নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা জনজীবনকে জিম্মি করে আইনি পন্থায় না গিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিরুদ্ধে শক্তি প্রদর্শন করছে, যা অনভিপ্রেত ও সম্পূর্ণ বেআইনি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা গতকাল (বুধবার) শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরে, সর্বোচ্চ আদালতের প্রতি সম্মান রাখার আহ্বান জানিয়েছিলাম। জনগণের দুর্ভোগ সৃষ্টি হতে পারে, তা পরিহারের আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, বিষয়টি নিয়ে যখন বিজ্ঞ আদালতের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা আছে, তাঁর প্রতি কোনো রকম সম্মান প্রদর্শন না করে, তথাকথিত বাংলা ব্লকেডের কর্মসূচি দিয়ে মানুষের জীবনযাত্রা ব্যাহত করার চেষ্টা করছে।’
সুপ্রিম কোর্ট আমাদের পবিত্র সংবিধানের অভিভাবক উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই সংবিধানই দেশের সর্বোচ্চ আইন। সর্বোচ্চ আদালত যখন সরকার পক্ষ, আন্দোলনকারী ও মামলাকারী সকলের বক্তব্য শুনে এই বিষয়ের চূড়ান্ত বিচারিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আন্দোলনের নামে জনগণের চলাফেরায় বাধা সৃষ্টি বেআইনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ইতিমধ্যে আন্দোলনকারীদের অনেকের সামাজিকমাধ্যম ও সংবাদমাধ্যমে ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আন্দোলনকারীরা জনজীবনকে জিম্মি করে আইনি পন্থায় না গিয়ে, দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিরুদ্ধে শক্তি প্রদর্শন করছে, যা অনভিপ্রেত ও সম্পূর্ণ বেআইনি।’
তিনি বলেন, ‘অন্যদিকে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক স্বার্থকে চরিতার্থ করার জন্য প্ররোচনা দিচ্ছে। বিএনপিসহ কিছু দল প্রকাশ্যেই কোটা আন্দোলনের প্রতি তাদের সমর্থন জানিয়েছে, এটা নিয়ে রাজনীতি করা শুরু করেছে। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক ফাঁদে ফেলে তাদের অতীতের আন্দোলনের ব্যর্থতা পেছনে রেখে, তারা নতুন করে আন্দোলন করার পাঁয়তারা করছে। কোটাবিরোধী আন্দোলনকে সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
কাদের বলেন, ‘অবাক লাগে! মির্জা ফখরুল প্রকাশ্যেই বলছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের কোটাকে কোনো দরকার নেই। এতে থেকে বোঝা যায় এদের মুক্তিযুদ্ধের প্রতি কোনো সম্মানবোধ নেই। তারা বিশ্বাসী এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধেই ছিল, এর প্রমাণ তারা নতুন করে রাখল।’
কোটাবিরোধী আন্দোলনকারীরা জনজীবনকে জিম্মি করে আইনি পন্থায় না গিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিরুদ্ধে শক্তি প্রদর্শন করছে, যা অনভিপ্রেত ও সম্পূর্ণ বেআইনি বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ বৃহস্পতিবার ধানমন্ডির আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমরা গতকাল (বুধবার) শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরে, সর্বোচ্চ আদালতের প্রতি সম্মান রাখার আহ্বান জানিয়েছিলাম। জনগণের দুর্ভোগ সৃষ্টি হতে পারে, তা পরিহারের আহ্বান জানিয়েছিলাম। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি, বিষয়টি নিয়ে যখন বিজ্ঞ আদালতের সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা আছে, তাঁর প্রতি কোনো রকম সম্মান প্রদর্শন না করে, তথাকথিত বাংলা ব্লকেডের কর্মসূচি দিয়ে মানুষের জীবনযাত্রা ব্যাহত করার চেষ্টা করছে।’
সুপ্রিম কোর্ট আমাদের পবিত্র সংবিধানের অভিভাবক উল্লেখ করে তিনি বলেন, এই সংবিধানই দেশের সর্বোচ্চ আইন। সর্বোচ্চ আদালত যখন সরকার পক্ষ, আন্দোলনকারী ও মামলাকারী সকলের বক্তব্য শুনে এই বিষয়ের চূড়ান্ত বিচারিক প্রক্রিয়া অব্যাহত রেখেছেন, ঠিক সেই মুহূর্তে আন্দোলনের নামে জনগণের চলাফেরায় বাধা সৃষ্টি বেআইনি।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘ইতিমধ্যে আন্দোলনকারীদের অনেকের সামাজিকমাধ্যম ও সংবাদমাধ্যমে ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও শিষ্টাচারবহির্ভূত আচরণ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মনে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। আন্দোলনকারীরা জনজীবনকে জিম্মি করে আইনি পন্থায় না গিয়ে, দেশের সর্বোচ্চ আদালতের বিরুদ্ধে শক্তি প্রদর্শন করছে, যা অনভিপ্রেত ও সম্পূর্ণ বেআইনি।’
তিনি বলেন, ‘অন্যদিকে কোনো কোনো রাজনৈতিক দল তাদের রাজনৈতিক স্বার্থকে চরিতার্থ করার জন্য প্ররোচনা দিচ্ছে। বিএনপিসহ কিছু দল প্রকাশ্যেই কোটা আন্দোলনের প্রতি তাদের সমর্থন জানিয়েছে, এটা নিয়ে রাজনীতি করা শুরু করেছে। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক ফাঁদে ফেলে তাদের অতীতের আন্দোলনের ব্যর্থতা পেছনে রেখে, তারা নতুন করে আন্দোলন করার পাঁয়তারা করছে। কোটাবিরোধী আন্দোলনকে সরকারবিরোধী আন্দোলনে রূপ দেওয়ার চেষ্টা করছে।’
কাদের বলেন, ‘অবাক লাগে! মির্জা ফখরুল প্রকাশ্যেই বলছেন, মুক্তিযোদ্ধাদের কোটাকে কোনো দরকার নেই। এতে থেকে বোঝা যায় এদের মুক্তিযুদ্ধের প্রতি কোনো সম্মানবোধ নেই। তারা বিশ্বাসী এটা মনে করার কোনো কারণ নেই। তারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধেই ছিল, এর প্রমাণ তারা নতুন করে রাখল।’
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করেছিলাম, কিন্তু কোনো আদালত ন্যায়বিচার করতে পারছেন না বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।
১১ ঘণ্টা আগেএই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত দাবি করে আজ সোমবার এক বিবৃতিতে তিনি বলেছেন, ‘আজকের বিমান দুর্ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত হোক—আমি এই দাবি করছি।’ বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেন, ‘রাজধানীর উত্তরায় বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে মাইলস্টোন স্কুলের
১৩ ঘণ্টা আগেবিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ‘ম্যাচিউরড’ রাজনীতি করার পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতা সারজিস আলম। এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস বলেন, ‘ইশরাক ভাইয়ের বক্তব্য শুনে মনে হয়েছে, তিনি একেবারেই আবেগের বশবর্তী হয়ে বক্তব্য দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্যের মধ্যে পলিটিক্যাল ম্যাচিউরিটির কোনো
১৩ ঘণ্টা আগেঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় প্রশিক্ষণ বিমান চালানো নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। আজ সোমবার বিকেল ৫টার দিকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা কার্যক্রম পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের কাছে তিনি এ প্রশ্ন তোলেন। এ সময় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দীন
১৩ ঘণ্টা আগে