নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় পার্টির আরও দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ দুই নেতা হলেন—দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াহ ইয়া চৌধুরী ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম।
আজ রোববার জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সুপারিশক্রমে পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের দলীয় গঠনতন্ত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ঢাকা মহানগর উত্তরের মেয়াদোত্তীর্ণ আহ্বায়ক কমিটির বিলুপ্ত করেছেন। সেই সঙ্গে মো. শফিকুল ইসলাম সেন্টু এবং ইয়াহ ইয়া চৌধুরীকে পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যান পদসহ দলীয় সব পদ–পদবি থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।
এদিকে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন জাতীয় পার্টির এক নেতা। জাপা নেতা এমএম নিয়াজউদ্দিন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এবং গাজীপুর মহানগরের সভাপতির দায়িত্ব থেকে পদত্যাগের চিঠি পাঠিয়েছেন।
এর আগে গত শুক্রবার জাপার কো–চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ ও প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়কে বহিষ্কার করা হয়।
গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটের পর থেকে জাতীয় পার্টির একটি পক্ষ বিদ্রোহ ঘোষণা করেছে। পক্ষটি পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের বিরুদ্ধের ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আঁতাত করার অভিযোগ তুলেছেন।
জাতীয় পার্টি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ২৬টি আসন পাওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়েছিল। কিন্তু তারা মাত্র ১১ টিতে জিততে পেরেছে। দলটির প্রার্থীদের ৯০ শতাংশই জামানত হারিয়েছেন।
পরাজিত প্রার্থীদের একাংশ দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হকের বিরুদ্ধে ভোটের সময় সহায়তা না করা, খোঁজ না নেওয়া, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে টাকার লেনদেনসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলছেন।
গত বুধবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে দলটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন দলের নেতা–কর্মীরা। এ সময় তাঁরা কার্যালয়ে ঢুকতে গেলে বাধা দেয় পুলিশ। পরে কার্যালয়ের সামনে সংবাদ সম্মেলন করেন দলের নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা। বক্তব্য দেন দলের কো–চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা।
পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে জাপার বনানীর কার্যালয়ের সামনে নেতা–কর্মীদের একটি অংশ বিক্ষোভ করে। এতে ঢাকা ও আশপাশ এলাকার কয়েকজন প্রার্থীও ছিলেন। সেখানে জিএম কাদের ও মুজিবুল হকের পদত্যাগ দাবি করা হয়। এরপর বহিষ্কার করা হয় কাজী ফিরোজ রশীদ ও সুনীল শুভ রায়কে।
আজ রোববার পরাজিত কয়েকজন প্রার্থীর নেতৃত্বে বিক্ষুব্ধ নেতা–কর্মীদের একটি অংশ ঢাকায় মতবিনিময় সভা করেছে। এই সভায় দলটির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরসহ শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ভোটে প্রার্থীদের সহযোগিতা না করাসহ নানা অভিযোগ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।
রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এই মতবিনিময় সভা সভায় কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে দলটির কো–চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য শফিকুল ইসলাম, সাইফুদ্দিন আহমেদসহ বেশ কয়েকজন নেতা বক্তব্য দেন।
মতবিনিময় সভায় বিক্ষুব্ধ নেতারা ভোটে তাঁদের দলের বিপর্যয়ের জন্য শীর্ষ নেতৃত্বকে দায়ী করেন। তাঁদের কেউ কেউ আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতা করে জাপার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বলেন, নির্বাচনে জাতীয় পার্টির যাওয়া উচিত হয়নি।
মতবিনিময় সভায় কিশোরগঞ্জ–৬ আসনে পরাজিত জাতীয় পার্টির প্রার্থী নুরুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনের আগে একই মিলনায়তনে বিশ্বাস করে দলের চেয়ারম্যানকে আমরা দায়িত্ব দিয়েছিলাম। কিন্তু আমাদের এবারও বলির পাঁঠা বানানো হলো!’

