নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির জন্য মন্ত্রীদের দায়ী করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) নেতৃবৃন্দ। মন্ত্রীদের লাগামহীন কথাবার্তা বাজার সিন্ডিকেটকে উৎসাহিত করছে বলে মন্তব্য করেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলিস্তানে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা বন্ধ এবং নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে জাসদ নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
কর্মসূচির বিষয়ে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জাসদ নেতৃবৃন্দ নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবি জানায়। দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক /// স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম সামান্যতম বাড়ানো হলেও জনগণের জীবনযাপনের ব্যয় অনেক বেড়ে যাবে। কুইক রেন্টালসহ বিদ্যুৎ খাতের শ্বেতহস্তী পোষা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। বাজার নিয়ে মন্ত্রীদের লাগামহীন কথাবার্তা বাজার সিন্ডিকেটকে উৎসাহিত করে। বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে এসব সিন্ডিকেটকে কঠোরভাবে দমন করতে হবে।
কর্মসূচি থেকে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জাসদ। ঘোষণা অনুযায়ী বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির পাঁয়তারা বন্ধ এবং নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবিতে আগামী বৃহস্পতিবার (২৬ মে) দেশব্যাপী মানববন্ধন, সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করবে দলটি। মানবন্ধন থেকে ঘোষিত এ কর্মসূচি সফল করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
সমাবেশ শেষে জাসদ নেতা-কর্মীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ, পল্টন, তোপখানা রোড, জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকা প্রদক্ষিণ করেন। জাসদ ঢাকা মহানগর সমন্বয় কমিটির সমন্বয়ক মীর হোসাইন আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি মোহর আলী চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত রায়হান, রোকনুজ্জামান রোকন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নুরুন্নবী প্রমুখ।
নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্যবৃদ্ধির জন্য মন্ত্রীদের দায়ী করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) নেতৃবৃন্দ। মন্ত্রীদের লাগামহীন কথাবার্তা বাজার সিন্ডিকেটকে উৎসাহিত করছে বলে মন্তব্য করেন তাঁরা।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর গুলিস্তানে দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা বন্ধ এবং নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে জাসদ নেতৃবৃন্দ এসব কথা বলেন।
কর্মসূচির বিষয়ে গণমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জাসদ নেতৃবৃন্দ নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবি জানায়। দলটির সাংগঠনিক সম্পাদক /// স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম সামান্যতম বাড়ানো হলেও জনগণের জীবনযাপনের ব্যয় অনেক বেড়ে যাবে। কুইক রেন্টালসহ বিদ্যুৎ খাতের শ্বেতহস্তী পোষা অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে। পাশাপাশি নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। বাজার নিয়ে মন্ত্রীদের লাগামহীন কথাবার্তা বাজার সিন্ডিকেটকে উৎসাহিত করে। বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে এসব সিন্ডিকেটকে কঠোরভাবে দমন করতে হবে।
কর্মসূচি থেকে বিদ্যুৎ, গ্যাস ও নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণের দাবি জানিয়ে কর্মসূচি ঘোষণা করেছে জাসদ। ঘোষণা অনুযায়ী বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বৃদ্ধির পাঁয়তারা বন্ধ এবং নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণের দাবিতে আগামী বৃহস্পতিবার (২৬ মে) দেশব্যাপী মানববন্ধন, সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করবে দলটি। মানবন্ধন থেকে ঘোষিত এ কর্মসূচি সফল করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
সমাবেশ শেষে জাসদ নেতা-কর্মীরা একটি বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউ, পল্টন, তোপখানা রোড, জাতীয় প্রেস ক্লাব এলাকা প্রদক্ষিণ করেন। জাসদ ঢাকা মহানগর সমন্বয় কমিটির সমন্বয়ক মীর হোসাইন আক্তারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্য দেন জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার, কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি মোহর আলী চৌধুরী, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শওকত রায়হান, রোকনুজ্জামান রোকন, ওবায়দুর রহমান চুন্নু, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. নুরুন্নবী প্রমুখ।
আজ শনিবার (২৬ জুলাই) দুপুরে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি সংখ্যানুপাতিক হারে ভোটের (পিআর) নামে দেশে জগাখিচুড়ি চলছেও বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে এখন একটা জগাখিচুড়ির ঘটনা চলছে। কিছু কিছু লোক, কিছু কিছু রাজনৈতিক দল, তারা বিভিন্নরকম কথা বলতে...
১২ মিনিট আগেস্বৈরাচার পতনের পরেও দেশের দুর্নীতির পরিমাণ বেড়েছে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘গতকাল এক বড় ব্যবসায়ীর সঙ্গে আলাপ হলো। তিনি বলছিলেন, আগে ঘুষ দিতে হতো ১ লাখ টাকা, এখন দিতে হয় ৫ লাখ টাকা।’
১৭ মিনিট আগেবাংলাদেশের জনগণ যে পরিবর্তনের আশায় আওয়ামী লীগ সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেছে, সেই পথ রুদ্ধ করার চেষ্টা করলে তা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ। সংগঠনটির নেতারা বলেছেন, যারা নতুন করে ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা করছে, প্রয়োজনে তাদেরও রুখে দেওয়া হবে।
২০ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘দুর্নীতি আমাদের সংস্কৃতি নয়, চাঁদাবাজি আমাদের সংস্কৃতি নয়, দখলদারি আমাদের সংস্কৃতি নয়। যে দল তার কর্মীদের এভাবে গড়ে তুলতে পেরেছে, সেই দলের হাতে দেশ এলে ইনশা আল্লাহ দেশ গড়ে তুলতে পারবে। যে দল তার কর্মীদের সামাল দিতে পারছে না বা পারবে না, সে দলের হাতে বাংলাদেশের একজন মানুষও নিরাপদ
২ দিন আগে