আপনাদের ছেড়ে দেবে না। ইরানে ইবরাহীম রাঈসির মৃত্যুকে ইসরায়েলের পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে অভিহিত করেন তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম, মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, ছাত্রনেতা নূরুল বশর আজিজী, ডা. শহিদুল ইসলাম, কেএম শরীয়াতুল্লাহ মুফতি ফরিদুল ইসলাম, আলামিন সোহাগ ও উত্তর সভাপতি হাফিজুল হক ফাইয়াজ।

বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।
আজ শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে দখলদার ইসরায়েল কর্তৃক ফিলিস্তিনে বেসামরিক নারী-পুরুষ-শিশু গণহত্যা বন্ধ, স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং বায়তুল মুকাদ্দাস মুক্ত করার দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের উদ্যোগে গণমিছিলের আগে জমায়েতে সভাপতির বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।
রেজাউল করীম বলেন, ‘বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে। এদের এসব অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করতে হবে। ইসরায়েল ফিলিস্তিনে নির্মমতার মাধ্যমে মা-বোন, শিশু ও পুরুষ হত্যা করেছে। আমেরিকা মানবতার স্লোগান দিয়ে সবচেয়ে জঘন্যতম নিষ্ঠুরতার মাধ্যমে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে। আমেরিকার মদদেই ইসরায়েল অশান্তির আগুন জ্বালিয়ে রেখেছে। বর্তমান সরকার ফিলিস্তিনের জন্য অনেক মায়াকান্না করে অথচ এরাই পাসপোর্ট থেকে এক্সেপ্ট ইসরায়েল তুলে দিয়ে তলে তলে ইসরায়েলের সঙ্গে সখ্য করছে। এমন মুনাফেকি আচরণ মেনে নেওয়া যায় না।’
সরকারের দুর্নীতি প্রসঙ্গে চরমোনাই পীর বলেন, সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলে অথচ তারাই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় দুর্নীতি লালন করে।
রেজাউল করীম বলেন, ‘আজকের গণমিছিল ন্যায়ের পক্ষে এবং অন্যায়ের প্রতিবাদ। যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সব সময় সোচ্চার থাকে। আজ ফিলিস্তিনের মা-বোনদের ওপর অমানুষিক অত্যাচার করা হচ্ছে। অথচ আশ্চর্যের বিষয় হলো সেই আমেরিকা মুখরোচকভাবে তাদের মানবতার গল্প শোনায়। জালেম ইসরায়েল যেভাবে আজ ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালাচ্ছে তার পক্ষে সাফাই গেয়ে যাচ্ছে আমেরিকা। আওয়ামী সরকারের কাজ দেখে আমাদের হাসি আসে। যেসব সিনিয়র অফিসার তাদের ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে, তাদের দুর্নীতির খবর সামনে আসার পর সরকার বিভিন্ন গল্পের মাধ্যমে জনগণকে বুঝ দিয়ে রাখছে। অথচ সরকার কী জানে না যারা দুর্নীতিবাজ তারা সব সময়ই দুর্নীতিবাজ।’
সভায় দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী বলেন, ১৯৬৭ সাল থেকে শুরু করে অদ্যাবধি ফিলিস্তিনে নারী-শিশু ও সাধারণ মানুষের ওপর ইসরায়েলি আগ্রাসন ও নৃশংসতা করে যাচ্ছে। এটা কোনোভাবেই সহ্য করা যায় না। তিনি কোরআনে আল্লাহর নির্দেশনা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, এখন আর বসে থাকার সময় নেই।
মধ্যপ্রাচ্যের ইসলামী রাষ্ট্রসমূহের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আপনারা ইসরায়েলে তেল-গ্যাস সরবরাহ বন্ধ করেন। অন্যথায় মুসলিম বিশ্ব আপনাদের ছেড়ে দেবে না। ইরানে ইবরাহীম রাঈসির মৃত্যুকে ইসরায়েলের পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড বলে অভিহিত করেন তিনি।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন—দলের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম, মাওলানা আব্দুল হক আজাদ, মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনুছ আহমাদ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, সহকারী মহাসচিব প্রিন্সিপাল মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ, মাওলানা মুহাম্মদ ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা আরিফুল ইসলাম, ছাত্রনেতা নূরুল বশর আজিজী, ডা. শহিদুল ইসলাম, কেএম শরীয়াতুল্লাহ মুফতি ফরিদুল ইসলাম, আলামিন সোহাগ ও উত্তর সভাপতি হাফিজুল হক ফাইয়াজ।

সারজিস বলেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চাচ্ছে, যারা নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতিকে বানচাল করতে চাচ্ছে দেশে ও দেশের বাইরে, ওই এজেন্টদের এটা একটা খেলা। আর হাদিকে গুলি করার মধ্য দিয়ে এই খেলা তারা শুরু করল। আগামীতে আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকলে, যে পথে চলছি, সেই পথ থেকে...
৫ ঘণ্টা আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে দেখতে গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৫ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় প্রতিনিধি

বুলেট শুধু শরিফ ওসমান হাদির মাথায় নয়, এই বুলেট বাংলাদেশের ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যাওয়া যে অভ্যুত্থান, তার বুকে করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। গতকাল শুক্রবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলির প্রতিবাদে পঞ্চগড় চৌরঙ্গী মোড়ে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিলে এসব কথা বলেন তিনি।
সারজিস বলেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চাচ্ছে, যারা নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতিকে বানচাল করতে চাচ্ছে দেশে ও দেশের বাইরে, ওই এজেন্টদের এটা একটা খেলা। আর হাদিকে গুলি করার মধ্য দিয়ে এই খেলা তারা শুরু করল। আগামীতে আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকলে, যে পথে চলছি, সেই পথ থেকে বিপথে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদি অভ্যুত্থানের আগ থেকে অভ্যুত্থানের পর পর্যন্ত ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধের সিনা টান করে কথা বলে এসেছেন। যারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কথা বলে, তাদের ভয় দেখানোর জন্য হাদিকে গুলি করা হয়েছে। বিগত কয়েক মাসে এই বাংলাদেশে বিভিন্ন পরিচয়ে সীমান্ত দিয়ে এমন অনেক মানুষকে অনুপ্রবেশ করানো হয়েছে। যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে এসেছে।’
সারজিস বলেন, ‘আমাদের সামনে শুধু নির্বাচনী লড়াই নয়, আমাদের সামনে বাংলাদেশকে রক্ষা করার লড়াই। আমাদের সামনে শুধু ভোটের লড়াই নয়, যারা বাংলাদেশকে ধ্বংসের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে লড়াই। আওয়ামী সন্ত্রাসী যারা ছিল, তাদের গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামতে হবে। তাদের সঙ্গে ইন্টারনাল আপস করে, ইন্টারনাল প্রটেকশন দিয়ে এই বাংলাদেশে আগামীতে কোনো কিছু সুষ্ঠুভাবে হতে পারে না। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে অনুরোধ করছি, সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান চালাতে হবে। খুনি-সন্ত্রাসী, তাদের দোসর এবং বাইরে থেকে যারা ষড়যন্ত্র করছে, যারা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, অগ্রযাত্রা থামাতে চায়, যাদের স্বার্থ বাংলাদেশের স্বার্থের সঙ্গে মিলছে না, তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ সবাইকে বলি, লুতুপুতু করে আগামীর বাংলাদেশে খুনিদের আশ্রয় দিয়ে কখনোই শান্তি ফেরানো সম্ভব নয়। দিনে এক কথা, রাতে এক কথা, এই যদি হয় অবস্থা; তাহলে আগামীতে কখনোই সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবেন না।’

বুলেট শুধু শরিফ ওসমান হাদির মাথায় নয়, এই বুলেট বাংলাদেশের ফ্যাসিস্টদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে যাওয়া যে অভ্যুত্থান, তার বুকে করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। গতকাল শুক্রবার রাতে ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলির প্রতিবাদে পঞ্চগড় চৌরঙ্গী মোড়ে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিলে এসব কথা বলেন তিনি।
সারজিস বলেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চাচ্ছে, যারা নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতিকে বানচাল করতে চাচ্ছে দেশে ও দেশের বাইরে, ওই এজেন্টদের এটা একটা খেলা। আর হাদিকে গুলি করার মধ্য দিয়ে এই খেলা তারা শুরু করল। আগামীতে আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকলে, যে পথে চলছি, সেই পথ থেকে বিপথে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে। তাই ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
এনসিপির এই নেতা বলেন, ‘শরিফ ওসমান হাদি অভ্যুত্থানের আগ থেকে অভ্যুত্থানের পর পর্যন্ত ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধের সিনা টান করে কথা বলে এসেছেন। যারা ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে কথা বলে, তাদের ভয় দেখানোর জন্য হাদিকে গুলি করা হয়েছে। বিগত কয়েক মাসে এই বাংলাদেশে বিভিন্ন পরিচয়ে সীমান্ত দিয়ে এমন অনেক মানুষকে অনুপ্রবেশ করানো হয়েছে। যারা বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করতে এসেছে।’
সারজিস বলেন, ‘আমাদের সামনে শুধু নির্বাচনী লড়াই নয়, আমাদের সামনে বাংলাদেশকে রক্ষা করার লড়াই। আমাদের সামনে শুধু ভোটের লড়াই নয়, যারা বাংলাদেশকে ধ্বংসের প্রচেষ্টা চালাচ্ছে, তাদের বিরুদ্ধে লড়াই। আওয়ামী সন্ত্রাসী যারা ছিল, তাদের গ্রেপ্তারের জন্য আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নামতে হবে। তাদের সঙ্গে ইন্টারনাল আপস করে, ইন্টারনাল প্রটেকশন দিয়ে এই বাংলাদেশে আগামীতে কোনো কিছু সুষ্ঠুভাবে হতে পারে না। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে অনুরোধ করছি, সারা দেশে সাঁড়াশি অভিযান চালাতে হবে। খুনি-সন্ত্রাসী, তাদের দোসর এবং বাইরে থেকে যারা ষড়যন্ত্র করছে, যারা বাংলাদেশের স্থিতিশীলতা নষ্ট করতে চায়, অগ্রযাত্রা থামাতে চায়, যাদের স্বার্থ বাংলাদেশের স্বার্থের সঙ্গে মিলছে না, তাদের গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে হবে। আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ সবাইকে বলি, লুতুপুতু করে আগামীর বাংলাদেশে খুনিদের আশ্রয় দিয়ে কখনোই শান্তি ফেরানো সম্ভব নয়। দিনে এক কথা, রাতে এক কথা, এই যদি হয় অবস্থা; তাহলে আগামীতে কখনোই সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবেন না।’

বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
৩১ মে ২০২৪
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে দেখতে গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে দেখতে গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিনি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
হাদিকে দেখার আগে শুরুতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল। এসময় বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেনও ছিলেন বলে জানান শায়রুল।

গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে দেখতে গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিনি। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য জানান।
হাদিকে দেখার আগে শুরুতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেখতে যান মির্জা ফখরুল। এসময় বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেনও ছিলেন বলে জানান শায়রুল।

বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
৩১ মে ২০২৪
সারজিস বলেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চাচ্ছে, যারা নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতিকে বানচাল করতে চাচ্ছে দেশে ও দেশের বাইরে, ওই এজেন্টদের এটা একটা খেলা। আর হাদিকে গুলি করার মধ্য দিয়ে এই খেলা তারা শুরু করল। আগামীতে আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকলে, যে পথে চলছি, সেই পথ থেকে...