জাতীয় পার্টির আরও দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ দুই নেতা হলেন—দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াহ ইয়া চৌধুরী ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম।
আজ রোববার জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সুপারিশক্রমে পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের দলীয় গঠনতন্ত্রে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ঢাকা মহানগর উত্তরের মেয়াদোত্তীর্ণ আহ্বায়ক কমিটির বিলুপ্ত করেছেন। সেই সঙ্গে মো. শফিকুল ইসলাম সেন্টু এবং ইয়াহ ইয়া চৌধুরীকে পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ভাইস চেয়ারম্যান পদসহ দলীয় সব পদ–পদবি থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন।
এদিকে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছেন জাতীয় পার্টির এক নেতা। জাপা নেতা এমএম নিয়াজউদ্দিন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা এবং গাজীপুর মহানগরের সভাপতির দায়িত্ব থেকে পদত্যাগের চিঠি পাঠিয়েছেন।
এর আগে গত শুক্রবার জাপার কো–চেয়ারম্যান কাজী ফিরোজ রশীদ ও প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভ রায়কে বহিষ্কার করা হয়।
গত ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটের পর থেকে জাতীয় পার্টির একটি পক্ষ বিদ্রোহ ঘোষণা করেছে। পক্ষটি পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিবের বিরুদ্ধের ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে আঁতাত করার অভিযোগ তুলেছেন।
জাতীয় পার্টি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের কাছ থেকে ২৬টি আসন পাওয়ার প্রতিশ্রুতি নিয়েছিল। কিন্তু তারা মাত্র ১১ টিতে জিততে পেরেছে। দলটির প্রার্থীদের ৯০ শতাংশই জামানত হারিয়েছেন।
পরাজিত প্রার্থীদের একাংশ দলের চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হকের বিরুদ্ধে ভোটের সময় সহায়তা না করা, খোঁজ না নেওয়া, ক্ষমতাসীনদের সঙ্গে টাকার লেনদেনসহ বিভিন্ন অভিযোগ তুলছেন।
গত বুধবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে দলটির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভ করেন দলের নেতা–কর্মীরা। এ সময় তাঁরা কার্যালয়ে ঢুকতে গেলে বাধা দেয় পুলিশ। পরে কার্যালয়ের সামনে সংবাদ সম্মেলন করেন দলের নেতারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সাহিদুর রহমান টেপা। বক্তব্য দেন দলের কো–চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা।
পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে জাপার বনানীর কার্যালয়ের সামনে নেতা–কর্মীদের একটি অংশ বিক্ষোভ করে। এতে ঢাকা ও আশপাশ এলাকার কয়েকজন প্রার্থীও ছিলেন। সেখানে জিএম কাদের ও মুজিবুল হকের পদত্যাগ দাবি করা হয়। এরপর বহিষ্কার করা হয় কাজী ফিরোজ রশীদ ও সুনীল শুভ রায়কে।
আজ রোববার পরাজিত কয়েকজন প্রার্থীর নেতৃত্বে বিক্ষুব্ধ নেতা–কর্মীদের একটি অংশ ঢাকায় মতবিনিময় সভা করেছে। এই সভায় দলটির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরসহ শীর্ষ নেতৃত্বের বিরুদ্ধে ভোটে প্রার্থীদের সহযোগিতা না করাসহ নানা অভিযোগ তুলে ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়।
রাজধানীর কাকরাইলে ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে এই মতবিনিময় সভা সভায় কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে দলটির কো–চেয়ারম্যান সৈয়দ আবু হোসেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য শফিকুল ইসলাম, সাইফুদ্দিন আহমেদসহ বেশ কয়েকজন নেতা বক্তব্য দেন।
মতবিনিময় সভায় বিক্ষুব্ধ নেতারা ভোটে তাঁদের দলের বিপর্যয়ের জন্য শীর্ষ নেতৃত্বকে দায়ী করেন। তাঁদের কেউ কেউ আওয়ামী লীগের সঙ্গে আসন সমঝোতা করে জাপার নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা বলেন, নির্বাচনে জাতীয় পার্টির যাওয়া উচিত হয়নি।
মতবিনিময় সভায় কিশোরগঞ্জ–৬ আসনে পরাজিত জাতীয় পার্টির প্রার্থী নুরুল কাদের বলেন, ‘নির্বাচনের আগে একই মিলনায়তনে বিশ্বাস করে দলের চেয়ারম্যানকে আমরা দায়িত্ব দিয়েছিলাম। কিন্তু আমাদের এবারও বলির পাঁঠা বানানো হলো!’

চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

জোটবদ্ধ হয়ে নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলোর জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার সুযোগ চায় জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম)। আজ রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের বরাবর দলটির চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত একটি চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। এনডিএমের দপ্তর সম্পাদক জাবেদুর রহমান জনি সিইসির কার্যালয়ে এই চিঠি জমা দেন।
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএম তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি বিধান চালুকে আমরা দুরভিসন্ধিমূলক বলে মনে করছি।
চিঠিতে আরও বলা হয়, রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে নির্বাচনী জোট খুবই স্বতঃসিদ্ধ একটি প্রক্রিয়া এবং সাধারণত জোটের নেতৃত্বদানকারী দলের মার্কায় নির্বাচন করার মাধ্যমেই সেই জোটের শক্তিমত্তা প্রকাশ পায়। কোনো আইনের মাধ্যমে এই গণতান্ত্রিক অধিকার খর্ব করার এখতিয়ার কারও নেই। একটি রাজনৈতিক দল জোটবদ্ধভাবে আন্দোলন-সংগ্রাম করতে পারলে কেন জোটবদ্ধভাবে নির্বাচন করার জন্য নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে আইনগতভাবে বাধ্য থাকবে তার কোনো যৌক্তিক ব্যাখ্যা নাই।
চিঠিতে বলা হয়, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন নেওয়ার সময় এই শর্ত ছিল না যে, নিজস্ব মার্কায় নির্বাচন করতে বাধ্য থাকবে বরং এটা ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। নির্বাচনের মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে এ ধরনের বিধান চালুর অর্থ হলো পর্যাপ্ত সময় না দিয়েই রাজনৈতিক দলগুলোর নির্বাচনী কৌশল এবং প্রস্তুতিতে বাধা সৃষ্টি করা। আমরা জোটবদ্ধ নির্বাচন করলে রাজনৈতিক দলগুলো যাতে জোটের যেকোনো দলের প্রতীকে নির্বাচন করার স্বাধীনতা লাভ করে—এ-সংক্রান্ত গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ-১৯৭২-এর পূর্বের বিধান বহাল রাখার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে বিএনপির দুই সদস্যের প্রতিনিধিদল সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে দেখা করে জোটের ভোটে দলগুলো ইচ্ছেমতো প্রতীক ব্যবহার করার একই দাবি জানায়।

জাতীয় পার্টির আরও দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ দুই নেতা হলেন—দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াহ ইয়া চৌধুরী ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম। আজ রোববার জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল, যারা স্বাধীনতার ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতার পক্ষে লড়েছে।
আজ রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে এক নাগরিক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশের আয়োজন করে দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলন।
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘শেখ হাসিনার পতনের পর পার্শ্ববর্তী দেশ ও বিভিন্ন মহল থেকে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা বিপন্ন বলে একধরনের মিথ্যা প্রচারণা চালানো হয়েছে। সেই অপপ্রচার তারা বিশ্বের বিভিন্ন গণমাধ্যমে লাগাতারভাবে চালিয়ে গেছে। কিন্তু এখন আর তা করছে না। কারণ, সারা বিশ্ব জানে—বাংলার মানুষ হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান ও মুসলমান—সবাই হাজার বছরের সংস্কৃতি ধারণ করে মিলেমিশে বসবাস করে আসছে।’
ছাত্রদলের সাবেক এ সভাপতি বলেন, ‘সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে, আমরা তা অস্বীকার করি না। কিন্তু যারা গণহত্যা করেছে, তাদের আগে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। দেশের কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে, তারা আগে সেই টাকা দেশে ফেরত আনুক। তারপরে দেশের জনগণ ভেবে দেখবে, তারা নির্বাচন করতে পারবে কি না।’
শামসুজ্জামান আরও বলেন, ‘এই দেশ গণমানুষের দেশ, গরিব মানুষের, কৃষক-শ্রমিকের দেশ। আগে তাদের সমস্যার সমাধান করতে হবে। বর্তমানে এমন কোনো দ্রব্য নেই, যার দাম বাড়েনি, মানুষের আয় ক্রমশ কমে যাচ্ছে। চাকরির সুযোগ নেই বললেই চলে। আমরা সরকারকে আহ্বান জানাই—কর্মসংস্থান করুন, নাহলে দেশ সঠিকভাবে চালানো কঠিন হবে।’
দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও আন্দোলনের সভাপতি কে এম রকিবুল ইসলাম রিপনের সভাপতিত্বে নাগরিক সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা হাবিবুর রহমান হাবিব, ন্যাশনাল লেবার পার্টির চেয়ারম্যান লায়ন ফারুক রহমান, সাবেক এমপি লিংকন, জিয়াউর রহমান সমাজকল্যাণ পরিষদের সভাপতি গিয়াস উদ্দিন খোকন প্রমুখ।

জাতীয় পার্টির আরও দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ দুই নেতা হলেন—দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াহ ইয়া চৌধুরী ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম। আজ রোববার জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
