কলকাতা সংবাদদাতা
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) ২০তম সীমান্ত সমন্বয় সম্মেলন। দুই দেশের সীমান্তে নিরাপত্তা, ব্যবস্থাপনা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে উভয় পক্ষ থেকেই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ২৫ জুন সম্মেলনের শেষ দিনে আইএসজি বিএসএফ-এরিয়া কমান্ডার বিজিবির নেতৃত্বে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চার দিনব্যাপী এই সীমান্ত সমন্বয় সম্মেলন শুরু হয়েছিল গত ২২ জুন। চলতি এই সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদল এবং ভারতের পক্ষ থেকে ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে।
বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্বে ছিলেন দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল যশোরের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ। ভারতের পক্ষে ছিলেন দক্ষিণবঙ্গ সীমান্ত বিএসএফ আয়ুষ মণি তিওয়ারি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি সম্মেলনে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সীমান্ত ব্যবস্থাপনায়। উভয় দেশ বুঝতে পেরেছে যে, সীমান্তের নিরাপত্তা জোরদার করা প্রয়োজন, যাতে অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ করা যায় এবং উভয় দেশের মানুষ নিরাপদ বোধ করে।
এ ছাড়া বিজিবি ও বিএসএফ উভয় পক্ষ স্পর্শকাতর এলাকা চিহ্নিত করে, সেই সব এলাকায় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী একসঙ্গে টহল চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে উভয় পক্ষের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করতে এবং অপরাধ প্রতিরোধে সহায়তা করবে।
এই সম্মেলনে অপারেশনাল দক্ষতা বাড়ানোর জন্য রিয়েল-টাইম গোয়েন্দা তথ্য শেয়ার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যার ফলে উভয় দেশের বাহিনী সীমান্তে অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিষয়ে সময়মতো তথ্য পেতে এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হবে।
সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের প্রতিরোধ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিজিবি ও বিএসএফ একাধিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়ে একে আনুষ্ঠানিক রূপ দিতে যৌথ আলোচনার রেকর্ডে স্বাক্ষর করেছে।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের প্রতিনিধিদলের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ সম্মেলনের আয়োজন এবং আলোচনা সফল করার জন্য বিএসএফ প্রতিনিধি দলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন, যা পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে ঐকমত্যের সঙ্গে সফলভাবে সমাপ্ত হয়।
এই সম্মেলনে বিএসএফের নেতৃত্বদানকারী আয়ুষ মণি তিওয়ারি বলেন, ‘সীমান্তে নিরাপত্তা ও সহযোগিতা বাড়াতে আমাদের উভয় দেশকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আমরা নিশ্চিত যে এই আলোচনার ফলে সীমান্ত অপরাধ বন্ধ হবে এবং উভয় দেশের নিরাপত্তা জোরদার হবে।’
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হলো বাংলাদেশের বর্ডার গার্ড (বিজিবি) ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) ২০তম সীমান্ত সমন্বয় সম্মেলন। দুই দেশের সীমান্তে নিরাপত্তা, ব্যবস্থাপনা ও অপরাধ নিয়ন্ত্রণে উভয় পক্ষ থেকেই গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার ২৫ জুন সম্মেলনের শেষ দিনে আইএসজি বিএসএফ-এরিয়া কমান্ডার বিজিবির নেতৃত্বে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
চার দিনব্যাপী এই সীমান্ত সমন্বয় সম্মেলন শুরু হয়েছিল গত ২২ জুন। চলতি এই সম্মেলনে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ১১ সদস্যের প্রতিনিধিদল এবং ভারতের পক্ষ থেকে ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল অংশগ্রহণ করে।
বাংলাদেশের পক্ষে নেতৃত্বে ছিলেন দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চল যশোরের কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ। ভারতের পক্ষে ছিলেন দক্ষিণবঙ্গ সীমান্ত বিএসএফ আয়ুষ মণি তিওয়ারি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, চলতি সম্মেলনে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে সীমান্ত ব্যবস্থাপনায়। উভয় দেশ বুঝতে পেরেছে যে, সীমান্তের নিরাপত্তা জোরদার করা প্রয়োজন, যাতে অবৈধ কার্যকলাপ বন্ধ করা যায় এবং উভয় দেশের মানুষ নিরাপদ বোধ করে।
এ ছাড়া বিজিবি ও বিএসএফ উভয় পক্ষ স্পর্শকাতর এলাকা চিহ্নিত করে, সেই সব এলাকায় বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড ও ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী একসঙ্গে টহল চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ফলে উভয় পক্ষের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করতে এবং অপরাধ প্রতিরোধে সহায়তা করবে।
এই সম্মেলনে অপারেশনাল দক্ষতা বাড়ানোর জন্য রিয়েল-টাইম গোয়েন্দা তথ্য শেয়ার করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, যার ফলে উভয় দেশের বাহিনী সীমান্তে অবৈধ কর্মকাণ্ডের বিষয়ে সময়মতো তথ্য পেতে এবং তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নিতে সক্ষম হবে।
সীমান্তে অবৈধভাবে পারাপারের প্রতিরোধ বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে। বিজিবি ও বিএসএফ একাধিক বিষয়ে ঐকমত্য হয়ে একে আনুষ্ঠানিক রূপ দিতে যৌথ আলোচনার রেকর্ডে স্বাক্ষর করেছে।
বাংলাদেশ বর্ডার গার্ডের প্রতিনিধিদলের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহমেদ সম্মেলনের আয়োজন এবং আলোচনা সফল করার জন্য বিএসএফ প্রতিনিধি দলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন, যা পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে ঐকমত্যের সঙ্গে সফলভাবে সমাপ্ত হয়।
এই সম্মেলনে বিএসএফের নেতৃত্বদানকারী আয়ুষ মণি তিওয়ারি বলেন, ‘সীমান্তে নিরাপত্তা ও সহযোগিতা বাড়াতে আমাদের উভয় দেশকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। আমরা নিশ্চিত যে এই আলোচনার ফলে সীমান্ত অপরাধ বন্ধ হবে এবং উভয় দেশের নিরাপত্তা জোরদার হবে।’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের যুক্তরাজ্য সফরকালে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়ে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশের সাবেক ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি সাবেক ব্রিটিশ এমপি টিউলিপ সিদ্দিক। দুর্নীতির অভিযোগে সৃষ্ট ‘ভুল বোঝাবুঝি’ মেটাতে টিউলিপ এ সাক্ষাৎ চান বলে দ্য গার্ডিয়ানের
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি কোভিড-১৯ সংক্রমণ হারের ঊর্ধ্বগতি বিবেচনা করে জনসমাগমপূর্ণ এলাকায় সকলকে মাস্ক পরার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়। বিশেষত বয়স্ক ও অসুস্থ ব্যক্তিদের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরনের স্থান এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্টে ছাত্র জনতার গণ-অভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার শুরু হয়েছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নির্দেশদাতা উল্লেখ করে তার বিরুদ্ধে আনা ৫টি অভিযোগ আমলে নিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১৮ ঘণ্টা আগেআগামী ৫ দিন পর্যন্ত গঙ্গা ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়তে পারে, তবে বিপদসীমার নীচ দিয়ে তা প্রবাহিত হতে পারে। আজ শনিবার গঙ্গা নদীর পানি সমতল স্থিতিশীল আছে ও পদ্মা নদীর পানি সমতল বাড়ছে ।
১৯ ঘণ্টা আগে