৫ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে।
১৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে। শুক্রবার বিকেলে আসিফ মাহমুদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ কথা জানানো হয়।
আজ শুক্রবার বিকেলে হাদির ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান ও হাজারীবাগ এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল করেন তিনি।
প্রতিবাদ মিছিলে আসিফ মাহমুদ নিজেই ‘হাদির গায়ে গুলি কেন, প্রশাসন জবাব চাই; লাগছে গুলি হাদির গায়, আমরা আছি লাখো ভাই’ স্লোগান দেন।
এরপর হামলার শিকার স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান আসিফ মাহমুদ। এ সময় তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়ার আহ্বান জানান। সংকট মোকাবিলায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে। শুক্রবার বিকেলে আসিফ মাহমুদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ কথা জানানো হয়।
আজ শুক্রবার বিকেলে হাদির ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে ধানমন্ডি, নিউমার্কেট, কলাবাগান ও হাজারীবাগ এলাকায় প্রতিবাদ মিছিল করেন তিনি।
প্রতিবাদ মিছিলে আসিফ মাহমুদ নিজেই ‘হাদির গায়ে গুলি কেন, প্রশাসন জবাব চাই; লাগছে গুলি হাদির গায়, আমরা আছি লাখো ভাই’ স্লোগান দেন।
এরপর হামলার শিকার স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ওসমান হাদির শারীরিক অবস্থার খোঁজ নিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যান আসিফ মাহমুদ। এ সময় তিনি চিকিৎসকদের সঙ্গে কথা বলেন।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়ার আহ্বান জানান। সংকট মোকাবিলায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
৩১ মে ২০২৪
সারজিস বলেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চাচ্ছে, যারা নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতিকে বানচাল করতে চাচ্ছে দেশে ও দেশের বাইরে, ওই এজেন্টদের এটা একটা খেলা। আর হাদিকে গুলি করার মধ্য দিয়ে এই খেলা তারা শুরু করল। আগামীতে আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকলে, যে পথে চলছি, সেই পথ থেকে...
৫ ঘণ্টা আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে দেখতে গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে বিএনপির ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘আজ শরিফ ওসমান বিন হাদির যে দুর্ঘটনা ঘটেছে, এই দুর্ঘটনা আরও ঘটেছে। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে আমাদের এক এমপি প্রার্থীর ওপরে যা হয়েছে, এটা ষড়যন্ত্র। এটার বিরুদ্ধে যদি আমাদের অবস্থান নিতে হয়, এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে যদি অবস্থান নিতে হয়, যেকোনো মূল্যে আমাদের গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, যেকোনো মূল্যে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ফিরিয়ে আনতে হবে, গণতান্ত্রিক অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক বলেন, ‘এই ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে পারে এই দেশের মানুষ, এই ষড়যন্ত্র দমিয়ে দিতে পারে, রুখে দিতে পারে গণতন্ত্র।’
‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির ষষ্ঠদিনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলের পরিকল্পনাগুলো তোমাদের কাছে অর্পণ করছি। আমি বিশ্বাস করি, আজকে যে দায়িত্ব তোমাদের দিলাম মানুষকে বোঝানোর জন্য, যে দায়িত্ব দিলাম মানুষের সমর্থন জোগাড়ের জন্য, সেটি তোমরা করতে সফল হবে। কারণ, তোমাদের সেই যোগ্যতা আছে, তোমাদের সেই মেধা আছে। ফার্মার্স কার্ড, ফ্যামিলি কার্ড, হেলথ কার্ড প্রভৃতি বিষয়ে তোমাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে ঘরে ঘরে মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে।’
দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্ব ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খানের সঞ্চালনায় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
এর আগে শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী ভাষণে তফসিল ঘোষণা প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘তফসিল ঘোষণায় অনেকে ভারাক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু স্বাগত জানাতে বাধ্য হয়েছে। আমরা স্বাগত জানিয়েছি, সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছি। আমরা বলেছি, এ জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের যত প্রত্যাশা, তার মধ্যে প্রধান ও প্রাথমিক প্রত্যাশা ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা, ভোটাধিকার প্রয়োগ করা, এই তফসিল ঘোষণা করা।’ তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলেছে নো পিআর, নো ইলেকশন, কেউ কেউ বলেছে, আগে স্থানীয় সরকার ইলেকশন না হলে নো ইলেকশন। আর কেউ কেউ বলেছে, একই দিনে গণভোট আর সংসদ নির্বাচন হলে আমরা মানি না। কেউ কেউ বলেছে, ২০২৯ সালের দিকে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করেন। এরা সবাই....আমি কারও নাম নিতে চাই না...গণতন্ত্রের বিপক্ষের শিবির। তারা নিজেদের মত করে গণতন্ত্র চায়, তাদের গণতন্ত্রের সংজ্ঞা আলাদা।’
কোন দলের নাম উচ্চারণ না করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি দল আওয়ামী লীগের ভোটপ্রাপ্তির জন্য আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারণ করে না। আমাদের গ্রামের ভাষায় কথা বলে যে ভাশুরের নাম মুখে নেওয়া যায় না। এখন সেই দল আওয়ামী লীগের ভোট টানার জন্য তাদের যে ভূমিকা, সেটা জনগণের সামনে উন্মোচন করেছে।’
দলটির উদ্দেশে সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘যাদের ইতিহাস হচ্ছে সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে, যাদের ইতিহাস হচ্ছে ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে, তাদের কথাও আমাদের বলতে হবে। যারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলছে, তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল, তা আমরা মাঝেমধ্যে জিজ্ঞেস করি, সেই মুক্তিযুদ্ধটা কি পাকিস্তানের পক্ষে ছিল?’ তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে তারা হয়তো বলবে, তারাই একমাত্র মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, আমরা করি নাই। এ রকম অনেক বক্তব্য আপনারা ভোটের ময়দানে শুনতে পাবেন।’
সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ অনেক সচেতন। এখন আর ধর্মের বিড়ি বিক্রি করে বাংলাদেশের জনগণের সামনে ভোট চাওয়া যাবে না।’

ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক শরিফ ওসমান বিন হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে চক্রান্ত’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশনে বিএনপির ‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় তিনি এই মন্তব্য করেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘আজ শরিফ ওসমান বিন হাদির যে দুর্ঘটনা ঘটেছে, এই দুর্ঘটনা আরও ঘটেছে। কিছুদিন আগে চট্টগ্রামে আমাদের এক এমপি প্রার্থীর ওপরে যা হয়েছে, এটা ষড়যন্ত্র। এটার বিরুদ্ধে যদি আমাদের অবস্থান নিতে হয়, এই অন্যায়ের বিরুদ্ধে যদি অবস্থান নিতে হয়, যেকোনো মূল্যে আমাদের গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে, যেকোনো মূল্যে আমাদের গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে ফিরিয়ে আনতে হবে, গণতান্ত্রিক অধিকারকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।’
জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলকে আগামী দিনের ভবিষ্যৎ হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে তারেক বলেন, ‘এই ষড়যন্ত্র বন্ধ করতে পারে এই দেশের মানুষ, এই ষড়যন্ত্র দমিয়ে দিতে পারে, রুখে দিতে পারে গণতন্ত্র।’
‘দেশ গড়ার পরিকল্পনা’ শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী কর্মসূচির ষষ্ঠদিনে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের বিভিন্ন স্তরের নেতাদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান। তাঁদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমাদের দলের পরিকল্পনাগুলো তোমাদের কাছে অর্পণ করছি। আমি বিশ্বাস করি, আজকে যে দায়িত্ব তোমাদের দিলাম মানুষকে বোঝানোর জন্য, যে দায়িত্ব দিলাম মানুষের সমর্থন জোগাড়ের জন্য, সেটি তোমরা করতে সফল হবে। কারণ, তোমাদের সেই যোগ্যতা আছে, তোমাদের সেই মেধা আছে। ফার্মার্স কার্ড, ফ্যামিলি কার্ড, হেলথ কার্ড প্রভৃতি বিষয়ে তোমাদের সামনে উপস্থাপন করা হয়েছে ঘরে ঘরে মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে।’
দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর সভাপতিত্ব ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খানের সঞ্চালনায় ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব, সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির প্রমুখ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন।
এর আগে শুক্রবার সকালে অনুষ্ঠানে উদ্বোধনী ভাষণে তফসিল ঘোষণা প্রসঙ্গে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘তফসিল ঘোষণায় অনেকে ভারাক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু স্বাগত জানাতে বাধ্য হয়েছে। আমরা স্বাগত জানিয়েছি, সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছি। আমরা বলেছি, এ জন্যই গণ-অভ্যুত্থানের যত প্রত্যাশা, তার মধ্যে প্রধান ও প্রাথমিক প্রত্যাশা ছিল জনগণের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা, ভোটাধিকার প্রয়োগ করা, এই তফসিল ঘোষণা করা।’ তিনি বলেন, ‘কেউ কেউ বলেছে নো পিআর, নো ইলেকশন, কেউ কেউ বলেছে, আগে স্থানীয় সরকার ইলেকশন না হলে নো ইলেকশন। আর কেউ কেউ বলেছে, একই দিনে গণভোট আর সংসদ নির্বাচন হলে আমরা মানি না। কেউ কেউ বলেছে, ২০২৯ সালের দিকে নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করেন। এরা সবাই....আমি কারও নাম নিতে চাই না...গণতন্ত্রের বিপক্ষের শিবির। তারা নিজেদের মত করে গণতন্ত্র চায়, তাদের গণতন্ত্রের সংজ্ঞা আলাদা।’
কোন দলের নাম উচ্চারণ না করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘একটি দল আওয়ামী লীগের ভোটপ্রাপ্তির জন্য আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে একটি শব্দও উচ্চারণ করে না। আমাদের গ্রামের ভাষায় কথা বলে যে ভাশুরের নাম মুখে নেওয়া যায় না। এখন সেই দল আওয়ামী লীগের ভোট টানার জন্য তাদের যে ভূমিকা, সেটা জনগণের সামনে উন্মোচন করেছে।’
দলটির উদ্দেশে সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘যাদের ইতিহাস হচ্ছে সব সময় বাংলাদেশের স্বার্থের বিরুদ্ধে, যাদের ইতিহাস হচ্ছে ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে, তাদের কথাও আমাদের বলতে হবে। যারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলছে, তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে ছিল, তা আমরা মাঝেমধ্যে জিজ্ঞেস করি, সেই মুক্তিযুদ্ধটা কি পাকিস্তানের পক্ষে ছিল?’ তিনি বলেন, ‘কিছুদিন পরে তারা হয়তো বলবে, তারাই একমাত্র মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, আমরা করি নাই। এ রকম অনেক বক্তব্য আপনারা ভোটের ময়দানে শুনতে পাবেন।’
সালাহ উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ অনেক সচেতন। এখন আর ধর্মের বিড়ি বিক্রি করে বাংলাদেশের জনগণের সামনে ভোট চাওয়া যাবে না।’

বাংলাদেশ সরকার ইসরায়েলকে সমর্থন দেওয়ার ঘৃণ্য পাঁয়তারা শুরু করেছে বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। সরকারের অন্যায়ের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
৩১ মে ২০২৪
সারজিস বলেন, ‘যারা আগামীর বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রাকে রুখে দিতে চাচ্ছে, যারা নির্বাচনকেন্দ্রিক প্রস্তুতিকে বানচাল করতে চাচ্ছে দেশে ও দেশের বাইরে, ওই এজেন্টদের এটা একটা খেলা। আর হাদিকে গুলি করার মধ্য দিয়ে এই খেলা তারা শুরু করল। আগামীতে আমরা ঐক্যবদ্ধ না থাকলে, যে পথে চলছি, সেই পথ থেকে...
৫ ঘণ্টা আগে
গুলিবিদ্ধ ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ওসমান হাদিকে দেখতে গেলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শুক্রবার রাত সাড়ে ১১ টার দিকে এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে
অন্তর্বর্তী সরকার থেকে পদত্যাগ করে ঢাকা-১০ আসনে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। এ উপলক্ষে শুক্রবার বিজয় র্যালির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন তিনি। ঠিক সে সময় তিনি ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর পান। এরপর বিজয় র্যালি পরিণত হয় প্রতিবাদ মিছিলে।
১৪ ঘণ্টা আগে