অনলাইন ডেস্ক
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং এইচ টি ইমামের ছেলে তানভীর ইমাম। চিকিৎসাধীন আহত শিক্ষার্থীরা তাঁদের দেখে মারতে তেড়ে আসেন। পরে সেখানে উপস্থিত পুলিশ ও হাসপাতালের স্টাফরা নূর ও তানভীরকে নিরাপদে নিয়ে যান।
আজ শনিবার দুপুরে বিএসএমএমইউতে এই ঘটনা ঘটে। হাসপাতালটির প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আসাদুজ্জামান নূর ও তানভীর ইমাম। চিকিৎসকদের পরামর্শে আজ দুপুরে প্রিজন সেল থেকে বের করে থেরাপির জন্য অন্য ইউনিটে যাচ্ছিলেন হাসপাতালের স্টাফ ও পুলিশ সদস্যরা।
এ সময় জুলাই আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীরা তাঁদের দেখে উত্তেজিত হন। বিক্ষোভ করতে থাকেন। তাঁরা ১০-১২ জন তাঁদের দিকে তেড়ে আসেন। কিল–ঘুষি মারতে উদ্যত হন। পরে উপস্থিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ বলেন, ‘দুপুরের দিকে আসাদুজ্জামান নূর এবং এইচ টি ইমামের ছেলেকে থেরাপির জন্য নিয়ে গেলে সেখানে থেরাপি নিতে আসা কয়েকজন আহত শিক্ষার্থী তাঁদের দেখে চিনে ফেলেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা তাঁদের ওপর ক্ষিপ্ত হন বলে শুনেছি। পরে পুলিশ ও কর্তব্যরত চিকিৎসক-কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।’
প্রত্যক্ষদর্শী একজন বলেন, ‘হঠাৎ কয়েকজন শিক্ষার্থীর হইহুল্লোড় শুনে গিয়ে দেখি একজনকে কিল-ঘুষি মারা হচ্ছে। তারা ছাত্র হত্যাকারী এবং শেখ হাসিনার সন্ত্রাসী বলে চিৎকার করছিল।’
পরে সেখান থেকে শিক্ষার্থীদের হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মো. রেজাউর রহমানের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়।
হাসপাতালের পরিচালক ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসাদুজ্জামান নূর ও এইচটি ইমামের ছেলে তানভীর ইমাম এবং আহত শিক্ষার্থীরাও বিএসএমএমইউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। একই সময়ে তাঁরা দুজন ও আহত শিক্ষার্থীরা থেরাপি নিতে আসেন।
‘একই সময় একই জায়গায় দেখা হওয়ায় একটা ইমোশনাল আউটবার্স্ট (বিস্ফোরণ) হয়েছে। ওই সময় পুলিশ ও কর্তব্যরত চিকিৎসক-কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। নূর কয়েক দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আমরা ঘটনাটি তাৎক্ষণিক জানতে পেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাই। তারা আমাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন। এই ঘটনা যেন আর না ঘটে তার জন্য আমরা কাজ করছি।’
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীদের হাতে লাঞ্ছিত হয়েছেন সাবেক মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এবং এইচ টি ইমামের ছেলে তানভীর ইমাম। চিকিৎসাধীন আহত শিক্ষার্থীরা তাঁদের দেখে মারতে তেড়ে আসেন। পরে সেখানে উপস্থিত পুলিশ ও হাসপাতালের স্টাফরা নূর ও তানভীরকে নিরাপদে নিয়ে যান।
আজ শনিবার দুপুরে বিএসএমএমইউতে এই ঘটনা ঘটে। হাসপাতালটির প্রিজন সেলে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আসাদুজ্জামান নূর ও তানভীর ইমাম। চিকিৎসকদের পরামর্শে আজ দুপুরে প্রিজন সেল থেকে বের করে থেরাপির জন্য অন্য ইউনিটে যাচ্ছিলেন হাসপাতালের স্টাফ ও পুলিশ সদস্যরা।
এ সময় জুলাই আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থীরা তাঁদের দেখে উত্তেজিত হন। বিক্ষোভ করতে থাকেন। তাঁরা ১০-১২ জন তাঁদের দিকে তেড়ে আসেন। কিল–ঘুষি মারতে উদ্যত হন। পরে উপস্থিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ বলেন, ‘দুপুরের দিকে আসাদুজ্জামান নূর এবং এইচ টি ইমামের ছেলেকে থেরাপির জন্য নিয়ে গেলে সেখানে থেরাপি নিতে আসা কয়েকজন আহত শিক্ষার্থী তাঁদের দেখে চিনে ফেলেন। এ সময় শিক্ষার্থীরা তাঁদের ওপর ক্ষিপ্ত হন বলে শুনেছি। পরে পুলিশ ও কর্তব্যরত চিকিৎসক-কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।’
প্রত্যক্ষদর্শী একজন বলেন, ‘হঠাৎ কয়েকজন শিক্ষার্থীর হইহুল্লোড় শুনে গিয়ে দেখি একজনকে কিল-ঘুষি মারা হচ্ছে। তারা ছাত্র হত্যাকারী এবং শেখ হাসিনার সন্ত্রাসী বলে চিৎকার করছিল।’
পরে সেখান থেকে শিক্ষার্থীদের হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. মো. রেজাউর রহমানের কক্ষে নিয়ে যাওয়া হয়।
হাসপাতালের পরিচালক ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসাদুজ্জামান নূর ও এইচটি ইমামের ছেলে তানভীর ইমাম এবং আহত শিক্ষার্থীরাও বিএসএমএমইউ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। একই সময়ে তাঁরা দুজন ও আহত শিক্ষার্থীরা থেরাপি নিতে আসেন।
‘একই সময় একই জায়গায় দেখা হওয়ায় একটা ইমোশনাল আউটবার্স্ট (বিস্ফোরণ) হয়েছে। ওই সময় পুলিশ ও কর্তব্যরত চিকিৎসক-কর্মকর্তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। নূর কয়েক দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। আমরা ঘটনাটি তাৎক্ষণিক জানতে পেয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাই। তারা আমাদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দিয়েছেন। এই ঘটনা যেন আর না ঘটে তার জন্য আমরা কাজ করছি।’
দেশের সার্বিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক ও স্থিতিশীল রাখতে পবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশব্যাপী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। জনসাধারণের জানমাল রক্ষা এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে সেনাবাহিনীর অভিযান অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে সেনাবাহিনীর সঙ
৪ ঘণ্টা আগেপবিত্র ঈদ-উল-আজহা উপলক্ষে দেশের জনগণের জানমাল রক্ষাসহ সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং ঈদের ছুটি চলাকালীন সময়ে যেকোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
৯ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারকে করিডোর দিয়েছে বলে যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে তা সর্বৈব মিথ্যা বলে উল্লেখ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
১১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়ে যে সময়সীমা ঘোষণা করেছেন, সে বিষয়ে ঢাকায় ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) মিশন একটি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। আজ শুক্রবার ইউরোপীয় ইউনিয়ন মিশন নিজের ফেসবুক পেজে এ প্রতিক্রিয়া জানায়।
১১ ঘণ্টা আগে