আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ এবং ‘এমআরটি পাস’ রিচার্জ করতে এখন থেকে আর স্টেশনে যেতে হবে না। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই কার্ডগুলোতে টাকা রিচার্জ করা যাবে ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেটসহ সব ধরনের অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
আজ দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও মেট্রো স্টেশনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই অনলাইন রিচার্জ সুবিধার উদ্বোধন করা হয়।
রিচার্জের পদ্ধতি ও নিয়মাবলী
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, অনলাইন রিচার্জের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য ১৬টি মেট্রো স্টেশনের প্রতিটিতে দুটি করে মোট ৩২টি অ্যাড ভ্যালু মেশিন (এভিএম) বসানো হয়েছে, যা পরবর্তীতে আরও বাড়ানো হবে। আগামী মাসেই এই সুবিধার জন্য মেট্রোরেলের একটি ডেডিকেটেড অ্যাপ চালু হবে।
রিচার্জ প্রক্রিয়া:
প্রথমবার অনলাইন রিচার্জের জন্য ওয়েবসাইট বা অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে।
নিবন্ধন শেষে যেকোনো অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করে কার্ড রিচার্জ করতে হবে।
অনলাইনে রিচার্জ সম্পন্ন হলেও, কার্ডটি এভিএম মেশিনে স্পর্শ করার আগ পর্যন্ত তা অপেক্ষমাণ (পেন্ডিং) থাকবে।
যাত্রীকে অবশ্যই এভিএম মেশিনে কার্ড স্পর্শ করে রিচার্জ করা ব্যালেন্স কার্ডে যুক্ত হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।
রিচার্জ সফল হলে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠানো হবে।
লেনদেনের সীমা ও শর্তাবলী:
একটি কার্ডে একবারে সর্বনিম্ন ১০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।
একবারে শুধু একটি অপেক্ষমাণ অনলাইন রিচার্জ থাকতে পারবে। আগের রিচার্জ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নতুন রিচার্জ করা যাবে না।
কার্ড ব্ল্যাক লিস্টেড বা অবৈধ হলে রিচার্জ করা যাবে না।
বাতিলকরণ ও রিফান্ড:
ব্যবহারকারী কার্ড এভিএম মেশিনে স্পর্শ করার আগে ৭ দিনের মধ্যে রিচার্জ বাতিলের জন্য অনুরোধ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ কাটা হবে।
কার্ড ব্ল্যাক লিস্ট-সংক্রান্ত কারণে অপেক্ষমাণ লেনদেনের ক্ষেত্রেও গ্রাহক রিফান্ড চাইতে পারবেন, তবে সেক্ষেত্রেও ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হবে।

মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ এবং ‘এমআরটি পাস’ রিচার্জ করতে এখন থেকে আর স্টেশনে যেতে হবে না। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই কার্ডগুলোতে টাকা রিচার্জ করা যাবে ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেটসহ সব ধরনের অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
আজ দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও মেট্রো স্টেশনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই অনলাইন রিচার্জ সুবিধার উদ্বোধন করা হয়।
রিচার্জের পদ্ধতি ও নিয়মাবলী
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, অনলাইন রিচার্জের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য ১৬টি মেট্রো স্টেশনের প্রতিটিতে দুটি করে মোট ৩২টি অ্যাড ভ্যালু মেশিন (এভিএম) বসানো হয়েছে, যা পরবর্তীতে আরও বাড়ানো হবে। আগামী মাসেই এই সুবিধার জন্য মেট্রোরেলের একটি ডেডিকেটেড অ্যাপ চালু হবে।
রিচার্জ প্রক্রিয়া:
প্রথমবার অনলাইন রিচার্জের জন্য ওয়েবসাইট বা অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে।
নিবন্ধন শেষে যেকোনো অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করে কার্ড রিচার্জ করতে হবে।
অনলাইনে রিচার্জ সম্পন্ন হলেও, কার্ডটি এভিএম মেশিনে স্পর্শ করার আগ পর্যন্ত তা অপেক্ষমাণ (পেন্ডিং) থাকবে।
যাত্রীকে অবশ্যই এভিএম মেশিনে কার্ড স্পর্শ করে রিচার্জ করা ব্যালেন্স কার্ডে যুক্ত হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।
রিচার্জ সফল হলে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠানো হবে।
লেনদেনের সীমা ও শর্তাবলী:
একটি কার্ডে একবারে সর্বনিম্ন ১০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।
একবারে শুধু একটি অপেক্ষমাণ অনলাইন রিচার্জ থাকতে পারবে। আগের রিচার্জ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নতুন রিচার্জ করা যাবে না।
কার্ড ব্ল্যাক লিস্টেড বা অবৈধ হলে রিচার্জ করা যাবে না।
বাতিলকরণ ও রিফান্ড:
ব্যবহারকারী কার্ড এভিএম মেশিনে স্পর্শ করার আগে ৭ দিনের মধ্যে রিচার্জ বাতিলের জন্য অনুরোধ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ কাটা হবে।
কার্ড ব্ল্যাক লিস্ট-সংক্রান্ত কারণে অপেক্ষমাণ লেনদেনের ক্ষেত্রেও গ্রাহক রিফান্ড চাইতে পারবেন, তবে সেক্ষেত্রেও ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হবে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ এবং ‘এমআরটি পাস’ রিচার্জ করতে এখন থেকে আর স্টেশনে যেতে হবে না। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই কার্ডগুলোতে টাকা রিচার্জ করা যাবে ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেটসহ সব ধরনের অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
আজ দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও মেট্রো স্টেশনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই অনলাইন রিচার্জ সুবিধার উদ্বোধন করা হয়।
রিচার্জের পদ্ধতি ও নিয়মাবলী
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, অনলাইন রিচার্জের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য ১৬টি মেট্রো স্টেশনের প্রতিটিতে দুটি করে মোট ৩২টি অ্যাড ভ্যালু মেশিন (এভিএম) বসানো হয়েছে, যা পরবর্তীতে আরও বাড়ানো হবে। আগামী মাসেই এই সুবিধার জন্য মেট্রোরেলের একটি ডেডিকেটেড অ্যাপ চালু হবে।
রিচার্জ প্রক্রিয়া:
প্রথমবার অনলাইন রিচার্জের জন্য ওয়েবসাইট বা অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে।
নিবন্ধন শেষে যেকোনো অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করে কার্ড রিচার্জ করতে হবে।
অনলাইনে রিচার্জ সম্পন্ন হলেও, কার্ডটি এভিএম মেশিনে স্পর্শ করার আগ পর্যন্ত তা অপেক্ষমাণ (পেন্ডিং) থাকবে।
যাত্রীকে অবশ্যই এভিএম মেশিনে কার্ড স্পর্শ করে রিচার্জ করা ব্যালেন্স কার্ডে যুক্ত হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।
রিচার্জ সফল হলে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠানো হবে।
লেনদেনের সীমা ও শর্তাবলী:
একটি কার্ডে একবারে সর্বনিম্ন ১০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।
একবারে শুধু একটি অপেক্ষমাণ অনলাইন রিচার্জ থাকতে পারবে। আগের রিচার্জ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নতুন রিচার্জ করা যাবে না।
কার্ড ব্ল্যাক লিস্টেড বা অবৈধ হলে রিচার্জ করা যাবে না।
বাতিলকরণ ও রিফান্ড:
ব্যবহারকারী কার্ড এভিএম মেশিনে স্পর্শ করার আগে ৭ দিনের মধ্যে রিচার্জ বাতিলের জন্য অনুরোধ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ কাটা হবে।
কার্ড ব্ল্যাক লিস্ট-সংক্রান্ত কারণে অপেক্ষমাণ লেনদেনের ক্ষেত্রেও গ্রাহক রিফান্ড চাইতে পারবেন, তবে সেক্ষেত্রেও ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হবে।

মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ এবং ‘এমআরটি পাস’ রিচার্জ করতে এখন থেকে আর স্টেশনে যেতে হবে না। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই কার্ডগুলোতে টাকা রিচার্জ করা যাবে ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেটসহ সব ধরনের অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
আজ দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁও মেট্রো স্টেশনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই অনলাইন রিচার্জ সুবিধার উদ্বোধন করা হয়।
রিচার্জের পদ্ধতি ও নিয়মাবলী
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, অনলাইন রিচার্জের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার জন্য ১৬টি মেট্রো স্টেশনের প্রতিটিতে দুটি করে মোট ৩২টি অ্যাড ভ্যালু মেশিন (এভিএম) বসানো হয়েছে, যা পরবর্তীতে আরও বাড়ানো হবে। আগামী মাসেই এই সুবিধার জন্য মেট্রোরেলের একটি ডেডিকেটেড অ্যাপ চালু হবে।
রিচার্জ প্রক্রিয়া:
প্রথমবার অনলাইন রিচার্জের জন্য ওয়েবসাইট বা অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে।
নিবন্ধন শেষে যেকোনো অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করে কার্ড রিচার্জ করতে হবে।
অনলাইনে রিচার্জ সম্পন্ন হলেও, কার্ডটি এভিএম মেশিনে স্পর্শ করার আগ পর্যন্ত তা অপেক্ষমাণ (পেন্ডিং) থাকবে।
যাত্রীকে অবশ্যই এভিএম মেশিনে কার্ড স্পর্শ করে রিচার্জ করা ব্যালেন্স কার্ডে যুক্ত হয়েছে কি না, তা নিশ্চিত করতে হবে।
রিচার্জ সফল হলে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে এসএমএস পাঠানো হবে।
লেনদেনের সীমা ও শর্তাবলী:
একটি কার্ডে একবারে সর্বনিম্ন ১০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।
একবারে শুধু একটি অপেক্ষমাণ অনলাইন রিচার্জ থাকতে পারবে। আগের রিচার্জ সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত নতুন রিচার্জ করা যাবে না।
কার্ড ব্ল্যাক লিস্টেড বা অবৈধ হলে রিচার্জ করা যাবে না।
বাতিলকরণ ও রিফান্ড:
ব্যবহারকারী কার্ড এভিএম মেশিনে স্পর্শ করার আগে ৭ দিনের মধ্যে রিচার্জ বাতিলের জন্য অনুরোধ করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ কাটা হবে।
কার্ড ব্ল্যাক লিস্ট-সংক্রান্ত কারণে অপেক্ষমাণ লেনদেনের ক্ষেত্রেও গ্রাহক রিফান্ড চাইতে পারবেন, তবে সেক্ষেত্রেও ৫ শতাংশ সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য হবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখনো ভোটার হননি বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
১১ মিনিট আগে
অভিযোগে বলা হয়েছে, ইকবাল মাহমুদের ভাই সাদিক মাহমুদ বকুল ছিলেন ঠিকাদার মিঠুর ব্যবসায়িক সহযোগী। এই সম্পর্কের সুযোগে তাঁরা স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু ইকবাল মাহমুদের প্রভাবের কারণে দীর্ঘদিন মিঠু ও বকুল—দু’জনই ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন।
২ ঘণ্টা আগে
পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দমননীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম করেছিল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ। পূর্ব বাংলার মানুষের স্বাধিকারের আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতি পায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে। দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি ঘটেছে। বর্তমানে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে (লাইফ সাপোর্ট) আছেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখনো ভোটার হননি বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কি ভোটার হয়েছেন? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘আমার জানামতে হননি।’
তাহলে উনি কি প্রার্থী এবং ভোটার হতে পারবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, ‘করতে পারেন, যদি কমিশন সিদ্ধান্ত নেয়।’
এটা শুধু তারেক রহমানের জন্য প্রযোজ্য কি না? এমন প্রশ্নে ইসি সচিব বলেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে একজনকে চিহ্নিত করছেন কেন? এটা আপনার ক্ষেত্রেও হতে পারে।’
ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করছি, কাজেই সংশ্লিষ্ট ভোটারের নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, পেশা, জন্মতারিখ, তাঁর ভোটার ঠিকানা এবং ছবি—এই সাতটা ফিল্ড এ মুহূর্তে পরিবর্তন করা যাবে না উল্লেখ করে ইসি সচিব বলেন, ‘ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করার পর কমিশনের সিদ্ধান্ত নিয়ে যদি পুনরায় এই সাতটা ফিল্ডেও সংশোধনের প্রস্তাব আমরা বিবেচনা করব। এ মুহূর্তে যেগুলো করা যাবে সেগুলো হচ্ছে—স্বামী বা স্ত্রীর নাম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ধর্ম প্রতিবন্ধকতার ধরন দেখে, টেলিফোন নম্বর।’
ইসি সচিব বলেন, ‘টেলিফোন নম্বরের জন্য অনেকেই সমস্যা পড়ছেন, তারা যে টেলিফোন নম্বর ব্যবহার করেছেন, এনআইডিতে সেই টেলিফোন নম্বর কার্যকর নেই। অনলাইন রিটার্ন জমার কারণে এ জিনিসগুলো সংশোধনের সুযোগ রাখছি। কিন্তু ওই সাতটা ফিল্ডে আমরা এ মুহূর্তে সংশোধনের সুযোগটা দিতে পারছি না। কারণ হচ্ছে, যদি ঠিকানা পরিবর্তন হয় বা নাম পরিবর্তন হয়, তাহলে এটা ভোটার তালিকায় প্রভাব পড়বে। সেজন্য আমরা এ মুহূর্তে এটা করব না।’
ইসি সচিব আরও বলেন, নতুন এনআইডি আপনার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে এবং এটা চালু থাকবে। এখানে কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই। তবে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি হবেন বা হয়েছেন তাঁরাই যাঁরা ৩১ অক্টোবর ১৮ বছর পূরণ করেছেন এবং নিবন্ধিত হয়েছেন।
এদিকে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে প্রবাসীদের ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধনের সময়সীমা ছিল। সেটি বাড়িয়ে ২৫ ডিসেম্বর করা হয়েছে। আর ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোটের (আইসিপিভি) জন্য তফসিল ঘোষণার পর থেকে ১৫ দিন মেয়াদে নিবন্ধন প্রক্রিয়াটা চালু করা হবে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখনো ভোটার হননি বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কি ভোটার হয়েছেন? সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ইসি সচিব বলেন, ‘আমার জানামতে হননি।’
তাহলে উনি কি প্রার্থী এবং ভোটার হতে পারবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সচিব বলেন, ‘করতে পারেন, যদি কমিশন সিদ্ধান্ত নেয়।’
এটা শুধু তারেক রহমানের জন্য প্রযোজ্য কি না? এমন প্রশ্নে ইসি সচিব বলেন, ‘ব্যক্তিগতভাবে একজনকে চিহ্নিত করছেন কেন? এটা আপনার ক্ষেত্রেও হতে পারে।’
ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করছি, কাজেই সংশ্লিষ্ট ভোটারের নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, পেশা, জন্মতারিখ, তাঁর ভোটার ঠিকানা এবং ছবি—এই সাতটা ফিল্ড এ মুহূর্তে পরিবর্তন করা যাবে না উল্লেখ করে ইসি সচিব বলেন, ‘ভোটার তালিকা চূড়ান্ত করার পর কমিশনের সিদ্ধান্ত নিয়ে যদি পুনরায় এই সাতটা ফিল্ডেও সংশোধনের প্রস্তাব আমরা বিবেচনা করব। এ মুহূর্তে যেগুলো করা যাবে সেগুলো হচ্ছে—স্বামী বা স্ত্রীর নাম, বৈবাহিক অবস্থা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে ধর্ম প্রতিবন্ধকতার ধরন দেখে, টেলিফোন নম্বর।’
ইসি সচিব বলেন, ‘টেলিফোন নম্বরের জন্য অনেকেই সমস্যা পড়ছেন, তারা যে টেলিফোন নম্বর ব্যবহার করেছেন, এনআইডিতে সেই টেলিফোন নম্বর কার্যকর নেই। অনলাইন রিটার্ন জমার কারণে এ জিনিসগুলো সংশোধনের সুযোগ রাখছি। কিন্তু ওই সাতটা ফিল্ডে আমরা এ মুহূর্তে সংশোধনের সুযোগটা দিতে পারছি না। কারণ হচ্ছে, যদি ঠিকানা পরিবর্তন হয় বা নাম পরিবর্তন হয়, তাহলে এটা ভোটার তালিকায় প্রভাব পড়বে। সেজন্য আমরা এ মুহূর্তে এটা করব না।’
ইসি সচিব আরও বলেন, নতুন এনআইডি আপনার নিবন্ধন কার্যক্রম চালু আছে এবং এটা চালু থাকবে। এখানে কোনো প্রতিবন্ধকতা নেই। তবে ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তি হবেন বা হয়েছেন তাঁরাই যাঁরা ৩১ অক্টোবর ১৮ বছর পূরণ করেছেন এবং নিবন্ধিত হয়েছেন।
এদিকে পোস্টাল ভোট বিডি অ্যাপে প্রবাসীদের ১৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত নিবন্ধনের সময়সীমা ছিল। সেটি বাড়িয়ে ২৫ ডিসেম্বর করা হয়েছে। আর ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোটের (আইসিপিভি) জন্য তফসিল ঘোষণার পর থেকে ১৫ দিন মেয়াদে নিবন্ধন প্রক্রিয়াটা চালু করা হবে।

মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ এবং ‘এমআরটি পাস’ রিচার্জ করতে এখন থেকে আর স্টেশনে যেতে হবে না। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই কার্ডগুলোতে টাকা রিচার্জ করা যাবে ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেটসহ সব ধরনের অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৬ দিন আগে
অভিযোগে বলা হয়েছে, ইকবাল মাহমুদের ভাই সাদিক মাহমুদ বকুল ছিলেন ঠিকাদার মিঠুর ব্যবসায়িক সহযোগী। এই সম্পর্কের সুযোগে তাঁরা স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু ইকবাল মাহমুদের প্রভাবের কারণে দীর্ঘদিন মিঠু ও বকুল—দু’জনই ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন।
২ ঘণ্টা আগে
পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দমননীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম করেছিল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ। পূর্ব বাংলার মানুষের স্বাধিকারের আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতি পায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে। দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি ঘটেছে। বর্তমানে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে (লাইফ সাপোর্ট) আছেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। দেশের ইতিহাসে এবারই প্রথম দুদকের কোনো সাবেক চেয়ারম্যান একই সংস্থার অনুসন্ধানের মুখোমুখি হচ্ছেন।
দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, আলোচিত স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতিবাজ ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু এবং ইকবাল মাহমুদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়িক যোগসাজশের অভিযোগ উঠে এসেছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ইকবাল মাহমুদের ভাই সাদিক মাহমুদ বকুল ছিলেন ঠিকাদার মিঠুর ব্যবসায়িক সহযোগী। এই সম্পর্কের সুযোগে তাঁরা স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু ইকবাল মাহমুদের প্রভাবের কারণে দীর্ঘদিন মিঠু ও বকুল—দু’জনই ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ঠিকাদার মিঠুর কাছ থেকে রাজধানীর গুলশানের অভিজাত এলাকায় দুটি ফ্ল্যাট গ্রহণ করেছিলেন ইকবাল মাহমুদ—এমন অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে অর্থপাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের বিষয়েও অনুসন্ধান চালাবে দুদক।
পাশাপাশি তাঁর ভাই সাদিক মাহমুদ বকুলের সম্পদের উৎস, বিদেশে সম্ভাব্য লেনদেন এবং যৌথ ব্যবসার আর্থিক তথ্যও খতিয়ে দেখা হবে।
উল্লেখ্য, ১১ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে থাকা অবস্থায় ঠিকাদার মিঠুর কাছ থেকে স্বাস্থ্য খাতের বিস্তৃত অনিয়ম, পাচারকৃত অর্থ এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সম্পৃক্ততার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পায় দুদক। সেই তথ্যের ভিত্তিতেই সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদের বিরুদ্ধে এই অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দুদক সূত্র।

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কমিশন। দেশের ইতিহাসে এবারই প্রথম দুদকের কোনো সাবেক চেয়ারম্যান একই সংস্থার অনুসন্ধানের মুখোমুখি হচ্ছেন।
দুদকের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, আলোচিত স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতিবাজ ঠিকাদার মোতাজ্জেরুল ইসলাম মিঠু এবং ইকবাল মাহমুদের পরিবারের সদস্যদের মধ্যে ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়িক যোগসাজশের অভিযোগ উঠে এসেছে।
অভিযোগে বলা হয়েছে, ইকবাল মাহমুদের ভাই সাদিক মাহমুদ বকুল ছিলেন ঠিকাদার মিঠুর ব্যবসায়িক সহযোগী। এই সম্পর্কের সুযোগে তাঁরা স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু ইকবাল মাহমুদের প্রভাবের কারণে দীর্ঘদিন মিঠু ও বকুল—দু’জনই ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন।
তদন্ত সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, ঠিকাদার মিঠুর কাছ থেকে রাজধানীর গুলশানের অভিজাত এলাকায় দুটি ফ্ল্যাট গ্রহণ করেছিলেন ইকবাল মাহমুদ—এমন অভিযোগও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। তাঁর বিরুদ্ধে অর্থপাচার, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের বিষয়েও অনুসন্ধান চালাবে দুদক।
পাশাপাশি তাঁর ভাই সাদিক মাহমুদ বকুলের সম্পদের উৎস, বিদেশে সম্ভাব্য লেনদেন এবং যৌথ ব্যবসার আর্থিক তথ্যও খতিয়ে দেখা হবে।
উল্লেখ্য, ১১ সেপ্টেম্বর গ্রেপ্তারের পর রিমান্ডে থাকা অবস্থায় ঠিকাদার মিঠুর কাছ থেকে স্বাস্থ্য খাতের বিস্তৃত অনিয়ম, পাচারকৃত অর্থ এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সম্পৃক্ততার ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পায় দুদক। সেই তথ্যের ভিত্তিতেই সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদের বিরুদ্ধে এই অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে দুদক সূত্র।

মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ এবং ‘এমআরটি পাস’ রিচার্জ করতে এখন থেকে আর স্টেশনে যেতে হবে না। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই কার্ডগুলোতে টাকা রিচার্জ করা যাবে ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেটসহ সব ধরনের অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৬ দিন আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখনো ভোটার হননি বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
১১ মিনিট আগে
পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দমননীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম করেছিল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ। পূর্ব বাংলার মানুষের স্বাধিকারের আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতি পায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে। দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি ঘটেছে। বর্তমানে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে (লাইফ সাপোর্ট) আছেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দমননীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম করেছিল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ। পূর্ব বাংলার মানুষের স্বাধিকারের আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতি পায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে। দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের পর একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর জন্মলাভ করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বাঙালির ‘বিজয়ের মাস’ হিসেবে পরিচিত সেই ডিসেম্বরের প্রথম দিন আজ।
স্বাধীনতার মূল্য হিসেবে পূর্ব বাংলার ৩০ লাখ মানুষকে শহীদ হতে হয়েছে। ২ লাখের মতো নারী হারিয়েছেন সম্ভ্রম। প্রতিবছর ডিসেম্বরে বিজয়ের আনন্দ উদ্যাপনের পাশাপাশি বাংলাদেশের মানুষ শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে একাত্তরের শহীদ আর সেই বীরাঙ্গনা নারীদের সর্বোচ্চ ত্যাগকে। স্মরণ করে জীবন তুচ্ছ করে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে দেশ স্বাধীন করা মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের কথা।
পাকিস্তানি বাহিনী একাত্তরের ২৫ মার্চ ঢাকায় গণহত্যা শুরু করার পর ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বাংলার মানুষ। দলমত-নির্বিশেষে প্রায় সব শ্রেণির মানুষ দেশ স্বাধীন করার যুদ্ধে যোগ দেয়। তবে একটি ক্ষুদ্র অংশ পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল। বাঙালি সেনা, ইপিআর (পরে বিডিআর), পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনী আর সর্বস্তরের জনগণের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা মুক্তিবাহিনী ৯ মাস বীরত্বের সঙ্গে যুক্ত করে। এ যুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের আক্রান্ত মানুষকে অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে সহায়তা করেছিল প্রতিবেশী ভারত।
কয়েক মাস ধরে মুক্তিবাহিনীর নিরন্তর আক্রমণে ক্রমে পর্যুদস্ত হয়ে পড়ে পাকিস্তানি বাহিনী। ডিসেম্বরের শুরুর দিকে সীমান্ত এলাকা থেকে ক্রমে ঢাকার দিকে অগ্রসর হতে থাকে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ কমান্ড। ৩ তারিখ পরস্পরকে আক্রমণ করার মধ্য দিয়ে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে ভারত ও পাকিস্তান। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ক্রমেই ঢাকার দিকে পিছু হটতে থাকে পাকিস্তানি সেনারা। যৌথ বাহিনীর আক্রমণের মুখে শেষ পর্যন্ত ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণে রাজি হয় পাকিস্তানি বাহিনী। তখনকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ৯৩ হাজার সেনাকে নিয়ে আত্মসমর্পণ করেন পাকিস্তান বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী। স্বাধীন হয় বাংলাদেশ।
ডিসেম্বর মাসটি সেই থেকে বাংলাদেশের মানুষের উদ্যাপনের মাস। দেশজুড়ে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো এ মাসজুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিজয় উদ্যাপন করে। শ্রদ্ধা জানায় একাত্তরের শহীদ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের। সংবাদপত্রগুলো বের করে বিশেষ ক্রোড়পত্র। রেডিও-টিভিতে থাকে বিজয়ের তাৎপর্য তুলে ধরা নানা আয়োজন। এ মাসজুড়ে দেশের প্রতিটি প্রান্তে উড়তে দেখা যায় লাল-সবুজ পতাকা, যা ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আর বাংলার শ্যামল প্রকৃতির প্রতীক।
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসনের অবসানের পর এসেছে দ্বিতীয় ডিসেম্বর। কোনো একক দলের নিয়ন্ত্রণে বা বৃত্তবন্দী না থেকে অনেকটা ভিন্ন আবহে শুরু হচ্ছে বাঙালির বিজয়ের মাস।
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় জীবনে এক অফুরন্ত প্রেরণার উৎস। ডিসেম্বর শুধু আনন্দ উদ্যাপন নয়, মাথা উঁচু করে বাঁচতে এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রতিবছর নতুন করে শপথ নেওয়ার মাসও।

পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দমননীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম করেছিল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ। পূর্ব বাংলার মানুষের স্বাধিকারের আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতি পায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে। দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের পর একাত্তরের ১৬ ডিসেম্বর জন্মলাভ করে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ। বাঙালির ‘বিজয়ের মাস’ হিসেবে পরিচিত সেই ডিসেম্বরের প্রথম দিন আজ।
স্বাধীনতার মূল্য হিসেবে পূর্ব বাংলার ৩০ লাখ মানুষকে শহীদ হতে হয়েছে। ২ লাখের মতো নারী হারিয়েছেন সম্ভ্রম। প্রতিবছর ডিসেম্বরে বিজয়ের আনন্দ উদ্যাপনের পাশাপাশি বাংলাদেশের মানুষ শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে একাত্তরের শহীদ আর সেই বীরাঙ্গনা নারীদের সর্বোচ্চ ত্যাগকে। স্মরণ করে জীবন তুচ্ছ করে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে দেশ স্বাধীন করা মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের কথা।
পাকিস্তানি বাহিনী একাত্তরের ২৫ মার্চ ঢাকায় গণহত্যা শুরু করার পর ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল বাংলার মানুষ। দলমত-নির্বিশেষে প্রায় সব শ্রেণির মানুষ দেশ স্বাধীন করার যুদ্ধে যোগ দেয়। তবে একটি ক্ষুদ্র অংশ পাকিস্তানি বাহিনীর সঙ্গে হাত মিলিয়েছিল। বাঙালি সেনা, ইপিআর (পরে বিডিআর), পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনী আর সর্বস্তরের জনগণের সমন্বয়ে গড়ে ওঠা মুক্তিবাহিনী ৯ মাস বীরত্বের সঙ্গে যুক্ত করে। এ যুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের আক্রান্ত মানুষকে অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে সহায়তা করেছিল প্রতিবেশী ভারত।
কয়েক মাস ধরে মুক্তিবাহিনীর নিরন্তর আক্রমণে ক্রমে পর্যুদস্ত হয়ে পড়ে পাকিস্তানি বাহিনী। ডিসেম্বরের শুরুর দিকে সীমান্ত এলাকা থেকে ক্রমে ঢাকার দিকে অগ্রসর হতে থাকে মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় বাহিনীর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ কমান্ড। ৩ তারিখ পরস্পরকে আক্রমণ করার মধ্য দিয়ে সরাসরি যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে ভারত ও পাকিস্তান। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে ক্রমেই ঢাকার দিকে পিছু হটতে থাকে পাকিস্তানি সেনারা। যৌথ বাহিনীর আক্রমণের মুখে শেষ পর্যন্ত ১৬ ডিসেম্বর আত্মসমর্পণে রাজি হয় পাকিস্তানি বাহিনী। তখনকার রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ৯৩ হাজার সেনাকে নিয়ে আত্মসমর্পণ করেন পাকিস্তান বাহিনীর পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার লেফটেন্যান্ট জেনারেল আমির আবদুল্লাহ খান নিয়াজী। স্বাধীন হয় বাংলাদেশ।
ডিসেম্বর মাসটি সেই থেকে বাংলাদেশের মানুষের উদ্যাপনের মাস। দেশজুড়ে রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলো এ মাসজুড়ে বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে বিজয় উদ্যাপন করে। শ্রদ্ধা জানায় একাত্তরের শহীদ ও জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধাদের। সংবাদপত্রগুলো বের করে বিশেষ ক্রোড়পত্র। রেডিও-টিভিতে থাকে বিজয়ের তাৎপর্য তুলে ধরা নানা আয়োজন। এ মাসজুড়ে দেশের প্রতিটি প্রান্তে উড়তে দেখা যায় লাল-সবুজ পতাকা, যা ৩০ লাখ শহীদের রক্ত আর বাংলার শ্যামল প্রকৃতির প্রতীক।
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে দীর্ঘদিনের স্বৈরশাসনের অবসানের পর এসেছে দ্বিতীয় ডিসেম্বর। কোনো একক দলের নিয়ন্ত্রণে বা বৃত্তবন্দী না থেকে অনেকটা ভিন্ন আবহে শুরু হচ্ছে বাঙালির বিজয়ের মাস।
বিজয়ের মাস ডিসেম্বর বাংলাদেশের জাতীয় জীবনে এক অফুরন্ত প্রেরণার উৎস। ডিসেম্বর শুধু আনন্দ উদ্যাপন নয়, মাথা উঁচু করে বাঁচতে এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে প্রতিবছর নতুন করে শপথ নেওয়ার মাসও।

মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ এবং ‘এমআরটি পাস’ রিচার্জ করতে এখন থেকে আর স্টেশনে যেতে হবে না। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই কার্ডগুলোতে টাকা রিচার্জ করা যাবে ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেটসহ সব ধরনের অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৬ দিন আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখনো ভোটার হননি বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
১১ মিনিট আগে
অভিযোগে বলা হয়েছে, ইকবাল মাহমুদের ভাই সাদিক মাহমুদ বকুল ছিলেন ঠিকাদার মিঠুর ব্যবসায়িক সহযোগী। এই সম্পর্কের সুযোগে তাঁরা স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু ইকবাল মাহমুদের প্রভাবের কারণে দীর্ঘদিন মিঠু ও বকুল—দু’জনই ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন।
২ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি ঘটেছে। বর্তমানে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে (লাইফ সাপোর্ট) আছেন।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি ঘটেছে। বর্তমানে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে (লাইফ সাপোর্ট) আছেন। গতকাল রোববার রাত থেকেই তাঁর অবস্থা ‘খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে’ চলে গেছে বলে আজ সোমবার দুপুরে জানিয়েছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান।
আজ বেলা পৌনে ২টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে ব্রিফিং করেন আহমেদ আজম খান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে ম্যাডাম খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে চলে গেছেন। ফাইট করছেন তিনি আমাদের মাঝে ফিরে আসার জন্য। এখনো অবস্থা ক্রিটিক্যাল আছে। বলবার মতো কোনো কন্ডিশনে এখনো তিনি আসেন নাই। সারা জাতির কাছে দোয়া চাওয়া ছাড়া আর কিছু বলা নেই।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘বর্তমানে খালেদা জিয়া ভেন্টিলেশন সাপোর্টে আছেন। সিসিইউ থেকে আইসিইউ, এরপরে ভেন্টিলেশন বা লাইফ সাপোর্ট—যা-ই বলেন। আমি এগুলোর বাইরে বলব যে ম্যাডাম খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে আছেন।’
আজম খান জানান, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসায় শুরু থেকেই আমেরিকা এবং ইংল্যান্ডের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে তাঁর চিকিৎসায় চীনের চিকিৎসকেরাও যুক্ত হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সবাই মিলে ক্লান্তিহীনভাবে চেষ্টা করছেন। বাদ বাকি আল্লাহ ভরসা।’
এক সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে শয্যাশায়ী খালেদা জিয়া। তাঁর লিভারে সমস্যা, কিডনির কর্মক্ষমতা কমে গেছে, শ্বাসকষ্টসহ একাধিক শারীরিক জটিলতা একসঙ্গে দেখা দিয়েছে। গত ২৩ নভেম্বর রাতে গুরুতর অবস্থায় তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানান, তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর শারীরিক অবস্থাকে ‘অত্যন্ত সংকটজনক’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। পরদিন তিনি আরও বলেছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নেওয়ার মতো শারীরিক অবস্থা বর্তমানে নেই।

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার চরম অবনতি ঘটেছে। বর্তমানে তিনি রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভেন্টিলেশন সাপোর্টে (লাইফ সাপোর্ট) আছেন। গতকাল রোববার রাত থেকেই তাঁর অবস্থা ‘খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে’ চলে গেছে বলে আজ সোমবার দুপুরে জানিয়েছেন দলের ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ আজম খান।
আজ বেলা পৌনে ২টার দিকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের সামনে খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে ব্রিফিং করেন আহমেদ আজম খান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘গতকাল রাত থেকে ম্যাডাম খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে চলে গেছেন। ফাইট করছেন তিনি আমাদের মাঝে ফিরে আসার জন্য। এখনো অবস্থা ক্রিটিক্যাল আছে। বলবার মতো কোনো কন্ডিশনে এখনো তিনি আসেন নাই। সারা জাতির কাছে দোয়া চাওয়া ছাড়া আর কিছু বলা নেই।’
বিএনপির এই নেতা আরও বলেন, ‘বর্তমানে খালেদা জিয়া ভেন্টিলেশন সাপোর্টে আছেন। সিসিইউ থেকে আইসিইউ, এরপরে ভেন্টিলেশন বা লাইফ সাপোর্ট—যা-ই বলেন। আমি এগুলোর বাইরে বলব যে ম্যাডাম খুব ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে আছেন।’
আজম খান জানান, সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর চিকিৎসায় শুরু থেকেই আমেরিকা এবং ইংল্যান্ডের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা যুক্ত ছিলেন। বর্তমানে তাঁর চিকিৎসায় চীনের চিকিৎসকেরাও যুক্ত হয়েছেন। তিনি বলেন, ‘সবাই মিলে ক্লান্তিহীনভাবে চেষ্টা করছেন। বাদ বাকি আল্লাহ ভরসা।’
এক সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে শয্যাশায়ী খালেদা জিয়া। তাঁর লিভারে সমস্যা, কিডনির কর্মক্ষমতা কমে গেছে, শ্বাসকষ্টসহ একাধিক শারীরিক জটিলতা একসঙ্গে দেখা দিয়েছে। গত ২৩ নভেম্বর রাতে গুরুতর অবস্থায় তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকেরা জানান, তাঁর ফুসফুসে সংক্রমণ হয়েছে। এর আগে বৃহস্পতিবার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাঁর শারীরিক অবস্থাকে ‘অত্যন্ত সংকটজনক’ বলে উল্লেখ করেছিলেন। পরদিন তিনি আরও বলেছিলেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নেওয়ার মতো শারীরিক অবস্থা বর্তমানে নেই।

মেট্রোরেলের স্থায়ী কার্ড ‘র্যাপিড পাস’ এবং ‘এমআরটি পাস’ রিচার্জ করতে এখন থেকে আর স্টেশনে যেতে হবে না। আজ মঙ্গলবার থেকে দেশের যেকোনো প্রান্ত থেকে এই কার্ডগুলোতে টাকা রিচার্জ করা যাবে ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ড, বিকাশ, নগদ, রকেটসহ সব ধরনের অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে।
৬ দিন আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এখনো ভোটার হননি বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) জ্যেষ্ঠ সচিব আখতার আহমেদ। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।
১১ মিনিট আগে
অভিযোগে বলা হয়েছে, ইকবাল মাহমুদের ভাই সাদিক মাহমুদ বকুল ছিলেন ঠিকাদার মিঠুর ব্যবসায়িক সহযোগী। এই সম্পর্কের সুযোগে তাঁরা স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু ইকবাল মাহমুদের প্রভাবের কারণে দীর্ঘদিন মিঠু ও বকুল—দু’জনই ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকেন।
২ ঘণ্টা আগে
পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের অর্থনৈতিক বৈষম্য এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক দমননীতির বিরুদ্ধে দীর্ঘ সংগ্রাম করেছিল পূর্ব পাকিস্তানের মানুষ। পূর্ব বাংলার মানুষের স্বাধিকারের আন্দোলন চূড়ান্ত পরিণতি পায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে। দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী সশস্ত্র লড়াইয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে