নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
বগুড়া থেকে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের তারুণ্যের রোডমার্চ নিয়ে রাজশাহী যাওয়ার পথে বক্তব্য দিতে বলায় মেজাজ হারিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকেলে রাজশাহীর মোহনপুর বাজারে রোডমার্চ পৌঁছালে এ ঘটনা ঘটে।
রাজশাহীর মোহনপুর বাজারে রোডমার্চ পৌঁছালে দলীয় নেতা-কর্মীরা রোডমার্চের গাড়িবহর আটকে দেন। এ সময় তাঁরা দলের মহাসচিবকে পথসভায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার অনুরোধ করেন। বারবার অনুরোধ করার পরও নেতা-কর্মীরা রাস্তা ছেড়ে না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে হ্যান্ড মাইকে ক্ষোভ ঝাড়েন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ সময় ফখরুল নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি এখানে এক মিনিটও বক্তব্য রাখব না। আপনি দ্বিতীয় কোনো কথা বললে আপনাকে চিহ্নিত করে রাখব। আপনারা আমার সঙ্গেও এই ব্যবহার করতে পারেন, আমি ভাবতেই পারি না। রাজশাহীতে মিটিং আছে, সন্ধ্যা হয়ে গেছে। আপনার এভাবে রাস্তায় রাস্তায় গাড়ি আটকালে আমরা কখন মিটিং করব।’
এরপর রোডমার্চ নিয়ে মির্জা ফখরুল রাজশাহী পৌঁছান। সেখানে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ এলাকায় এক সমাবেশে বক্তব্য দেন তিনি।
সমাবেশে ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার সব দিক দিয়ে ব্যর্থ। আপনারা কি বাচ্চাদের ডিম খেতে দিতে পারেন? ভালো খাবার দিতে পারেন? পারেন না। বিদ্যুতের দাম বাড়ছেই। সাধারণ মানুষ, প্রত্যেকটা মানুষ চায় এই সরকার বিদায় হোক। বগুড়া থেকে এলাম, বৃদ্ধরা-শিশুরা সব লাইন ধরে দাঁড়িয়ে গেছে। বলেছে, তারা দুটি জিনিস চায়। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আর দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি। আজ বিশ্ববাসী বাংলাদেশে অবাধ নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। এই সরকারকে মানুষ আর দেখতে চায় না।’
রাজশাহীর সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকার আবারও নির্বাচন নির্বাচন পাতানো খেলা খেলতে চায়। আমরা পাতানো খেলা আর খেলতে দেব না। আপনাদের রাজশাহীর নেতা আবু সাঈদ চাঁদ, শফিকুল হক মিলনকে মামলা দিয়ে কারাগারে রেখেছে। সারা দেশে আজকে যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র নেতাকে জেলে রেখেছে। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী আজ নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। এর বিরুদ্ধে জেগে উঠতে হবে।’
বগুড়া থেকে ছাত্রদল, যুবদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের তারুণ্যের রোডমার্চ নিয়ে রাজশাহী যাওয়ার পথে বক্তব্য দিতে বলায় মেজাজ হারিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আজ রোববার বিকেলে রাজশাহীর মোহনপুর বাজারে রোডমার্চ পৌঁছালে এ ঘটনা ঘটে।
রাজশাহীর মোহনপুর বাজারে রোডমার্চ পৌঁছালে দলীয় নেতা-কর্মীরা রোডমার্চের গাড়িবহর আটকে দেন। এ সময় তাঁরা দলের মহাসচিবকে পথসভায় সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেওয়ার অনুরোধ করেন। বারবার অনুরোধ করার পরও নেতা-কর্মীরা রাস্তা ছেড়ে না দেওয়ায় ক্ষিপ্ত হয়ে হ্যান্ড মাইকে ক্ষোভ ঝাড়েন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এ সময় ফখরুল নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি এখানে এক মিনিটও বক্তব্য রাখব না। আপনি দ্বিতীয় কোনো কথা বললে আপনাকে চিহ্নিত করে রাখব। আপনারা আমার সঙ্গেও এই ব্যবহার করতে পারেন, আমি ভাবতেই পারি না। রাজশাহীতে মিটিং আছে, সন্ধ্যা হয়ে গেছে। আপনার এভাবে রাস্তায় রাস্তায় গাড়ি আটকালে আমরা কখন মিটিং করব।’
