নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জন্য দেশের মানুষ অপেক্ষা করে আছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘লন্ডন বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্ধারণ করেছেন, ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হবে। বাংলাদেশের মানুষ অপেক্ষা করে আছে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হবে। দেশের মানুষ অপেক্ষা করে আছে তারেক রহমান দেশে ফিরে আসবেন।’
আজ রোববার রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে ছাত্রদলের আয়োজিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়া হবে না বলে শপথ নেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দেশকে নানাভাবে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে। পাশের দেশ থেকে হাসিনা মাঝে মাঝেই হুমকি দিচ্ছে। আজকের সমাবেশ থেকে আমাদের শপথ নিতে হবে—আমরা কোনো দিনই ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে এই দেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেব না। শপথ নিতে হবে—আমরা কারও কাছে মাথা নত করব না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমাদের সামনে এখন লড়াই, বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘নতুন একটা সূর্য উঠেছে। ওই সূর্য নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে, আলোকিত করবে আমাদের সবাইকে। আমাদের বাংলাদেশকে নতুন করে তৈরি করার একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমাদের দেশকে আমরা নিজেরাই স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তুলব।’
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের জন্য দেশের মানুষ অপেক্ষা করে আছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘লন্ডন বৈঠকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্ধারণ করেছেন, ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হবে। বাংলাদেশের মানুষ অপেক্ষা করে আছে ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বাচন হবে। দেশের মানুষ অপেক্ষা করে আছে তারেক রহমান দেশে ফিরে আসবেন।’
আজ রোববার রাজধানীর শাহবাগ মোড়ে ছাত্রদলের আয়োজিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন তিনি। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল এই সমাবেশের আয়োজন করে।
সমাবেশে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেওয়া হবে না বলে শপথ নেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ‘আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। দেশকে নানাভাবে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চলছে। পাশের দেশ থেকে হাসিনা মাঝে মাঝেই হুমকি দিচ্ছে। আজকের সমাবেশ থেকে আমাদের শপথ নিতে হবে—আমরা কোনো দিনই ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে এই দেশে রাজনীতি করার সুযোগ দেব না। শপথ নিতে হবে—আমরা কারও কাছে মাথা নত করব না।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, ‘আমাদের সামনে এখন লড়াই, বাংলাদেশে একটা গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘নতুন একটা সূর্য উঠেছে। ওই সূর্য নতুন দিগন্তের সূচনা করেছে, আলোকিত করবে আমাদের সবাইকে। আমাদের বাংলাদেশকে নতুন করে তৈরি করার একটা সুযোগ তৈরি হয়েছে। আমাদের দেশকে আমরা নিজেরাই স্বয়ংসম্পূর্ণ করে তুলব।’
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক এবং জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই সনদের সংস্কারগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।
১ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনাকে ‘বাংলার ইয়াজিদ’ আখ্যা দিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন বলেছেন, ‘শেখ হাসিনার বিচার না হওয়া পর্যন্ত ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে রাজপথে থাকতে হবে। বাংলার এই ইয়াজিদের বিচার জনগণের আদালতে হবেই। আমরা মাঠ ছাড়ি নাই, রাজপথ ছাড়ি নাই। ইনশা আল্লাহ ছাড়ব না।’
২ ঘণ্টা আগেআগামী বাংলাদেশ কেমন হবে এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি যে লক্ষ্যে আগামী দিনের রাজনীতি পরিচালনা করবে, তা সমন্বয় করে ২৪ দফার ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করেছেন দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। আজ রোববার (৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগেহাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ‘এখন আমাদের কাজ করার সময়। আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, কেউ যদি ভয় দেখায়, হুমকি দেয়, তাহলে পিছু হটবেন না। আমরা জানি, বিভিন্ন এলাকায় বাধা দেওয়া হচ্ছে। টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া, রূপসা থেকে পাটুরিয়া, এনসিপির নেতা-কর্মীদের দিকে কেউ যদি চোখ তুলে তাকায়, তাহলে আমরা তা রাজনৈতিকভাবে প্রতিহত কর
২ ঘণ্টা আগে