১৯ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন দলগুলোর নেতারা। এ ছাড়া আজ রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পুনরায় গণমাধ্যমকে এক বিজ্ঞপ্তি পাঠায় দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনের পাঁচটি দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে অথবা উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এর আগে একই দাবিতে তিন পর্বের কর্মসূচি পালন করেছে দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ( জাগপা) এবং নতুন যুক্ত হওয়া বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
১৯ অক্টোবর জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এমন ঘোষণা দিয়েছিলেন দলগুলোর নেতারা। এ ছাড়া আজ রোববার কর্মসূচির ঘোষণা দিয়ে পুনরায় গণমাধ্যমকে এক বিজ্ঞপ্তি পাঠায় দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনের পাঁচটি দাবির মধ্যে রয়েছে—জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক আদেশ জারি ও উক্ত আদেশের ওপর আগামী নভেম্বর মাসের মধ্যে গণভোট আয়োজন করা; আগামী জাতীয় নির্বাচনে উভয় কক্ষে অথবা উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতি চালু করা; অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের লক্ষ্যে সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করা; ফ্যাসিস্ট সরকারের সব জুলুম-নির্যাতন, গণহত্যা ও দুর্নীতির বিচার দৃশ্যমান করা এবং স্বৈরাচারের দোসর জাতীয় পার্টি ও ১৪ দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা।
এর আগে একই দাবিতে তিন পর্বের কর্মসূচি পালন করেছে দলগুলো।
যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া দলগুলো হলো—বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টি, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি ( জাগপা) এবং নতুন যুক্ত হওয়া বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট পার্টি।

জাতীয় পার্টির আরও দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ দুই নেতা হলেন—দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াহ ইয়া চৌধুরী ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম। আজ রোববার জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
১ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সংঘাতের পথে না গিয়ে সহনশীলতা ও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়ে আগামীর রাজনীতির পথ তৈরির তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন রাস্তায় আন্দোলন নয়, এখন জনগণের কাছে আমাদের যেতে হবে। আমরা সাংঘর্ষিক রাজনীতির দিকে যেতে পারব না। আমরা প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির দিকে যেতে পারব না।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই। আমাদের এই সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে যদি রাজনীতি করে যাই, তাহলে আবার সেই পুরোনো কালচারে আমাদের ফিরে যেতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলগুলোর একসঙ্গে বসার চর্চা কোনো সময় ছিল না। কেউ কারও চেহারা দেখত না। আজকে কিন্তু আমরা এখানে বসেছি সবাই। আমরা বসে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কথা বলছি। আমরা এখানে বসে আগামী নির্বাচনকে কীভাবে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে দেশে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনব, সেই লক্ষ্যে আমরা সবাই চলছি যার যার অবস্থান থেকে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে ১৪ মাস আমরা অতিক্রম করছি। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি। আমরা যুদ্ধ করেছি একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য। সেটা এখনো আমরা পাইনি। এ জন্য আজ আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই জাতীয় সনদে সই করেছি। এখন আমাদের বাকি কাজ যেটা আছে—আগামী নির্বাচনে সবার ঐক্যবদ্ধভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।’
আলোচনা সভায় গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অটুট রাখতে ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরও এক সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ভেঙে গেলে সেটাই ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের পথ খুলে দেবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েই ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে বিজয় অর্জন করেছি। সেই ঐক্যের ফলে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। স্বৈরাচার পালাতে বাধ্য হয়েছে। এই ঐক্যই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। এটি নষ্ট হলে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা থেমে যাবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে সব দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।
জুলাই সনদকে ‘জাতীয় ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে অভিহিত করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য আমরা সবাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটি বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচিত জাতীয় সংসদই হবে উপযুক্ত ফোরাম।’
এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘তাদের (এনসিপি) অনেক প্রস্তাব আমরা সমর্থন করি। তবে এসব প্রস্তাব যেন বাস্তবসম্মত হয় এবং ভবিষ্যতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’

