অনলাইন ডেস্ক
সংবিধানকে ছোট করার পক্ষে সংবিধান সংস্কার কমিশন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ ছাড়া একই পদ্ধতিতে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছেন সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্যরা। বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনে সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ের দুই কমিশনের প্রথম বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মূল দায়িত্বে রাখতে সংবিধানে যুক্ত করার এবং সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন একই পদ্ধতিতে করার বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. তোফায়েল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই কমিশন সমন্বয় করে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আর নির্বাচন কমিশনের বিষয়ে সংবিধানের কয়েকটি জায়গা টাচ করা দরকার। সেগুলোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, প্রথম বৈঠকে দুই কমিশনের সদস্যদের পারস্পরিক পরিচিতির পাশাপাশি দুই পক্ষই কাজের অগ্রগতি তুলে ধরে। বিশেষত, সংবিধানে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন অনুচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা করা হয়। একপর্যায়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হয়। এ পদে সরাসরি ভোট গ্রহণ হবে নাকি বিদ্যমান পদ্ধতি বহাল থাকবে—তা নিয়ে আলোচনা হলেও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বৈঠকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইন নিয়েও আলোচনা হয়। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান—জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ আইনে নির্বাচনের বিষয়ে ভিন্নতা থাকার কথা জানিয়ে সব আইনে একই ধরনের পদ্ধতি চালুর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সংবিধান সংস্কার কমিশন সভায় জানিয়েছে, তারা সংবিধানকে আরও ও ছোট করার পক্ষে। এ ছাড়া বিচার বিভাগকে বিকেন্দ্রীকরণের চিন্তাভাবনা করছেন বলেও জানা গেছে।
সভায় সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ ও কমিশনের সদস্য অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, ফিরোজ আহমেদ ও মো. মুসতাইন বিল্লাহ অংশগ্রহণ করেন।
অপর দিকে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের পক্ষে এর প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, কমিশনের সদস্য ড. তোফায়েল আহমেদ, জেসমিন টুলী, ড. মো. আব্দুল আলীম, ডা. জাহেদ উর রহমান, মীর নাদিয়া নিভিন, ড. মোহাম্মদ সাদেক ফেরদৌস এবং সাদিক আল আরমান অংশগ্রহণ করেন।
সংবিধানকে ছোট করার পক্ষে সংবিধান সংস্কার কমিশন। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ ছাড়া একই পদ্ধতিতে স্থানীয় সরকার নির্বাচন আয়োজন ও রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছেন সংবিধান সংস্কার কমিশন এবং নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্যরা। বৈঠকে অংশ নেওয়া একাধিক সদস্যের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনে সংবিধান সংস্কার কমিশনের কার্যালয়ের দুই কমিশনের প্রথম বৈঠকে এসব বিষয়ে আলোচনা হয়। সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) মূল দায়িত্বে রাখতে সংবিধানে যুক্ত করার এবং সব স্থানীয় সরকার নির্বাচন একই পদ্ধতিতে করার বিষয়ে প্রস্তাব দিয়েছে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন।
বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ড. তোফায়েল আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই কমিশন সমন্বয় করে কাজ করার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। আর নির্বাচন কমিশনের বিষয়ে সংবিধানের কয়েকটি জায়গা টাচ করা দরকার। সেগুলোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তবে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।’
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, প্রথম বৈঠকে দুই কমিশনের সদস্যদের পারস্পরিক পরিচিতির পাশাপাশি দুই পক্ষই কাজের অগ্রগতি তুলে ধরে। বিশেষত, সংবিধানে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন অনুচ্ছেদ নিয়ে আলোচনা করা হয়। একপর্যায়ে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা হয়। এ পদে সরাসরি ভোট গ্রহণ হবে নাকি বিদ্যমান পদ্ধতি বহাল থাকবে—তা নিয়ে আলোচনা হলেও কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
বৈঠকে নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইন নিয়েও আলোচনা হয়। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান—জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ আইনে নির্বাচনের বিষয়ে ভিন্নতা থাকার কথা জানিয়ে সব আইনে একই ধরনের পদ্ধতি চালুর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। সংবিধান সংস্কার কমিশন সভায় জানিয়েছে, তারা সংবিধানকে আরও ও ছোট করার পক্ষে। এ ছাড়া বিচার বিভাগকে বিকেন্দ্রীকরণের চিন্তাভাবনা করছেন বলেও জানা গেছে।
সভায় সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ ও কমিশনের সদস্য অধ্যাপক সুমাইয়া খায়ের, ব্যারিস্টার ইমরান সিদ্দিক, অধ্যাপক মোহাম্মদ ইকরামুল হক, ব্যারিস্টার এম মঈন আলম ফিরোজী, ফিরোজ আহমেদ ও মো. মুসতাইন বিল্লাহ অংশগ্রহণ করেন।
অপর দিকে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের পক্ষে এর প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, কমিশনের সদস্য ড. তোফায়েল আহমেদ, জেসমিন টুলী, ড. মো. আব্দুল আলীম, ডা. জাহেদ উর রহমান, মীর নাদিয়া নিভিন, ড. মোহাম্মদ সাদেক ফেরদৌস এবং সাদিক আল আরমান অংশগ্রহণ করেন।
মাগুরার আলোচিত শিশু ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার পর ধর্ষণ মামলার বিচার দ্রুত করার জন্য আইন সংশোধন করা হয়েছে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধন করে গত ২৫ মার্চ গেজেট প্রকাশ করে অন্তর্বর্তী সরকার। সংশোধিত আইনে ধর্ষণের বিচারের সময়সীমা কমিয়ে ৯০ কার্যদিবসে...
৬ ঘণ্টা আগেপ্রায় ১৫ বছর পর অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-পাকিস্তান পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের বৈঠকে কাশ্মীর ইস্যু তুলে ধরে ভারতের সঙ্গে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ তোলে পাকিস্তান। তবে বাংলাদেশের বিবৃতিতে এই ইস্যুর উল্লেখ না থাকলেও ঢাকা একাত্তরের গণহত্যা, ক্ষতিপূরণসহ একাধিক ঐতিহাসিক বিষয় উত্থাপন করে। বৈঠকে সার্ক পুনরুজ্জীবন এবং
১০ ঘণ্টা আগেবিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
১১ ঘণ্টা আগেনারীর প্রতি বৈষম্য দূর করতে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের যেসব সুপারিশ এখনই বাস্তবায়নযোগ্য, সেসব দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
১৩ ঘণ্টা আগে