নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠকের পরও জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসায় হতাশা প্রকাশ করেছে বিএনপি। এই অবস্থায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়ে দলটি বলেছে, অন্যথায় সরকারের প্রতি বিএনপির সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে।
রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের অবস্থান তুলে ধরেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
ডিসেম্বরের মধ্যে সংসদ নির্বাচন নিয়ে সেনাপ্রধানের বক্তব্য, প্রধান উপদেষ্টার ‘পদত্যাগের ভাবনা’সহ কিছু বিষয় সামনে আসায় রাজনীতিতে গত সপ্তাহে হঠাৎ বেশ অস্থিরতা সৃষ্টি হয়। সেই প্রেক্ষাপটে গত শনি ও রোববার বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অনেক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। এ সময় প্রায় সব দলই নির্বাচন বিষয়ে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চায়। বিএনপি রোডম্যাপ চেয়ে জানায়, ভোট আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে।
শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের তিন দিন পর গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর উপদেষ্টা পরিষদের এক বিবৃতিতে যে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, তা অস্পষ্ট ও বিভ্রান্তিকর। মূলত সরকার পরিচালনায় নিরপেক্ষতার ঘাটতি ও দুর্বলতা থাকায় জনমনে সংশয় দেখা দিয়েছে।
খন্দকার মোশাররফ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান, এমন একটি খবর যখন দেশে তুমুল আলোচনার জন্ম দেয়, তখন বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলোচনার প্রসঙ্গে তাঁর প্রেস সচিবের মাধ্যমে সরকারের যে বক্তব্য পাওয়া গেছে, তাতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো রোডম্যাপের ঘোষণা না থাকায় বিএনপি হতাশ হয়েছে।
জাতীয় নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে অছিলা বের করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, যেহেতু সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, তাই সংস্কার ও নির্বাচনপ্রক্রিয়া দুটোই একসঙ্গে চলতে পারে। একই সঙ্গে পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তির ও ব্যক্তির অর্থাৎ দল ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারপ্রক্রিয়া চলমান থাকবে। বিচার ও সংস্কারকাজ এগিয়ে নিতে এবং চিরতরে এ দেশে স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন।
‘বিএনপি আওয়ামী লীগের বিচার চায় না’—এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিএনপি সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দলের চেয়ারপারসন থেকে শুরু করে সর্বস্তরের নেতা-কর্মী নির্যাতিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের শাসনামলে। এরপরও কেন প্রশ্ন ওঠে, আমরা আওয়ামী লীগের বিচার চাই না।’
উপদেষ্টা পরিষদের ভূমিকার সমালোচনা করে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পালনে আমরা প্রথম থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদান করে আসছি। সরকার পরিচালনায় নিরপেক্ষতার ঘাটতি এবং দুর্বলতার কারণে জনমনে সংশয় ও সন্দেহের উদয় হওয়া স্বাভাবিক। বিভিন্ন মহলের অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবিদাওয়া এবং এখতিয়ারবহির্ভূত বক্তব্য সরকারের স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ নষ্ট হওয়ার যে অভিযোগ সরকারের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়েছে, সেটা মূলত সরকারের নিজস্ব অর্জন।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে পরাজিত শক্তির ইন্ধনে এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সরকারের ওপর দায়িত্ব পালনকে অসম্ভব করে তোলা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা মনে করি, যত দ্রুত সম্ভব একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমেই পরাজিত শক্তির ইন্ধন এবং বিদেশি যড়যন্ত্র বন্ধ করা সম্ভব।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ।
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে নিরপেক্ষ থাকার পরামর্শ দিয়ে অনতিবিলম্বে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। অনির্বাচিত সরকারের স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার লক্ষণ প্রকাশ পেতে শুরু করেছে দাবি করে তিনি বলেন, দেশের জনগণ সাংঘর্ষিক রাজনীতি বা মবোক্রেসি চায় না। রোডম্যাপ দিতে এত ভয় কেন, নির্বাচনে এত ভয় কেন? যাদের নির্বাচনে ভয়, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা শেখ হাসিনার পথে চলছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠকের পরও জাতীয় নির্বাচনের বিষয়ে সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসায় হতাশা প্রকাশ করেছে বিএনপি। এই অবস্থায় সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়ে দলটি বলেছে, অন্যথায় সরকারের প্রতি বিএনপির সহযোগিতা অব্যাহত রাখা কঠিন হবে।
রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের অবস্থান তুলে ধরেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
ডিসেম্বরের মধ্যে সংসদ নির্বাচন নিয়ে সেনাপ্রধানের বক্তব্য, প্রধান উপদেষ্টার ‘পদত্যাগের ভাবনা’সহ কিছু বিষয় সামনে আসায় রাজনীতিতে গত সপ্তাহে হঠাৎ বেশ অস্থিরতা সৃষ্টি হয়। সেই প্রেক্ষাপটে গত শনি ও রোববার বিএনপি, জামায়াত, এনসিপিসহ অনেক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। এ সময় প্রায় সব দলই নির্বাচন বিষয়ে সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ চায়। বিএনপি রোডম্যাপ চেয়ে জানায়, ভোট আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে।
শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকের তিন দিন পর গতকাল সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির নেতা খন্দকার মোশাররফ হোসেন সংবাদ সম্মেলনে বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠকের পর উপদেষ্টা পরিষদের এক বিবৃতিতে যে বক্তব্য দেওয়া হয়েছে, তা অস্পষ্ট ও বিভ্রান্তিকর। মূলত সরকার পরিচালনায় নিরপেক্ষতার ঘাটতি ও দুর্বলতা থাকায় জনমনে সংশয় দেখা দিয়েছে।
খন্দকার মোশাররফ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব ছেড়ে দিতে চান, এমন একটি খবর যখন দেশে তুমুল আলোচনার জন্ম দেয়, তখন বিএনপিসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন অন্তর্বর্তী সরকারপ্রধান। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার আলোচনার প্রসঙ্গে তাঁর প্রেস সচিবের মাধ্যমে সরকারের যে বক্তব্য পাওয়া গেছে, তাতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সুস্পষ্ট কোনো রোডম্যাপের ঘোষণা না থাকায় বিএনপি হতাশ হয়েছে।
জাতীয় নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে অছিলা বের করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন বিএনপির এই নেতা। তিনি বলেন, যেহেতু সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া, তাই সংস্কার ও নির্বাচনপ্রক্রিয়া দুটোই একসঙ্গে চলতে পারে। একই সঙ্গে পতিত ফ্যাসিবাদী শক্তির ও ব্যক্তির অর্থাৎ দল ও মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিচারপ্রক্রিয়া চলমান থাকবে। বিচার ও সংস্কারকাজ এগিয়ে নিতে এবং চিরতরে এ দেশে স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করতে ফ্যাসিবাদবিরোধী বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন।
‘বিএনপি আওয়ামী লীগের বিচার চায় না’—এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে বিএনপি সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দলের চেয়ারপারসন থেকে শুরু করে সর্বস্তরের নেতা-কর্মী নির্যাতিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের শাসনামলে। এরপরও কেন প্রশ্ন ওঠে, আমরা আওয়ামী লীগের বিচার চাই না।’
উপদেষ্টা পরিষদের ভূমিকার সমালোচনা করে সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, ‘উপদেষ্টা পরিষদের দায়িত্ব পালনে আমরা প্রথম থেকে সর্বোচ্চ সহযোগিতা প্রদান করে আসছি। সরকার পরিচালনায় নিরপেক্ষতার ঘাটতি এবং দুর্বলতার কারণে জনমনে সংশয় ও সন্দেহের উদয় হওয়া স্বাভাবিক। বিভিন্ন মহলের অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত দাবিদাওয়া এবং এখতিয়ারবহির্ভূত বক্তব্য সরকারের স্বাভাবিক কাজের পরিবেশ নষ্ট হওয়ার যে অভিযোগ সরকারের পক্ষ থেকে উত্থাপন করা হয়েছে, সেটা মূলত সরকারের নিজস্ব অর্জন।’
খন্দকার মোশাররফ বলেন, ‘উপদেষ্টা পরিষদের বিবৃতিতে পরাজিত শক্তির ইন্ধনে এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে সরকারের ওপর দায়িত্ব পালনকে অসম্ভব করে তোলা হচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। আমরা মনে করি, যত দ্রুত সম্ভব একটি সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমেই পরাজিত শক্তির ইন্ধন এবং বিদেশি যড়যন্ত্র বন্ধ করা সম্ভব।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমদ, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ।
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে অন্তর্বর্তী সরকারকে নিরপেক্ষ থাকার পরামর্শ দিয়ে অনতিবিলম্বে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। অনির্বাচিত সরকারের স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার লক্ষণ প্রকাশ পেতে শুরু করেছে দাবি করে তিনি বলেন, দেশের জনগণ সাংঘর্ষিক রাজনীতি বা মবোক্রেসি চায় না। রোডম্যাপ দিতে এত ভয় কেন, নির্বাচনে এত ভয় কেন? যাদের নির্বাচনে ভয়, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা শেখ হাসিনার পথে চলছে।
দেশের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের জুনের মধ্যে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিন্তু শুধু একটি রাজনৈতিক দল সেই পর্যন্ত অপেক্ষা না করে ডিসেম্বরে নির্বাচন চাইছে বলে দাবি করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস...
২৪ মিনিট আগেবিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেছেন, নিরাপত্তা উপদেষ্টা খলিলুর রহমানের বিতর্কিত ভূমিকার কারণে বাংলাদেশে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়েছে। ২০ বছর বিদেশ ভ্রমণ করে তিনি (খলিলুর রহমান) কী কী পরিকল্পনা নিয়ে এসেছেন আল্লাহ মালুম! আজ বৃহস্পতিবার (২৯ মে) বিকেলে দলের...
২৭ মিনিট আগেমহান মুক্তিযুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে জামায়াতে ইসলামীর নেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের খালাসের রায়ের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও চট্টগ্রামে বামপন্থীদের প্রতিবাদী মিছিলে হামলার ঘটনা ঘটে। এর প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বামপন্থী ছাত্রসংগঠন ও ছাত্রদল বিক্ষোভ অব্যাহত রেখেছে।
২ ঘণ্টা আগেভোট চাওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে মানুষের কাছে যেতে হবে। শহীদ পরিবারের কাছে যেতে হবে। তখন রাজনৈতিক দলগুলো প্রশ্নের সম্মুখীন হবে যে কতটুকু বিচার হয়েছে, আর কতটুকু সংস্কার হয়েছে। ফলে সংস্কার ও বিচার অসম্পূর্ণ রেখে আমরা নির্বাচনের দিকে যেতে পারি না। নির্বাচনের জন্যই সংস্কার ও বিচার প্রয়োজন।
৩ ঘণ্টা আগে