খুলনা প্রতিনিধি
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান বলেছেন, ‘দেশে নীরব দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে। শ্রীলঙ্কার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে মানুষ শান্তি পাবে না।’
আজ শনিবার খুলনার সোনালী ব্যাংক চত্বরে বিএনপির গণসমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘সরকারের কথা কাজে মিল নেই। তারা বলে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছে। আবার লোডশেডিংয়ে মানুষ অতিষ্ঠ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ আজ দিশেহারা।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এই সরকারের বিদায় ঘটিয়ে তারপর রাজপথ ছাড়বে। এ জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে থাকতে হবে।’
বিএনপির এই গণসমাবেশকে ঘিরে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত থেকেই নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করে। আজ শনিবার বেলা সোয়া ১২টায় খুলনার সোনালী ব্যাংক চত্বরে বিএনপির এ গণসমাবেশের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
সমাবেশে খুলনা বিভাগের জেলাগুলো থেকে নেতা-কর্মীরা সমাবেশে এসে যোগ দেয়। অভিমান ভুলে মিছিল নিয়ে বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু এবং মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র মনিরুজ্জামান মনিসহ বিএনপির সাবেক নেতারা।
দুপুর ১২টায় নগরীর সঙ্গীতা সিনেমা হলের মোড় থেকে বড় একটি মিছিল নিয়ে তারা সমাবেশস্থলে যান। মিছিলে খুলনা মহানগর বিএনপি, নগরীর ৫ থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ ওয়ার্ড কমিটির সাবেক নেতারা অংশ নেন। প্রায় ১১ মাস পরে দলের কোনো মিছিল ও সমাবেশে অংশ নিলেন তারা। সমাবেশস্থলে সাধারণ কর্মীদের কাতারে বসেন মঞ্জুসহ সাবেক নেতারা।
এর আগে ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর খুলনা মহানগর বিএনপির ৩ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা হলে বাদ পড়েন মঞ্জু ও তাঁর অনুসারীরা। দলের এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ ডিসেম্বর তাঁকে বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে অব্যাহতির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে খুলনা মহানগর বিএনপির সহসভাপতি, যুগ্ম সম্পাদক, ৫ থানার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং ওয়ার্ড কমিটির পাঁচ শতাধিক নেতা পদত্যাগ করেন। গত ১১ মাস ধরে দলের কর্মকাণ্ডে নিষ্ক্রিয় ছিলেন তাঁরা।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মঈন খান বলেছেন, ‘দেশে নীরব দুর্ভিক্ষ শুরু হয়ে গেছে। শ্রীলঙ্কার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে দেশ। এই সরকার ক্ষমতায় থাকলে মানুষ শান্তি পাবে না।’
আজ শনিবার খুলনার সোনালী ব্যাংক চত্বরে বিএনপির গণসমাবেশে এ কথা বলেন তিনি।
বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, ‘সরকারের কথা কাজে মিল নেই। তারা বলে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছে। আবার লোডশেডিংয়ে মানুষ অতিষ্ঠ। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে মানুষ আজ দিশেহারা।’
বিএনপির স্থায়ী কমিটির আরেক সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে। বিএনপির নেতা-কর্মীরা এই সরকারের বিদায় ঘটিয়ে তারপর রাজপথ ছাড়বে। এ জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে থাকতে হবে।’
বিএনপির এই গণসমাবেশকে ঘিরে গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাত থেকেই নেতা-কর্মীরা সমাবেশস্থলে আসতে শুরু করে। আজ শনিবার বেলা সোয়া ১২টায় খুলনার সোনালী ব্যাংক চত্বরে বিএনপির এ গণসমাবেশের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়।
সমাবেশে খুলনা বিভাগের জেলাগুলো থেকে নেতা-কর্মীরা সমাবেশে এসে যোগ দেয়। অভিমান ভুলে মিছিল নিয়ে বিভাগীয় গণসমাবেশে যোগ দেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু এবং মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সিটি মেয়র মনিরুজ্জামান মনিসহ বিএনপির সাবেক নেতারা।
দুপুর ১২টায় নগরীর সঙ্গীতা সিনেমা হলের মোড় থেকে বড় একটি মিছিল নিয়ে তারা সমাবেশস্থলে যান। মিছিলে খুলনা মহানগর বিএনপি, নগরীর ৫ থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ ওয়ার্ড কমিটির সাবেক নেতারা অংশ নেন। প্রায় ১১ মাস পরে দলের কোনো মিছিল ও সমাবেশে অংশ নিলেন তারা। সমাবেশস্থলে সাধারণ কর্মীদের কাতারে বসেন মঞ্জুসহ সাবেক নেতারা।
এর আগে ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর খুলনা মহানগর বিএনপির ৩ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা হলে বাদ পড়েন মঞ্জু ও তাঁর অনুসারীরা। দলের এই সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার দাবি জানিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন তিনি। এর পরিপ্রেক্ষিতে ২৫ ডিসেম্বর তাঁকে বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকের পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে অব্যাহতির সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে খুলনা মহানগর বিএনপির সহসভাপতি, যুগ্ম সম্পাদক, ৫ থানার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক এবং ওয়ার্ড কমিটির পাঁচ শতাধিক নেতা পদত্যাগ করেন। গত ১১ মাস ধরে দলের কর্মকাণ্ডে নিষ্ক্রিয় ছিলেন তাঁরা।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। আজ শনিবার ঈদুল আজহার রাতে রাজধানীর গুলশানের বাসা ‘ফিরোজা’য় তাঁর সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্যরা।
৩ ঘণ্টা আগেশফিকুর রহমান বলেন, ‘পরপর তিনবার মানুষ ভোট দেওয়ার সুযোগ পায়নি। এবার নতুন ভোটার যুব সমাজকে ভোটের সুযোগ করে দিতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আমাদের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সহযোগিতা করব। তবে দেশের সংকট দূর হওয়া খুবই জরুরি।’
৮ ঘণ্টা আগেজাতীয় নির্বাচনের জন্য ‘এপ্রিল মাস কোনোভাবেই উপযোগী নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ শনিবার ঈদের দিন বেলা সাড়ে ১১টায় শেরে বাংলা নগরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণের পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেবিচার, সংস্কার, জুলাই সনদ ও জুলাই ঘোষণাপত্র এবং ভোটের সমতল মাঠ তৈরি হলে রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্বাচন সম্ভব হবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (৭ জুন) ঈদের নামাজ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা বলেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগে