নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা
তফসিল ঘোষণার পর এখন সরকার রুটিন কাজ করবে। কোনো নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘গতকাল যেহেতু তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে, এরপরে নির্বাচনের কাজকর্ম নির্বাচন কমিশন দায়িত্বশীলভাবে করবে। নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের কাজে যেসব সরকারি বিভাগ, সংস্থা বা অফিস তাদের প্রয়োজন হবে এবং নির্বাচন প্রভাবিত হবে না, সেসব নির্বাচন কমিশন করবে। যে সরকার আছে, সেই সরকার গতানুগতিক রুটিন কাজগুলো করে যাবে। আর গণতন্ত্রে মূল বক্তব্য যখন নির্বাচনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার এখন থেকে রুটিন কাজ করে যাবে।’
আনিসুল হক বলেন, নির্বাচনের কারণে কোনো পলিসি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।
পলিসি বলতে আইন হবে না, বদলি হবে না, এমন কিছু জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আইন তো হবেই না, কারণ সংসদ বসবে না। কিন্তু এমন কথা আমি বলতে পারি না, এটা একটা স্বাধীন দেশ যদি প্রয়োজন হয় যে অধ্যাদেশ দিয়ে আইন জারি করতে হবে কোনো বিশেষ কারণে বিশেষ ব্যবস্থায় অত্যন্ত জরুরি কারণে, সেখানে আইন হবে না এ কথা আমি বলতে পারি না।’
রুটিন কাজের ব্যাখ্যা দিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘গতানুগতিক অফিস চলার ব্যাপারে, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বেতন পাওয়ার ব্যাপারে, প্রতিদিনকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে, এসব বিষয়ে অবশ্যই এ সরকার কাজ করবে। উন্নয়নকাজ যেগুলো আছে, সেগুলো চলমান থাকবে। তবে নতুন করে কোনো উন্নয়নকাজ শুরু হবে না, নতুন করে কোনো প্রকল্প নেওয়া হবে না। একটি দলের পক্ষে যা কিছু নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে, এ রকম কাজ আমরা করব না।’
মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন হবে না বলে জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীরাও কী থাকবেন, জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, ‘সেই সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর।’
পুলিশ যেমন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে, বিচার বিভাগ যেমন আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে, এ বিষয়ে আনিসুল হক বলেন, ‘বিচার বিভাগ মোটেও আমার অধীনে না। ম্যাজিস্ট্রেটরাও না। বিচার বিভাগ স্বাধীন এবং অধস্তন আদালতগুলো সংবিধান অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের আওতায়। সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতায় তারা বলবে, আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলবে না। আমি বহুবার বলেছি, আইন মন্ত্রণালয় হচ্ছে—নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগের একটি সেতুবন্ধন।’
পুলিশকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নাকি নির্বাচন কমিশন চালাবে—প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘ব্যাপারটি হচ্ছে, যদি পুলিশের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য থাকে, তাহলে তারা সেটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানাবে এবং নির্বাচন কমিশন যেটা বলেছে, সেটা যৌক্তিক হলে নির্বাচন কমিশন সেটা করবে।’
তফসিল ঘোষণার পর এখন সরকার রুটিন কাজ করবে। কোনো নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে আইনমন্ত্রী এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘গতকাল যেহেতু তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে, এরপরে নির্বাচনের কাজকর্ম নির্বাচন কমিশন দায়িত্বশীলভাবে করবে। নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের কাজে যেসব সরকারি বিভাগ, সংস্থা বা অফিস তাদের প্রয়োজন হবে এবং নির্বাচন প্রভাবিত হবে না, সেসব নির্বাচন কমিশন করবে। যে সরকার আছে, সেই সরকার গতানুগতিক রুটিন কাজগুলো করে যাবে। আর গণতন্ত্রে মূল বক্তব্য যখন নির্বাচনের সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকার এখন থেকে রুটিন কাজ করে যাবে।’
আনিসুল হক বলেন, নির্বাচনের কারণে কোনো পলিসি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।
পলিসি বলতে আইন হবে না, বদলি হবে না, এমন কিছু জানতে চাইলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘আইন তো হবেই না, কারণ সংসদ বসবে না। কিন্তু এমন কথা আমি বলতে পারি না, এটা একটা স্বাধীন দেশ যদি প্রয়োজন হয় যে অধ্যাদেশ দিয়ে আইন জারি করতে হবে কোনো বিশেষ কারণে বিশেষ ব্যবস্থায় অত্যন্ত জরুরি কারণে, সেখানে আইন হবে না এ কথা আমি বলতে পারি না।’
রুটিন কাজের ব্যাখ্যা দিয়ে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘গতানুগতিক অফিস চলার ব্যাপারে, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের বেতন পাওয়ার ব্যাপারে, প্রতিদিনকার সিদ্ধান্ত নেওয়ার ব্যাপারে, এসব বিষয়ে অবশ্যই এ সরকার কাজ করবে। উন্নয়নকাজ যেগুলো আছে, সেগুলো চলমান থাকবে। তবে নতুন করে কোনো উন্নয়নকাজ শুরু হবে না, নতুন করে কোনো প্রকল্প নেওয়া হবে না। একটি দলের পক্ষে যা কিছু নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে পারে, এ রকম কাজ আমরা করব না।’
মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন হবে না বলে জানিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু টেকনোক্র্যাট মন্ত্রীরাও কী থাকবেন, জানতে চাইলে আনিসুল হক বলেন, ‘সেই সিদ্ধান্ত প্রধানমন্ত্রীর।’
পুলিশ যেমন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে, বিচার বিভাগ যেমন আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে, এ বিষয়ে আনিসুল হক বলেন, ‘বিচার বিভাগ মোটেও আমার অধীনে না। ম্যাজিস্ট্রেটরাও না। বিচার বিভাগ স্বাধীন এবং অধস্তন আদালতগুলো সংবিধান অনুযায়ী সুপ্রিম কোর্টের আওতায়। সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতায় তারা বলবে, আইন মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলবে না। আমি বহুবার বলেছি, আইন মন্ত্রণালয় হচ্ছে—নির্বাহী বিভাগ ও বিচার বিভাগের একটি সেতুবন্ধন।’
পুলিশকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নাকি নির্বাচন কমিশন চালাবে—প্রশ্নে মন্ত্রী বলেন, ‘ব্যাপারটি হচ্ছে, যদি পুলিশের ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য থাকে, তাহলে তারা সেটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে জানাবে এবং নির্বাচন কমিশন যেটা বলেছে, সেটা যৌক্তিক হলে নির্বাচন কমিশন সেটা করবে।’
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১০ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১০ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগে