নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দলের নেতাদের মাথায় ইউরেনিয়াম ঢেলে দিতে চাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের জ্ঞান ও শিক্ষা দীক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘ওবায়দুল কাদেরের এমন কথা শুনে অতি দুঃখেও হাসি পায়।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে গণ অধিকার পরিষদ (রেজা কিবরিয়া) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে তাঁকে চিনি। আওয়ামী লীগের মধ্যে পড়াশোনা জানা মানুষ যে কয়জন, তিনি তাঁদের একজন। আমরা তাই জানতাম। কিন্তু তাঁর যে করুণ অবস্থা হয়েছে, তা জানতাম না। তিনি ইউরেনিয়াম কি জিনিস, তাই জানেন না।’
এর আগে গতকাল সোমবার রাজধানীর গাবতলীতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দুই চালান ইউরেনিয়াম এসেছে। বেশি লাফালাফি করলে কিছু ফখরুলের মাথায়, কিছু মঈন খানের মাথায়, কিছু আব্বাসের মাথায়, কিছু রিজভীর মাথায় ঢেলে দেব। এখন ডান্ডা মেরে নয়, ইউরেনিয়াম ঢেলে ঠান্ডা করে দেব।’
কাদেরের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে ফখরুল বলেন, ‘এর আগে তিনি উল্টাপাল্টা কথা বলেছেন—তলে তলে। এটাতে বোধ হয় তাঁর মুনিব ক্ষুব্ধ হয়েছেন। যে কারণে বেশি কথা বলতে হচ্ছে। দলগুলোতে, সরকারগুলোতে তোষামোদি যখন এমন পর্যায়ে চলে যায়, তখন হাস্যরসে পরিণত হয়। এটাতো বিনোদনের ব্যাপার হয়ে গেছে। এ সমস্ত কথা শুনে অতি দুঃখেও হাসি পায়।’
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ওবায়দুল কাদেরের ওই বক্তব্যকে ‘পাগলের প্রলাপ’ বলে আখ্যা দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, ‘আমি কাদের সাহেবকে প্রশ্ন করতে চাই—ইউরেনিয়াম কত প্রকার ও কী কী আপনি জানেন? এই সম্পর্কে আপনার কোনো জ্ঞান আছে? অজ্ঞান ব্যক্তির অজ্ঞান কথা, একজন অজ্ঞান ব্যক্তির অজ্ঞান কথা, একজন উন্মাদ ব্যক্তির পাগলের প্রলাপ।’
আব্বাস বলেন, ‘এখন যদি আমি বলি যে, ইউরেনিয়াম এটার যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, এই প্রতিক্রিয়ায় একজন মানুষ মারা যেতে পারে। তাহলে কি আপনি হুমকির আসামি হলেন না? মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন আপনি। পরিষ্কার ভাষায় বলে দিতে চাই, আমাদের এই কয়েকজন স্থায়ী কমিটির সদস্যকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন।’
দলের নেতাদের মাথায় ইউরেনিয়াম ঢেলে দিতে চাওয়ার প্রতিক্রিয়ায় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের জ্ঞান ও শিক্ষা দীক্ষা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘ওবায়দুল কাদেরের এমন কথা শুনে অতি দুঃখেও হাসি পায়।’
আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে গণ অধিকার পরিষদ (রেজা কিবরিয়া) আয়োজিত এক আলোচনা সভায় মির্জা ফখরুল এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদেরের উদ্দেশে ফখরুল বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে তাঁকে চিনি। আওয়ামী লীগের মধ্যে পড়াশোনা জানা মানুষ যে কয়জন, তিনি তাঁদের একজন। আমরা তাই জানতাম। কিন্তু তাঁর যে করুণ অবস্থা হয়েছে, তা জানতাম না। তিনি ইউরেনিয়াম কি জিনিস, তাই জানেন না।’
এর আগে গতকাল সোমবার রাজধানীর গাবতলীতে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দুই চালান ইউরেনিয়াম এসেছে। বেশি লাফালাফি করলে কিছু ফখরুলের মাথায়, কিছু মঈন খানের মাথায়, কিছু আব্বাসের মাথায়, কিছু রিজভীর মাথায় ঢেলে দেব। এখন ডান্ডা মেরে নয়, ইউরেনিয়াম ঢেলে ঠান্ডা করে দেব।’
কাদেরের এই বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে ফখরুল বলেন, ‘এর আগে তিনি উল্টাপাল্টা কথা বলেছেন—তলে তলে। এটাতে বোধ হয় তাঁর মুনিব ক্ষুব্ধ হয়েছেন। যে কারণে বেশি কথা বলতে হচ্ছে। দলগুলোতে, সরকারগুলোতে তোষামোদি যখন এমন পর্যায়ে চলে যায়, তখন হাস্যরসে পরিণত হয়। এটাতো বিনোদনের ব্যাপার হয়ে গেছে। এ সমস্ত কথা শুনে অতি দুঃখেও হাসি পায়।’
এদিন জাতীয় প্রেসক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ওবায়দুল কাদেরের ওই বক্তব্যকে ‘পাগলের প্রলাপ’ বলে আখ্যা দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, ‘আমি কাদের সাহেবকে প্রশ্ন করতে চাই—ইউরেনিয়াম কত প্রকার ও কী কী আপনি জানেন? এই সম্পর্কে আপনার কোনো জ্ঞান আছে? অজ্ঞান ব্যক্তির অজ্ঞান কথা, একজন অজ্ঞান ব্যক্তির অজ্ঞান কথা, একজন উন্মাদ ব্যক্তির পাগলের প্রলাপ।’
আব্বাস বলেন, ‘এখন যদি আমি বলি যে, ইউরেনিয়াম এটার যে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া, এই প্রতিক্রিয়ায় একজন মানুষ মারা যেতে পারে। তাহলে কি আপনি হুমকির আসামি হলেন না? মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, মির্জা আব্বাসকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন আপনি। পরিষ্কার ভাষায় বলে দিতে চাই, আমাদের এই কয়েকজন স্থায়ী কমিটির সদস্যকে হত্যার হুমকি দিয়েছেন।’
শফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
৮ ঘণ্টা আগেএকটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি এপ্রিল পর্যন্ত সময় দিতে রাজি নয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে বরাবরের মতো অনড় অবস্থান ব্যক্ত করেছে।
১৮ ঘণ্টা আগে