সংঘাতের পথে না গিয়ে সহনশীলতা ও পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ নিয়ে আগামীর রাজনীতির পথ তৈরির তাগিদ দিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেছেন, ‘এখন রাস্তায় আন্দোলন নয়, এখন জনগণের কাছে আমাদের যেতে হবে। আমরা সাংঘর্ষিক রাজনীতির দিকে যেতে পারব না। আমরা প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনীতির দিকে যেতে পারব না।’
আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে গণঅধিকার পরিষদের চতুর্থ প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘আগামীর বাংলাদেশ গড়তে হলে আমাদের সহনশীল হতে হবে। একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ রাখতে হবে। দ্বিমত পোষণ করেও তার মতকে শ্রদ্ধা জানাতে হবে। আমাদের এই চর্চাগুলো আনতে হবে। আরেকজনের সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করব; তারপরও তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে তো আমাদের অসুবিধা নেই। আমাদের এই সংস্কৃতি ফিরিয়ে আনতে হবে। আমরা পরস্পরের সঙ্গে সম্পর্ক নষ্ট করে যদি রাজনীতি করে যাই, তাহলে আবার সেই পুরোনো কালচারে আমাদের ফিরে যেতে হবে।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য বলেন, ‘বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে দলগুলোর একসঙ্গে বসার চর্চা কোনো সময় ছিল না। কেউ কারও চেহারা দেখত না। আজকে কিন্তু আমরা এখানে বসেছি সবাই। আমরা বসে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের কথা বলছি। আমরা এখানে বসে আগামী নির্বাচনকে কীভাবে সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত করে দেশে একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনব, সেই লক্ষ্যে আমরা সবাই চলছি যার যার অবস্থান থেকে।’
বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার পরে ১৪ মাস আমরা অতিক্রম করছি। আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরে আসেনি। আমরা যুদ্ধ করেছি একটি নির্বাচিত সরকারের জন্য। সেটা এখনো আমরা পাইনি। এ জন্য আজ আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধ হয়ে জুলাই জাতীয় সনদে সই করেছি। এখন আমাদের বাকি কাজ যেটা আছে—আগামী নির্বাচনে সবার ঐক্যবদ্ধভাবে অংশগ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা।’
আলোচনা সভায় গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রা অটুট রাখতে ঐক্য ধরে রাখার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরও এক সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ।
সালাহউদ্দিন বলেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য ভেঙে গেলে সেটাই ফ্যাসিবাদ প্রত্যাবর্তনের পথ খুলে দেবে। আমরা ঐক্যবদ্ধ হয়েই ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে বিজয় অর্জন করেছি। সেই ঐক্যের ফলে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। স্বৈরাচার পালাতে বাধ্য হয়েছে। এই ঐক্যই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি। এটি নষ্ট হলে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা থেমে যাবে।’
সালাহউদ্দিন আহমদ আরও বলেন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্রের প্রশ্নে সবাইকে এক থাকতে হবে। ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান ঠেকাতে সব দরজা বন্ধ করে দিতে হবে।
জুলাই সনদকে ‘জাতীয় ঐক্যের প্রতীক’ হিসেবে অভিহিত করে বিএনপির এ নেতা বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য আমরা সবাই প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এটি বাস্তবায়নের জন্য নির্বাচিত জাতীয় সংসদই হবে উপযুক্ত ফোরাম।’
এ সময় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) প্রসঙ্গে সালাহউদ্দিন বলেন, ‘তাদের (এনসিপি) অনেক প্রস্তাব আমরা সমর্থন করি। তবে এসব প্রস্তাব যেন বাস্তবসম্মত হয় এবং ভবিষ্যতে প্রশ্নবিদ্ধ না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।’

জাতীয় পার্টির আরও দুই নেতাকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ দুই নেতা হলেন—দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইয়াহ ইয়া চৌধুরী ও ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক মো. শফিকুল ইসলাম। আজ রোববার জাতীয় পার্টির যুগ্ম দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ আলম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়েছে।
১৪ জানুয়ারি ২০২৪
চিঠিতে বলা হয়, নির্বাচনী জোট করলেও প্রার্থীকে নিজ দলের মার্কায় নির্বাচন করতে হবে, যা পূর্বে জোটভুক্ত রাজনৈতিক দলগুলোর ইচ্ছাধীন বিষয় ছিল। এই সংশোধনীর বিষয়ে এনডিএমও তীব্র আপত্তি এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা ছাড়াই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার মাত্র দেড় মাস আগে এ রকম একটি..
১ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু বলেছেন, চারদিকে ষড়যন্ত্র চলছে। অদৃশ্য শক্তির সঙ্গে কিছু ধান্দাবাজও সক্রিয়। তাদের ঠেকাতে হলে একটি যোগ্য, স্বচ্ছ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দরকার। এই নির্বাচনে দেশপ্রেমিক দলকে নির্বাচিত করতে হবে—যারা পরীক্ষিত, যারা মুক্তিসংগ্রামে অংশ নিয়েছিল...
১ ঘণ্টা আগে
আগামীকাল সোমবার দেশের সব জেলা শহরে বিক্ষোভ-মিছিল ও সমাবেশ করবে যুগপৎ আন্দোলনে অংশ নেওয়া আটটি দল। আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচন, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তিসহ পাঁচ দাবিতে এটি তাদের চতুর্থ পর্বের আন্দোলন।
২ ঘণ্টা আগে