নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে পাঠাগার ধ্বংস করার অভিযোগ এনেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বর্তমান যে সরকার, এই সরকার কিন্তু পাঠাগার ধ্বংস করেছে। আগে প্রত্যেকটা জেলায় সরকারিভাবে পাঠাগার নির্মাণ করা হতো। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র থেকে সেখানে প্রতি বছর বই পাঠানো হতো, সেটা বন্ধ হয়ে গেছে।’
রোববার (৪ জুন) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নামে ১৫টি জেলা-মহানগরে পাঠাগারের ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জিয়া স্মৃতি পাঠাগার আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
পাঠাগারের কোনো আন্দোলনই এখন আর নেই বলে আক্ষেপ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘এই আন্দোলনটা আমাদের তৈরি করতে হবে। দেশ রাজনৈতিক পরিবর্তনের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। একই সঙ্গে মননশীলতা, চিন্তা-চেতনা সমৃদ্ধির জন্য পাঠাগার আমাদের সামনের দিকে নিয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘সবকিছুকে রাজনীতিকীকরণ করার প্রয়োজন নেই। রাজনীতিকে সমৃদ্ধ করার জন্য পাঠাগারকে অবশ্যই সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে আমরা যেন প্রতিটি জেলায় অন্তত একটা পাঠাগার নির্মাণ করতে পারি। সেই প্রচেষ্টা আমাদের নিতে হবে। আমি যেন গর্বের সঙ্গে বলতে পারি বিএনপি সেই দল, যে জেলায় জেলায় পাঠাগার গড়ে তুলছে।’
বিএনপি যেসব জেলায় পাঠাগার চালু করল, তার মধ্যে আছে—চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, মুন্সিগঞ্জ, কক্সবাজার, ঠাকুরগাঁও, মানিকগঞ্জ, ঝিনাইদহ, খাগড়াছড়ি, জয়পুরহাট, যশোর ও রাজবাড়ী।
দলের প্রতিষ্ঠাতার ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পাঠাগার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এদিন নয়াপল্টনে দুস্থদের মাঝে খাদ্য বিতরণের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদল। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সরকারের পতন নিশ্চিত করার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘সরকারের সুবিধাভোগী ছাড়া, আসুন আমরা ছোট-বড় সব শক্তি একত্রিত হয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন নিশ্চিত করি। আমাদের কথা আর জনগণের কথার মধ্যে একটি মিল রয়েছে। আমরা যেটা করি, এটাই জনগণ চায়।’
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ তাঁতি দলের উদ্যোগে দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণকালে সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘তারা (সরকার) জনগণকে শত্রু মনে করে বলেই দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন দেয় না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হতে দেয় না। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে দেশের জনগণ সুষ্ঠুভাবে ভোট দিতে পারবে। আর জনগণ তাদের ভোট দেবেন না এটা তারা জানেন বলেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’
বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে পাঠাগার ধ্বংস করার অভিযোগ এনেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বর্তমান যে সরকার, এই সরকার কিন্তু পাঠাগার ধ্বংস করেছে। আগে প্রত্যেকটা জেলায় সরকারিভাবে পাঠাগার নির্মাণ করা হতো। জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্র থেকে সেখানে প্রতি বছর বই পাঠানো হতো, সেটা বন্ধ হয়ে গেছে।’
রোববার (৪ জুন) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের নামে ১৫টি জেলা-মহানগরে পাঠাগারের ভার্চুয়াল উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। জিয়া স্মৃতি পাঠাগার আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য থেকে যুক্ত হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
পাঠাগারের কোনো আন্দোলনই এখন আর নেই বলে আক্ষেপ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘এই আন্দোলনটা আমাদের তৈরি করতে হবে। দেশ রাজনৈতিক পরিবর্তনের দিকে তাকিয়ে রয়েছে। একই সঙ্গে মননশীলতা, চিন্তা-চেতনা সমৃদ্ধির জন্য পাঠাগার আমাদের সামনের দিকে নিয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, ‘সবকিছুকে রাজনীতিকীকরণ করার প্রয়োজন নেই। রাজনীতিকে সমৃদ্ধ করার জন্য পাঠাগারকে অবশ্যই সবচেয়ে গুরুত্ব দিয়ে আমরা যেন প্রতিটি জেলায় অন্তত একটা পাঠাগার নির্মাণ করতে পারি। সেই প্রচেষ্টা আমাদের নিতে হবে। আমি যেন গর্বের সঙ্গে বলতে পারি বিএনপি সেই দল, যে জেলায় জেলায় পাঠাগার গড়ে তুলছে।’
বিএনপি যেসব জেলায় পাঠাগার চালু করল, তার মধ্যে আছে—চট্টগ্রাম, খুলনা, বরিশাল, সিলেট, ময়মনসিংহ, কুমিল্লা, মুন্সিগঞ্জ, কক্সবাজার, ঠাকুরগাঁও, মানিকগঞ্জ, ঝিনাইদহ, খাগড়াছড়ি, জয়পুরহাট, যশোর ও রাজবাড়ী।
দলের প্রতিষ্ঠাতার ৪২তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে পাঠাগার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
এদিন নয়াপল্টনে দুস্থদের মাঝে খাদ্য বিতরণের আয়োজন করে ঢাকা মহানগর উত্তর যুবদল। এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় সরকারের পতন নিশ্চিত করার আহ্বান জানান বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘সরকারের সুবিধাভোগী ছাড়া, আসুন আমরা ছোট-বড় সব শক্তি একত্রিত হয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পতন নিশ্চিত করি। আমাদের কথা আর জনগণের কথার মধ্যে একটি মিল রয়েছে। আমরা যেটা করি, এটাই জনগণ চায়।’
কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের ঢাকা মহানগর দক্ষিণ তাঁতি দলের উদ্যোগে দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণকালে সরকারের সমালোচনা করে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, ‘তারা (সরকার) জনগণকে শত্রু মনে করে বলেই দেশে সুষ্ঠু নির্বাচন দেয় না। তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হতে দেয় না। নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠিত হলে দেশের জনগণ সুষ্ঠুভাবে ভোট দিতে পারবে। আর জনগণ তাদের ভোট দেবেন না এটা তারা জানেন বলেই তত্ত্বাবধায়ক সরকার আসতে দেওয়া হচ্ছে না।’
একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠীর প্রভাবাধীন হয়ে অন্তর্বর্তী সরকার আগামী বছরের এপ্রিল মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ঘোষণা দিয়েছে—এমন অভিযোগ তুলে তা প্রত্যাখ্যান করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। দলটি জানিয়েছে, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে তারা আগের মতোই অনড়।
৩ ঘণ্টা আগেএপ্রিল মাসের প্রতিকূল আবহাওয়া, পাবলিক পরীক্ষা, এবং এর আগে রোজার কারণে সবমিলিয়ে নির্বাচনের জন্য কতটা অনুকূল ও বাস্তবসম্মত হবে—সে ব্যাপারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে গণসংহতি আন্দোলন। আজ শুক্রবার প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের ভাষণের প্ররিপ্রেক্ষিতে রাজনৈতিক দলটি এক প্রেস বিবৃতিতে এমনটি জানায়।
৯ ঘণ্টা আগেজাতির উদ্দেশে দেওয়া প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাষণে জন-আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স। আজ শুক্রবার (৬ জুন) এক প্রেস বিবৃতিতে তিনি এমনটি জানান।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশে প্রদত্ত ভাষণে ‘নির্বাচনের রোডম্যাপ’ ঘোষণা করায় অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সন্তোষ প্রকাশ করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (৬ জুন) এক বিবৃতিতে তিনি এই সন্তোষ প্রকাশ করেন।
১০ ঘণ্টা আগে