এরপর রোডমার্চ নিয়ে মির্জা ফখরুল রাজশাহী পৌঁছান। সেখানে নগরীর লালন শাহ মুক্তমঞ্চ এলাকায় এক সমাবেশে বক্তব্য দেন তিনি।
সমাবেশে ফখরুল বলেন, ‘এই সরকার সব দিক দিয়ে ব্যর্থ। আপনারা কি বাচ্চাদের ডিম খেতে দিতে পারেন? ভালো খাবার দিতে পারেন? পারেন না। বিদ্যুতের দাম বাড়ছেই। সাধারণ মানুষ, প্রত্যেকটা মানুষ চায় এই সরকার বিদায় হোক। বগুড়া থেকে এলাম, বৃদ্ধরা-শিশুরা সব লাইন ধরে দাঁড়িয়ে গেছে। বলেছে, তারা দুটি জিনিস চায়। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ আর দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি। আজ বিশ্ববাসী বাংলাদেশে অবাধ নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। এই সরকারকে মানুষ আর দেখতে চায় না।’
রাজশাহীর সমাবেশে নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘এই সরকার আবারও নির্বাচন নির্বাচন পাতানো খেলা খেলতে চায়। আমরা পাতানো খেলা আর খেলতে দেব না। আপনাদের রাজশাহীর নেতা আবু সাঈদ চাঁদ, শফিকুল হক মিলনকে মামলা দিয়ে কারাগারে রেখেছে। সারা দেশে আজকে যুবদল, ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র নেতাকে জেলে রেখেছে। বিএনপির হাজার হাজার নেতা-কর্মী আজ নির্যাতিত-নিষ্পেষিত। এর বিরুদ্ধে জেগে উঠতে হবে।’
মনোনয়নপত্র সশরীরে জমা দেওয়া, দল নিবন্ধন নবায়ন, দল নিবন্ধনের সময় বাড়ানো, ঋণখেলাপি ও হলফনামায় ভুল তথ্য দিলে সদস্যপদ বাতিলসহ অন্তত ১০টি দাবি প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে তুলে ধরেছে নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। এ সময় অন্তর্বর্তী সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্যে
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপি স্থানীয় সরকার নির্বাচন দলীয় প্রতীকের পক্ষে নয় এবং এই নীতিটি সংবিধানে সংযুক্ত করার পক্ষেও দলটি একমত। সংবিধান সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে আলোচনায় অসন্তুষ্ট নয় বিএনপি। বরং রাষ্ট্র ও জনগণের কল্যাণে একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ও শক্তিশালী কাঠামো দাঁড় করানোর জন্য তাঁরা সর্বাত্মক...
৬ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের কাছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন গতকাল তাদের সুপারিশমালা জমা দেওয়ার পর কয়েকটি সুপারিশ নিয়ে তীব্র আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। বিশেষ করে বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার এবং ভরণপোষণের ক্ষেত্রে নারী-পুরুষের সমান অধিকার নিশ্চিত করার সুপারিশগুলো নিয়ে বেশি আলোচনা হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেসংস্কারের বিষয়ে আর কোনো সংকট দেখছে না বিএনপি। এই অবস্থায় চলতি বছরের ডিসেম্বরের আগেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান করা সম্ভব বলে মনে করছে দলটি। দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘সংস্কারের বিষয়ে কোনো সংকট নেই। সবাই সবার মতামত দিয়েছে। ঐকমত্য কোথায় কোথায় হয়েছে, তা জানতে এক সপ্তাহের...
৮ ঘণ্টা আগে