নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চাল আমদানির ফলে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে দাবি করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির ফলে কৃষকদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই। বাজার স্থিতিশীল রাখতেই সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সম্মেলন কক্ষে কৃষি খাতে সরকারি বেসরকারি অংশীদারত্ব (পিপিপি) নিয়ে পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘চাল আমদানির আমাদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টার্গেট আছে। সেই পরিমাণ চাল দেশে এসে গেলে আমদানি বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা প্রতিদিনই নিবিড়ভাবে বাজার মনিটর করছি। এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয় একত্রে কাজ করছে। কাজেই চাল আমদানির ফলে দেশীয় কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই।’
আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘চালের দাম চাহিদা ও সরবরাহের ওপর নির্ভরশীল। তবে সিন্ডিকেট করে অনেকে বেশি মুনাফা করার চেষ্টা করে। এদের নিবৃত্ত করার জন্যও চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আমদানির ফলেই চালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। আমার ধারণা, দাম কিছুটা কমেছে।’ দেশে ধানের অবৈধ মজুত সন্ধানে অভিযান থেমে যায়নি বলেও জানান তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, কৃষিতে বন্যা, খরা, সাইক্লোনসহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি রয়েছে। দেশের কৃষি প্রকৃতিনির্ভর এবং কৃষি সব সময়ই বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকিতে থাকে। সাম্প্রতিক বন্যায় সিলেট, সুনামগঞ্জসহ ১২টি জেলায় ফসলের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আগস্টে আরেকটি ভয়াবহ বন্যার পূর্বাভাস রয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়েছে, এটি একটি রুটিন কাজ। ব্যাপক পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে নাবি জাতের (লেইট ভ্যারাইটি) ধান চাষে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, কৃষিতে সরকারের এখন মূল লক্ষ্য হলো কৃষিকে সত্যিকার অর্থে বাণিজ্যিকীকরণ করা, যাতে কৃষকের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটে। সে লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। তবে এ ক্ষেত্রে বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তাদেরও সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশেষ করে কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও যান্ত্রিকীকরণে বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। কৃষিযন্ত্র অনেক ব্যয়বহুল। ৯০% যন্ত্র আমদানিনির্ভর। এসব কৃষিযন্ত্র দেশে উৎপাদন করতে চাই। পিপিপি এখানে বিরাট ভূমিকা রাখতে পারবে।
বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তারা এগিয়ে আসলে তাদের প্রযুক্তিগত, অর্থনৈতিক, পলিসিসহ সকল বিষয়ে সহযোগিতা প্রদান করা হবে বলে জানান মন্ত্রী। এ ছাড়া বর্তমানে ডাল, তেলসহ যেসব কৃষিপণ্য আমদানি করতে হয়, তা উৎপাদনে ৪% সুদে ঋণ দেওয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে সকল কৃষিপণ্যে ৪% সুদে ঋণ দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলেও জানান মন্ত্রী।
চাল আমদানির ফলে কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হবে না বলে দাবি করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির ফলে কৃষকদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই। বাজার স্থিতিশীল রাখতেই সরকার চাল আমদানির অনুমতি দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সম্মেলন কক্ষে কৃষি খাতে সরকারি বেসরকারি অংশীদারত্ব (পিপিপি) নিয়ে পর্যালোচনা সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, ‘চাল আমদানির আমাদের একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টার্গেট আছে। সেই পরিমাণ চাল দেশে এসে গেলে আমদানি বন্ধ করে দেওয়া হবে। আমরা প্রতিদিনই নিবিড়ভাবে বাজার মনিটর করছি। এ বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, খাদ্য মন্ত্রণালয় এবং কৃষি মন্ত্রণালয় একত্রে কাজ করছে। কাজেই চাল আমদানির ফলে দেশীয় কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কা নেই।’
আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘চালের দাম চাহিদা ও সরবরাহের ওপর নির্ভরশীল। তবে সিন্ডিকেট করে অনেকে বেশি মুনাফা করার চেষ্টা করে। এদের নিবৃত্ত করার জন্যও চাল আমদানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আমদানির ফলেই চালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে। আমার ধারণা, দাম কিছুটা কমেছে।’ দেশে ধানের অবৈধ মজুত সন্ধানে অভিযান থেমে যায়নি বলেও জানান তিনি।
কৃষিমন্ত্রী বলেন, কৃষিতে বন্যা, খরা, সাইক্লোনসহ যে কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় কৃষি মন্ত্রণালয়ের সার্বক্ষণিক প্রস্তুতি রয়েছে। দেশের কৃষি প্রকৃতিনির্ভর এবং কৃষি সব সময়ই বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঝুঁকিতে থাকে। সাম্প্রতিক বন্যায় সিলেট, সুনামগঞ্জসহ ১২টি জেলায় ফসলের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। আগস্টে আরেকটি ভয়াবহ বন্যার পূর্বাভাস রয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় সেভাবেই প্রস্তুতি নিয়েছে, এটি একটি রুটিন কাজ। ব্যাপক পুনর্বাসন কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। একই সঙ্গে নাবি জাতের (লেইট ভ্যারাইটি) ধান চাষে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।
কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, কৃষিতে সরকারের এখন মূল লক্ষ্য হলো কৃষিকে সত্যিকার অর্থে বাণিজ্যিকীকরণ করা, যাতে কৃষকের জীবনমানের উন্নয়ন ঘটে। সে লক্ষ্যে সরকার কাজ করছে। তবে এ ক্ষেত্রে বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তাদেরও সহযোগিতা প্রয়োজন। বিশেষ করে কৃষি প্রক্রিয়াজাতকরণ ও যান্ত্রিকীকরণে বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তাদের এগিয়ে আসতে হবে। কৃষিযন্ত্র অনেক ব্যয়বহুল। ৯০% যন্ত্র আমদানিনির্ভর। এসব কৃষিযন্ত্র দেশে উৎপাদন করতে চাই। পিপিপি এখানে বিরাট ভূমিকা রাখতে পারবে।
বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তারা এগিয়ে আসলে তাদের প্রযুক্তিগত, অর্থনৈতিক, পলিসিসহ সকল বিষয়ে সহযোগিতা প্রদান করা হবে বলে জানান মন্ত্রী। এ ছাড়া বর্তমানে ডাল, তেলসহ যেসব কৃষিপণ্য আমদানি করতে হয়, তা উৎপাদনে ৪% সুদে ঋণ দেওয়া হচ্ছে এবং ভবিষ্যতে সকল কৃষিপণ্যে ৪% সুদে ঋণ দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে বলেও জানান মন্ত্রী।
হাসপাতালগুলোর সার্বিক ব্যবস্থাপনার জন্য সচিব, রেলপথ মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে এবং স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের প্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট অন্য সদস্যদের সমন্বয়ে একটি কেন্দ্রীয় ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে এবং প্রতিটি হাসপাতালের জন্য পৃথক স্থানীয় যৌথ ব্যবস্থাপনা কমিটি থাকবে। এই ব্যবস্থাপনা কমিটির গঠন ও কার্যপরিধি সরকার..
১২ মিনিট আগেজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, সংস্কার কমিশনগুলোর উদ্দেশ্য বাংলাদেশ যেন এমন একটা ব্যবস্থা তৈরি করা, যাতে করে পুনরায় কোন অবস্থাতে ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠিত হতে না পারে।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস চার দিনের সরকারি সফরে কাতার যাচ্ছেন। আজ সোমবার সন্ধ্যায় কাতারের রাজধানী দোহার উদ্দেশে রওনা দেবেন তিনি। সেখানে তিনি ‘আর্থনা সামিট-২০২৫’–এ যোগ দেবেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার সম্প্রতি চীন সফরের ফলাফল পর্যালোচনা এবং বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা দ্রুততর করতে চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁরা এ সাক্ষাৎ করেন।
১৫ ঘণ্টা আগে